Connect with us

বিএনপি

ব্যারিস্টার মওদুদের মরদেহে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা

Published

on

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদের মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নেওয়া হয়েছে। 

শুক্রবার (১৯ মার্চ) সকাল সোয়া ৯টায় শহীদ মিনারে নেওয়া হলে বিএনপির নেতাকর্মীসহ সর্বস্তরের মানুষ শ্রদ্ধা জানান।

সেখান থেকে সকাল ১০টায় হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে, বেলা ১১টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মওদুদ আহমদের জানাজা হবে। এররপর মরদেহ নেওয়া হবে মওদুদ আহমদের গ্রামের বাড়ি নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে। বাদ জুমা কবিরহাট সরকারি কলেজ মাঠ ও বিকেল চারটায় কোম্পানীগঞ্জের বসুরহাট সরকারি মুজিব কলেজ মাঠে দুটি জানাজা হবে। কোম্পানীগঞ্জের মানিকপুরে শেষ জানাজার পর তাকে সেখানেই দাফন করা হবে।

গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সিঙ্গাপুর থেকে আসার পর মরদেহ নেওয়া হয় তার গুলশানের বাড়িতে। বর্ষীয়ান নেতা মওদুদ আহমদের মৃত্যুতে গতকাল শোক কর্মসূচি পালন করেছে বিএনপি। প্রয়াত এ নেতার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে দলীয় পতাকা অর্ধনমিত ও কালো পতাকা উত্তোলন করা হয়।

গতকাল ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মরদেহ পৌঁছানোর পর আনুষ্ঠানিকতা শেষে তা গ্রহণ করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ কেন্দ্রীয় নেতারা। গত ১৬ মার্চ সন্ধ্যায় সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে মওদুদ আহমদ মারা যান।

Advertisement

ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ ১৯৪০ সালের ২৪ মে ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির (বর্তমান বাংলাদেশ) নোয়াখালী জেলার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা মাওলানা মমতাজ উদ্দিন আহমদ এবং মা বেগম আম্বিয়া খাতুন। ছয় ভাইবোনের মধ্যে মওদুদ আহমদ চতুর্থ।

Advertisement

বিএনপি

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা উন্নতির দিকে

Published

on

খালেদা জিয়া

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা ধীরে-ধীরে উন্নতির দিকে যাচ্ছে। ম্যাডাম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রেখে চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছেন। বললেন তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন।

রোববার (৩০ ‍জুন) বেলা সোয়া ১১টার দিকে ডা. জাহিদ এসব কথা বলেন।

ডা. জাহিদ বলেন, ম্যাডামকে যে অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে এসেছিলাম, এখন তার চাইতে ভালো আছেন। এখন উনার অবস্থা স্থিতিশীল রয়েছে।

বিএনপির নেতারা দাবি করে আসছেন, বাংলাদেশে খালেদা জিয়ার সম্পূর্ণ চিকিৎসা সম্ভব নয়। বাংলাদেশে মূলত তার রোগগুলো যেন বেড়ে না যায়, সেইগুলোকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। ম্যাডামকে উন্নত চিকিৎসা দিতে হলে বিদেশে উন্নত সেন্টারে নিতে হবে। যেখানে একসঙ্গে অনেকগুলো রোগের চিকিৎসা দেয়া সম্ভব।

গেলো ২৩ জুন খালেদা জিয়ার হৃদযন্ত্রে পেসমেকার বসানো হয়। দেশি-বিদেশি চিকিৎসকদের সমন্বয়নে গঠিত মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর চিকিৎসা চলছে।

Advertisement

এর আগে ২১ জুন মধ্যরাতে খালেদা জিয়ার শ্বাসকষ্ট বেড়ে গেলে তাকে রাজধানীর বসুন্ধরায় এভার কেয়ার হাসপাতালে সিসিইউতে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে সেখানে তার চিকিৎসা চলছে।

গেলো বছরের ২৭ অক্টোবর লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত খালেদা জিয়ার রক্তনালিতে অস্ত্রোপচার করে যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসা ৩ জন চিকিৎসক।

৭৯ বছর বয়সী খালেদা জিয়া ডায়াবেটিস, আর্থারাইটিস, হৃদরোগ, ফুসফুস, লিভার, কিডনিসহ বিভিন্ন জটিল রোগে ভুগছেন বলেও বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়।

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিএনপি

র‍্যাব-পুলিশ সরে গেলে সরকারের অপমৃত্যু ঘটবে: রিজভী

Published

on

অপমৃত্যু

র‍্যাব-পুলিশ সরে গেলে এই সরকারের অপমৃত্যু ঘটবে। কয়েক দিন আগে শেখ হাসিনা বলছেন ‘জনগণ থেকে সরে গেলে আমি আর বাঁচবো না’ কিন্তু আগেই তার সরকারের রাজনৈতিক অপমৃত্যু হয়েছে। বললেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

শনিবার (২৯ জুন) নয়াপল্টনে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

রিজভী বলেন, আপনার (শেখ হাসিনা) সরকারের পতন ঘটবে, রাজপথে লুটোপুটি খাবে।

তিনি বলেন, কয়েকদিন আগে শেখ হাসিনা ভারত সফরে গিয়েছিলেন। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিকে ম্যানেজ করতে বিমানে কয়েক কার্টুন ইলিশ নিয়ে গেছেন কিন্তু পারেননি। উল্টো ভারতের সঙ্গে ১০টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বিকিয়ে দিয়েছেন।

গেলো ৭ জানুয়ারি ও ৩০ ডিসেম্বরের আগের নির্বাচন জায়েজ করতে তিনি (প্রধানমন্ত্রী) দেশবিরোধী এসব চুক্তি করেছেন। এসব কারণেই খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে বন্দী করে রাখা হয়েছে। তাকে চিকিৎসা সেবা থেকেও বঞ্চিত করে রাখা হয়েছে।

Advertisement

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের সভাপতিত্বে সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত রয়েছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিএনপি

বিএনপি ভারতের বন্ধুত্ব চায়, প্রভুত্ব নয়: গয়েশ্বর

Published

on

বিএনপি ভারতবিরোধী নয়। আমরা আমাদের দেশের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের পক্ষে। সুতরাং কেউ যদি মনে করে আমরা ভারতের বিরুদ্ধে, তাহলে আমাদের কিছু করার নেই। আমরা ভারতের বন্ধুত্ব চাই। প্রভুত্ব নয়। বলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।

শনিবার (২৯ জুন) নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে আয়োজিত সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

নেতাকর্মীদের আন্দোলন-সংগ্রাম জোরদার করার তাগিদ দিয়ে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, বক্তৃতায় দেশ স্বাধীন হয়নি, যুদ্ধ করেই দেশ স্বাধীন করতে হয়েছে। সুতরাং বক্তৃতায় বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি মিলবে না।

তিনি আরও বলেন, গত সাত ধরে বছর বেগম খালেদা জিয়া মঞ্চে আসেন না, জনগণ তার কণ্ঠ শুনতে পায় না। সরকার নির্বাহী আদেশে তার সাজা স্থগিত করেছে। তিনি এখনো বন্দি, তিনি উপযুক্ত চিকিৎসা পান না, জামিন পান না, অথচ মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা জামিন পায়।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, যে মামলায় বেগম খালেদা জিয়াকে সাজা দেওয়া হয়েছে, সে মামলায় একদিনের জন্যও তাকে কারাদণ্ড দেওয়ার কোনো কারণ নেই। শেখ হাসিনাকে খুশি করার জন্যই এই রায়। আর যারা ক্ষমতায় আনে, তাদের সন্তুষ্টির জন্যই এই রায়।

Advertisement

খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে না পারলে বাংলাদেশের অস্তিত্ব মুছে যাবে বলেও গয়েশ্বর রায় বলেন, আমরা যদি খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে না পারি, বাংলাদেশ অতি তাড়াতাড়ি মানচিত্র থেকে মুছে যাবে, যেসব চুক্তি ভারতের সঙ্গে করেছে, প্রত্যেকটা চুক্তি বাংলাদেশকে ধ্বংস করার জন্য।

বিএনপির এই নেতা বলেন, যারা আওয়ামী লীগকে বারবার ক্ষমতায় রাখছে, তারা বাংলাদেশকে তাদের কলোনি বানাতে চায়।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত