Connect with us

অন্যান্য

সিইসির পদত্যাগ দাবিতে চরমোনাইয়ের গণমিছিলে নেতাকর্মীর ঢল

Avatar of author

Published

on

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের পদত্যাগ এবং কমিশনকে ব্যর্থ ঘোষণা করে তা বাতিলের দাবিতে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম থেকে গণমিছিল বের করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। দলের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাইয়ের নেতৃত্বে মিছিলটি নির্বাচন কমিশন কার্যালয় অভিমুখে যাওয়ার কথা রয়েছে। তবে পুলিশ জানিয়েছে, কর্মদিবসে মানুষের যেন ভোগান্তি না হয় সেজন্য গণমিছিল সীমিত করা হবে। তাদের খুব বেশিদূর এগোতে দেয়া হবে না।

বুধবার (২১ জুন) সকাল ১০টায় বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটের সামনে গিয়ে দলীয় নেতাকর্মীদের জড়ো হন। গণমিছিল শুরুর আগেই সেখানে বক্তব্য শুরু করেন তারা।

এদিকে গণমিছিল কর্মসূচি ঘিরে সকাল থেকে বায়তুল মোকাররম ও আশপাশের এলাকায় ইসলাম আন্দোলন বাংলাদেশের অসংখ্য নেতাকর্মী জড়ো হন। যে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে পুলিশের পক্ষ থেকে জোরদার করা হয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সূত্রে জানা গেছে, জমায়েত হয়ে নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ের অভিমুখে গণমিছিল কর্মসূচি পালন করবেন তারা। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই গণমিছিল কর্মসূচির নেতৃত্ব দিচ্ছেন।

পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে সকাল ১০টায় কোরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে গণমিছিল শুরু হয়। এসময় কয়েক হাজার নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে গণমিছিল ঘিরে অবস্থান নেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের হাজারও নেতাকর্মী। শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি সফল করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন দলটির নেতারা।

Advertisement

এদিকে গণমিছিল ঘিরে বায়তুল মোকাররম এলাকায় বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। তাৎক্ষণিক কোনো বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরির শঙ্কায় প্রস্তুত রাখা হয়েছে পুলিশের জলকামানসহ এপিসি যান। মোতায়েন রয়েছে সাদা পোশাকধারী গোয়েন্দা পুলিশও।

ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) হায়াতুল ইসলাম খান বলেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের গণমিছিল কর্মসূচি ঘিরে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা বা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি যেন না হয় সেজন্য পুলিশের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। কর্মদিবসে মানুষের ভোগান্তি এড়াতে গণমিছিল সীমিত করা হবে। পুলিশ যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছে।

 

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

অন্যান্য

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে গণমিছিল

Published

on

ফিলিস্তিনে দখলদার ইসরায়েলের গণহত্যা বন্ধ এবং স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে রাজধানীতে গণমিছিল করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। পবিত্র জুমার নামাজের পর উত্তর ফটকের সামনের রাস্তায় সমবেত হয়ে বক্তৃতা করেন দলটির নেতারা। হাজার হাজার মানুষ ফিলিস্তিনের পতাকা, ম্যাপ, গণহত্যার বিভিন্ন ছবি ও প্ল্যাকার্ড নিয়ে স্লোগানে স্লোগানে মুখর করে তোলেন পুরো এলাকা।

শুক্রবার ( ৩১ মে) জুমার নামার শুরুর আগেই ঢাকার বিভিন্ন জায়গা থেকে বায়তুল মোকাররমের উত্তর ফটকে জড়ো হন দলটির নেতাকর্মীরা। মিছিল পূর্ববর্তী সমাবেশে দলটির নেতারা মুসলিম বিশ্বের প্রতি ঐক্যের আহ্বান জানান এবং ইসরায়েল ও ইসরায়েল সমর্থকদের পণ্য বয়কটের আহ্বান জানান।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আমির মুফতী সৈয়দ মুহম্মদ রেজাউল করীমের বক্তব্য ও মোনাজাতের মাধ্যমে সমাবেশটি শেষ হয়।

এরপর নেতাকর্মীদের নিয়ে গণমিছিল শুরু করেন। মিছিলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আমির মুফতি সৈয়দ মুহম্মদ রেজাউল।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অন্যান্য

ডিবি কার্যালয় থেকে বেরিয়ে যা বললেন মামুনুল হক

Published

on

অর্ধশতাধিক মামলায় গ্রেপ্তারের সময় জব্দকৃত মোবাইল ফোন ফিরে পেতে ঢাকা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে এসেছেন হেফাজত নেতা মাওলানা মামুনুল হক।

শনিবার (১৮ মে) বিকালে ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে গণমাধ্যমে এসব কথা বলেন তিনি।

মামুনুল হক বলেন, গ্রেপ্তারের সময় মামলার আলামত হিসেবে জব্দকৃত ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন ফিরে পেতে ডিবি কার্যালয়ে এসেছেন তিনি।

তবে তার মোবাইলটি ডিবি হস্তান্তর করেছে কি না, তা এখনও জানা যায়নি।

উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ের রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে মাওলানা মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করেন স্থানীয়রা। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। খবর পেয়ে হেফাজতের স্থানীয় নেতাকর্মীরা রিসোর্টে গিয়ে ভাঙচুর চালিয়ে তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যান। ঘটনার পর থেকে ঢাকার মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসায় অবস্থান করেন মামুনুল হক। ১৫ দিন পর ১৮ এপ্রিল ওই মাদ্রাসা থেকে মাওলানা মামুনুল হককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর ওই মাসেই বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের মামলাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহসহ অর্ধশতাধিক মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখায় পুলিশ। গ্রেপ্তারের পর গেলো ৩ মে সকালে গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পান মামুনুল হক।

Advertisement

 

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অন্যান্য

ডিবিতে হেফাজত নেতা মামুনুল হক

Published

on

ঢাকা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে এসেছেন হেফাজত নেতা মাওলানা মামুনুল হক। তবে তিনি কী কারণে ডিবি কার্যালয়ে এসেছেন তা জানা যায়নি।

শনিবার (১৮ মে) নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ডিবির এক কর্মকর্তা গণমাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, হেফাজত নেতা মাওলানা মামুনুল হক আজ বিকেলে ডিবি কার্যালয়ে এসেছেন। এই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য কিছুক্ষণ পর জানানো হবে।

ডিবির একটি দায়িত্বশীল সূত্র বলছে, ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতেই ডিবি কার্যালয়ে এসেছেন তিনি। সাক্ষাতে কী বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে সেটা এখনও জানা যায়নি।

উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ের রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে মাওলানা মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করেন স্থানীয়রা। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। খবর পেয়ে হেফাজতের স্থানীয় নেতাকর্মীরা রিসোর্টে গিয়ে ভাঙচুর চালিয়ে তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যান। ঘটনার পর থেকে ঢাকার মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসায় অবস্থান করেন মামুনুল হক। ১৫ দিন পর ১৮ এপ্রিল ওই মাদ্রাসা থেকে মাওলানা মামুনুল হককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর ওই মাসেই বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের মামলাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহসহ অর্ধশতাধিক মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখায় পুলিশ। গ্রেপ্তারের পর গেলো ৩ মে সকালে গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পান মামুনুল হক।

Advertisement

এএম/

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত