Connect with us

টলিউড

এক ফ্রেমে যশ-মধুমিতা, আবারও উত্তেজিত দর্শক

Avatar of author

Published

on

সকাল থেকে হইচই কাণ্ড। মেঘ না চাইতেই জলের মতো চারিদিকে ছড়িয়ে পড়েছে যশ দাশগুপ্ত ও মধুমিতা সরকারের ছবি। বহু দিন ধরে তাদের একসঙ্গে দেখার অপেক্ষায় দর্শক। মাঝে অবশ্য একটি মিউজ়িক ভিডিওতে তাদের একসঙ্গে দেখা গিয়েছিল। কিন্তু তার পর কেটে গিয়েছে বেশ খানিকটা সময়। এখন আবার সম্প্রচার শুরু হয়েছে ‘বোঝে না সে বোঝে না’ সিরিয়ালের। এর মাঝেই এক ফ্রেমে দেখা গেলো যশ এবং মধুমিতাকে। তাদের দেখে আবারও উত্তেজিত দর্শক। তবে কি নতুন কোনও কাজের ইঙ্গিত?
সদ্য নিজের প্রযোজনা সংস্থা তৈরি করেছেন যশ এবং নুসরাত জাহান। তাই জল্পনা আরও তুঙ্গে। অনেকেরই প্রশ্ন, তবে কি যশের প্রযোজনা সংস্থার নতুন নায়িকা মধুমিতা? চারিদিকে ছড়িয়ে পড়েছে নায়ক নায়িকার ছবি। যদিও এখনও পর্যন্ত চূড়ান্ত কিছু জানতে পারা যায়নি। টলিপাড়ার অন্দরে ফিসফাস, মধুমিতা নাকি যশের সঙ্গে জুটি বাঁধার জন্য খুবই আগ্রহী। যদিও যশ এবং নুসরাত প্রযোজিত প্রথম সিনেমার মুখ্য চরিত্রে রয়েছেন তারাই। তা হলে কি পরের কোনও ছবিতে একসঙ্গে দেখা যাবে তাদের? সকলের মনে একটাই প্রশ্ন। তবে নায়ক-নায়িকার থেকে মেলেনি কোনও জবাব।
মজার বিষয়, কিছু দিন আগে ইনস্টাগ্রামে অনুরাগীদের সঙ্গে একটি প্রশ্নোত্তর পর্বে অংশ নেন যশ। সেখানে এক অনুরাগীর তরফে প্রশ্ন ছিল, যশ এবং মধুমিতাকে একসঙ্গে ছবিতে কবে দেখা যাবে। উত্তরে যশ মজা করে লেখেন, ‘আমি আর একটু বড় অভিনেতা হয়ে যাই। তার পর করব’।তিনি বলেন, ‘আমার তো ইচ্ছা রয়েছে। আমাদের কথা হতেই থাকে। তবে এখনও কিছু চূড়ান্ত হয়নি।’
যশের সঙ্গে তার জুটি নিয়ে তিনি কতটা আশাবাদী? মধুমিতা বললেন, ‘সবটাই নির্ভর করছে ছবির বিষয়বস্তু এবং পরিচালকের উপর। অভিনেতা হিসেবে আমরা তো আপ্রাণ চেষ্টা করবই। বাকিটা দর্শকদের উপরে ছেড়ে দেওয়াই ভাল।” আপাতত তাদের একসঙ্গে পর্দায় দেখার অপেক্ষা দর্শক।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Indranil Roy (@indraroy29)

Advertisement
Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

টলিউড

রেশন দুর্নীতি মামলায় ইডির তলব নিয়ে যা বললেন ঋতুপর্ণা

Published

on

এবার রেশন দুর্নীতি মামলায় নাম জড়ালো টালিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তর। আসছে ৫ জুন অভিনেত্রীকে ইডির সদর দফতর সিজিও কমপ্লেক্সে ডাকা হয়েছে। এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) অফিসে বেলা ১১টায় হাজির থাকতে বলা হয়েছে অভিনেত্রীকে।

এখন পর্যন্ত রেশন দুর্নীতির অভিযোগে রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, বনগাঁ পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান শঙ্কর আঢ্য, রেশন ব্যবসায়ী বাকিবুর রহমান-সহ শাসকদলের কয়েক জন নেতা ও তাদের ঘনিষ্ঠরা গ্রেপ্তার হয়েছেন।

হঠাৎই দুর্নীতি মামলায় ঋতুপর্ণার নাম আসায় অবাক হয়েছেন অভিনেত্রীর ভক্ত অনুরাগীরা। তবে এই প্রথম নয়, এর আগেও ইডির অফিসে হাজিরা দিতে হয়েছিল ঋতুপর্ণাকে।

২০১৯ সালে রোজভ্যালি কাণ্ডে শুধু ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত নন, ডাক পড়েছিল প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়েরও। রোজভ্যালির কর্ণধার গৌতম কুণ্ডু একসময় বেশ কিছু বাংলা সিনেমার প্রযোজনা করেছিলেন। তাতে অভিনয় করেছিলেন ঋতুপর্ণা, প্রসেনজিৎ-সহ একাধিক শিল্পী। আর সেই সংক্রান্ত আর্থিক লেনদেনের খোঁজ নিতেই তিনি গিয়েছিলেন ইডি অফিসে। এখানেই শেষ নয়, অভিনেত্রীর সংস্থার সঙ্গে একটি চুক্তি হয়েছিল রোজভ্যালি গোষ্ঠীর।

চলতি বছরের ৫ জানুয়ারি সন্দেশখালির তৃণমূল নেতা শাহজাহান শেখের বাড়িতে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছিলেন ইডির কর্মকর্তারা। সেই রেশন দুর্নীতি মামলার সঙ্গে ঋতুপর্ণা কীভাবে যুক্ত, তা স্পষ্ট জানা যায়নি।

Advertisement

বর্তমানে আসন্ন সিনেমা অযোগ্য’র মুক্তি নিয়ে বেশ ব্যস্ত সময় পার করছেন এই অভিনেত্রী। ইডির তলবের বিষয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমকে ঋতুপর্ণা বলেন, ‘আমি এ বিষয় কিছুই জানি না। রেশন দুর্নীতি কী? সে সম্পর্কে আমার কোনও ধারণা নেই। আমার কলকাতার বাড়িতেও কোনও চিঠি আসেনি।’

তিনি আরও বলেন, ‘সামনে নতুন ছবি আসছে। তার মাঝে এই খবর। আমার সম্মানহানি হল। একজন অভিনেত্রী যিনি সারা জীবন পরিশ্রম করে চলেছেন, তার সম্পর্কে হঠাৎ এমন বলে দেওয়া অন্যায়।’

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টলিউড

প্রখ্যাত বাঙালি নির্মাতা ঋতুপর্ণ ঘোষের প্রয়াণ দিবস আজ

Published

on

ঋতুপর্ণ ঘোষ বাঙালি পরিচালকদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয়, আলোচিত ও বিতর্কিত চলচ্চিত্র পরিচালকদের একজন। তাঁর বৈচিত্র্যময় জীবন অনেকে সাদরে গ্রহণ করেছেন, অনেকের কৌতূহলের খোরাক জুগিয়েছে। আবার অনেকে আড়চোখে তাকিয়ে বা দূরে থেকে সমালোচনা করেছেন। কিংবদন্তী এই নির্মাতার ১১ তম প্রয়াণ দিবস আজ।  ২০১৩- এর ৩০ মে স্বনামধন্য তাঁর জীবনাবসান হয়।

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির ছাত্র ঋতুপর্ণ ঘোষের কর্মজীবন শুরু করেছিলেন একটি বিজ্ঞাপন সংস্থার ক্রিয়েটিভ আর্টিস্ট হিসেবে। ১৯৯২ সালে মুক্তি পায় তাঁর প্রথম সিনেমা ‘হিরের আংটি’। দ্বিতীয় ছবি ‘উনিশে এপ্রিল’ মুক্তি পায় ১৯৯৪ সালে। এই ছবির জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ কাহিনিচিত্র বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান।

এরপর একে একে ‘শুভ মহরত’ (২০০৩), ‘রেইনকোট’ (২০০৪), ‘অন্তরমহল’ (২০০৫), ‘দ্য লাস্ট লিয়ার’ (২০০৭), ‘খেলা’ (২০০৮), ‘সব চরিত্র কাল্পনিক’ (২০০৮), ‘আবহমান’ (২০০৯), ‘নৌকাডুবি’ (২০১০), ‘মেমোরিজ ইন মার্চ’ (২০১১), ‘চিত্রাঙ্গদা’ (২০১২), ‘জীবনস্মৃতি’ (২০১২) ছবি পরিচালনার মধ্য দিয়ে নিজেকে কিংবদন্তি পরিচালক হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন।

দীর্ঘ কর্মজীবনে ১২টি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন। এছাড়া বার্লিন, লোকার্নো, শিকাগো, বুসান, বোম্বে প্রভৃতি আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব থেকে একাধিক আন্তর্জাতিক পুরস্কারসহ অসংখ্য সম্মাননা অর্জন করেন গুনী এই নির্মাতা।

সিনেমা পরিচালনা ছাড়াও ঋতুপর্ণ ঘোষ প্রথম অভিনয় করেন হিমাংশু পারিজা পরিচালিত ওড়িয়া ছবি ‘কথা দেইথিল্লি মা কু’তে। ২০১১ সালে তিনি কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়ের আরেকটি প্রেমের গল্প এবং সঞ্জয় নাগের ‘মেমোরিজ ইন মার্চ’ ছবিতে অভিনয় করেন। এ ছাড়া তাঁর পরিচালিত ও মুক্তিপ্রাপ্ত সর্বশেষ ছবি ‘চিত্রাঙ্গদা’তেও তিনি অভিনয় করেন।

Advertisement

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টলিউড

গায়িকা হিসাবে স্বস্তিকার আত্মপ্রকাশ

Published

on

স্বস্তিকা-মুখোপাধ্যায়

চলচ্চিত্র জগতে নায়িকা-গায়িকার অভাব নেই। অতীত থেকে বর্তমান বহু জনপ্রিয় অভিনেত্রীকে বাংলা এবং হিন্দি ছবির দুনিয়া পেয়েছে গায়িকা হিসেবে।  সম্প্রতি পরিণীতি চোপড়াও গান গেয়েছেন ‘অমর সিংহ চমকিলা’তে।

এবার বাংলা ছবির গানের দুনিয়ায় যুক্ত হল স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়ের নাম। জানা গেছে, পরিচালক অরিন্দম ভট্টাচার্যের আগামী ছবি ‘দুর্গাপুর জংশন’-এ তিনি হবেন নেপথ্য গায়িকা।

চলতি মাসের শেষে সম্ভবত তিনি গান রেকর্ড করবেন। ছবিতে তাকে জনপ্রিয় রবীন্দ্রসঙ্গীত ‘আজি ঝড়ের রাতে তোমার অভিসার’ গাইতে শোনা যাবে। চিত্রনাট্য অনুযায়ী নায়িকার জীবনে নানা ধূসর স্তর। রয়েছে অনেক অন্ধকার অতীত।

স্বস্তিকা-মুখোপাধ্যায়-

এক রাতের ঘটনা তাকে সেই অতীতের মুখোমুখি দাঁড় করাবে। নায়িকার জীবনে ‘ফিরে দেখা’র একটি দৃশ্যে শোনা যাবে গানটি। ছবিতে কোনও দিন গান না গাইলেও স্বস্তিকা রবীন্দ্রসঙ্গীত ভাল গান।

 

Advertisement

এর আগে বাবা সন্তু মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে একাধিক রবীন্দ্রসঙ্গীত গেয়েছেন তিনি। অ্যালবামও রয়েছে তার। এই ছবিতে পরিচালক তাকে এমন সুযোগ দিতেই খুশিমনে রাজি হয়ে গিয়েছেন স্বস্তিকা। একই দিনে তার সঙ্গে ছবির গান রেকর্ড করবেন ইমন চক্রবর্তী। ছবিতে স্বস্তিকাকে সাংবাদিকের চরিত্রে দেখা যাবে।

অরিন্দম এই ছবিটির আগে ‘শিবপুর’ নামের একটি চলচ্চিত্র পরিচালনা করেন। সত্তর-আশির দশকের উত্তাল রাজনীতি, হাওড়ায় অন্ধকার দুনিয়ার রাজপাট ছবিতে উঠে এসেছে। সত্যি ঘটনার উপরে তৈরি অ্যাকশন-থ্রিলার ঘরানার সেই ছবিটি জনপ্রিয় হওয়ার পরে অরিন্দম আবারও একই পথে হেঁটেছেন।

স্বস্তিকা

এবার তিনি দুর্গাপুরের অন্ধকার অতীত প্রকাশ্যে আনতে চলেছেন। এই ছবিতে একঝাঁক তারকা অভিনেতা রয়েছেন। স্বস্তিকার বিপরীতে দেখা যাবে বিক্রম চট্টোপাধ্যায়কে। তিনি পর্দায় দাপুটে পুলিশ অফিসার।

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত