Connect with us

জাতীয়

আজ হজে যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

Avatar of author

Published

on

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন

সৌদি সরকারের রাজকীয় অতিথি হিসেবে পবিত্র হজ্জ পালনে অঅজ শুক্রবার সৌদি আরব যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন।

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ভিভিআইপি বিমান (ফ্লাইট নং: বিজি ৩৩১) রাষ্ট্রপতি, তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ও অন্যান্য সফরসঙ্গীদের নিয়ে শুক্রবার দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে হযরত শাহজালাল (র.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে রওয়ানা দেবে।

সময়সূচি অনুযায়ী, বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে (বাংলাদেশ সময়) জেদ্দায় অবতরণ করবেন রাষ্ট্রপ্রধান। সেখানে অবস্থানকালে তিনি আল সাফা রয়্যাল প্যালেসে অবস্থান করবেন।

হজ্জের যাবতীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন ১ জুলাই মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর রওজা জিয়ারতের জন্য মদিনা যাবেন।

হজ্জ পালনকালে সৌদি আরবে ১০ দিনের সফর শেষে রাষ্ট্রপতি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ভিভিআইপি বিমানে (ফ্লাইট নম্বর : বিজি ৩৩৮) ২ জুলাই মদিনার প্রিন্স মোহাম্মদ বিন আবদুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হবেন।

Advertisement

আগামী ৩ জুলাই  রাষ্ট্রপতি দেশে ফিরবেন বলে আশা করা হচ্ছে।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

জাতীয়

মধ্যবিত্তের জন্যও হচ্ছে টিসিবির স্থায়ী দোকান: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

Published

on

বাণিজ্য-প্রতিমন্ত্রী,-টিসিবি

আগামী অর্থবছর থেকে স্থায়ী দোকানের মাধ্যমে টিসিবির পণ্য সাধারণ মানুষের হাতে তুলে দেয়ার চেষ্টা চলছে। পাশাপাশি সেসব স্থায়ী দোকানে নিম্ন ও নিম্ন মধ্যবিত্তের পাশাপাশি মধ্যবিত্তদেরও ন্যায্যমূল্যে টিসিবির পণ্য সরবরাহ করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। বলেছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।

রোববার (২ জুন) চলতি বছরের জুন মাসের টিসিবির পণ্য বিক্রি কার্যক্রমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা আর অস্থায়ীভাবে টিসিবির পণ্য দিতে চাই না। আগামী অর্থবছর থেকে স্থায়ী দোকানের মাধ্যমে এই পণ্যগুলো দিতে চাই। সুবিধাভোগীরা যেন সময়মতো পণ্যগুলো নিতে পারে। এই প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। ডিলারদের অনুরোধ করবো, আপনারাও এই ব্যবস্থা করুন।

তিনি আরো বলেন, আগামী অর্থবছরে আমরা টিসিবির একটি বাফার স্টক তৈরি করার চেষ্টা করব। যাতে বিভিন্ন সময়ে বাজারে পণ্যের ঘাটতি দেখা দিলেও আমরা যেন দামটা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারি। সেই বাফার স্টক থেকে পণ্য সরবরাহ করতে পারি। এজন্য আমরা রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছি। আরো কয়েকটি দেশের সঙ্গে চুক্তি করার চেষ্টা করছি।

বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, আমাদের যদি দোকান স্থায়ী হয়ে যায়, তাহলে প্রায় ১০ হাজারের মতো নেটওয়ার্ক তৈরি হবে। এখন আমরা শুধু নিম্ন ও নিম্ন মধ্যবিত্তদের ন্যায্যমূল্যে পণ্য দিচ্ছি। মধ্যবিত্তদেরও যেন আমরা ন্যায্যমূল্যে পণ্য সরবরাহ করতে পারি, সেই পরিকল্পনা আছে।

Advertisement

বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, প্রতি মাসেই আমাদের চেষ্টা থাকে যত তাড়াতাড়ি টিসিবির পণ্যটি সুবিধাভোগীর হাতে তুলে দিতে পারি। জুন মাসে প্রথম কর্ম দিবসেই টিসিবি এই কার্যক্রমটি শুরু করতে পেরেছে। এজন্য টিসিবির চেয়ারম্যানসহ অন্যান্য কর্মকর্তাদের ধন্যবাদ জানাই। এক কোটি পরিবারকে ন্যায্যমূল্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস পৌঁছে দেওয়ার এই কর্মযজ্ঞটা অনেক বড়।

তিনি  বলেন, সামনে কোরবানির ঈদ। ঈদের আগেই সারা দেশে প্রতিটি সুবিধাভোগীর হাতে টিসিবির এই প্যাকেজটি আমরা তুলে দিতে চাই।

আহসানুল ইসলাম আরো বলেন, এক কোটি পরিবার যখন এই নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যগুলো পায়, তখন চিনি, চাল, ডাল ও তেলের বাজারের চাহিদাও কিছুটা পূরণ হয়। এর মাধ্যমে আমরা যেমন এক কোটি পরিবারকে ভর্তুকি মূল্যে চারটি পণ্য দিচ্ছি, তেমনি বাজারে দ্রব্যমূল্যের চাপও নিয়ন্ত্রণ করছি। এই একটি কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দুইটি উদ্দেশ্য সফল হচ্ছে। এতে শুধু সুবিধাভোগী পরিবারই সুবিধা পাচ্ছে না, বাজারের চাপও কমছে।

এই মৌসুমে খুব ভালো ধানের ফলন হয়েছে জানিয়ে তিনি আরো বলেন, আমাদের খাদ্য বিভাগ ধান ও চাল সংগ্রহ করছে। আশা করি, আমরা চালের মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারব।

উল্লেখ্য, জুন মাসে টিসিবির মাধ্যমে সারা দেশে এক কোটি সুবিধাভোগী পরিবারকে ৩০ টাকা দরে পাঁচ কেজি চাল, ১০০ টাকা দরে দুই লিটার সয়াবিন তেল, ৬০ টাকা দরে দুই কেজি মশুর ডাল ও ঢাকায় ৭০ টাকা দরে এক কেজি চিনি দেওয়া হবে। প্রতি প্যাকেজের মূল্য ৫৪০ টাকা।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

বিকৃতি মুছে মানুষের সামনে সঠিক ইতিহাস উঠে এসেছে : প্রধানমন্ত্রী

Published

on

প্রধানমন্ত্রী-শেখ-হাসিনা

কোন দেশের সঙ্গে কোন দেশের ঝগড়া, সেটা আমার দেখার দরকার নাই। আমার দরকার উন্নয়ন। বাংলাদেশের উন্নয়নে যারা সহযোগিতা করবে, আমি তাদের নিয়ে চলব। সেভাবেই আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রোববার (২ জুন) গণভবনে ‘আমার চোখে বঙ্গবন্ধু’ শীর্ষক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন তিনি।

১৫ আগস্টের স্মৃতিচারণা করে শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতাকে হত্যার পর, জার্মানিতে ৬ বছর নির্বাসনে থাকাকালীন জয়-পুতুল খুব দেশে আসতে চাইত। সারা দিন কান্নাকাটি করত। ইন্দিরা গান্ধীও অনেক চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু আমাদের দেশে আসতে দেয়া হয়নি।

তিনি বলেন, ইতিহাস বিকৃতি এখন মুছে গেছে। মানুষের সামনে সঠিক ইতিহাস উঠে এসেছে।

শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা স্বাধীনতার জন্য মানুষকে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন। সবাই সেটা জানতেন; কিন্তু স্বাধীনতার কথা মুখে বলা বারণ ছিল।

Advertisement

প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশে একশ্রেণির লোক আছে যারা বেশ জ্ঞানী-গুণী, কিন্তু তারা শুধু নিজেদের আরাম-আয়েশের দিকে বেশি তাকায়। তৃণমূল পর্যায়ের মানুষ শক্তিশালী হবে, সিদ্ধান্ত নেবে, ক্ষমতাসীন হবে–এটা তারা মানতে পারে না, পছন্দ করে না।

তিনি বলেন, তারা সবসময় এটা অর্জনের পথে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে। আর তাদের সঙ্গে ইন্ধন জোগায় স্বাধীনতাবিরোধী দেশগুলো, যারা সেভেন ফ্লিট পাঠিয়েছিল। তাদের কাছে বাংলাদেশের বিজয় গ্রহণযোগ্য ছিল না।

শেখ হাসিনা বলেন, অনেকেই স্যাটেলাইটের সমালোচনা করছেন। তারা আসলে কিছু ভালো না-লাগা গ্রুপ৷ আবার কিছু তৈরি হয়ে গেলে খুব মজা করে তারা ব্যবহার করেন।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, পাকিস্তান আমলে স্বামীর কর্মস্থল ইতালি যাওয়ার জন্য ঢাকা থেকে ভিসা পেতাম না। তারপর করাচি গিয়ে ভিসা করে যেতে হতো। এখান থেকে কোথাও যাওয়া যেত না। সবকিছুই হতো করাচিকেন্দ্রিক।

প্রতিযোগীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে ভবিষ্যতের জন্য নিজেদের তৈরি করতে হবে। রেহানা ও আমি ছেলেমেয়েদের একটা জিনিস শিখিয়েছি যে, তোমাদের জন্য কোনো সম্পদ রেখে যেতে পারব না। তোমাদের একটাই সম্পদ, সেটা হলো শিক্ষা। এটা অর্জন করলে কেউ ছিনতাই-হাইজ্যাক করতে পারবে না। কেননা, জ্ঞান তো কেড়ে নেয়া যায় না।’

Advertisement

নিজে নিজের কাজ করায় কোনো লজ্জা নেই মন্তব্য করে প্রতিযোগীদের উদ্দেশে তিনি আরও বলেন, ‘করোনার সময় আমি আর রেহানা নিজেরাই ঘর মোছা, কাপড় কাচা, রান্নাসহ সব কাজ নিজেরা করেছি৷ কাজ করতে কখনও লজ্জাবোধ করি না।’

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

হজ পালনে গিয়ে আরও এক বাংলাদেশির মৃত্যু

Published

on

সৌদি আরবে আরও একজন বাংলাদেশি হজযাত্রী মারা গেছেন। শুক্রবার (৩১ মে) মো. নুরুল আলম (৬১) মক্কায় মারা যান। তার বাড়ি কক্সবাজারের রামুতে। এ নিয়ে সৌদি আরবে বাংলাদেশ নয়জন হজযাত্রী মারা গেলেন। এছাড়া হজ ফ্লাইট শুরু হওয়ার পর এ পর্যন্ত ৫৫ হাজার ১১৬ জন হজযাত্রী সৌদি আরবে পৌঁছেছেন।

রোববার (২ জুন) হজ পোর্টালে আইটি হেল্পডেস্কের প্রতিদিনের বুলেটিন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

শনিবার (১ জুন) রাত আড়াইটা পর্যন্ত সর্বমোট ৫৫ হাজার ১১৬ জন হজযাত্রী সৌদি আরবে পৌঁছেছেন। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনার হজযাত্রী ৩ হাজার ৭৪৭ জন ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনার হজযাত্রী ৫১ হাজার ৩৬৯ জন। এখন পর্যন্ত সৌদি আরব যাওয়ার ফ্লাইট পরিচালিত হয়েছে ১৪১টি।

চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ১৬ জুন এবারের হজ অনুষ্ঠিত হবে। হজযাত্রীদের সৌদি আরবে যাওয়ার প্রথম ফ্লাইট গেলো ৯ মে শুরু হয়। আগামী ১২ জুন পর্যন্ত যাওয়ার ফ্লাইট চলবে। হজ শেষে ২০ জুন ফিরতি ফ্লাইট শুরু হবে। দেশে ফেরার ফ্লাইট শেষ হবে আগামী ২২ জুলাই।

এ বছর সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনা মিলিয়ে মোট ৮৫ হাজার ২৫৭ জন হজ করতে যাবেন। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৪ হাজার ৫৬২ জন ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় এজেন্সির মাধ্যমে ৮০ হাজার ৬৯৫ জনসহ মোট ৮৫ হাজার ২৫৭ জন হজ করতে যাবেন।

Advertisement

ধর্ম মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, এ পর্যন্ত ৯ জন বাংলাদেশি হজযাত্রী সৌদি আরবে মারা গেছেন। নয়জনই পুরুষ। মক্কায় সাত এবং মদিনায় দুইজন বাংলাদেশি হজযাত্রী মারা গেছেন।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত