Connect with us

আন্তর্জাতিক

স্কুলজীবনে হাতখরচ হিসেবে অনন্ত পেতেন মাত্র পাঁচ রুপি!

Avatar of author

Published

on

সম্প্রতি ভারতীয় ধনকুবের মুকেশ আম্বানিপুত্র অনন্ত আম্বানির বিয়ে নিয়ে ভারতসহ সারা বিশ্ব মাতোয়ারা। তিন দিনের প্রাক বিবাহ অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছিলেন বিশ্বের শীর্ষ ধনী বিল গেটসসহ টেকজায়ান্ট ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ।  বিয়েতে তার হাতের কোটি টাকার ঘড়ি দেখে অবাক হয়েছিলেন মার্ক জাকারবার্গ পত্নী প্রিসিলা চ্যান। ছেলের প্রাক-বিবাহ অনুষ্ঠানে হাজার কোটিরও বেশি টাকা খরচ করেছেন মুকেশ আম্বানি। কিন্তু তার ছেলেই স্কুল জীবনে হাত খরচের জন্য পেতেন মাত্র ৫ রুপি! এর জন্য স্কুলজীবনে বন্ধুদের কাছে সম্বোধন শুনেছেন ‘ভিখারি’!

অনন্ত পড়াশোনা করতেন ধীরুভাই আম্বানি ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে। স্কুলের নামটি যে ভদ্রলোকের তিনি অনন্তের দাদা ও মুকেশের বাবা। ধীরুভাই আম্বানি ছিলেন রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের প্রতিষ্ঠাতা। এতো ধনী পরিবারের ছেলে হয়েও স্কুলজীবনে হাতখরচ হিসেবে অনন্ত পেতেন মাত্র পাঁচ রুপি। এজন্য তার বন্ধুরা প্রায়ই তাকে মজার সুরে উপহাস করতো এই বলে, কিরে তুই আম্বানি নাকি ভিখারি!

বাবা-মাকে এসে অনন্ত এই কথা জানিয়েছিলেন। ছেলের কথা শুনে হাসিতে ফেটে পড়েছিলেন তারা। প্রসঙ্গত, ভারতের সবচেয়ে ধনী পরিবারের সদস্য হওয়া সত্ত্বেও ঈশা আম্বানি, আকাশ আম্বানি এবং অনন্ত আম্বানি তাদের নম্র আচরণের জন্য পরিচিত।

অনন্তের বাবা-মা ছোটবেলা থেকেই অর্থের মূল্য বোঝাতে স্কুলজীবনে তাদের সন্তানদের হাতে বেশি টাকা দিতেন না। পারিবারিক উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া অগাধ ধনসম্পদ যেনো তাদের মনে অহংকার সৃষ্টি করতে না পারে সেদিকে মুকেশ-নীতা দম্পতি শুরু থেকেই বেশ সচেতন ছিলেন।

উল্লেখ্য, গত ১ থেকে ৩ মার্চ গুজরাটের জামনগরে বসে অনন্ত আম্বানি ও রাধিকা মার্চেন্টের প্রাক-বিবাহ অনুষ্ঠান। হাজার কোটি টাকা ব্যয়ের সেই অনুষ্ঠানে এসেছিলেন বলিউড, হলিউডের তারকাসহ বিশ্বের বড় বড় ব্যবসায়ীরা। আগামী জুলাইতে হবে মূল বিয়ের অনুষ্ঠান।

Advertisement
Advertisement

আন্তর্জাতিক

চীনে রেলপথ ছাড়াই সড়কে চলবে চালকবিহীন ট্রেন

Published

on

সংগৃহীত ছবি

প্রথম বারের মতো নতুন একটি ট্রেন ছুটে চলবে। তাও আবার সড়কের মাঝখান দিয়ে। সেখানে নেই কোনো ধাতব রেললাইন। নতুন এই ট্রেনের না আছে কোনও রেললাইন, না আছে ড্রাইভার। এটাই বিশ্বের প্রথম ট্রেন যেটি ছুটবে ভার্চুয়াল ট্র্যাকে। এই ট্রেনটিকে যেকোনো ব্যক্তি প্রথম দেখলেই বাস মনে করবে। বাসের মতো দেখতে মনে হলেও নতুন এই ট্রেনটি আবিষ্কার করেছে চীন।

ইন্টেলিজেন্ট রেইল ট্রানজিট বা আইআরটি নামে এই ট্রেনের ট্রায়াল রানের সাক্ষী ছিল চীনের হুনান প্রদেশের ঝুঝৌ শহর। সম্প্রতি  পরীক্ষামূলকভাবে চলে এই ভার্চ্যুয়াল ট্র্যাকের ট্রেন। প্রথম পরীক্ষায় সফল হওয়ায়  খুব শিঘ্রই  এই ট্রেন জনসাধারণের চলাচলের জন্য ছাড়া হবে। এমনটাই জানিয়েছে  চীনের রেল কর্পোরেশন।

জনসংখ্যার দিক দিয়ে বিশ্বের বৃহত্তম দেশ চীনের পরিবহন ব্যবস্থা উন্নত ও আধুনিক। সাধারণ জনগণের ভ্রমণ ব্যবস্থা সুন্দর ও আরামদায়ক এবং কীভাবে আরও উন্নত করা যায় তানিয়ে চীনা বিজ্ঞানীদের গবেষণা চলছে প্রতিনিয়ত। এক হাজার কিলোমিটার গতি সম্পন্ন বুলেট ট্রেনের মাধ্যমে পুরো বিশ্বকে চমকে দেওয়ার পর আবারও এই দেশটি বিস্ময় সৃষ্টি করলো রেললাইনবিহীন ও চালকছাড়া ট্রেন তৈরির মাধ্যমে।

আগে রেলগাড়ি মানেই ছিলো ঝুমঝুম শব্দ করে নিজস্ব লাইনের ওপর দিয়ে ছুটে চলা ট্রেন। তবে চীনের নতুন এই ট্রেনটি নিজস্ব লাইন দিয়ে ছুটবে না। সড়কেই খুঁজে নেবে নিজের চলাচলের পথ।  বাস-ট্রাকের সঙ্গে সড়ক দিয়ে চলা এই ট্রেন ছুটবে ঘণ্টায় ৯৬ কিলোমিটার গতিতে। এর জন্য কোনো ট্র্যাক নির্মাণ ও ট্রামের মতো ওভারহেড তারের প্রয়োজন হবে না।

নির্মান প্রতিষ্ঠান সিআরআরসি কর্পোরেশন লিমিটেড সূত্র জানায়, বিদ্যুৎচালিত আইআরটি ট্রেনটি সম্পূর্ণরূপে পরিবেশবান্ধব। কোনো দূষণও ঘটাবে না ট্রেনটি। এতে তিনটি বগি রয়েছে। প্রত্যেকটি বগি ৩১ দশমিক ছয় চার মিটার লম্বা, ২ দশমিক ছয় পাঁচ মিটার চওড়া এবং ৩ দশমিক চার মিটার উঁচু। প্রতিটি বগিতে ১০০ জন অর্থাৎ ট্রেনটিতে মোট তিনশো যাত্রী ভ্রমণ করতে পারবেন। ট্রেনটি সহজেই বাঁক নিতে পারে। লোকোমোটিভ ডিজাইনের কারণে ট্রেনটিকে ঘুরে দাঁড়াতে হয় ন।

Advertisement

আইআরটি ট্রেনে সংযুক্ত রয়েছে অত্যাধুণিক স্মার্ট ড্রাইভিং সিস্টেম। এই সিস্টেমে রয়েছে স্বায়ত্তশাসিত নেভিগেশন। এটি গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম বা জিপিএস এবং সেন্সর ডেটা ব্যবহার করে আইআরটি ট্রেনকে সঠিকভাবে তার বর্তমান অবস্থান বা লোকেশন কিংবা পূর্ব-নির্ধারিত পথ অনুসরণ করাতে পারে।

স্মার্ট ড্রাইভিং সিস্টেমে রয়েছে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সেন্সর অ্যারে। এটি চলার পথে বাধাগুলো সনাক্ত করে ট্রেনটিকে তার গন্তব্যে যেতে দিক নির্দেশনা দেয়। যেমনটি ট্রাফিক লাইনগুলো নির্দেশনা দিয়ে থাকে নিয়মিত যানবাহনগুলোকে। এছাড়া,এআই এবং মেশিন লার্নিং প্রযুক্তিগুলো সঠিক সময়ে ট্রেনটির চলার পথ মসৃন করা ও যানবাহন পরিচালনাসহ  সামগ্রিক কর্মদক্ষতা উন্নয়নে সহায়তা করে।

পাঁচ বছর আগে থেকে এই ট্রেনের প্রস্তুতি নেওয়া শুরু হয়। বিশেষ এই ট্রেনটির চাকা রাবারের, যা প্লাস্টিকে মোড়ানো। এই মেগা প্রকল্পের জন্য খরচ হয়েছে ৭০ কোটি ইউয়ান। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় এক হাজার ৬৪ কোটি টাকা।

চীনের রেল মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের দাবি, অন্তত ২৫ বছর ট্রেনটি দিব্যি চলবে। এই ট্রেনটি মিনিট দশেক চার্জ পেলে আরও ২৫ কিলোমিটার পর্যন্ত যেতে পারে।চীনের ছোট শহরগুলোতে যেখানে ব্যাপক রেল নেটওয়ার্ক নির্মাণ সম্ভব নয় সেসব শহরে আইআরটি ট্রেনের মাধ্যমে যাতায়াত ব্যবস্থা সহজ হবে বলে মনে করছে চীন সরকার।

এমআর//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

গাজায় যুদ্ধবিরতি প্রশ্নে ইসরায়েলকে আর ছাড় নয়: হামাস

Published

on

সংগৃহীত ছবি

গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতিতে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র সংগঠন হামাস সায় দিলেও রাফা সীমান্তে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। এমন অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে ফিলিস্তিনের এই সশস্ত্র সংগঠনটি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আলোচনায় ইসরায়েলকে আর কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।

গত সাত মাস ধরে চলা গাজায় ইসরায়েলি ধ্বংসযজ্ঞ থামাতে যুদ্ধবিরতি নিয়ে মিশরের রাজধানী কায়রোতে আলোচনার মধ্যেই হামাস এই হুঁশিয়ারি দিলো।

ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন এ তথ্য জানা  গেছে।

বুধবার(৮ মে) দিবাগত রাতে এক বিবৃতিতে কাতারে অবস্থানরত হামাসের রাজনৈতিক কার্যালয়ের সদস্য ইজ্জাত আল-রেশিক স্পষ্ট করে বলেছেন, গত সোমবার গৃহীত যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবের বাইরে যাবে না হামাস। যুদ্ধবিরতির ওই প্রস্তাবে গাজায় কিছু ইসরায়েলি বন্দির পাশাপাশি ইসরায়েলে আটক ফিলিস্তিনি নারী ও শিশুদের মুক্তি দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

হামাসের ওই নেতা আরও বলেন, ‘ইসরায়েল কোনো ধরনের চুক্তিতে পৌঁছানোর বিষয়ে আন্তরিক নয় এবং তারা (ইসরায়েল) রাফা আক্রমণ এবং ক্রসিং দখল করার জন্য যুদ্ধবিরতির আলোচনাকে একটি ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে।’

Advertisement

এদিকে, বুধবার মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, ফিলিস্তিনি বেসামরিক মানুষকে হত্যা করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া বোমাগুলো ব্যবহার করেছে ইসরায়েল।

তিনি বলেন, ‘যদি তারা রাফাহ যায়, আমি সেই অস্ত্র সরবরাহ করব না যা রাফাহকে মোকাবেলায় ঐতিহাসিকভাবে ব্যবহার করা হয়েছে।’

রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েলের জন্য নির্ধারিত বোমার একটি চালান ইতোমধ্যেই আটকে দিয়েছে ওয়াশিংটন।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে সিনিয়র এক মার্কিন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ওয়াশিংটন ১ হাজা ৮০০টি ২ হাজার পাউন্ড বোমা এবং ১ হাজার ৭০০টি ৫০০ পাউন্ড বোমার একটি চালান থামিয়ে দিয়েছে।

প্রসঙ্গত, সোমবার রাতে হামাস যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে রাজি হলেও তা উপযুক্ত নয় বলে প্রত্যাখ্যান করে ইসরায়েল। পাশাপাশি রাফায় বড় ধরনের স্থল অভিযান চালানোর অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। অভিযানের অংশ হিসেবে মঙ্গলবার মিশরের সঙ্গে রাফাহ ক্রসিং- গাজায় প্রবেশের একমাত্র পথ দখল করে নেয় ইসরায়েলি সেনাবাহিনী।

Advertisement

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অন্যান্য

বৃষ্টির সঙ্গে পড়লো অজস্র জীবন্ত মাছ, কেন এমন হয়?

Published

on

সংগৃহীত ছবি

ভারী বর্ষণের পাশাপাশি আকাশ থেকে পড়ছে মাছ। বাতাসের সঙ্গে উড়ে এসে আছড়ে পড়ছে মাটিতে। মাটিতে পড়েই ছটফট করছে।আকাশ থেকে তুলার মতো বরফ পড়ার ঘটনা ঘটেছে। শিলাবৃষ্টির সঙ্গে     ‘উল্কাবৃষ্টি’ দেখেছে বিশ্ববাসী। বিরল হলেও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বৃষ্টির সঙ্গে আকাশ  থেকে মাছ পড়ার একাধিক ঘটনা ঘটেছে। সম্প্রতি ইরানের দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ কোগিলওয়ে-বোয়ের আহমাদ প্রদেশে ঘটেছে এই ঘটনা।

ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, সোমবার(৬ মে) ইরানের ইয়াসুজ অঞ্চলের বাসিন্দারা অবাক করা এ ঘটনার সাক্ষী হয়েছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা গেছে, বৃষ্টির সঙ্গে রাস্তায় পড়া মাছগুলো কুড়িয়ে নিচ্ছেন স্থানীয় লোকজন।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে ১২ সেকেন্ডের ওই ‘মাছবৃষ্টির’ ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। স্থানীয় পৌর প্লাজার কাছ থেকে এক ব্যক্তির করা ওই ভিডিওতে দেখা যায়-রাস্তায় ছড়িয়ে রয়েছে বেশ কিছু মাছ। এর মধ্যেই উপর থেকে পড়ছে আরও। ভিডিওকারী ব্যক্তি নিজেই মাটি থেকে একটি মাছ তুলেছেন, সেটি নড়াচড়া করছে। প্রতিটি জীবন্ত মাছের গড় আকৃতি ৬ থেকে ৮ ইঞ্চি। ইরানে হওয়া এই মাছবৃষ্টির ঘটনায় অনেকেই বিস্ময় প্রকাশ করেছেন।

ইরানের এই মাছবৃষ্টির ঘটনা বিশ্বে প্রথম নয়। ২০২১ সালের ডিসেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের টেক্সারকানা শহরে মাছবৃষ্টির এমন ঘটনা ঘটে। ওই শহরের বাসিন্দারা ঝড়বৃষ্টি চলাকালীন বাইরে বের হয়ে দেখেন, আকাশ থেকে শত শত মাছ পড়ছে। শুধু মাছ নয়, মাছের সঙ্গে আছে ছোট ব্যাঙ ও ছোট ছোট কাঁকড়াও।

এরও আগে, ২০১৭ সালে  মাছবৃষ্টির ঘটনা প্রত্যক্ষ করেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার অরভিলের জনগণ।

Advertisement

যে কারণে ঘটে ‘মাছবৃষ্টি’

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এর আগে ‘মাছবৃষ্টির’ ঘটনা ঘটেছে। এটি অনেকের কাছে অস্বাভাবিক মনে হলেও প্রকৃতিতে এটা স্বাভাবিক নিয়মেই ঘটে থাকে। বিজ্ঞানীরা বোলছেন,  প্রচুর মাছ থাকা কোনো কম গভীরতার জলাশয়ের ওপর দিয়ে ঘূর্ণিঝড়ের ঘূর্ণিবায়ুর কেন্দ্র বয়ে যাওয়ার সময় ওই জলাশয়ে থাকা ছোট ছোট মাছ, ব্যাঙসহ আকাশে উঠে ঝড়ের সঙ্গে কয়েক মাইল পর্যন্ত যেতে পারে।  ঘূর্ণিঝড় থেমে গেলেও মেঘের স্তরের কারণে এরা কিছু সময়ের জন্য আটকে থাকে। ঘূর্ণিঝড় থেমে গেলে বৃষ্টির সঙ্গে ঝরে পড়ে ওই মাছ, ব্যাঙসহ জলজ প্রাণীগুলো।

‘মাছবৃষ্টি’ নিয়ে হন্ডুরাসে প্রচলিত মিথ”

মধ্য আমেরিকার  দেশ হন্ডুরাসে ‘মাছবৃষ্টি’ নিয়ে একটি মিথ প্রচলিত আছে। প্রতি বছরের মে থেকে জুলাই মাসের মধ্যে দেশটির বিভিন্ন এলাকায় ‘মাছবৃষ্টি’ হয় বলে দাবি দেশটির অধিবাসীদের।এসময় আকাশ থেকে বৃষ্টিরে সঙ্গে পড়ে মাছ, স্কুইড, ব্যাঙ ইত্যাদি জলজ প্রাণী। স্প্যানিশ ভাষায় এই মাছবৃষ্টিকে বলা হয়  ‘জুভিয়া দে পেতেস’।

এক সময় হন্ডুরাসের বেশিরভাগ মানুষ বিশ্বাস করতেন হোসে সুবিরানা নামে এক খ্রিষ্টান ধর্মযাজকের আশির্বাদেই দেশটিতে মাছবৃষ্টি হয়ে থাকে। ১৮৫৬ সাল থেকে ওই ধর্মযাজক হন্ডুরাসে অসেন এবং  ১৮৬৪ সাল পর্যন্ত দেশটিতে থাকেন। ওইসময় হন্ডরাসের লোকজন দারিদ্র্যের মধ্যে দিন কাটাতেন। তাঁদের দুর্দশা দূর করতে ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করেন ওই ধর্মযাজক। হোসে সুবিরানার প্রার্থনার পরই শুরু হয় মাছবৃষ্টি। এ ঘটনায় ঈশ্বর আকাশ থেকে ‘বৃষ্টির সঙ্গে মাছ’ উপহার দিয়েছেন বলে  বিশ্বাস করতে শুরু করেন হন্ডুরাসের বেশিরভাগ মানুষ।

Advertisement

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত