Connect with us

আওয়ামী লীগ

শামীম ওসমান কীভাবে ‘গডফাদার’- জানালেন আইভি

Published

on

ওনাকে (শামীম ওসমান) আমি বড় ভাই বলে সম্মান করেছি। আমি যে প্রতীকে নির্বাচন করছি ঠিক সেই প্রতীকের লোক উনি (শামীম ওসমান)। তবে সেই প্রতীকের হয়েও তিনি নৌকার পক্ষে সমর্থন দিচ্ছেন না। তাই জনগণই তাকে ‘গডফাদার’ বলছে। বললেন নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী।

আজ রোববার (৯ জানুয়ারি) সকালে বন্দর এলাকায় নির্বাচনি প্রচারণার শুরুতে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন তিনি।

ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী বলেন, জনতাই ক্ষমতা, তিনি (শামীম ওসমান) আমার দলের লোক। তিনি সমর্থন দিলে দেবেন, না দিলে না দেবেন। তিনি আমার দলের লোক। তিনি আমাকে অপছন্দ করতেই পারেন। এটা কোনো ব্যাপার না। আমি আমার বড় ভাইকে সম্মান রেখে বহুবার চেষ্টা করেছি বলেছি। আমার কিছু করার নেই, জনগণের রায়ই রায়। তারা ষড়যন্ত্র করবে কিন্তু তা ধ্বংস করে দেবে জনগণ।

আইভী বলেন, কেন্দ্র সবকিছু দেখছে, তারা অবগত আছেন। তারা কী ব্যবস্থা নেবেন সেটা তাদের ব্যাপার। আমার বিষয় আমার জনগণ। আমার জনগণ কখনও কোনো সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ গডফাদার খুনীকে গ্রহণ করেনি নারায়ণগঞ্জে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে। সেটা বার বার প্রমাণিত হয়েছে।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ অনেক বড় দল। এখানে সবার স্থান আছে। জনগণ আমার ক্ষমতা। আমি নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করলেও দল মত নির্বিশেষে সবাই আমাকে চায়। আওয়ামী লীগে স্রোতের বেগে কত লোক এসেছে আবার চলেও গেছে। আমরা আছি এবং থাকব। দলের বিরুদ্ধে কাজ করে কেউ টিকে থাকতে পারেনি, পারবেও না।

Advertisement

আইভী বলেন, আমি জনগণের জন্য কাজ করেছি। এখানে রাস্তা, ড্রেন হয়েছে, মাঠ হয়েছে। একটা কাজ বাকি সেটা হলো কদম রসূল ব্রিজ। এই প্রজেক্টটিও পাস হয়েছে করোনার কারণে পিছিয়ে গেলেও এবার এটার কাজ শুরু হতে যাচ্ছে। আগামী তিন থেকে চার মাসের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী এই কদম রসূল ব্রিজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন।

তিনি আরও বলেন, ভোটের মাঠ আমার দখলে। সারা নারায়ণগঞ্জের ভোটাররা আমার কথা বলে। ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা আমার কথা বলে। আমার বিরুদ্ধে অনেক অপপ্রচার চালানো হয়েছে ধর্মীয় ব্যাপারে উস্কানি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কোনটাতেই কাজ হবে না। আমি এ শহরে সাতটা মসজিদ করেছি। আমি শ্মশানের কাজ করেছি মন্দিরের কাজও করেছি। আশা করি ধর্মপ্রান যারা তারা মুসলিম হোক হিন্দু হোক। তারা কোনো অপপ্রচারে কান দেবে না। সাধারণ জনগণ আমার সঙ্গে থাকবে।

Advertisement

আওয়ামী লীগ

বিএনপি ডোনাল্ড লুকে নিয়ে উদ্ভট চিন্তা করছে : কাদের

Published

on

বিএনপি উদ্ভট চিন্তা করছে। ভাবছে আবার নিষেধাজ্ঞা দেবে। মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক এগিয়ে নেয়ার জন্যই আসবেন। বললেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

রোববার (১২ মে) রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।

ওবায়দুল কাদের জানান, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়ে পাঠানো মার্কিন প্রেসিডেন্টের  চিঠির ফলোআপ করতে ডোনাল্ড লু বাংলাদেশে আসছেন।

কাদের বলেন, সরকার পরিচালনা করছে জনগণের সরকার। অদৃশ্য শক্তি দ্বারা সরকার পরিচালনা বিএনপির চরিত্র। বিএনপির সময় হাওয়া ভবন থেকে সরকার পরিচালনা হতো। দুর্নীতির বরপুত্র তারেক রহমানের অনুমোদন ছাড়া কিছু হতো না। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ষড়যন্ত্র হাওয়া ভবন থেকে হয়। অদৃশ্য শক্তির মানসিক ট্রমায় ভুগছে বিএনপি।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, শেখ হাসিনা নির্বাচনের আগেই বলেছেন দেশে দুর্ভিক্ষ সৃষ্টির পাঁয়তারা চলছে। নেতাকর্মীদের তিনি এ ব্যাপারে সতর্ক করে দেন। শেখ হাসিনা কিন্তু বলেননি নির্বাচন হলেই সংকট কেটে যাবে। তিনি বলেছেন দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি হতে পারে। সে চেষ্টা অনেকেই করছেন আন্তর্জাতিকভাবে ও দেশের অভ্যন্তরে।

Advertisement

তিনি বলেন, বিএনপি এমন একটা নির্বাচন কমিশন চায়, যে নির্বাচনে বিএনপিকে জিতার গ্যারান্টি দেবে। বিজয় লাভের নিশ্চয়তা ছাড়া এই দল নির্বাচনে অংশ নিতে চায় না।

প্রসঙ্গত, এসময় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দীন নাছিম, মাহবুব উল আলম হানিফসহ দলটির কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

‘বিএনপি ভারতের সঙ্গে শত্রুতা করে অবিশ্বাস সৃষ্টি করেছিল’

Published

on

ভারত আমাদের বন্ধু। আমরা কারো দাসত্ব করি না। ভারতের সঙ্গে ২১ বছর শত্রুতা করে আমাদের লাভ হয়নি। বিএনপি শত্রুতা করে সংশয়, অবিশ্বাস সৃষ্টি করেছিল। সে কারণে সম্পর্কের উন্নতি হয়নি। শেখ হাসিনা সে অবিশ্বাসের দেয়াল ভেঙে দিয়েছেন। বলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শনিবার (১১ মে) মোহাম্মদপুরের গজনবী রোডে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমাদের শক্তির উৎস এদেশের মানুষ, জনগণ। ভারতের কাছে আমরা বন্ধুত্ব চাই। কারণ এটা আমাদের স্বার্থেই দরকার। শত্রুতা করে আমাদের ক্ষতি হয়েছে ২১ বছর। আমরা সে অবস্থায় ফিরে যেতে চাই না।

ভারতের সঙ্গে করা বিভিন্ন চুক্তির কথা উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমরা বলতে চাই, গঙ্গার পানি শেখ হাসিনাই এনেছেন। পানি চুক্তি কে করেছেন? শেখ হাসিনা। সীমান্ত সমস্যার চুক্তি কে করেছেন? শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশের মতো আরেকটি বাংলাদেশ আমরা সমুদ্র পেয়েছি আদালতের মাধ্যমে।

বিএনপি নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের সমালোচনা করে তিনি বলেন, গতকাল পল্টনে গয়েশ্বর চন্দ্র এক পসরা মিথ্যাচার করে গেছেন। গয়েশ্বর বাবু কোথায় ছিলেন এতদিন? কোথা থেকে এলেন? কোথায় পালিয়ে ছিলেন? ভারতে? মাথায় উঠেছে গান্ধী টুপি। এখন ভণ্ডামি শুরু করেছে। গয়েশ্বর কালকে পল্টনে দাঁড়িয়ে আমাদের বলে ভারতের দালাল। এই অপবাদ তো আইয়ুব খান, ইয়াহিয়া দিয়েছে। ভারতে গিয়ে গঙ্গার পানির কথা ভুলে গিয়েছিলেন খালেদা জিয়া, সাংবাদিকরা জিজ্ঞেস করল, আপনি ভারত সফর করলেন গঙ্গার পানির কি হলো? তিনি বললেন আমি তো ভুলে গেছি। দালাল কারা?

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ বিকেলে

Published

on

আওয়ামী-লীগের-লোগো

বিকেলে রাজধানীতে শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।

শনিবার (১১ মে) বিকেল সাড়ে তিনটায় মোহাম্মদপুর আড়ংয়ের সামনে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

শুক্রবার বিকেলে বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক যৌথ সভার শুরুতে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এই কথা জানান দলের সাধারণ সম্পাদক।

তিনি বলেন, ‘অনেকে বলে আমরা পাল্টাপাল্টি সমাবেশ করছি, আসলে আমরা কোনো সমাবেশ করছি না। আজ আমরা এখানে যৌথসভা করছি। শনিবার আমাদের মন্ত্রিসভার সদস্য, আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানকের সংসদীয় এলাকায় আমরা একটি শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করব। সেখানে সবাইকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।’

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত