Connect with us

টুকিটাকি

সিগারেট মুখে উদ্দাম নাচ হবু শাশুড়ির, বিয়ে ভেঙে দিলেন পাত্র

Avatar of author

Published

on

ভরা মণ্ডপে পান থেকে চুন খসলেই বিয়েতে গণ্ডগোল হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এমনকী দেখা যায়, বিয়ে পণ্ডও হয়ে যাচ্ছে বেশ কিছু ক্ষেত্রে। তবে ভারতের উত্তরপ্রদেশের সাম্প্রতিক ঘটনা কিছুটা আলাদা বললেই ভালো। সম্প্রতি সেখানে সম্ভল জেলার এক পাত্রের সঙ্গে রাজপুরা জেলার এক পাত্রীর বিয়ে ঠিক হয়। কিন্তু বিয়ে হওয়ার আগেই ঘটে যায় বড় সড় গণ্ডগোল। ভারতীয় বিয়ের আগে বেশ কিছু রীতিনীতি পালন করতে দেখা যায়। একেক এলাকায় সেই রীতিনীতি একেকরকম হয়। বিয়ের আগে মেহেন্দির মতোই এমন রীতি পালন করতে গিয়েই বিপত্তি বাধে। এই বিয়েতে রীতি হিসেবে আত্মীয় স্বজন ও বন্ধুবান্ধব অতিথিদের নিয়ে নাচগানের একটি রেওয়াজ আছে। সেই রেওয়াজ পালনের আগেই সেখানে উপস্থিত হতে হয় বরকে। তার সামনেই চলে এই নাচগান। এই দিনও তাই হচ্ছিল। কিন্তু মেয়ের মায়ের আচরণ দেখেই থমকে যান পাত্র।

ঠিক কী ঘটেছিল নাচের সময়? নাচগানের ওই আসরে সবার সঙ্গে যোগ দেন মেয়ের মা-ও অর্থাৎ ছেলের হবু শাশুড়ি। কিন্তু একটি জিনিসই হতভম্ব করে দেয় পাত্রকে। নাচের সময় রীতিমতো সিগারেট ফুঁকতে থাকেন হবু শাশুড়ি। শুধু সিগারেট ফোঁকা নয়, নাচের অঙ্গ হিসেবে সেই সিগারেটের ধোঁয়া গোল গোল করে অতিথিদের মুখে ছাড়তে থাকেন। তার ফাঁকেই তালে তালে উদাম নাচ। নাচের ওই ছিরি দেখেই রীতিমতো খেপে বোম হয়ে যান পাত্র। অমন সিগারেট ফুঁকতে ফুঁকতে নাচ করা দেখেই সবাইকে থামিয়ে দেন তিনি। বলেন, এই বিয়ে তিনি করতে ইচ্ছুক নন। পাত্রের কথা শুনে স্বাভাবিকভাবে চমকে ওঠে সবাই। কিন্তু নিজের খারাপ লাগা সবাইকে জানিয়ে দেন ওই পাত্র।

এর পর দুই পরিবারের তুমুল অশান্তি লেগে যায়। দুই পক্ষকে শান্ত করতে অবশেষে পঞ্চায়েতকে গোটা ঘটনায় হস্তক্ষেপ করতে হয়। পঞ্চায়েতের দীর্ঘ চেষ্টার ফলে অবশেষএ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। দুই পক্ষই শেষে মিটমাট করে নেয়। পাত্রও বিয়ে করতে রাজি হয়। তবে বিভিন্ন সমাজে বিয়ের বিভিন্ন রীতি প্রচলিত রয়েছে। সম্প্রতি অন্য আরেকটি ভিডিওতে দেখা যায়, পাত্রকে বরণ করে নিতে শাশুড়ি সিগারেট জ্বালিয়ে মুখের সামনে ধোঁয়া ছাড়ছে!

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

টুকিটাকি

আইসক্রিমে মানুষের কাটা আঙুল! খেতে গিয়ে আঁতকে উঠলেন যুবতী

Published

on

হাঁসফাঁস গরমে প্রাণওষ্ঠাগত অবস্থা। তাই গরমের দিনে সাধ করে একটি দোকান থেকে আইসক্রিম অর্ডার করেছিলেন মুম্বাইয়ের এক যুবতী। অনলাইনে তিনটি আইসক্রিম অর্ডার করেছিলেন তিনি। কিন্তু আইসক্রিমের মোড়ক খুললেই চক্ষু চড়কগাছ হয়ে যায় তার। আইসক্রিমের কোনের মধ্যে যে কাটা একটা আঙুল! কোনওমতে নিজেকে সামলে মালাড থানায় অভিযোগ দায়ের করেন ওই যুবতী।

ঘটনাটি ভারতের মুম্বাইয়ের মলাড এলাকার। সেখানকার বাসিন্দা ২৬ বছরের ব্রেন্ডন ফেরাও। তিনি পেশায় চিকিৎসক।

পুলিশকে তিনি জানিয়েছেন, বুধবার একটি অনলাইন অ্যাপের মাধ্যমে জনপ্রিয় সংস্থার আইসক্রিম অর্ডার করেছিলেন তিনি। একটি খেতে খেতে মাঝপথে গিয়ে মুখে শক্ত কিছু বাঁধে।

তিনি জানান, তিনি প্রথমে ভেবেছিলেন, আইসক্রিমের ভেতর বড় কোনও বাদাম রয়েছে হয়তো। সেটাই তার মুখে লেগেছে। কিন্তু কাছ থেকে দেখতে গিয়ে তিনি আঁতকে ওঠেন। দেখেন, তার ভেতরে রয়েছে মানুষের নখ। তার পর বুঝতে পারেন, আস্ত একটি কাটা আঙুল আইসক্রিমের ভেতরে রয়েছে।

সংবাদ সংস্থা পিটিআই সূত্রে খবর, পেশায় চিকিৎসক ওই যুবতী পশ্চিম মালাডের বাসিন্দা। বুধবার দুপুরে তিনি একটি স্থানীয় দোকান থেকে এক নামী কোম্পানির আইসক্রিম কোন অর্ডার করেছিলেন অনলাইনে। কিন্তু যেই এক কামড় বসাতে যাবেন তখনই দেখেন আইসক্রিমের মধ্যে নখ সমেত একটি কাটা আঙুল। সেটির ভিডিও করে সোশাল মিডিয়ায় পোস্ট করতেই মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায়।

Advertisement

তার পরই ওই যুবতী মালাড থানায় গিয়ে গোটা বিষয়টি জানান। তার অভিযোগের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট সংস্থার বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়। এই ঘটনায় পুলিশ জানিয়েছে, এখনও ওই কোম্পানির তরফে কিছু জানানো হয়নি। পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তবে এই কাণ্ডে ক্ষোভ উগরে দিয়েছে নেটিজেনদের একাংশ। বাইরে থেকে খাবার অর্ডার ক্ষেত্রে সাবধান থাকার কথা বলেছেন অনেকে।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টুকিটাকি

৩শ’ টাকার গয়না ৬ কোটিতে কিনলেন তরুণী, অতপর…

Published

on

কারুকার্য করা গয়না কেনার শখ রয়েছে আমেরিকার তরুণীর। দেশ-বিদেশের যে কোনও জায়গায় ভালো গয়না দেখলেই তা সংগ্রহে রাখার চেষ্টা করেন তিনি। কিন্তু শখের টানে ঠকে বসলেন তিনি। কারুকাজ দেখার পর আসল-নকল বিচার না করে গয়না কিনে ফেলেন তরুণী। পরে প্রদর্শনীতে সেই গয়না দেখানোর পর তিনি জানতে পারেন যে, গয়নাটি নকল। ভারতের রাজস্থানের এক গয়নার দোকানের মালিকের বিরুদ্ধে নকল গয়না চড়া দামে বিক্রির অভিযোগ দায়ের করেন তিনি। অভিযুক্তের নাম গৌরব সোনি।

পুলিশ জানায়, ২০২২ সাল থেকে গৌরবের সঙ্গে ইনস্টাগ্রামে আলাপ আমেরিকার তরুণী চেরিশের। গয়না কিনতে আমেরিকা থেকে রাজস্থানেও যান তিনি। জয়পুরের জহরিবাজারে গৌরবের দোকানে যাওয়ার পর সোনা দিয়ে পালিশ করা রূপোর গয়না পছন্দ হয় চেরিশের। ভারতীয় মুদ্রায় ছয় কোটি টাকা দিয়ে সেই গয়না কিনে আমেরিকায় ফিরে যান তরুণী।

এপ্রিল মাসে আমেরিকার একটি প্রদর্শনীতে রূপোর গয়নাটি দেখান চেরিশ। তখন জানতে পারেন যে, গয়নাটি আদতে নকল। ৩০০ টাকা মূল্যের গয়না ছয় কোটি টাকা দিয়ে কিনে ঠকেছেন তরুণী। আমেরিকা থেকে আবার জয়পুরে গিয়ে গৌরবের সঙ্গে দেখা করেন তিনি।

নকল গয়না বিক্রির প্রসঙ্গ তুলতে গৌরব তা অস্বীকার করেন। তার পর জয়পুর থানায় গিয়ে গৌরবের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন তরুণী। এমনকি, আমেরিকার দূতাবাসের কাছে সাহাষ্য প্রার্থনা করেছেন তিনি। দূতাবাসের পক্ষ থেকে জয়পুর পুলিশকে তৎপরতার সঙ্গে তদন্ত এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে।

পুলিশ জানায়, গৌরব এবং তার বাবা রাজেন্দ্র সোনি দু’জনেই পলাতক। তাদের সন্ধানে বিশেষ তদন্তকারী দল গঠন করেছে পুলিশ।

Advertisement

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টুকিটাকি

প্রিন্সিপালের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ, আত্মহত্যার চেষ্টা ছাত্রীর  

Published

on

ধর্ষণ

স্কুলের প্রিন্সিপালের বিরুদ্ধে ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ আনল পরিবার। ওই ঘটনার একটি ভিডিও দিন চারেক আগে সামাজিকমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়। লজ্জায় আত্মহত্যার চেষ্টা করে কিশোরী। মালগাড়ির সামনে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করতে চেয়েছিল সে। যদিও তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। বর্তমানে ছাত্রী শারীরিক পরিস্থিতি সঙ্কটজনক বলেই জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা।

ঘটনাটি ভারেতের উত্তরপ্রদেশের কৌশাম্বী জেলার কোখরাজ থানা এলাকার। গ্রামের রম্বালী শর্মা সরস্বতী বালমন্দির স্কুলের ছাত্রী নির্যাতিতা কিশোরী। ওই স্কুলের প্রিন্সিপালের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি ১৫ বছরের কিশোরীর যৌন হেনস্থা এবং ধর্ষণ করেছেন। চার দিন আগে যে ভিডিও সামাজিকমাধ্যমে ভাইরাল হয়, তাতে কিশোরীর সঙ্গে অভিযুক্ত প্রিন্সিপালকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখা গিয়েছিল। ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার অনলাইন।কিশোরীর পরিবারের অভিযোগ, ওই ভিডিও দেখার পরেই আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সে।

ভিডিও সামাজিকমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর কিশোরীর পরিবারের তরফে প্রিন্সিপালের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারা এবং পকসো আইনে মামলা রুজু করা হয় তার বিরুদ্ধে। পুলিশ একটি বিশেষ দল গঠন করে ঘটনার তদন্ত শুরু করে। যদিও এখনও পর্যন্ত অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।

পুলিশ জানায়, ঘটনার তদন্ত চলাকালীনই শনিবার দিল্লি-হাওড়া লাইনে মালগাড়ির সামনে ঝাঁপিয়ে পড়ে নির্যাতিতা কিশোরী। অপমান এবং লজ্জার বশে সে এই পদক্ষেপ করেছে বলে পুলিশের অনুমান। তাকে উদ্ধার করে জেলা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। সেখানেই আপাতত চিকিৎসাধীন কিশোরী।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত