Connect with us

দুর্ঘটনা

বজ্রপাতে এক কৃষক ও শিশুর মৃত্যু

Avatar of author

Published

on

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলায় বজ্রপাতে ইমন মিয়া নামে (১২) এক শিশু ও হবিগঞ্জের বাহুবলে এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। নিহত কৃষকের নাম সেলিম মিয়া (৩০)।  আলাদা আলাদা জায়গায় ঘটনা দুটি ঘটে।

শুক্রবার (১৬ জুন) সকালে উপজেলার ভুনবীর চৌমোহনা এলাকায় এবং দুপুরে উপজেলার সাতকাপন ইউনিয়নের বক্তারপুর গ্রামের হাওরে পৃথক ঘটনা দুটি ঘটে। নিহত সেলিম মিয়া (৩০) ওই গ্রামের সুন্দর আলীর ছেলে।

অন্যদিকে নিহত ইমন শ্রীমঙ্গল উপজেলার ভুনবীর ইউনিয়নের আলীসের গাঁও গ্রামের আব্দুল মালেকের ছেলে।

শ্রীমঙ্গল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আলী রাজিব মাহমুদ মিঠুন গণমাধ্যমে বলেন, আমরা নিহতের বাড়ির খোঁজ নিচ্ছি। সরকারি সুযোগ-সুবিধা যা আছে তা দেওয়ার চেষ্টা করা হবে। তার পরিবারকে সুযোগ থেকে বঞ্চিত করা হবে না।

এ বিষয়ে শ্রীমঙ্গল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, শিশু ইমন ভুনবীর চৌমোহনা মিলের কাছে বেড়াতে এসে বজ্রপাতে নিহত হয়।

Advertisement

এদিকে বাহুবল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রকিবুল ইসলাম খান গণমাধ্যমে জানান, সেলিম মিয়া নামে ওই ব্যক্তি বাড়ির পার্শ্ববর্তী হাওরে কাজ করতে গিয়ে বজ্রপাতে মারা যান।

স্থানীয় ইউপি সদস্য আব্দুল করিম জানান, সেলিম দুপুরে হাওরে কাজ করতে যান। এ সময় বৃষ্টিপাত শুরু হলে বজ্রপাত হয়। বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি।

 

 

 

Advertisement

 

 

 

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

ঢাকা

কালিয়াকৈরে ভয়াবহ আগুন, শতাধিক কলোনি পুড়ে ছাই

Published

on

গাজীপুরের কালিয়াকৈরে দিন দুপুরে একটি টিনসেড কলোনিতে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে ওই কলোনির শতাধিক কক্ষ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কয়েকটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রায় দুই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে।

শুক্রবার (২৪ মে) দুপুর ১ টা ১৫ মিনিটের দিকে উপজেলার মৌচাক তেলিরচালা এলাকায় একাধিক মালিকানাধীন কলোনিতে এ ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শী ও ফায়ার সার্ভিস জানায়, শুক্রবার দুপুর ১ টা ১৫ মিনিটের দিকে ওই কলোনির একটি কক্ষ থেকে হঠাৎ আগুনের সূত্রপাত ঘটে। এ সময় কলোনিতে থাকা বাসিন্দারা চিৎকার চেচামেচি করলে লোকজন এসে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্ঠা করে। ততোক্ষণে আগুন ভয়াবহ হয়ে উঠে। পরে স্থানীয়রা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেন। খবর পেয়ে কালিয়াকৈর ফায়ার সার্ভিসের ৩ টি ইউনিট ও কোনাবাড়ী ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে এসে প্রায় ২ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণ করেন। তবে কলোনির বিভিন্ন কক্ষে থাকা মালামাল পুড়ে যায়।

কালিয়াকৈর ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের কর্মকর্তা ইফতেখার হোসেন রায়হান চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে আগুনের সূত্রপাত ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি। এ ঘটনায় কোন হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

দুর্ঘটনা

পুলিশ বক্সে ঢুকে গেলো বাস, এসআই আহত

Published

on

রাজধানীর মৎস্য ভবন এলাকায় ট্রাফিক পুলিশ বক্স ভেঙে বেপরোয়া গতিতে ভেতরে ঢুকে পড়েছে শিখর পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাস। এতে পুলিশের একজন উপপরিদর্শক (এসআই) আহত হয়েছেন।

শুক্রবার (২৪ মে) বেলা ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে শাহবাগ থানা–পুলিশ।

আহত রেজওয়ান মিরপুরে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) পাবলিক অর্ডার ম্যানেজমেন্টে (পিওএম) এসআই হিসেবে কর্মরত।

পুলিশ জানায়, বেপরোয়া গতির বাসটি পুলিশ বক্সে ধাক্কা দেয়। এতে বক্স ভেঙে বাসটি ভেতরে ঢুকে যায়। বাসের ধাক্কায় এসআই মো. রেজওয়ান আহত হন। ঘটনার পর বাসটি রেখে পালিয়ে যান চালক।

শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাজিরুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, এ ঘটনায় একজন এসআইয়ের ঠোঁট কেটে গেছে। তাকে রাজারবাগ পুলিশ লাইনস হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাসচালককে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ভয়াবহ আগুন, পুড়ে গেছে ৩ শতাধিক বসতি

Published

on

উখিয়া ক্যাম্পে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট ৩ ঘণ্টার চেষ্টা করেও আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি। এরইমধ্যে আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে ৩ শতাধিক বসতি।

শুক্রবার (২৪ মে) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে ১৩ নম্বর তাজনিমার খোলা ক্যাম্পের ডি ব্লকের একটি বাজারে আগুনের সূত্রপাত হয়। পরে আগুন পার্শ্ববর্তী ক্যাম্পের বসত ঘরে ছড়িয়ে পড়ে। তবে রোহিঙ্গাদের দাবি, অগ্নিকাণ্ডে ১৩ নম্বর ক্যাম্পের ডি ব্লকে এনজিও কারিতাসের বিতরণ সেন্টার থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়।

শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয়ের অতিরিক্ত কমিশনার শামসুদ দৌজা সাংবাদিকদের জানান, আগুন লাগার খবর পেয়ে উখিয়া টেকনাফ এবং কক্সবাজার জেলা সদর থেকে ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে। দুপুর দেড়টায়ও আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়নি।

তিনি আরও জানান, ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনী, এপিবিএন, রেড ক্রিসেন্টসহ বিভিন্ন সংস্থার কর্মীরা উদ্ধার তৎপরতা শুরু করেছে। তারা অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত এবং ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করার কাজ করছে।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত