Connect with us

রাজশাহী

লাখ টাকা সুদের জন্য কোটি টাকার সম্পত্তি নিল সুদ ব্যবসায়ী শিক্ষক

Avatar of author

Published

on

সম্পত্তি

সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় মাত্র তিন লাখ টাকা সুদের জন্য তিন কোটি টাকা মুল্যের প্রায় সাড়ে ৬ বিঘা সম্পত্তি লিখে নেয়ার অভিযোগ ওঠেছে সুদ ব্যবসায়ী এক মাদ্রাসা শিক্ষকের বিরুদ্ধে।

জানা গেছে, সলঙ্গা থানার ঘুড়কা ইউনিয়নের মোড়দিয়া গ্রামের সংখ্যালঘু মানসিক বিকারগ্রস্ত যুবক উজ্জল কুমার সরকারকে ভয়ভীতি-হত্যা এবং বোনকে রেপ করে এসিড নিক্ষেপের হুমকি দিয়ে পাশ্ববর্তী চান্দাইকোনা ইউনিয়নের মোজাফফরপুর গ্রামের মৃত আব্দুল হামিদের ছেলে চিহ্নিত সুদ ব্যবসায়ী মাদ্রাসা শিক্ষক ফেরদৌস আলম ও তার স্বজনরা এ জমি লিখে নেন। গোপনে লিখে নেয়ার ৬ মাস জমি দখল নিতে গেলে ঘটনাটি প্রকাশ পায়। এরপর থেকে হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে চাপাক্ষোভ বিরাজ করছে।

ভুক্তভোগী উজ্জল কুমার সরকার জানান, নিজের টাকার প্রয়োজন হওয়ায় সলঙ্গা থানার হাটইচলা গ্রামের আবু তাহেরের মাধ্যমে সুদ ব্যবসায়ী ফেরদৌসের কাছ থেকে তিনবারে তিন লাখ টাকা সুদ নেয়া হয়। কিছুদিন সুদ দিলেও পরবর্তীতে আর দিতে  না পারায় সুদ ব্যবসায়ী ফেরদৌস আলম বিষয়টি আমার ভাইদেরকে জানালে স্থানীয় জনপ্রতিনিধির ডাকা শালিসী বৈঠকে সুদ ব্যবসায়ী সুদ আসলসহ মোট ৭ লাখ টাকা হয়েছে বলে দাবী করে। বৈঠকের সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আমার ভাইরা দুই লাখ টাকা সুদারু ফেরদৌস আলমকে দিয়ে দেন আর ৫ লাখ টাকার জন্য কিছুদিন সময় নেন। এরই মধ্যে একদিন আমি ভুইয়াগাতী বাজারে গেলে সুদ ব্যবসায়ী ফেরদৌস, আবু তাহের ও ফিরোজ উদ্দিন সুবজসহ ৬ ব্যক্তি আমাকে জোরপুর্বক মোটরসাইকেলযোগে সলঙ্গা রেজিষ্ট্রি অফিসের কাছে নিয়ে গিয়ে একটি ঘরে আটকে রাখে। তারপর তারা রেজিষ্ট্রি অফিসে কাগজপত্র ঠিকঠাক করে এনে বলে সাব-রেজিষ্টারের সামনে গিয়ে বলবে আমি টাকা পেয়েছি আমার জমি লিখে দিতে আপত্তি নেই বলে স্বীকারোক্তি দিতে হবে। না দিলে তোকে হত্যা করে ঘুম করে ফেলবো এবং তোর বোনকে রেপ করে এসিডে ঝলসে দিবো আর এই কথা কাউকে বলতে পারবি না। আমি আমার প্রাণের ভয় ও বোনের ইজ্জতের কথা ভেবে তাদের কথা মেনে নিয়ে জমি লিখে দেই এবং ভয়ে কাউকে জানায়নি। এভাবে দুবার আমাকে আটকে ভুইয়াগাতী বাজার থেকে সাড়ে চারশতক এবং মাঠে ধানীক্ষেত থেকে ৬ বিঘা ৯ শতক জমি লিখে নিয়েছে সুদ ব্যবসায়ী ফেরদৌসসহ তার স্বজনরা।

উজ্জলের ভাই উৎপল কুমার সরকার, চাচা রামতন সরকার ও ছোট ভাই সুজল কুমার সরকার জানান, সুদের বাকী ৫ লাখ টাকা ফেরত দিতে গিয়ে জানতে পারি আমার ভাইয়ের কাছ থেকে ৬বিঘা ১৩.৫ শতক জমি লিখে নেয়া হয়েছে। এ কথা শুনে আমরা হতভম্ব হয়ে পড়ি। ৩ লক্ষ টাকার সুদের জন্য গোপনে আমাদের ৩ কোটি টাকা মুল্যের ৬ বিঘা ১৩.৫ শতক জমি লিখে নেয়া হয়েছে। আমরা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়। এমনিতেই সবসময় ভয়ে থাকি। তার মধ্যে ভাইকে হুমকি-ভয়ভীতি দেখিয়ে দিয়ে জমি লিখে নিয়েছে। এখন বিভিন্নভাবে জমি দখলের জন্য হুমকি-হত্যা ও ঘুম করার ভয় দেখাচ্ছে। আমরা ন্যায় বিচারের জন্য দ্বারে দ্বারে ঘুরছি।

এ বিষয়ে শালিস বৈঠকের বিচারক ঘুড়কা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক রফিকুল ইসলাম বিএ জানান, ফেরদৌসকে জিজ্ঞাসা করলে সে জানিয়েছে ভাই আমি কৌশল করে জমি লিখে নিয়েছি। এখন আপনারা কিছু বইলেন না। প্রয়োজনে আমি আপনাদের ৫/৭ লক্ষ টাকা দিবোনি চুপ থাকেন।

Advertisement

রায়গঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান ইমরুল হোসেন তালুকদার ইমন জানান, ফেরদৌস আলমের পরিবার প্রায়ই এধরনের অবৈধ কাজ করে থাকে। তার বাপ-দাদাও একজন আদিবাসীর কাছ থেকে আধাবিঘা জমির কথা বলে আট বিঘা জমি লিখে নিয়েছিল। ফেরদৌস সুদের টাকার জন্য কৌশল অথবা ভয়ভীতি দেখিয়ে জমি লিখে নিয়েছে। তিনি জানান, সরকার যেখানে সংখ্যালঘুদের অধিকার রক্ষায় কাজ করছে সেখানে একজন অবৈধ সুদ ব্যবসায়ী এধরনের কর্মকান্ড সরকারের ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন করছে।

ঘুড়কা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিল্লুর রহমান সরকার ঘটনাটিকে ন্যাক্কারজনক উল্লেখ করে জানান, ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে বিষয়টি মিমাংসার জন্য সুদ ব্যবসায়ীকে নোটিশ দেয়া হয়েছে। নোটিশ পেয়ে ইউনিয়ন পরিষদে না আসলে তবে রেজুলেশন করে উজ্জলদের দেয়া হবে যাতে তারা আদালতে আশ্রয় নিয়ে ন্যায় বিচার পেতে পারে।

এ বিষয়ে সুদ ব্যবসায়ী মাদ্রসা শিক্ষক ফেরদৌস আলম জানান, উজ্জলকে সুদে ৩ লক্ষ টাকা ধার দেয়া হয়নি। কোন বৈঠকও হয়নি। উপজেলা চেয়ারম্যানসহ সকলেই মিথ্যা কথা বলছে। বরং উজ্জল কুমার আমার কাছে ৩০ লক্ষ টাকার বিনিময়ে জমিগুলো লিখে দিয়েছে। জমিগুলো আমি আমার স্ত্রী ও সবুজের স্ত্রীর নামে লিখে নিয়েছি।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সিপন চন্দ্র সিং ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে সঠিক তদন্তের মাধ্যমে সরকারের কাছে  জমিগুলো ফেরতসহ পরিবারকে নিরাপত্তা দিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের দাবী জানান। তা না হলে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর নিয়ে আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।

Advertisement
Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

রাজশাহী

পুলিশকে কামড় দিয়ে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

Published

on

রাজশাহীর মোহনপুরে উপজেলায় পুলিশের দুই নারী কনস্টেবলকে কামড় দেয়ার ঘটনায় নব-নির্বাচিত মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হাবিবা বেগমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) দুপুরে মোহনপুর উপজেলা চত্ত্বর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। বিষয়টি বায়ান্ন টিভিকে নিশ্চিত করেছেন মোহনপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা  (ওসি) হরিদাস মন্ডল।

মামলা সূত্রে জানা যায়, গেলো সোমবার রাতে বাকশিমইল  কাঁচা বাজারে দুই নারী কন্সটেবল সাথী রানী শীল , শান্তনা মহান্ত  বাজার নিয়ে বাসায় ফিরছিলেন । এ সময়ে সাথীর হাতে ক্যানুলা দেখে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হাবিবা  জিজ্ঞাসা করেন সাথী রানী শীলের হাতে কী হয়েছে। তারা দুজন কথা না বলে সেখান থেকে চলে আসার চেষ্টা করলে হাবিবা গালাগাল শুরু করেন।

এসময় ভাইস চেয়ারম্যান হাবিবা তাদের বলেন মোহনপুর থানায় চাকরি করতে হলে তার কথার জবাব দিতে হবে। তিনি দুই পুলিশ সদস্যকে তুই সম্বোধন করে কথা বললে দুই পক্ষের  মধ্যে কথাকাটাকাটি হয়।

এক পর্যায়ে হাবিবা দুই কনস্টেবলকে লাথি মারেন। এর মধ্যে শান্তনা মহান্তর বাম হাতের কবজিতে কামড় দিয়ে আহত করেন ভাইস চেয়ারম্যান হাবিবা। হাবিবার হামলায়  কনস্টেবল সাথী রানী শীল আহত হন।

Advertisement

এ ঘটনায় আহত নারী কনস্টেবল শান্তনা রানী মহন্ত বাদী হয়ে মামলা দায়ের করলে। পুলিশ মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানকে গ্রেপ্তার করে।

উল্লেখ্য, গ্রেপ্তার হাবিবা বেগমকে আদালতে সোপর্দ করলে, আদালত তাকে জেল হাজতে প্রেরণ করেন।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রাজশাহী

রাজশাহীতে আন্দোলনকারী-পুলিশ সংঘর্ষ, হাতবোমা বিস্ফোরণ

Published

on

কোটা সংস্কারের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে সারা দেশে চলছে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’। রাজশাহীতে এ কর্মসূচি পালনকালে পুলিশ ও আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়েছে আন্দোলনকারীরা। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত  এ সংঘর্ষে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। এসময় প্রায় ১০ টি হাতবোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।

বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) সকাল ১১ টার দিকে  শুরু হওয়া সংঘর্ষে রাজশাহী জিরোপয়েন্ট, রাণীবাজার, অলোকার মোড়, নিউমার্কেট সহ বেশ কয়েকটি এলাকায় রণক্ষেত্র পরিণত হয় ।

জানা যায়,  পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী নগরীর জিরো পয়েন্টে এর দিকে যায় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। এসময় সেখানে আগে থেকেই অবস্থান নেয়া আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ধাওয়া দেয়। এতে সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত পাঁচজন গুরুতর আহত হয়। তাদের উদ্ধার করে এর মধ্যে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

এদিকে দুপুর ১টার দিকে রাজশাহী সরকারী মহিলা কলেজের সামনে পুলিশের সাথে শিক্ষার্থীদের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এসময় বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা পুলিশের একটি বড় পিকআপ  ভাংচুর করে। সংঘর্ষে ৫ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে দুজনকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, আন্দোলনকারীরা একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে রাজশাহী সরকারী মহিলা কলেজের দিকে আসার চেষ্টা করলে পুলিশ বাধা দেয়। এসময় পুলিশের সাথে তাদের সংঘর্ষ শুরু হয়। শিক্ষার্থীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে।  পুলিশও তাদের ছত্রভঙ্গ করে দিতে লাঠি চার্জ  করে। এতে পুলিশের ৫ সদস্য ছাড়াও  লাঠি চার্জে  বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হয়েছে।

Advertisement

ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা পুলিশের একটি বড় পিকআপ গাড়ি ভাংচুর করে। পরে সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রাজশাহী

স্ত্রীর আত্মহত্যার তিনদিন পর স্বামীর আত্মহত্যা

Published

on

আত্মহত্যা

রাজশাহীর বাঘায় স্ত্রীর আত্মহত্যার তিনদিন পর স্বামীও আত্মহত্যা করেছেন। গত তিনদিন আগে স্ত্রী সাগরিকা খাতুন (১৮) আত্মহত্যার পর আজ মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) সকালে স্বামী জারমান আলী (২০) আত্মহত্যা করেন। বাঘার আড়ানী ইউনিয়নের ঝিনা মধ্যপাড়া গ্রামের নিজ বাড়ির দক্ষিণ পাশে এক আম বাগান থেকে সকালে পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দেড় মাস আগে নাটোর বাগাতিপাড়া উপজেলার নওশারা-ঘোরলাজ গ্রামের আবদুল গাফফার আলীর মেয়ে সাগরিকার সঙ্গে বিয়ে হয় বাঘা উপজেলার আড়ানী ঝিনা মধ্যপাড়া গ্রামের নওশাদ আলীর ছেলে জারমান আলীর। বিয়ের পর থেকে তাদের সংসার ভাল চলছিল। জারমান আলী শুক্রবার (১২ জুলাই) সন্ধ্যার দিকে ঝিনা বাজারে যায়। বাজার থেকে রাত ৮টার দিকে ফিরে এসে দেখেন ঘরের দরজা লক করা। বাইরে থেকে ডাকাডাকি করে কোন সাড়া না পেয়ে ঘরের দরজা ভেঙ্গে তিনি দেখতে পন সাগরিকা তীরের সাথে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ঝুলছে। তাকে উদ্ধার করে পুঠিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এঘটনায় পুলিশ জারমানের পিতা নওশাদ আলী ও ছোট মা বুলুয়ারা বেগমকে আটক করে।

সাগরিকার পিতা গাফফার আলী বাদি হয়ে জারমান আলী ও তার পিতা নওশাদ আলী, মা সানোয়ারা বেগম এবং ছোট মা বুলুয়ারা বেগমকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় গত শনিবার জারমান আলীর বাবা নওশাদ আলী ও তার সৎ মা বুলুয়ারা বেগমকে আটক করে পুলিশ। আর জারমান পলাতক ছিলেন।

স্ত্রীর হত্যা মামলা মাথায় নিয়ে মঙ্গলবার নিজ বাড়ির ৪শ’ মিটার দুরে আম বাগানে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন জারমান। পুলিশ মঙ্গলবার সকালে তার মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠায়। তবে এ ঘটনায় একটি ইউডি মামলা হয়েছে।

এ বিষয়ে বাঘা থানার ওসি আমিনুল ইসলাম বলছেন, কারণে অকারণে বিয়ের দেড় মাস না হতেই স্ত্রীকে নির্যাতন করতেন জারমান। এ নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে তিনি আত্মহত্যা করেন। ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতে জারমান আত্মহত্যা করেছেন। মামলার ভয়ে তিনি আত্মহত্যা করতে পারেন এমন ধারণা করছে থানা পুলিশ।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত