Connect with us

চট্টগ্রাম

৮ বারের মতো চট্টগ্রাম ওয়াসার এমডি ফজলুল্লাহ

Avatar of author

Published

on

চট্টগ্রাম ওয়াসার আবারও ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন এ কে এম ফজলুল্লাহ। আজ বৃহস্পতিবার পুনর্নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করেছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। এ নিয়ে ৮ বারের মতো তিনি চট্টগ্রাম ওয়াসার এমডি হলেন।

এর আগে, ১৪ বছর ধরে এ পদে দায়িত্ব পালন করছেন ৮১ বছর বয়সী এ কে এম ফজলুল্লাহ। চলতি বছর অক্টোবরে তার সাতবারের মেয়াদ শেষ হচ্ছে। কিন্তু মেয়াদ শেষ হওয়ার প্রায় দুই মাস আগেই তিনি এ নিয়োগ পেলেন।

স্থানীয় সরকার বিভাগের পানি সরবরাহ শাখার উপসচিব মুস্তাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষ আইন ১৯৯৬–এর ২৮ (২) ধারা মোতাবেক এ কে এম ফজলুল্লাহকে আগামী তিন বছরের জন্য চট্টগ্রাম ওয়াসার এমডি হিসেবে পুনর্নিয়োগ করা হলো। ১ নভেম্বর থেকে তিনি দায়িত্ব পালন করবেন।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

চট্টগ্রাম

জালে উঠে এলো রিহাব-মারিয়ার মরদেহ

Published

on

কক্সবাজারের রামুতে খালের পানিতে ডুবে দুই ভাই-বোনের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। নিহতরা হলেন, রাজারকুল ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের মৌলবী পাড়া গ্রামের প্রবাসী আব্দুল্লাহ ছেলে রিহাব (৭) ও  মেয়ে মারিয়া (৫)।

বৃহস্পতিবার (৬ জুন) সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় উপজেলার রাজারকুল ইউনিয়নের মৌলবী পাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে বলে বায়ান্ন টিভিকে নিশ্চিত করেছেন স্থানীয় ইউপি সদস্য এরশাদ উল্লাহ।

এলাকাবাসী  ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, বিকেলে ওই দুই শিশুকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। সন্ধ্যার দিকে স্থানীয় জেলে হাসমত উল্লাহ মৌলবী পাড়াস্থ ট্রেনের লাইনের একটি ব্রিজের মুখের খালে জাল ফেলেন, এসময় তার জালে ওই দুই শিশুর মরদেহ আটকে যায়। মরদেহ দেখে জেলে হাসমত উল্লাহ ভয়ে চিৎকার করে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়দের সাথে নিয়ে মরদেহ দুইটি উদ্ধার করা হয়।

স্থানীয় ইউপি সদস্য এরশাদ উল্লাহ বলেন, বিকেলে ভাই বোনকে একসাথে এলাকায় ঘুরতে দেখেছে স্থানীয়রা। সন্ধ্যায় ট্রেনের ব্রিজের মুখের একটি ডোবা খাল থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে  খালের পাশ দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় পানিতে ডুবে তাদের মৃত্যু হয়েছে।

রামু থানা পুলিশের ওসি আবু তাহের দেওয়ান বলেন, দুই শিশুর মৃত্যুর তথ্য কেউ থানায় জানাননি। পরিবারের পক্ষ থেকে কোন অভিযোগ আসলে খতিয়ে দেখা হবে।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে আসছে বিষধর সাপ

Published

on

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে ভেসে এসেছে ইয়েলো বেলিড সী প্রজাতির বিষধর সামুদ্রিক সাপ। এ নিয়ে এক সপ্তাহে জোয়ারের পানিতে ৩ টি সাপ ভেসে এলো। এর মধ্যে একটিকে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে পর্যটকরা। বাকি দুটি সাপকে বালিচাপা দিয়েছে বিচ কর্মীরা। জল ও স্থলের সর্বাধিক বিষাক্ত সাপগুলোর তালিকায় ইয়েলো বেলিড সী সাপ বিশ্বের চতুর্থ বিষধর সাপের মধ্যে একটি।

গেলো বুধবার (৫ জুন) কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের সুগন্ধা পয়েন্টে জোয়ারের পানিতে ভেসে আসে হলুদ পেটযুক্ত ইয়েলো বেলিড সী স্নেক। মে মাসের শেষের দিকে ভেসে আসে একই প্রজাতির আরও দুটি সাপ।

জানা গেছে, মাথা লম্বা-আকৃতিতে দেহ থেকে ভিন্ন। শরীরের উপরের অর্ধেক কালো থেকে গাঢ় নীলাভ বাদামি রঙের এবং নিচের অর্ধেক হলুদাভ চিত্রিত। পুরোটা দেখে মনে হতে পারে রঙিলা কোনো বিশেষ বস্তু। আসলে এটি বিষাক্ত ‘ইয়েলো বেলিড’ সাপ। যাদের বসবাস প্রশান্ত মহাসগরে পানির ওপরের স্তরে। এসব সাপ সচরাচর উপকূলে দেখা মেলে না। সম্প্রতি সেই বিরল দৃশ্য দেখা গেছে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে ।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব সমুদ্রবিজ্ঞানী সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দার বলেন, হলুদ-পেটযুক্ত বা ইয়েলো বেলিড সাপ প্রশান্ত মহাসাগরীয় এবং ভারত মহাসাগরের গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলে ১৮-২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় বসবাস করে। এটি বিশ্বের সবচেয়ে বিষাক্ত সাপ।

তিনি বলেন, স্বাভাবিকভাবে আমাদের সাগরেও এটির বিস্তৃতি রয়েছে। এই সাপটি সাধারণত সৈকত থেকে দূরে সাগরের মুক্ত জলে সাঁতার কাটে। এরা সাগরের উপরের স্তরে বসবাস করে। সাগর তলে এদের দেখা পাওয়া যায় না।

Advertisement

কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইয়ামিন হোসেন বলেন, সৈকতের পর্যটকদের বিভিন্ন সতর্কতা দেয়া হয়েছে। বিচকর্মীরা মাইকিং করে, হোটেল ও সৈকতের প্রবেশদ্বারে ডিজিটাল ডিসপ্লেতে নানা নির্দেশনা দেয়া হয়। যেহেতু সৈকতে বর্ষা মৌসুমে সামুদ্রিক সাপের দেখা মিলছে তাই এ ব্যাপারে নির্দেশনার পাশাপাশি মাইকিং করা হবে। যাতে এই সাপের ব্যাপারে পর্যটকরা আরও সতর্ক হন।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে কক্সবাজারে নারী উদ্যোক্তা মেলা অনুষ্ঠিত

Published

on

কক্সবাজারে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে দিনব্যাপী নারী উদ্যোক্তা মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মেলায় অংশ নিয়েছেন বিভিন্ন উন্নয়ন সংস্থার নারী উদ্যোক্তারা। ২৫টি স্টলে তারা নিজেদের তৈরী পরিবেশ বান্ধব পণ্য নিয়ে পসরা সাজিয়েছেন। তারমধ্যে রয়েছে দেশীয় পোশাক, তৈজসপত্র, কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্য, হস্তশিল্প, গৃস্থলী, কুঠির পণ্যসহ বিভিন্ন আসবাবপত্র।

বৃহস্পতিবার (৬ জুন) কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা আইসিজিএস ও কক্সবাজার আর্ট ক্লাবের যৌথ উদ্যোগে এই মেলা অনুষ্ঠিত হয়।

মেলা বাস্তবায়ন কমিটির সমন্বয়ক ও আর্ন্তজাতিক দাতা সংস্থা আইএসসিজি’র পরিবেশ ও জ্বালানি বিষয়ক সমন্বয়নকারি জোলবু বোল্ড এরডেন জানান, ২৫টি স্টলে দেশি-বিদেশী উন্নয়ন সংস্থার নারী উদ্যোক্তাদের তৈরী করা পরিবেশ বান্ধব পণ্য নিয়ে এই মেলা সাজানো হয়েছে। সকাল থেকে এই মেলার ব্যাপক ছাড়া পাওয়া যাচ্ছে। মেলাতে দেশি-বিদেশী পর্যটকরা আসছে।

মেলা বাস্তবায়ন কমিটির সহ সমন্বয়ক ও কক্সবাজার আর্ট ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক তানবীর সরওয়ার রানা জানান, পরিবেশ ও জলবায়ূ রক্ষায় আমরা দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছি। বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে এই মেলা আয়োজন করা হয়েছে। এতে আমরা ব্যাপক ছাড়া পাচ্ছি এবং জনগণকে পরিবেশ ও জলবায়ু সর্ম্পকে সচেতন করছি।

কক্সবাজার চেম্বার ও কমার্স এর সভাপতি আবু মোর্শেদ চৌধুরী খোকা বলেন, খুবই উন্নতমানের পরিবেশ বান্ধব পণ্য নারী উদ্যোক্তাদের হাতে তৈরি করা হয়েছে। যা পরিবেশ ও জলবায়ূ রক্ষায় বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে। পাশাপাশি এ পণ্য দেশের চাহিদা পূরণ করে বিদেশেও রপ্তানি করা সম্ভব হবে।

Advertisement

দিনব্যাপী নারী উদ্যোক্তা মেলা নিয়ে ’সমাজ কল্যাণ ও উন্নয়ন সংস্থা’র (স্কাস) চেয়ারপার্সন জেসমিন প্রেমা জানান, প্লাস্টিক জাতীয় দ্রব্যের ব্যবহার বর্জন ও নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এটি ব্যবহারের অভ্যাস পরিবর্তন করতে বাড়াতে হবে জনসচেতনতা। পরিবেশ বিপর্যয় এখন বিশ্বের একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এটিকে সুরক্ষিত রাখতে সকলকে একসাথে কাজ করতে হবে।

মেলায় দেশি বিদেশী শিল্পীদের পরিবেশনায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হয়।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত