Connect with us

চট্টগ্রাম

সেনা অভিযানে ‘কুকি-চিনে’র দুই সদস্যের মৃত্যু

Avatar of author

Published

on

বান্দরবানের রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) দুই সশস্ত্র সন্ত্রাসী গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছেন।

রোববার (২৮ এপ্রিল) রুমা উপজেলার দুর্গম বাকলাই পাড়া এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়। আইএসপিআর থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।

আইএসপিআর জানায়, আজ বান্দরবানের দুর্গম বাকলাই পাড়া এলাকায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএফের দুজন সশস্ত্র সন্ত্রাসী গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছে।

গেলো ২২ এপ্রিল বান্দরবানের রুমা উপজেলার দুর্গম মুনলাই পাড়া এলাকায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কুকি-চিনের এক সশস্ত্র সন্ত্রাসী নিহত হয়। সে সময় অস্ত্র, গোলাবারুদ ও অন্যান্য সরঞ্জাম উদ্ধার করে সেনাবাহিনী।

এর আগে, রুমায় যৌথবাহিনী দিনভর অভিযান চালিয়ে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আরও ৪৯ জনকে আটক করে। তাদের মধ্যে ১৮ জন নারী রয়েছে।

Advertisement

এছাড়া অভিযানে আটকদের কাছ থেকে ৭টি দেশি বন্দুক, ২০ রাউন্ড গুলি, কেএনএফের পোশাক, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে ব্যবহৃত ল্যাপটপ, দুই জোড়া বুট, একটি ছুরি ও বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।

টিআর/

Advertisement

চট্টগ্রাম

১০ হাজার টাকায় প্রক্সি পরীক্ষা দিতে এসে আটক

Published

on

পরীক্ষা

কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে ওয়ার্ড মাস্টার পদে নিয়োগ পরীক্ষায় ১০ হাজার টাকার বিনিময়ে প্রক্সি দিতে এসে আটক হলেন দেলোয়ার হোসেন নামের এক যুবক।

রোববার (১২ মে) দুপুর ২ টার দিকে জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার (এনএসআই) তথ্যের ভিত্তিতে তাকে আটক করা হয়। আটক দেলোয়ার রামু চাকমারকুল দক্ষিণ শাহ অমজির পাড়ার মৃত মকবুল আহমদের পুত্র।

কক্সবাজার সদর হাসপাতালের সুপার মং টিং ঞো বলেন, ‘কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে বিভিন্ন পদে জনবল নেয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে পদগুলোতে আবেদন করা প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। রোববার ছিল লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের ভাইভা। আটক হওয়া দেলোয়ার উপাল শরীফ নামে একজন প্রার্থীর হয়ে ভাইভা দিতে এসেছিলেন। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে তার প্রবেশপত্র ও জাতীয় পরিচয়পত্র যাচাই করলে তথ্যে গরমিল পাওয়ায় তাকে আটক করা হয়। পরে সে স্বীকার করে ১০ হাজার টাকার বিনিময়ে কুতুবদিয়ার এজাবত উল্লাহর পুত্র উপাল শরীফের হয়ে সে ভাইভা দিতে এসেছিল।

কক্সবাজার সদর থানার ওসি রকিবুজ্জামান বলেন, যার জন্য সে প্রক্সি দিতে এসেছে তাকেও আইনের আওতায় আনা হবে।

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

সৈকতে অপরাধীদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রেখেছে ট্যুরিষ্ট পুলিশ

Published

on

পুলিশ

কক্সবাজারে পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ট্যুরিস্ট পুলিশ নানা তৎপরতা অব্যাহত রেখেছে। এরই অংশ হিসেবে পর্যটন এলাকায় বিশেষ অভিযান চলছে। গেল দুই সপ্তাহে গ্রেপ্তার করা হয়েছে শীর্ষ ছিনতাইকারী চক্রের প্রধানসহ ৪০ জনকে। ট্যুরিস্ট পুলিশ বলছে, পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং পর্যটন এলাকা অপরাধ মুক্ত রাখতে অভিযান অব্যাহত থাকবে।

রোববার (১২ মে) বিকালে ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, বিশেষ অভিযানে প্রথম দুই সপ্তাহে ৪০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পর্যটন সংশ্লিষ্ট এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের মধ্যে শহরের আলোচিত ছিনতাইকারী সাকিব, তৌহিদ, নুরুল ইসলাম, ইসমাইল, শরীফ, বেলাল, সাইফুল বাহিনীর প্রধান সাইফুল, সোহেল বাহিনীর প্রধান সোহেল রয়েছে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ছিনতাইয়ের অভিযোগে একাধিক মামলাও রয়েছে।

আপেল মাহমুদ জানান, ট্যুরিস্ট পুলিশের এ অভিযানে সৌদি নাগরিককে ছুরিকাঘাত করা ছিনতাইকারী দলের সদস্য শিহাব বাহিনীর প্রধান শিহাব, ছাতা মার্কেটে ডাকাতির ঘটনার সঙ্গে জড়িত বাবুকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। উদ্ধার করা হয়েছে দেশীয় অস্ত্র, ছিনতাই করা মোবাইল, অটোরিকশা ও ছিনতাই হওয়া মালামাল। অপরাধের সঙ্গে জড়িতরা ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

তিনি আরও জানান, পর্যটন এলাকা হবে সার্বিকভাবে নিরাপদ। এখানে কোন অপরাধীকে ছাড় দেয়া হবে না। সে যেই হোক আইনের আওতায় আসতে হবে।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করলেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় কমিটি

Published

on

রোহিঙ্গা

কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করলেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় কমিটি। রোববার (১২ মে) বেলা ১ টার দিকে উখিয়া কুতুপালং শরণার্থী ক্যাম্প পরিদর্শন করেন তারা।

এসময় সংসদীয় কমিটির সদস্যরা জাতিসংঘের সংস্থা ডব্লিউএফপি, আইএমওসহ বিভিন্ন সংস্থার কার্যক্রম দেখেন এবং ক্যাম্প-৫ এর সিআইসি অফিসের কনফারেন্স রুমে রোহিঙ্গা প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। পরে তারা ঘুমধুম এর নতুন ট্রানজিট ক্যাম্প, ১৮ নম্বর ক্যাম্পে রোহিঙ্গা কালচারাল মেমোরি সেন্টার, কুতুপালং সিআইসি অফিস পরিদর্শন করেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি ড. এ.কে আব্দুল মোমেন, কমিটির সদস্য শাহরিয়ার আলম, নাহিম রাজ্জাক, নিজাম উদ্দিন জলিল, নুরুল ইসলাম নাহিদ, হাবিবুর রহমান ও জাতীয় সংসদের হুইপ সাইমুম সারওয়ার কমল এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

বিকেল ৫ টায় শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন অফিসারের কার্যালয়ের সেমিনার কক্ষে আরআরআরসি’র প্রতিনিধি, রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পে কর্মরত জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধি, এনজিও, আইএনজিও এর প্রতিনিধি, জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধি, নিরাপত্তা রক্ষকারী বাহিনীর প্রতিনিধিদের সাথে যৌথ সভায় মিলিত হবেন এই কমিটি।

এরপর দ্বাদশ জাতীয় সংসদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির দ্বিতীয় সভা শেষে কমিটির সকলে সন্ধ্যা ৭ টায় সড়কপথে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হয়।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত