Connect with us

চট্টগ্রাম

হত্যা মামলার আসামি স্বামী-স্ত্রী গ্রেপ্তার

Avatar of author

Published

on

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে সংঘটিত হত্যা মামলার আসামি স্বামী-স্ত্রীকে গত ২৩ মার্চ বিকেলে সিলেট জেলার জৈন্তাপুর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব।  গ্রেপ্তার খলিল মিয়া (৩৬) জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার আড়াইসিধা (রঙ্গিলাবাড়ি) এলাকার বাসিন্দা তাঁর স্ত্রীর নাম আকলিমা বেগম (২৮)।

রোববার (২৪ মার্চ) দুপুরে র‍্যাব-৯ সিলেট ক্যাম্পের মিডিয়া অফিসার সহকারী পুলিশ সুপার মশিহুর রহমান সোহেল গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

র‍্যাব জানায়, গত ১০ ফেব্রয়ারি  বিকেলে আশুগঞ্জ উপজেলার আড়াইসিধা এলাকায় জমি সংক্রান্ত পূর্ব বিরোধের জেরে সোহেল রানার বাবার সঙ্গে খলিল মিয়াসহ তার লোকজনের কথা কাটাকাটি হয়। কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে খলিলসহ তার লোকজনেরা সোহেল রানার বাবাকে এলোপাতাড়ি মারধর শুরু করে। পরে  বাবার চিৎকার শুনে সোহেল রানা এগিয়ে আসলে আসামিরা সোহেলকে এলোপাতাড়ি মারধরের মাধ্যমে গুরুতর জখম করে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।

র‍্যাব আরও জানায়, স্বজন ও স্থানীয়রা সোহেলকে উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিসৎক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে ১৩ ফেব্রুয়ারি সোহেলের বাবা আশুগঞ্জ থানায় বাদী হয়ে ৬ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ২/৩ জনের নামে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

উল্লেখ্য, গ্রেপ্তার আসামিদের আশুগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করেছে র‍্যাব।

Advertisement

 

Advertisement

চট্টগ্রাম

টেকনাফে ধর্ষণ ও মাদক মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

Published

on

গ্রেপ্তার

কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে ধর্ষণ ও মাদক মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলো, টেকনাফ সদর ইউনিয়নের খোনকার পাড়ার বাসিন্দা শাহজাহান মিয়া ও সাবরাং ইউনিয়নের ডেগিল্লার বিল এলাকার মো. ইসমাইল।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে কক্সবাজার র‌্যাব-১৫ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও সিনিয়র সহকারী পরিচালক (ল’ অ্যান্ড মিডিয়া) মো. আবু সালাম চৌধুরী এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, বুধবার (৮ মে) রাতে র‌্যাব সিপিসি-১ টেকনাফ ক্যাম্পের একটি আভিযানিক দল খোনকার পাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে ধর্ষণ মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি শাহজাহান মিয়াকে গ্রেপ্তার করে। একইদিন রাতে সাবরাং ইউনিয়নের ডেগিল্লার বিল এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদক মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি মো. ইসমাইলকে গ্রেপ্তার করে।

তিনি আরও জানান, গ্রেপ্তার আসামিদের টেকনাফ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

রামুতে গরু চোরাচালান নিয়ে ফের গোলাগুলি, নিহত ১

Published

on

গোলাগুলি

কক্সবাজারের রামুতে ফের গরু চোরাচালান নিয়ে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় আবুল কাশেম ( ৪৮) নামে একজনের মৃত্যু হয়েছে।

নিহত কাশেম রামুর গর্জনিয়া ইউনিয়নের এক নম্বর ওয়ার্ডের বড়বিল এলাকার মৃত আলী আহমদের ছেলে।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) ভোর ৫টার দিকে উপজেলার গর্জনিয়া ও জোয়ারিয়ানালার সীমান্তবর্তী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গর্জনিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান চৌধুরী বাবুল বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, রাতের আঁধারে গরু পাচারের সময় ২ পক্ষের মধ্যে গুলি বিনিময় হয়। একপর্যায়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে আবুল কাশেম ঘটনাস্থলে প্রাণ হারায়। গেলো কয়েক মাসের ব্যবধানে এ ইউনিয়নে গরু পাচারকে কেন্দ্র করে চারজনকে হত্যা করা হয়েছে। বর্তমানে পুরো ইউনিয়নের জনসাধারণ আতঙ্কে রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, গরু পাচার রোধে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর টহল বাড়ানোর দাবি জানানো হলেও বাস্তবে তা হচ্ছে না। যে কারণে অপরাধীরা নির্বিঘ্নে চুরি, ডাকাতি, হত্যার মতো অপরাধ সংগঠিত করে পার পেয়ে যাচ্ছে।

Advertisement

রামু থানার ওসি আবু তাহের দেওয়ান জানান, ইতোমধ্যে মরদেহটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারে পুলিশি অভিযান অব্যাহত আছে।

এর আগে রামুতে গরু পাচারকে কেন্দ্র করে গেলো চার মাসে পৃথক ঘটনায় পাঁচটি হত্যাকাণ্ড হয়েছে। এতে আহত হয়েছে আরও অনেকে। এদের মধ্যে শুধু গর্জনিয়া ইউনিয়নেই হত্যার শিকার হয়েছেন চারজন। ১৮ দিন আগে (২১ এপ্রিল) গরু পাচারকে কেন্দ্র করে দুইপক্ষের গুলি বিনিময় ও সংঘর্ষে বাবা-ছেলেও প্রাণ হারান।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ বিমানের ১ পাইলট নিহত

Published

on

যুদ্ধবিমান-বিদ্ধস্ত,-পাইলট-নিহত

চট্টগ্রামে বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় অসীম জাওয়াদ নামে এক পাইলট মারা গেছেন। এ ঘটনায় চিকিৎসা নিচ্ছেন আহত কো-পাইলট।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) দুপুরে পতেঙ্গার বানৌজা ঈসা খাঁ হাসপাতালে (নেভি হাসপাতাল) পাইলট জাওয়াদ চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।

মৃত্যুর বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) উপকমিশনার (বন্দর) শাকিলা সোলতানা।

তিনি বলেন, ‘বিমান বাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ বিমানের পাইলট ও কো-পাইলট প্যারাসুট দিয়ে নেমে এলে তাদেরকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে বানৌজা ঈসা খাঁ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বেলা ১২টার দিকে তাদের মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় অসীম জাওয়াদ নামে একজনের মৃত্যু হয়।’

এর আগে, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বিমান বাহিনীর ওয়াইএকে১৩০ নামক যুদ্ধবিমানটি উড্ডয়নকালে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয়। এ সময় বিমানটির পেছন দিকে আগুন লেগে যায় এবং চট্টগ্রাম বোট ক্লাবের অদূরে কর্ণফুলী নদীতে আছড়ে পড়ে।

Advertisement

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত