Connect with us

দুর্ঘটনা

বেইলি রোডের আগুনে জ্বলছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শাহবাজপুর গ্রাম

Avatar of author

Published

on

বেইলি রোডের আগুন কেড়ে নিয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার একই পরিবারের পাঁচ জনের প্রাণ। নিহতরা হলেন- সরাইল উপজেলার শাহবাজপুর ইউনিয়নের শাহবাজপুর গ্রামের ইতালি প্রবাসী সৈয়দ মোবারক, তার স্ত্রী স্বপ্না (৩৫), দুই মেয়ে সৈয়দা কাশফিয়া (১৫) ও সৈয়দা নূর (১২) এবং ছেলে সৈয়দ আব্দুল্লাহ (৭)।

বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাতে বেইলি রোডের গ্রীন কোজি কটেজের ভবনে লাগা আগুনে বাকিদের সাথে পাঁচজন নিহত হন। নিহতের স্বজনেরা গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

নিহত মোবারকের চাচা আব্দুল কাইয়ূম  জানান, স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে ইতালিতে স্থায়ীভাবে বসবাসের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন মোবারক। সম্প্রতি তার স্ত্রী-সন্তানরা ভিসাও পেয়েছিলেন। তাদেরকে সঙ্গে করে ইতালি নিয়ে যেতেই দেশে আসেন মোবারক। এরই মধ্যে অগ্নিকাণ্ডে পরিবারের সবার মৃত্যু হলো। আজ বিকেলে আসর নামাজের পর শাহবাজপুর গ্রামের কবরস্থানে তাদের মরদেহ দাফন করা হবে।

শাহবাজপুর ইউপি চেয়ারম্যান খায়রুল হুদা চৌধুরী বাদল  জানান, গতকাল রাতে তারা অগ্নিকাণ্ড হওয়া ভবনটিতে অবস্থিত একটি রেস্টুরেন্টে রাতের খাবার খেতে গিয়েছিলেন। সেখানেই আগুনে পুড়ে তাদের মৃত্যু হয়েছে। দাফনের জন্য নিহতদের মরদেহ বাড়িতে নিয়ে আসা হচ্ছে।

Advertisement

দুর্ঘটনা

পুকুরে মিললো পরিত্যক্ত গ্রেনেড

Published

on

পাবনার ঈশ্বরদীতে পুকুর খননের সময় মিললো পরিত্যক্ত গ্রেনেড। এ সময় স্থানীয়রা তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশকে খবর দিলে ঘটনাস্থলে এসে স্থানটি ঘিরে রেখে গ্রেনেডটি মাটি চাপা দিয়ে রাখে পুলিশ। গেলো বুধবার (৮ মে) রাতে ঈশ্বরদী শহরের এমএস কলোনি তিনতলা এলাকায় একটি চলমান পুকুর খননের স্থানে এই গ্রেনেড দেখতে পাওয়া যায়।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) ঘটনাস্থল থেকে গ্রেনেডটি নিষ্ক্রিয় করার কথা রয়েছে র‍্যাবের বোম ডিসপোজাল টিমের।

স্থানীয় সূত্র  জানা যায়,  খোকন নামের এক মাছ ব্যবসায়ী রেলওয়ের জমিতে বেশ কিছুদিন ধরে এমএস কলোনির তিনতলা মাঠে পুকুর খননের কাজ করছে। শ্রমিকরা কাজ শেষ করে বিকেলে চলে যায়। এ সময় স্বর্ণা নামের তৃতীয় শ্রেণীতে পড়া এক শিশু বাড়ির পেছনে গিয়ে লাল টেপ মোড়ানো লোহার গোলকের মত একটি বস্তু দেখতে পেয়ে খেলনা ভেবে বাড়িতে নিয়ে আসে। এরপর তার বাবা সুবাস কুমার দাস ধলা গোলাকার বস্তুটি দেখেন। পরে এটি গ্রেনেড বুঝতে পারেন তিনি। তখন বিপদের শঙ্কায় গোলাকার বস্তুটি পূর্বের স্থানে রেখে আসেন। এরপর জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন দিয়ে বিষয়টি জানান।

এ বিষয়ে  ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম জানান,  এলাকাটি পাক বাহিনীর অধ্যুষিত এলাকা ছিল। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার যুদ্ধের সময় গ্রেনেডটি যেকোনো ভাবে ঘটনাস্থলে অবিস্ফোরিত হয়ে মাটি চাপা পড়েছিল। মাটি খনন করায় সেটি এখন বের হয়ে এসেছে।

তিনি আরও জানান, গতকাল রাত থেকেই গ্রেনেডটি মাটি চাপা দিয়ে রাখা হয়েছে। এলাকাটি আম বাগান পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই মো. সবুজ আলী তত্ত্বাবধায়নে রাখা হয়েছে। বোম নিষ্ক্রিয় করার জন্য র‍্যাবের বোম ডিসপোজাল টিমকে খবর দেয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঘটনাস্থলে এসে গ্রেনেডটি নিষ্ক্রিয় করার কথা রয়েছে।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

পাহাড়ি ছড়ায় গোসলে নেমে দুই শিশুর মৃত্যু

Published

on

কক্সবাজারের রামুতে পাহাড়ি ছড়ায় গোসলে নেমে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার (৬ মে) সকাল ১০টায় উপজেলার দক্ষিণ মিঠাছড়ি ইউনিয়নের চেইন্দা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। স্থানীয় ইউপি সদস্য জাফর আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নিহত শিশুরা হলো- দক্ষিণ মিঠাছড়ি ইউনিয়নের চেইন্দা এলাকার ফজল আহমদের ছেলে আব্দুর শুক্কুর (১২) এবং একই এলাকার গিয়াস উদ্দিনের ছেলে সালাহ উদ্দিন খোকা (১০)।

স্থানীয় ইউপি সদস্য জাফর আলম বলেন, গেলো রোববার রাতে রামু উপজেলার দক্ষিণ মিঠাছড়িসহ বিভিন্ন এলাকায় হালকা ও মাঝারি বৃষ্টিপাত হয়েছে। এতে শুষ্ক মৌসুমে শুকিয়ে যাওয়া পাহাড়ি ছড়ার বিভিন্নস্থানে সৃষ্ট গর্তে বৃষ্টির পানি জমে থাকে। সকালে দক্ষিণ মিঠাছড়ি ইউনিয়নের চেইন্দা এলাকার পাহাড়ি ছড়ায় গর্তে জমে থাকা পানিতে স্থানীয় ৬ থেকে ৭ জন শিশু মিলে গোসলে করতে নামে।

তিনি আরও বলেন, একপর্যায়ে ৪ জন শিশু ছড়ার পানিতে ডুবে যায়। পরে ঘটনাস্থলে থাকা অন্য শিশুদের চিৎকারে স্থানীয়রা ৪ জনকে উদ্ধার করে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। এ সময় কর্তব্যরত চিকিৎসক দুই শিশুকে মৃত ঘোষণা করেন।

Advertisement

রামু থানার ভারপ্রাপ্ত (ওসি) কর্মকর্তা আবু তাহের দেওয়ান জানান, দক্ষিণ মিঠাছড়িতে পাহাড়ি ছড়ায় গোসলে নেমে দুই শিশুর মৃত্যুর খবরে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছিলো। শিশুদের মৃতদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

দুর্ঘটনা

বাসের ধাক্কায় পিকআপ ভ্যান চালকসহ নিহত ২

Published

on

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর মাতুয়াইলে বাসের ধাক্কায় পিকআপ ভ্যানের চালকসহ ২ জনের মৃত্যু হয়েছে।

নিহতরা হলেন- বাবুল চিশতি (৪৫) ও অপরজনের নাম জানা যায়নি। তার বয়স ৫০।

রোববার (৫ মে) দিবাগত রাত পৌনে ২টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মাতুয়াইল মা ও শিশু হাসপাতালের সামনের রাস্তায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

যাত্রাবাড়ী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবু সায়েম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, রাত পৌনে ২টার দিকে মাতুয়াইল মা ও শিশু হাসপাতালের সামনের ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে একটি পিকআপ ভ্যান ইউ টার্ন নিচ্ছিল। তখন তুহিন পরিবহনের একটি বাস পিকআপে ভ্যানটিকে ধাক্কা দেয়। এতে পিকআপ ভ্যানটি দুমরেমুচরে যায় এবং বাসটি পাশে খাদের পানিতে পড়ে যায়।

Advertisement

খবর পেয়ে ঘটনাস্থল গিয়ে দেখা যায়, স্থানীয়রা পিকআপ ভ্যানের ভিতর থেকে মুমূর্ষু ওই দুইজনকে বের করে রাস্তায় রেখেছে। তখন তাদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত