Connect with us

বাংলাদেশ

অনিয়ম দেখলেই ভোট বন্ধ: সিইসি

Avatar of author

Published

on

সিইসি

ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে ভোট হবে ব্যালটে। এতে কোনো ধরনের অনিয়ম চোখে পড়লে প্রয়োজনে ভোট বন্ধ করা হবে। জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।

মঙ্গলবার (২৭ জুন) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে অংশ নেয়া প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন তিনি।

মতবিনিময় সভায় আটজন প্রার্থীর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন না আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. এ আরাফাত। তার প্রতিনিধিও ঘণ্টাখানেক পরে আসায় ক্ষুব্ধ হন সিইসি।

এ সময় কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনেও নৌকার প্রার্থী না আসার উদাহরণ টানেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার।

মতবিনিময় সভায় সিইসিসহ নির্বাচন কমিশনাররা শোনেন নির্বাচন নিয়ে প্রার্থীদের প্রত্যাশা, অভিযোগ আর পরামর্শের কথা।

Advertisement

প্রার্থীদের কথা শোনার পর সিইসি জানান, যেহেতু আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ ইভিএমে হবে না, তাই এর ব্যবহার উপনির্বাচনেও হচ্ছে না। ভোট হবে ব্যালটে। সবাইকে আইন মেনে প্রচারে অংশ নিতে আহ্বান জানান তিনি।

সিইসি আরও বলেন, প্রতিটি কেন্দ্রই থাকবে সিসি ক্যামেরার আওতায়। কোনো ধরনের অনিয়ম চোখে পড়লে প্রয়োজনে ভোট বন্ধ করবে কমিশন।

এদিকে, সোমবার (২৬ জুন) ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। আওয়ামী লীগের মো. এ আরাফাত নৌকা ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিরো আলম পেয়েছেন একতারা প্রতীক। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেন রিটার্নিং কর্মকর্তা মুনীর হোসাইন খান।

জাকের পার্টির কাজী রাশেদুল হাসান পেয়েছেন গোলাপ ফুল, সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের মো. আক্তার হোসেন পেয়েছেন ছড়ি, বাংলাদেশ কংগ্রেসের রেজাউল ইসলাম স্বপন ডাব প্রতীক, তৃণমূল বিএনপির শেখ হাবিবুর রহমান সোনালি আঁশ আর জাতীয় পার্টির সিকদার আনিসুর রহমান পেয়েছেন লাঙ্গল প্রতীক। প্রতীক বরাদ্দের পর আজ (মঙ্গলবার) থেকেই প্রচারণায় নামতে পারবেন প্রার্থীরা।

এর আগে ১ জুন ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম এ উপনির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন। তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিলের দিন ছিল ১৫ জুন, যাচাই-বাছাই করা হয় ১৮ জুন এবং মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন ছিল ২৫ জুন, আর ভোটগ্রহণ করা হবে আগামী ১৭ জুলাই।

Advertisement

উল্লেখ্য, চিত্রনায়ক আকবর হোসেন পাঠান ফারুকের মৃত্যুতে ঢাকা-১৭ আসনটি শূন্য হয়। গত ১৫ মে স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুকের মৃত্যু হয়। তার বয়স হয়েছিল ৭৪ বছর।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

জাতীয়

২৪ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৯ কোটি ডলার

Published

on

রেমিট্যান্স

চলতি মাসের প্রথম ২৪ দিনে দেশে এসেছে ১৭৮ কোটি ৯৭ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। এই হিসাবে প্রতিদিন গড়ে দেশে এসেছে ৭ কোটি ৪৬ লাখ ডলার রেমিট্যান্স। সে হিসাবে চলতি মাসে বেড়েছে রেমিট্যান্স প্রবাহ।

রোববার (২৬ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

এতে বলা হয়, মে মাসের প্রথম ২৪ দিনে দেশে এসেছে ১৭৮ কোটি ৯৭ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। আর গত এপ্রিলের প্রথম ২৪ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৫৫ কোটি ২৮ লাখ মার্কিন ডলার। সে হিসাবে চলতি মাসে বেড়েছে রেমিট্যান্স প্রবাহ।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, চলতি মাসে ২০০ কোটি ডলার ছুঁতে পারে দেশের প্রবাসী আয়। মূলত আসন্ন কোরবানিকে ঘিরে বাড়ছে রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রবণতা।

এদিকে মে মাসের প্রথম ২৪ দিনে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৯ কোটি ১২ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার। এছাড়া বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে ৮৫ লাখ ২০ হাজার ডলার, বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে ১৫৮ কোটি ৪০ লাখ ৪০ হাজার ডলার ও বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৫৯ লাখ ডলার রেমিট্যান্স।

Advertisement

বাংলাদেশ ব্যাংক আরও জানায়, ১৮ থেকে ২৪ মে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছেন ৪৩ কোটি ১০ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। মে মাসের ১১ থেকে ১৭ তারিখ দেশে এসেছে ৫৪ কোটি ৪৯ লাখ ৪০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স। ৪ থেকে ১০ মে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছেন ৬৬ কোটি ৬৬ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। আর মে মাসের ১ থেকে ৩ তারিখ দেশে এসেছে ১৪ কোটি ৭১ লাখ ২০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।

এদিকে গত এপ্রিল মাসে দেশে এসেছে ২০৪ কোটি ৩০ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। আর গত মার্চে দেশে এসেছিল ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স। এছাড়া ফেব্রুয়ারিতে চলতি অর্থবছরে সর্বোচ্চ ২১৬ কোটি ৬০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। আর গত জানুয়ারি মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২১০ কোটি ৯ লাখ ৫০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

মহাবিপদ সংকেত, তবুও আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে অনীহা উপকূলবাসীর

Published

on

সংগৃহীত ছবি

বাংলাদেশ উপকূলে আঘাত হেনেছে ঘূর্ণিঝড় ‘রেমালের অগ্রভাগ। রোববার সন্ধ্যা ৬ টা থেকে ১১টার মধ্যে বাংলাদেশের খেপুপাড়া ও পশ্চিমবঙ্গের সাগর দ্বীপের উপকূলীয় এলাকা হয়ে স্থলভাগে আঘাত হানতে পারে রেমাল। সবশেষ অবস্থান অনুযায়ী ঘূর্ণিঝড়টি পায়রা সমুদ্র বন্দর থেকে ১৮০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল। বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের অগ্রভাগের প্রভাবে বৃষ্টিসহ দমকা বা ঝোড়ো হাওয়া অব্যাহত রয়েছে।

এমতাবস্থায় পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ১০ (দশ) নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উপকূলীয় জেলা খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পিরোজপুর,ঝালকাঠি, বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরগুলো ১০ (দশ) নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে।

তবে  মহাবিপদ সংকেত পেয়েও আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে যাচ্ছেন না উপকূলীয় এলাকার বাসিন্দারা।তবে তাদের আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য মাইকিং করে যাচ্ছে উপজেলা ও জেলা প্রশাসন।

শরণখোলার উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রায়হান উদ্দিন শান্ত গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় রেমালে যাতে ক্ষয়ক্ষতি কম হয়, সে লক্ষ্যে আমরা প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। উপজেলায় মোট ৯০টি আশ্রয় কেন্দ্র ঝেড়ে মুছে পরিষ্কার করা হয়েছে। সব যাতে আশ্রয় কেন্দ্রে আসে সেজন্য মাইকিং করা হচ্ছে। শুকনো খাবার, ওষুধ ও খাবার পানি মজুদ রাখা হয়েছে। আশা করি বিকেলের মধ্যে সবাইকে আশ্রয় কেন্দ্রে নিতে পারব।’

জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, রোববার দুপুর ২টা পর্যন্ত ৩৫ জন প্রতিবন্ধীসহ সাড়ে আট হাজার মামুষ আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থান নিয়েছেন। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার মানুষদের আশ্রয় কেন্দ্রে নেওয়ার জন্য মাইকিং এর পাশাপাশি নানাভাবে চেষ্টা করা হচ্ছে।

Advertisement

বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক মোহা. খালিদ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় রেমাল মোকাবিলায় জেলায় মোট ৩৫৯টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করা হয়েছে। ঘূর্ণিঝড়টি সন্ধ্যা নাগাদ বাগেরহাট উপকূলে আঘাত হানতে পারে। সবাই যেন আশ্রয়কেন্দ্রে যায় সেজন্য মাইকিং করা হচ্ছে।’

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষয়ক্ষতি বেশি হলে উপজেলা ভোট বাতিল

Published

on

উপজেলা

প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমালের আঘাতে উপজেলা নির্বাচনি এলাকায় বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হলে নির্বাচন বাতিল করা হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

রোববার (২৬ মে) এমন সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. জাহাংগীর আলম।

এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, মাঠ পর্যায়ে যোগাযোগ রাখছি। ঝড় এখনো আঘাত হানেনি। আঘাত হানার পর সিদ্ধান্ত হবে। আমরা আল্লাহর কাছে দোয়া করি, যেন ঝড়টা মারাত্মক আঘাত না হানে।

আগামী বুধবার (২৯ মে) ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের তৃতীয় ধাপের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এদিকে সকালে শুনানি করে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলে সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানান ইসি সচিব।

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত