Connect with us

বিনোদন

ইমরানের স্ত্রী প্রতিনিয়ত তালাকের হুমকি দিচ্ছেন!

Avatar of author

Published

on

ইমরানের

বলিউড অভিনেতা ইমরান হাশমি অজস্র ছবিতে চুম্বন দৃশ্যে অভিনয় করে ‘সিরিয়াল কিসার’ আখ্যা পেয়েছেন। ২০০৬ সাল থেকে পারভিন সাহানির সঙ্গে সুখী দাম্পত্য উপভোগ করছেন অভিনেতা। এক পুত্র সন্তান রয়েছে তাদের। প্রায় ১৭ বছরের দাম্পত্য। বিতর্ক হলেও এতগুলো বছর সুখেই সংসার করছিলেন তারা। কিন্তু হঠাৎই ইমরান জানালেন স্ত্রী নাকি হুমকি দিচ্ছেন বিবাহবিচ্ছেদের।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে অভিনেতা জানান, তার স্ত্রী নাকি প্রায় দিনই বিয়ে ভাঙার হুমকি দেন। ইমরানের কথায়, ‘‘আসলে গোটা পরিবারের থেকে আমার খাদ্যাভাস একেবারে আলাদা। কারণ, আমি শরীর স্বাস্থ্যের জন্যে দু’বছরে এক বার খাদ্যাভাসের বদল করি। সেই দু’বছর আমার মধ্যাহ্নভোজ ও নৈশ্যভোজের কোনও নড়চড় হয়নি। সেটা ওর জন্য বিরক্তির বিষয়।’’

ইমরান আরও বলেন, ‘‘অ্যাভোকাডোর স্যালাডের সঙ্গে ছোলা ও লেটুস পাতা থাকে। তার পর একটু মুরগির কিমা। কারণ এটা সহজপাচ্য তাই। আর অল্প রাঙা আলু।’’ ইমরান জানেন, তার এই খাবারের তালিকা ভীষণ গড়পত্তা। তবু অভিনেতাদের শরীর ফিট রাখতে এমন অনেক ত্যাগই করতে হয়। বলেও মানেন তিনি।

Advertisement

ঢালিউড

মেয়ের মা হলেন পরীমণি

Published

on

পরীমণি
পরীমণি

ঢাকাই চলচ্চিত্রের লাস্যময়ী, আলোচিত অভিনেত্রী পরীমণি। আলোচনা-সমালোচনা সবই আছে তাকে নিয়ে। আদালত পাড়ায়ও কম যেতে হচ্ছে না তাকে। এ অভিনেত্রী ভালোবেসে বিয়ে করেন অভিনেতা শরিফুল রাজকে। যদিও সে সংসার বেশি দিন টেকেনি। তবে বিচ্ছেদের পর এখন ছেলে পুণ্যকে নিয়ে নিজের মতো করে জীবনযাপন করছেন এই অভিনেত্রী। সব ব্যস্ততাও তাকে ঘিরে।

এদিকে, ভারতীয় গণমাধ্যম আনন্দবাজারে একটি প্রতিবেদন লিখেছেন চিত্রনায়িকা পরীমণি। এতে তিনি জানিয়েছেন, ছেলে পুণ্যের পর এবার মেয়ের মা হয়েছেন তিনি।

পরী লিখেন- আমার মেয়ে এল ঘরে। আমার মেয়ে, সাফিরা সুলতানা প্রিয়ম। এই নামেই বিশ্ব চিনবে ওকে। ছেলের পরে মেয়ে! কী যে আনন্দ! পৃথিবীতে আসার ছ’দিন হল ওর। আমার ঘরে ছেলের পাশে আলো হয়ে আছে।

তিনি আরও লিখেন- আমি ওকে দত্তক নিয়েছি। নিয়ম মেনে সই করার সময় মনে হল আল্লাহ আবার আমার জন্য কিছু করলেন। জীবনে কোনও দিন কিছু নিয়ম অনুযায়ী বা পরিকল্পনা করে করিনি আমি। তাই আল্লাহ আমার জন্য যা যা চেয়েছেন তাই মাথা পেতে নিয়েছি। ও পরীর মতোই আমার কোলে চলে এল। কোলে যখন নিই, মনে হয় আমার নাভি কেটেই ও এসেছে। ওর ছবি এখন দিচ্ছি না। কেউ রাগ করবেন না! মা তো…আর কিছু দিন যাক।

অভিনেত্রী লিখেন- ছেলে আসার পর থেকে বাড়ি ও বাইরের সব দায়িত্ব নিজে সামলাচ্ছি। কী করে যে পারি! ছবির কাজ একটানা করতে পারছি না। কিন্তু আমাকে তো এ বার আরও কাজ করতে হবে, ছেলে আর মেয়ের জন্য। খুব শিগগিরি ‘প্রীতিলতা’র কাজ শেষ করতে হবে। ওটা আগে করতে চাই। সেই জন্য আগের চেহারায় ফিরতে হবে। আপাতত ‘রঙ্গিলা কিতাব’-এর কাজ করছি। এটা হইচই-এর জন্য আমার প্রথম কাজ। এখন আরও বেশি করে কাজে মন দেব। এমন কাজ করতে চাই যাতে আমার ছেলে আর মেয়ে যেন তাদের মাকে নিয়ে গর্ব করতে পারে।

Advertisement

আমি যা মন থেকে চাই তাই করি। কে কী বলল সে সব নিয়ে কোনও দিন ভাবিনি। কে বলেছে বাবা ছাড়া সন্তান মানুষ করা যায় না? কে বলেছে জন্ম দেওয়া বাবা-মা ছাড়া সন্তান মানুষ হয় না? এই সব নিয়ম সমাজের তৈরি। এই তো আর কয়েক দিনের মধ্যেই মাতৃ দিবস নিয়ে হইচই হবে। কিন্তু সেখানেও তো পিতৃতন্ত্রের আদলে তৈরি করা মেয়েদের জয়গান।

এ সব কিছু থেকে নিজেকে সরিয়ে কাজ আর সন্তানদের নিয়ে বাঁচব আমি। এখন রাতের দিকে সব শান্ত হয়ে আসার পরে এক দিকে ছেলে আর এক দিকে ঘুমন্ত মেয়ের মাঝে যখন চোখ খুলে দেখি তখন মনে হয় পরীমণির আকাশটা বড় হয়ে আসছে।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বলিউড

দীপিকার সমাজমাধ্যম থেকেও উধাও বিয়ের সব ছবি

Published

on

দীপিকা,-রণবীর

মঙ্গলবার হঠাৎই সমাজমাধ্যম থেকে দীপিকা পাড়ুকানের সঙ্গে বিয়ের ছবি মুছে দেন রণবীর সিং। তবে শুধু রণবীর নয়। দীপিকাও এক সময়ে তার ইনস্টাগ্রাম থেকে সরিয়ে দিয়েছিলেন বিয়ের সমস্ত ছবি।

কিছু দিন আগেই রণবীর ও দীপিকা সমাজমাধ্যমে জানান, তাদের সংসারে আসতে চলেছে নতুন অতিথি। কিন্তু তার কিছুদিনের মধ্যেই রণবীর বিয়ের ছবিগুলি মুছে দেয়ায় নানা রকম জল্পনা তৈরি হয়ে। দীপিকা-রণবীর জুটির ভক্তরাও কিছুটা স্তম্ভিত হয়েছেন। ৩ বছর আগে দীপিকাও নিজের ইনস্টাগ্রাম থেকে সরিয়ে দিয়েছিলেন রণবীরের সঙ্গে বিয়ের সমস্ত ছবি।

২০২১-এর ১ জানুয়ারি দীপিকা বিয়ের সমস্ত ছবি সরিয়ে ফেলেন। বছরের শুরুতেই একটি অডিও ডায়রি শেয়ার করেছিলেন।

দীপিকা,-রণবীর

তিনি বলেছিলেন, ‘‘আমার ভাবনা ও অনুভূতি নিয়ে তৈরি এই রেকর্ড। আমি নিশ্চিত, সকলেই সহমত হবেন যে ২০২০ সকলের জন্যই ছিল অনিশ্চয়তায় ভরা। কিন্তু আমি কৃতজ্ঞ যে আমি এখনও রয়েছি। ২০২১-এ আমি নিজের ও সকলের সুস্বাস্থ্যের জন্যই প্রার্থনা করতে পারি।’’ সেই সময়েও দীপিকা ও রণবীরের সম্পর্ক নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল।

এর ১১ মাস পরে আবার সেই সরিয়ে দেয়া বিয়ের ছবিগুলি নিজের অ্যাকাউন্টে ফিরিয়ে আনেন দীপিকা। যদিও রণবীরের এক ঘনিষ্ঠ সূত্র জানিয়েছেন, অভিনেতা আসলে ২০২২-২৩ এর আগের সমস্ত ছবি মুছে দিয়েছেন। ফলে বিয়ের ছবিও তাকে মুছতে হয়। তবে স্পষ্ট নয়, স্থায়ী ভাবে সেই ছবিগুলি তিনি সরিয়ে দিয়েছেন কি না।

Advertisement

আগামী সেপ্টেম্বরেই দীপিকা-রণবীরের কোলে আসতে চলেছে প্রথম সন্তান। এই মুহূর্তে দীপিতা ‘সিংহম ৩’ ছবির শুটিং করছেন। দিন কয়েক আগে শুটিং থেকে কিছু ছবি প্রকাশ্যে এসেছিল। তবে এ বার মেট গালা থেকে দূরে থেকেছেন অভিনেত্রী।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিনোদন

মেট গালায় ২৩ ফুট লম্বা শাড়ির প্রর্দশনী, কত টাকা খরচ করলেন অভিনেত্রী?

Published

on

মেট গালা

প্রতি বছরের মতো মে মাসের প্রথম সোমবার নিউ ইয়র্কের ‘মেট্রোপলিটন মিউজিয়াম অফ আর্ট’-এ বসেছিল ‘মেট গালা’র আসর। উপস্থিত ছিলেন হলিউড এবং বলিউডের প্রথম সারির অভিনেতারা। তাদের ঔজ্বল্যে ঝলমলে হয়ে ওঠে এই সমারোহ। এখানে সংস্থার জন্য অর্থ সংগ্রহের উদ্দেশ্যে তারকার নিজেদের ফ্যাশন স্টেটমেন্ট তুলে ধরেন, যেখানে প্রথা ভেঙে কিছু করাটাই দস্তুর। সেই অনুষ্ঠানের লাল গালিচায় দ্বিতীয় বার হাঁটলেন আলিয়া ভাট, কত টাকা খরচ করলেন অভিনেত্রী?

মেট গালার এ বারের থিম ছিল ‘দ্য গার্ডেন অফ টাইম’। সেটা মাথায় রেখেই নিজেদের সাজিয়েছিলেন তারকারা। এ বার শাড়িতেই সাজলেন আলিয়া। পোশাকশিল্পী সব্যসাচী মুখোপাধ্যায়ের নকশা করা শাড়িতে নজর কাড়লেন আলিয়া। প্যাস্টেল সবুজ রঙের নেটের শাড়িটি পুরোটাই হাতে তৈরি। গোটা শাড়ি জুড়ে সাদা আর গোলাপি ফুলের কারুকার্য। পুরোটাই সিল্ক ফ্লস, পুঁতির টাসেল, গ্লাস বিড দিয়ে তৈরি। শাড়ির লম্বা আঁচল লুটিয়ে আছে গালিচা জুড়ে। আঁচলেও চোখ ধাঁধানো এমব্রয়ডারি। যা প্রায় ২৩ ফুট লম্বা। আলিয়ার এই শাড়িটি তৈরি করতে সময় লেগেছিল প্রায় ১৯৫৬ ঘণ্টা।

বিশ্বের নামী ফ্যাশন ইভেন্টের মধ্যে প্রথম সারিতেই উঠে আসে মেট গালার নাম। এখানেই ইচ্ছে করলেই যে প্রবেশের অধিকার মেলে, তেমনটা নয়। এমন একটা অনুষ্ঠানে অংশ নিতে হলে পকেটের জোর থাকতে হবে। এখানে অংশ নিতে গেলে লক্ষ থেকে কোটি টাকা খরচ করতে হয়। ‘মেট গালা’র এক একটি টিকিটের দাম ৭৫ হাজার ডলার থেকে শুরু। আর পুরো টেবিল বুক করতে হলে খরচ পড়ে ৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার। যা ভারতীয় মুদ্রায় যথাক্রমে ৬৩ লাখ ও ২ কোটি ৯২ লাখ টাকার কাছাকাছি। এই পুরো টাকাটাই অনুদান হিসেবে যায় মেট্রোপলিটান মিউজিয়াম অফ আর্ট-এর কস্টিউম ইনস্টিটিউটের তহবিলে। সাধারণত পোশাকশিল্পী বা তার সংস্থার তরফে টেবিল বুক করা হয়। তবে আলিয়ার হয়ে সেই টাকা কোনও পোশাকশিল্পী বা স্পনসর দিয়েছেন কি না, সেই বিষয়ে তেমন কোনো তথ্য এখনও পর্যন্ত মেলেনি।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত