বাংলাদেশ
শ্রম অধিকার: যুক্তরাষ্ট্রের নতুন মেমোরেন্ডামে যা বলা হয়েছে
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2023/11/২৪.jpg)
বিশ্বের যেসব দেশে যারা শ্রমিক অধিকার হরণকরবে,শ্রমিকদের ভয়ভীতি দেখাবে এবং আক্রমণ করবে তাদের উপর বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞাসহ নানা ধরনের নিষেধাজ্ঞা দেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
বিশ্বব্যাপী শ্রমিকদের অধিকার নিয়ে গত ১৬ নভেম্বর মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সই করা মেমোরেন্ডাম নিয়ে আলোচনায় এ তথ্য জানান দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। ওই মেমোরেন্ডামটিকে ঐতিহাসিক পদক্ষেপ হিসেবে বর্ণনা করেছে হোয়াইট হাউজ।
মেমোরেন্ডামে সই করার পর যুক্তরাষ্ট্রের সানফ্রান্সিসকোর একটি হোটেলে শ্রমিক নেতাদের সামনে এর বিস্তারিত তুলে ধরেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। আলোচনার পাশাপাশি সংবাদ সম্মেলনও করেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, শ্রমিকদের অধিকার এবং তাদের শ্রম মান উন্নয়নের জন্য কাজ করা যুক্তরাষ্ট্রের কূটনীতির কেন্দ্রীয় অংশ এবং এটি পররাষ্ট্র দপ্তরেরও কার্যক্রমের মূল বিষয়।
শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিত করার বিষয়টি যুক্তরাষ্ট্র বেশি গুরুত্ব দেয় উল্লেখ যুক্তরাষ্ট্রের পরিকল্পনা তুলে ধরেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন,যারা শ্রমিকদের হুমকি-ধামকি দেবে, ভয় দেখাবে, শ্রম ইউনিয়নের নেতা, শ্রম অধিকারের পক্ষে কাজ করা ব্যক্তি এবং শ্রম সংগঠনের উপর আক্রমণ করবে – তাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা, বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা এবং ভিসা নিষেধাজ্ঞা দেয়া হবে।
এ সময় অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন আরও বলেন. ‘শ্রম অধিকার আমেরিকার জাতীয় নিরাপত্তা এবং বৈদেশিক নীতির চাবিকাঠি। এটা শুধুই দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় নয়। এটা আমাদের জাতীয় নিরাপত্তা ও বৈদেশিক নীতির বিষয়।’
তিনি বলেন,আন্তর্জাতিক মানের শ্রম অধিকার নিশ্চিত করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র বিভিন্ন দেশের সরকার, শ্রমিক ও শ্রমিক সংগঠন, বেসরকারি খাত এবং নাগরিক সমাজের সাথে কাজ করবে। তিনি বলেন, ‘পৃথিবীর সব দেশে নিয়োজিত আমাদের রাষ্ট্রদূত, এবং দূতাবাসে কর্মরত ব্যক্তিরা শ্রমিক ও শ্রমিক সংগঠনের সাথে কাজ করবে যাতে করে আমাদের কাজের মধ্যে তাদের আওয়াজ প্রতিফলিত হয়। যারা শ্রমিক নেতা, শ্রমিক সংগঠন ও শ্রম অধিকার নিয়ে কাজ করা ব্যক্তিদের যারা ভয় দেখায় এবং তাদের উপর আক্রমণ করে, তাদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে।
গত ১৬ নভেম্বর মেমোরেন্ডামে সই এর অংশ হিসেবে প্রেসিডেন্ট বাইডেন ফেডারেল বিভাগ এবং সংস্থাগুলোকে দেশের বাইরে শ্রম অধিকার ও শ্রমিকদের ক্ষমতায়নকে এগিয়ে নিতে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন। এ সম্পর্কিত এক বিবৃতিতে হোয়াইট হাউস জানায়, প্রেসিডেন্ট বাইডেন ইতিহাসের সবচেয়ে শ্রম-বান্ধব প্রেসিডেন্ট এবং তিনি একটি টেকসই বৈশ্বিক অর্থনীতি গড়ে তোলার বিষয়ে অঙ্গীকারবদ্ধ।
জো্ বাইডেনের সই করা মেমোরেন্ডামটি বাস্তবিক ও সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ উল্লেখ করে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বলেন,এই বৈদেশিক নীতি সব আমেরিকানদের পক্ষে কাজ করবে। এতে বিশ্বব্যাপী শ্রমিকদের অধিকারকে সক্রিয়ভাবে একীভূত ও উন্নত করার জন্য পাঁচ ধরনের কর্মপরিকল্পনা রয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে ওই কর্মপরিকল্পনা তুলে ধরেন।
১. আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত শ্রম অধিকারকে সুরক্ষিত করতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সরকার, শ্রমিক, শ্রম সংগঠন, ট্রেড ইউনিয়ন, সুশীল সমাজ এবং বেসরকারি খাতের সাথে মিলিতভাবে কাজ করবে। এর অংশ হিসেবে, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নিয়োজিত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ও দূতাবাসের কর্মীরা শ্রমিক ও শ্রম ইউনিয়নের সাথে যুক্ত হবে। যাতে এর মাধ্যমে তাদের কথা যুক্তরাষ্ট্রের কাজের মধ্যে প্রতিফলিত হয়।
২. যারা শ্রমিকদের হুমকি-ধামকি দেবে, ভয় দেখাবে, শ্রম ইউনিয়নের নেতা, শ্রম অধিকারের পক্ষে কাজ করা ব্যক্তি, শ্রম সংগঠনের উপর আক্রমণ করবে তাদেরকে নিষেধাজ্ঞা, বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা এবং ভিসা নিষেধাজ্ঞা দেয়া হবে। যুক্তরাষ্ট্র যখন শ্রমিকদের আওয়াজের মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে কাজ করতে শুরু করবে তখন যারা শ্রম অধিকার সুরক্ষায় এবং তা উন্নত করতে কাজ করছে, তাদের পক্ষে একটি সুস্পষ্ট পার্থক্য পরিলক্ষিত হবে।
৩. দক্ষতাসম্পন্ন শ্রমিকদের জন্য চাকরির সুযোগ বাড়ানোকে অগ্রাধিকার দিয়ে বিদেশে শ্রমিকদের অধিকার উন্নত করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সরকারের সক্ষমতাকে বাড়ানো হবে। এর জন্য শ্রমিকদের অধিকার সম্পর্কে মার্কিন কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দেয়া হবে তারা যাতে শ্রম অধিকার লঙ্ঘনের বিষয়গুলো শনাক্ত করে তা প্রতিরোধ করতে পারে।
৪.যুক্তরাষ্ট্র বিভিন্ন দেশের সরকার এবং জাতিসংঘ, জি-২০ এর মতো বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সাথে কাজ করবে যাতে শ্রম অধিকার এবং শ্রম মান উন্নত করা যায়।
৫. যুক্তরাষ্ট্রের নিজস্ব বাণিজ্য চুক্তি এবং সাপ্লাই চেইন যাতে শ্রমিকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করে তার জন্য মার্কিন প্রচেষ্টা আরো বাড়ানো হবে। পাশাপাশি শ্রমিকদের জোরপূর্বক কাজের মাধ্যমে তৈরি পোশাক আমদানি বন্ধ করবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
আন্তর্জাতিক
মিয়ানমারে নিরাপত্তা বৈঠকে বাংলাদেশসহ ছয় দেশ
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/বিমসটেক-1.jpg)
বাংলাদেশসহ দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ছয়টি দেশের জাতীয় নিরাপত্তা প্রধানরা আলোচনার জন্য মিয়ানমারে গেছেন। মিয়ানমারে জান্তা সরকারের আমলে এটি একটি বিরল ঘটনা।
শুক্রবার ( ২৬ জুলাই ) দ্য স্ট্রেইটস টাইমস এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বিমসটেকের সম্মেলন উপলক্ষে বৃহস্পতিবার রাজধানী ইয়াঙ্গুনে গিয়েছেন বাংলাদেশ, ভূটান, ভারত, নেপাল, থাইল্যান্ড ও শ্রীলঙ্কার জাতীয় নিরাপত্তা প্রধানরা।
শুক্রবার আলোচনা শুরুর আগে দেশগুলোর নিরাপত্তা প্রধানরা মিয়ানমারে ক্ষমতাসীন সামরিক সরকারের প্রধান জেনারেল মিন অং হ্লেইংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
সেখানে সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে শান্তি ও স্থিতিশীলতা, মাদক নির্মূল, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই এবং মানব পাচার রোধে সহযোগিতার বিষয়ে আলোচনা করেছে।
২০২১ সালে সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখল করে ভিন্নমতাবলম্বীদের দমন শুরু করে। সম্প্রতি তারা রোহিঙ্গাসহ অন্যান্য সংখ্যালঘু নৃ-তাত্ত্বিক গোষ্ঠীর বিরোধের মুখে পড়েছে। বর্তমান সামরিক সরকার মিয়ানমারের ন্যাশনাল ইউনিটি সরকারের পিপলস ডিফেন্স ফোর্সের বিরুদ্ধে লড়াই করছে।
গেলো ৩ বছরে ধরে মানবাধিকার সংগঠনগুলো জান্তার দমন-পীড়নের সমালোচনা করে আসার পরেও সেসব সমালোচনাকে গুরুত্ব দিচ্ছে না সামরিক সরকার।
পশ্চিমা বিশ্বে মিয়ানমারের সামরিক সরকারের স্বীকৃতি না থাকায় চলমান বিমসটেক সম্মেলনে তারা কোনো দূত পাঠায়নি।
জাতিসংঘও সামরিক সরকারকে মেনে নেয়নি; বরং অং সান সু চির সরকারের দূতকেই দেশটির প্রতিনিধি মনে করে জাতিসংঘ।
উল্লেখ্য, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার জোট আসিয়ানের উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকগুলোতেও জান্তা সরকারকে অন্তর্ভূক্ত করা হচ্ছে না।
জেডএস/
জাতীয়
ইন্টারনেটের গতি ধীর থাকবে সন্ধ্যা পর্যন্ত
![ইন্টারনেট-গতি](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/ইন্টারনেট-গতি.jpg)
বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস পিএলসি (বিএসসিপিএলসি) জানিয়েছে আজ শনিবার (২৭ জুলাই) সন্ধ্যা পর্যন্ত ইন্টারনেটের গতি ধীর থাকবে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিএসসিপিএলসি এর মহাব্যবস্থাপক (চালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ) সাইদুর রহমান।
তিনি বলেন, কক্সবাজারে স্থাপিত দেশের প্রথম সাবমেরিন ক্যাবল (সি-মি-উই-৪) সিস্টেমের সিঙ্গাপুর প্রান্তে টুয়াস ল্যান্ডিং স্টেশনের কাছে কনসোর্টিয়াম কর্তৃক ল্যান্ড ক্যাবলের ত্রুটি নিরসনের লক্ষ্যে রক্ষণাবেক্ষণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ফলে এই সময়ে সি-মি-উই-৪ এর মাধ্যমে কক্সবাজার থেকে সিঙ্গাপুর রুটে যুক্ত সার্কিটগুলোর মাধ্যমে সেবা সাময়িকভাবে ব্যাহত হবে। তবে শনিবার সন্ধ্যা ৬টার মধ্যেই কাজ শেষ হবে বলেও জানান তিনি।
ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের সাময়িক অসুবিধার জন্য বিএসসিপিএলসি দুঃখ প্রকাশ করেছে।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিপিএলসি) সি-মি-উই-৪ এবং সি-মি-উই-৫ নামের দুটি আন্তর্জাতিক সাবমেরিন কেবল কনসোর্টিয়ামের (কোম্পানি) সদস্য। যেটি বাংলাদেশে সাবমেরিন ক্যাবলসের অধিক ক্ষমতা ও পর্যাপ্ততা নিশ্চিত করে। বর্তমানে সি-মি-উই-৪ এবং সি-মি-উই-৫ কেবল দুটির মাধ্যমে বাংলাদেশের ইন্টারনেট এবং আন্তর্জাতিক ভয়েস ট্র্যাফিক চলছে।
সি-মি-উই-৪ এর জন্য বিএসসিসিএল এর কেবল ল্যান্ডিং স্টেশন রয়েছে কক্সবাজারে। আর সি-মি-উই-৫ এর জন্য বিএসসিসিএল এর ল্যান্ডিং স্টেশন চালু হয়েছে পটুয়াখালীর কুয়াকাটাতে।
এদিকে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে দেশে মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ রয়েছে। ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সীমিত পরিসরে চালু রয়েছে। মোবাইল ইন্টারনেট চালুর বিষয়ে আজ সরকারের পক্ষ থেকে সিদ্ধান্ত আসতে পারে।
এসি//
জাতীয়
দেশকে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতেই এ সহিংসতা: প্রধানমন্ত্রী
![প্রধানমন্ত্রী-শেখ-হাসিনা](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/প্রধানমন্ত্রী-শেখ-হাসিনা-1.jpg)
দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে দিয়ে আগের মতো ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এমন সহিংসতা চালানো হয়েছে। বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শনিবার (২৭ জুলাই) সকালে সহিংসতায় আহতদের দেখতে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ট্রমাটোলজি অ্যান্ড অর্থপেডিক রিহ্যাবিলিটেশন-নিটোর (পঙ্গু হাসপাতাল) পরিদর্শনে গিয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশজুড়ে যে সহিংসতা চালানো হয়েছে এর বিচার দেশবাসীর কাছে চাই। আন্দোলনের নামে এতোগুলো পরিবারের ক্ষতি হলো এর দায়িত্ব্য কার? আহতদের চিকিৎসার সব ধরনের ব্যবস্থা করবে সরকার।’
পরে প্রধানমন্ত্রী মহাখালীতে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর পরিদর্শন করেন এবং ১৮ জুলাই হামলার শিকার হওয়া ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার বিভিন্ন অংশ দেখেন।
সেতু ভবন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ভবন দুটির ধ্বংসযজ্ঞের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দিয়েছেন। এসময় সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ অন্যরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
গেলো ১৮ জুলাই কয়েকশ দুষ্কৃতকারী সেতু ভবনে প্রবেশ করে এবং ভাঙচুর করে, আগুন ধরিয়ে দেয়। অনেক যানবাহন, মোটরবাইক ভাঙচুর করে, বিভিন্ন শেড ও কক্ষ ভাঙচুর করে আগুন ধরিয়ে দেয়।
এসি//
- অপরাধ3 days ago
বিএনপি-জামায়াতের যেসব শীর্ষ নেতা গ্রেপ্তার হলেন
- জাতীয়15 hours ago
কোটা আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ডিবি হেফাজতে
- জাতীয়2 days ago
এক দিনে ২৫ হাজার কোটি টাকা ধার দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- জাতীয়2 days ago
পুলিশ মারলে ১০ হাজার, ছাত্রলীগ মারলে ৫ হাজার টাকার ঘোষণা ছিলো: ডিবিপ্রধান
- জাতীয়2 hours ago
ইন্টারনেটের গতি ধীর থাকবে সন্ধ্যা পর্যন্ত
- জাতীয়3 days ago
ছাত্র আন্দোলনের নামে শিবির-ছাত্রদল তাণ্ডব চালিয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
- ক্যাম্পাস22 hours ago
সেই আবু সাঈদের পরিবারকে অর্থ সহায়তা দিলো বেরোবি
- জাতীয়1 day ago
ঢাকাসহ ৪ জেলায় শুক্র ও শনিবার কারফিউ থাকবে : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী