Connect with us

লাইফস্টাইল

তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে যে অভ্যাসগুলো

Avatar of author

Published

on

ত্বকের যত্ন

সময়ের নিয়মে বয়স বাড়ে। কিন্তু বয়সের ছাপ যেন অন্যের চোখে ধরা না পড়ে, সেই সুপ্ত বাসনা সকলের মনেই থাকে। আবার অনেকেরই বাসনা থাকে সুস্থ, নীরোগ একটা জীবনের। ওষুধনির্ভর জীবন পছন্দ করেন না অনেকেই। কিন্তু কোন জাদুবলে এমন জীবন লাভ করা সম্ভব? বয়স ধরে রাখার সঙ্গে শারীরিক এবং মানসিক সুস্থতার যোগ রয়েছে। ফাইবারযুক্ত খাবার খাওয়া, নিয়মিত শরীরচর্চা করা, পর্যাপ্ত ঘুম এবং মানসিক চাপমুক্ত থাকার অভ্যাস করতে পারলে তার প্রভাব পড়ে শরীর এবং মনের উপর। ফলে ত্বকের বয়স ধরে রাখা বেশ খানিকটা সহজ হয়।

বয়স ধরে রাখতে এবং জীবনধারার সঙ্গে যুক্ত রোগগুলি বশে রাখতে গেলে যা করতে হবে-

নিয়মিত শরীরচর্চা

হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে এবং সামগ্রিক সুস্থতা বজায় রাখতে গেলে শারীরিক ভাবে সক্রিয় থাকা অত্যন্ত জরুরি। নিয়মিত জিমে গিয়ে ঘাম ঝরানো সম্ভব না হলে বাড়িতেই সাধারণ কিছু যোগাসন, ধ্যান, হাঁটার মতো ব্যায়াম করা যেতেই পারে।

পুষ্টিকর খাওয়াদাওয়া

Advertisement

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন খাওয়া, বেশি করে ফল এবং শাক-সব্জি খাওয়ার দিকে জোর দিতে হবে। সঙ্গে বাইরের ভাজাভুজি, অতিরিক্ত শর্করা এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়ার পরিমাণ কমিয়ে আনতে হবে।

পর্যাপ্ত ঘুম

রাতে অন্তত পক্ষে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমোনো জরুরি। সারা দিন কাজের পর ঘুম না আসতেই পারে। তবে কাজ থেকে ফেরার পর বাইরের দুনিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ কমিয়ে আনার অভ্যাস করতে হবে। ঘুমের আবহ তৈরি করতে ঢিমে লয়ের, হালকা কোনও গান চালিয়ে রাখতে পারেন।

তারুণ্য

মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ

মুখই হল মনের আয়না। মানসিক চাপ, উদ্বেগ নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে তা মুখে ফুটে উঠবেই। কারও কারও মুখে বয়সের ছাপ পড়ে যেতে পারে মানসিক চাপের কারণেই।

Advertisement

সামজিক যোগাযোগ

সারা সপ্তাহ নানা কাজে ব্যস্ত থাকলেও ছুটির দিনে বা অন্যান্য অনুষ্ঠানে আত্মীয়দের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে চেষ্টা করুন। পুরনো বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে দেখা করলেও অনেক সময় মন ভাল হয়ে যায়। শরীর এবং মন ভাল রাখতে সামাজিক সম্পর্ক মজবুত হওয়াও জরুরি।

 

সূত্র: হেলথ লাইন

 

Advertisement
Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

লাইফস্টাইল

গুরুত্বপূর্ণ কিছু অফিস এটিকেট মেনে চলুন

Published

on

এটিকেট

এটিকেট এর বাংলা অর্থ হচ্ছে শিষ্টাচার। সঠিক শিষ্টাচার আমাদের জীবনের সকল ক্ষেত্রেই জরুরি। আর পেশাগত জীবনে এটি অত্যাবশ্যকীয়। আজকের আলোচনাটি অফিস এটিকেট নিয়ে। অর্থাৎ অফিস বা পেশাগত জীবনে আমাদের যে শিষ্টাচারগুলো মেনে চলা উচিত যা আমাদের আরো বেশি ব্যক্তিত্বসম্পন্ন করে তুলবে তা নিয়েই।

শিষ্টাচার কী?

বাংলা একাডেমির ইংরেজি-বাংলা ডিকশনারী অনুযায়ী এটিকেট বা শিষ্টাচারের অর্থ করা হয়েছে বিশেষ পেশায় বা সমাজের বিশেষ স্তরে প্রচলিত আদব কায়দা, নম্র আচরণ। নম্র, ভদ্র, সুন্দর মার্জিত ও সার্বজনীন আচরণই হলো শিষ্টাচার। একজন ভদ্র, শিক্ষিত ব্যক্তির আচার আচরণ, কথা বার্তা, চাল চলন, পোশাক পরিচ্ছদ ও কাজকর্মে যে নম্রতা ও মার্জিত রুচির পরিচয় প্রকাশ পায় তার সমষ্টিগত অবস্থাকে এককথায় শিষ্টাচার বলা হয়। শিষ্টাচার মানুষের ব্যক্তিত্বের বিকাশ ঘটায়। ব্যক্তিগত জীবনের পাশাপাশি পেশাগত জীবনেও কিছু গুরুত্বপূর্ণ শিষ্টাচার রয়েছে। এই শিষ্টাচার গুলো মেনে চললে আপনার কর্মক্ষেত্রে সাফল্য অর্জন অনেক সহজ হয়ে উঠবে। আপনি যখন অন্যের সাথে একটি কর্মক্ষেত্র ভাগ করে নিচ্ছেন, তখন শিষ্টাচারের সমস্ত নিয়ম কানুন অনুসরণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

গুরুত্বপূর্ণ কিছু অফিস এটিকেট

অফিসে ঢুকেই শুভেচ্ছা বা সালাম বিনিময়

Advertisement

অফিসে প্রবেশ করেই আপনি যদি আপনার কলিগদের উদ্দ্যেশ্যে নিজ ধর্ম অনুযায়ী ‘সালাম-নমষ্কার’ দিয়ে দিন শুরু করেন অথবা ‘শুভ সকাল’, ‘শুভ বিকেল’ ইত্যাদি শুভেচ্ছা বিনিময় করেন, সুন্দর একটি হাসি দিয়ে তবে সবার সাথে আপনার সম্পর্কটা থাকবে সুন্দর। সহকর্মীদের হালকা খোঁজ খবর নিন, এতে সবার সাথে আপনার সুসম্পর্ক তৈরি হবে। আপনাকে সবাই একজন জেন্টল পার্সন হিসেবেই চিনবে। সবার সাথে কথা শুরুর আগে হালকা সৌজন্যতা আপনার কলিগদের আরো বেশি কম্ফোর্ট করবে কনভারসেশন স্টার্ট করতে।

অফিসের সহকর্মীদের সাথে কনভারসেশন শুরু করুন

একে অন্যের সাথে হালকা কথাবার্তা বা কনভারসেশন শুধু কলিগদের সাথে সম্পর্ককে সুন্দরই করে না বরং একজনকে অন্যজনের প্রতি সহজ করে তোলে। এর ফলে অফিসের যেকোনো কাজ একসাথে করতে সহজ হয়। আপনি ভদ্রভাবে তাদের খোঁজ খবর নিন অথবা দেশ ও দেশের বাইরের যেকোনো সমসাময়িক বিষয় নিয়ে তাদের সাথে হালকা আলাপ আলোচনার মাধ্যমে কনভারসেশন শুরু করতে পারেন। এতে অপর পাশের ব্যক্তিও আর আপনার কাছে অপরিচিত থাকবে না। সহকর্মীরাও আপনার সাথে কাজ করতে কম্ফোর্ট ফিল করবে।

অন্যের প্রতি সম্মান ও সহানুভূতি প্রকাশ করুন

অফিসে কাজকর্ম বা কথাবার্তা ও আচার আচরণে অন্যের প্রতি সম্মানপ্রদর্শন ও সহানুভূতিশীল হোন। অন্যকে যতটুক সম্ভব সাহায্য সহযোগিতা করা, টিম ওয়ার্কগুলোতে মনোযোগী ও অন্য টিম মেম্বারদের প্রতি যত্নবান হোন। আপনার কনভারসেশনে ‘প্লিজ’, ধন্যবাদ বা থ্যাংকিউ, স্যরি বা দুঃখিত, এক্সকিউজ মি ইত্যাদি শব্দ ব্যবহার করুন যখন যেমন প্রয়োজন।

Advertisement

কর্মক্ষেত্রে থাকাকালীন মোবাইল সবসময় সাইলেন্ট রাখুন

অফিসে আপনার মোবাইলের নোটিফিকেশন, টেক্সট রিং, কল রিং ইত্যাদি অপর সহকর্মীদের বিরক্ত করতে পারে। মোবাইলের সাউন্ড অন্যের কাজের মনোযোগ নস্ট করতে পারে। তাই অফিসে বা যেকোনো কর্মক্ষেত্রে, কাজের সময় ও মিটিংএ সবসময় আপনার মোবাইল সাইলেন্ট বা ভাইব্রেটিং মুডে রাখুন।

সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকুন

পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ঈমানের অঙ্গ। প্রতিদিন গোসল করা, পরিষ্কার জামা-জুতা পরিধান সহ পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা প্রতিটি মানুষের জন্য অবশ্য করনীয়। অপরিষ্কার ব্যক্তি কারো প্রিয় হতে পারে না, তাদের কেউ সুনজরে দেখে না। আর অপরিষ্কার থাকলে নিজেরও বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। খেয়াল রাখুন আপনার পরিধেয় জামা কাপড়, মোজা, জুতা সেই সাথে মুখ ও শরীর থেকে যেনো কোনো প্রকার বিকট গন্ধ না আসে। তাছাড়া অফিসে আপনার নিজের ডেক্সটিও সবসময় গুছিয়ে রাখুন। অফিসে আপনার ব্যবহৃত যেকোনো জিনিস পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।

জামা কাপড় পরিধানে সচেতন থাকুন

Advertisement

অফিস বা কর্মক্ষেত্রে অবশ্যই মার্জিত, মানানসই, সিম্পল ও কম্ফোর্টেবল জামা পরিধান করা উচিত। কর্মক্ষেত্রে অতিরিক্ত ডিজাইন যুক্ত কাপড় পরিধান, অতিরিক্ত গহনা ও কড়া পারফিউম ব্যবহার করা উচিত নয়। আপনাকে যেনো দৃষ্টিকটু না দেখায় এমন কাপড় ও ফ্যাশন মেইনটেইন করতে হবে। জামা কাপড় হবে শালীন ও মানানসই। অফিসে চাকচিক্যময় সামগ্রী ব্যবহারে সচেতন হোন।

সময়মতো কর্মক্ষেত্রে উপস্থিত থাকুন

যেকোনো কর্মক্ষেত্রে সবসময় একদম সঠিক টাইমে উপস্থিত হোন। সময়ানুবর্তিতা মানুষের জীবনের আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক যা মানুষকে করে তোলে উন্নত ব্যক্তিত্বের অধিকারী। কর্মক্ষেত্রে কখনই লেইট করে ঢোকা উচিত নয়, এতে করে যেমন আপনি সময়ের মধ্যে কাজ সম্পন্ন করতে হিমশিম খাবেন তেমনি অন্যান্য কলিগ এর বিরক্তির কারণও হয়ে উঠবেন। আপনার সার্ভিস নিয়ে সহকর্মী, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা অসন্তোষ প্রকাশ করবে, যা আপনার কর্মক্ষেত্রে প্রভাব ফেলবে। তাই বলা হয় সময়ানুবর্তিতা মানুষকে উন্নত বেশিষ্ট্যের অধিকারী করে তুলে। সুতরাং সবসময় চেস্টা করবেন যেনো সঠিক সময়ে উপস্থিত হতে পারেন অফিসে অথবা যেকোনো কর্মক্ষেত্রে।

অসুস্থ অবস্থায় কর্মক্ষেত্রে আসবেন না

হাঁচি, কাশি, চোখের সমস্যা বা যেকোনো ধরনের ছোঁয়াচে রোগ হলে অফিসে না আসাই বেশি যুক্তিযুক্ত। কেননা এতে অফিসের পরিবেশ বিপর্যস্ত হতে পারে। ছোঁয়াচে রোগ দ্বারা সুস্থ মানুষও অসুস্থ হয়ে পড়ুক এমনটি কারোরই কাম্য নয়। তাই অসুস্থ থাকা স্বত্তেও কাজটি গুরুত্বপূর্ণ হলে বাসায় বসে সেই কাজগুলো করুন অনথ্যায় অসুস্থতার দিনগুলোতে ভালোভাবে বিশ্রাম নিন।

Advertisement

খাবার ব্রেক টাইমে বা কর্মক্ষেত্রের বাইরে গিয়ে গ্রহন করুন

অনেকেরই অভ্যাস থাকে কাজ করতে করতে নিজের ডেস্কে বসেই খাবার খাওয়ার। তারা আশেপাশের কিছু খেয়ালই করেন না এবং একমনে নিজের খাবার গ্রহণ করতে থাকেন। কিন্তু খাবার খাওয়ার শব্দ ও খাবারের ঘ্রাণে অন্য সহকর্মীদের মনোযোগে সমস্যা হয়ে থাকে। এছাড়াও ব্রেক টাইম ছাড়া এভাবে সকলের মধ্যে খাবার গ্রহন খুবই দৃষ্টিকটু। আপনার খাদ্য গ্রহনের দিকে অন্য একজন ক্ষুধার্ত ব্যক্তির বারংবার নজর যাবে এটাই স্বাভাবিক। সুতরাং হয় ব্রেক টাইমে বা ব্রেক রুমে গিয়ে খাবার গ্রহণ করুন অথবা কর্মক্ষেত্রের বাইরে গিয়ে খাবার গ্রহণ করুন।

কাজের সময় অন্যদের বিরক্ত না করুন

অনেকেরই অভ্যাস হচ্ছে কাজ করতে করতে কথা বলা, এতে তারা হয়তো কথা বলার পাশাপাশি কাজটিও খুব ভালোভাবে করতে পারেন কিন্তু অপররাও কি তাই পারেন? আপনার কথার শব্দে এবং অন্য সহকর্মীদের সাথে কথা বলার জন্য তাদের নিজেদের ও অন্যান্য সকলেরই কিন্তু মনোযোগ বিঘ্নিত হচ্ছে, তারা অনেকেই হয়তো সুষ্ঠুভাবে কাজ করতে পারছেন না। সুতরাং নিজের সুবিধা বা ভালোলাগা যেনো অন্যের সমস্যার কারণ না হয়। সবাই চায় শান্ত পরিবেশে কাজ করতে আর কখনই সেটি নষ্ট করা উচিত নয়।

সুন্দর আচার আচরণ মেনটেইন করুন

Advertisement

সকলের সাথে ভালো, ভদ্র ব্যবহার ও সুন্দর আচার আচরণ করুন। আপনার কোনো প্রকার বডি ল্যাংগুয়েজ যেনো কাওকে অস্বস্তিতে ফেলে না দেয় বা বিরক্তির কারণ না হয় সেদিকে খেয়াল রাখুন। সকলের সাথে মার্জিত আচরণ করুন। মনে রাখবেন ব্যবহারই কিন্তু আপনার পরিচায়ক।

আশা করছি এই গুরুত্বপূর্ণ অফিস এটিকেট গুলো আপনার সঠিক ব্যক্তিত্বসম্পন্ন করে তুলতে সাহায্য করবে। তাই কর্মক্ষেত্রে বা যেকোনো জায়গায়ই এটিকেট বজায় রেখে চলুন। এতে করে আপনার কাজ করার পরিবেশ সুন্দর থাকবে, আপনাকে সবাই প্রশংসা করবে এবং আপনাকে এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

যেভাবে মাস্কারার ব্যবহারে চোখ হয়ে উঠবে আরও প্রাণবন্ত

Published

on

মাস্কারা

ছোটখাটো খুঁত ঢেকে কাউকে সুন্দর করে তোলার জন্য দরকার হয় ‘মেকআপ’-এর। কিন্তু, সে-ও এক শিল্প।

চোখের পল্লব ঘন, দীর্ঘ করতে ব্যবহার হয় মাস্কারার। কিন্তু শত চেষ্টাতেও কি পেশাদার রূপটান শিল্পীর ছোঁয়া আসে না? তা হলে জেনে নিন, কী ভাবে মাস্কারার ব্যবহারে আপনার চোখ হয়ে উঠতে পারে আরও সুন্দর। চোখের পল্লব দেখাতে পারে আরও ঘন আর দীর্ঘ।

চোখের পল্লব দীর্ঘ ও সুন্দর দেখাতে প্রয়োজন কয়েকটি জিনিস। কৃত্রিম পল্লব, আঠা, ব্রাশ, মাস্কারা। চোখের পল্লব ঘন মনে হবে মাস্কারার যথাযথ ব্যবহারে।

১. অনেকেরই চোখের পল্লব ঘন হয় না। সে ক্ষেত্রে চাইলে কৃত্রিম পল্লব ব্যবহার করতে পারেন। তবে চোখের সঙ্গে তা যেন মানানসই হয়। প্রথমে বিশেষ আঠা দিয়ে সেই পল্লব জুড়ে নিতে হবে। তবে দেখতে হবে, তা যেন কৃত্রিম বলে বোঝা না যায়।

২. এরপর ‘ব্রাশ’ বা ‘ফ্লেক্সিবল স্টাইলার’ দিয়ে পল্লব কার্ল করে নিতে হবে। কৃত্রিম পল্লব ব্যবহার না করলেও, নীচ থেকে শুরু করে উপরের দিকে ব্রাশ ঘুরিয়ে চোখের পল্লব কার্ল করতে হবে। চাইলে ‘আইল্যাশ কার্লার’ও ব্যবহার করতে পারেন।

Advertisement

৩. কার্ল হয়ে যাওয়ার পর পল্লবের মাঝখান থেকে উপর পর্যন্ত মাস্কারার ব্রাশ টানতে হবে। ৩ সেকেন্ড ধরে একটু চেপে চেপে একাধিক বার এই পদ্ধতি অনুসকরণ করতে হবে। মাঝের অংশে খুব ভাল করে মাস্কারা লাগিয়ে চোখের পাশের অপেক্ষাকৃত কম দৈর্ঘ্যের পল্লবগুলিকে সাজিয়ে তুলতে হবে মাস্কারা দিয়ে। খেয়াল রাখতে হবে, কোনও অংশ যেন বাদ না যায়।

৪. মাস্কারা ব্যবহারের পর আলাদা ব্রাশের সাহায্যে পল্লব আঁচড়ে নিতে হবে। মাস্কারা ব্যবহারে পল্লব জুড়ে থাকে। ব্রাশ দিয়ে আঁচড়ে নিলে প্রতিটি পল্লব আলাদা ও সুন্দর দেখাবে।

মাস্কারা নিখুঁত ও সুন্দর ভাবে পরার জন্য ভাল মানের মাস্কারা প্রয়োজন। খেয়াল রাখতে হবে, প্রতিটি আঁখিপল্লব যেন মাস্কারার গাঢ় রঙে ডুবে যায়। প্রতিটি পল্লব যেন আলাদা থাকে। তা হলেই সে চোখের গভীরতায় হারিয়ে যেতে চাইবেন অনেকে।

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রেসিপি

ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ভেজিটেবল স্যুপের রেসিপি

Published

on

রোগী সব ধরনের খাবার খেতে পারে না বলে চিকিৎসকেরা ভেজিটেবল বা চিকেন স্যুপ খাওয়ার পরামর্শ দেন। এছাড়া স্বাভাবিক অবস্থায়ও খেতে  পারেনএই স্যুপ। কিছু উপকরণ দিয়ে খুব সহজেই ভেজিটেবল স্যুপ বানিয়ে ফেলা যায় যা খেতে বেশ সুস্বাদু লাগে। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ এই স্যুপটি স্বাদের পাশাপাশি পরিবারের সদস্যদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে হতে পারে দারুণ সহায়ক। তাই, দেরি না করে চলুন জেনে নেই ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ভেজিটেবল স্যুপ বানানোর জন্যে কী কী লাগছে এবং এর প্রস্তুত প্রণালী সম্পর্কে।

উপকরণ

সয়াবিন তেল/ অলিভ অয়েল- ২ টেবিল চামচ

আদা কুঁচি- ১ টেবিল চামচ

রসুন কুঁচি- ১ টেবিল চামচ

Advertisement

কাঁচামরিচ ফালি- ৪/৫ টি

গাজর কুঁচি– ১ কাপ

বরবটি কুঁচি- ১ কাপ

বাঁধাকপি কুচি– ১ কাপ

পানি- ১ লিটার

Advertisement

স্বাদমতো লবণ

গোলমরিচ গুঁড়া- ১ চা চামচ

ধনিয়া পাতা কুঁচি- ১/২ কাপ

কর্ণফ্লাওয়ার- ৩ টেবিল চামচ

লেবুর রস-৩ টেবিল চামচ

Advertisement

প্রস্তুত প্রণালী

১. ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ভেজিটেবল স্যুপ বানানোর জন্য প্রথমে চুলায় একটা ফ্রাইপ্যান নিয়ে তাতে ২ টেবিল চামচ সয়াবিন তেল বা অলিভ অয়েল দিতে হবে। চুলার তাপ কমিয়ে রান্না করলে ভালো হয়, এতে পুষ্টিগুণ অক্ষুণ্ণ থাকে।

২. তেল হালকা গরম হলে তাতে একে একে আদা কুঁচি, রসুন কুঁচি, কাঁচামরিচ ফালি দিয়ে ভালোভাবে নাড়াচাড়া করে নিতে হবে।

৩. এই পর্যায়ে যখন তেল থেকে একটা সুন্দর ঘ্রাণ আসবে তখন কুঁচি করে রাখা সবজিগুলো (গাজর কুঁচি, বরবটি কুঁচি, বাঁধাকপি কুচি) একে একে ফ্রাইপ্যানে দিতে হবে। অন্য যেকোনো সবজিও ব্যবহার করা যেতে পারে।

৪. এখন সবজিগুলো ক্রমাগত নাড়তে হবে এবং হালকা সিদ্ধ করে নিতে হবে। প্রায় ৪/৫ মিনিট ধরে ভাজুন।

Advertisement

৫. এবার ফ্রাইপ্যানে ১ লিটার পরিমাণ পানি ঢেলে দিয়ে আবারও অনবরত নাড়তে হবে।

৬. পানি হালকা ফুটে উঠলে তাতে পরিমাণমতো গোলমরিচ গুঁড়া দিয়ে নিবো।

৭. এখন একটি কাপে কর্ণফ্লাওয়ার নিয়ে নরমাল পানিতে গুলিয়ে নিতে হবে। পানির সাথে কর্ণফ্লাওয়ার ভালো করে মিশে গেলে তা ফ্রাইপ্যানে ঢেলে দিন ও নাড়তে থাকুন। আপনার পছন্দ অনুযায়ী স্যুপের ঘনত্ব রাখতে পারেন। একটু ঘন করে খেতে চাইলে কর্ণফ্লাওয়ারের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে হবে।

৮. পানি ফুটে উঠলে সবশেষে ধনিয়া পাতা কুঁচি এবং লেবুর রস মিশিয়ে নিয়ে চুলা থেকে নামিয়ে নিন।

ব্যস! খুব সহজেই তৈরি হয়ে গেলো মজাদার এবং পুষ্টিকর ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ভেজিটেবল স্যুপ।

Advertisement

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত