রেসিপি
গরুর মাংসের ঝাল রেজালা রেসিপি
বিফ বা গরুর মাংস দিয়ে কত পদের রান্না যে হয় বাঙালির হেঁসেলে। আলু দিয়ে ঝোল, কালাভুনা, কাবাব আরও কত কী! স্পেশাল দিনে বা যেকোনো অকেশনে একটু ভিন্ন স্বাদের রেসিপি ট্রাই করলে মন্দ হয় না, তাই না? পোলাও, সাদাভাত, পরোটা সবকিছুর সাথেই বিফ রেজালা খেতে দারুন লাগে! তাহলে চলুন এখনই জেনে নেই গরুর মাংসের ঝাল রেজালা রান্না করার পুরো প্রণালীটি।
যেভাবে রান্না করবেন বিফ রেজালা
হাতের কাছে থাকা উপকরণ দিয়ে খুব সহজেই রান্না করে নিতে পারেন এই আইটেমটি। অতিথি আপ্যায়নে কিংবা যেকোনো সেলিব্রেশনের স্পেশাল মেন্যুতে গরুর মাংসের রেজালা দারুন মানিয়ে যায়। কী কী উপকরণ লাগছে এটি তৈরি করতে সেটা এক নজরে দেখে নেই চলুন।
উপকরণ (মাংস বাড়লে আনুপাতিক হারে অন্য উপকরণ বাড়বে)
গরুর মাংস- ১ কেজি
টকদই- ১ কাপ
পেঁয়াজ বাটা- ৩ চা চামচ
আদা বাটা- ২ চা চামচ
রসুন বাটা- ১ চা চামচ
মরিচের গুঁড়ো- ২ চা চামচ
গোলমরিচের গুঁড়ো- ১ চা চামচ
বাদাম বাটা- ২ চা চামচ
তেল- ১/২ কাপ
গরম মসলার গুঁড়ো- ১ চা চামচ
তেজপাতা, এলাচ, দারচিনি- ২ টি করে
জিরার গুঁড়ো- ১ চা চামচ
কেওড়ার জল- সামান্য ( অপশোনাল )
লবণ- স্বাদমতো
ঝাল ঝাল বিফ রেজালা রান্নার পুরো প্রণালী
১. প্রথমে মাংস ছোট ছোট করে কেটে নিতে হবে। চাইলে মিডিয়াম সাইজে টুকরো করে নিতে পারেন। তারপর ভালোভাবে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন।
২. মাংসের সাথে আদা বাটা, রসুন বাটা, মরিচের গুঁড়ো, জিরার গুঁড়ো, ফেটানো টকদই ও পরিমানমতো লবণ ভালোভাবে মিশিয়ে ম্যারিনেট করে রাখুন।
৩. মসলা মাখানো মাংস ঘণ্টাখানেক রেখে দিলে ভালো হয়, যদি আপনার হাতে সময় থাকে! আর সময়ের সল্পতা থাকলে সাথে সাথে রান্না বসিয়ে দিতে পারে।
৪. একটি বড় প্যানে তেল গরম করে তেজপাতা আর গোটা গরম মসলা ফোঁড়ন দিন। তারপর পেঁয়াজ বাটা দিয়ে কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করুন।
৫. এবার ম্যারিনেট করা মাংস এতে ঢেলে দিন এবং খুব ভালোভাবে কষিয়ে নিতে হবে। কষানোর সময় সামান্য পানি দিতে পারেন। মিডিয়াম আঁচে সময় নিয়ে মাংস কষালে সেটার টেস্ট ও রঙ দুইটাই ভালো হবে।
৬. কষানোর পর যখন তেল ভেসে উঠবে, তখন পরিমাণমতো পানি দিয়ে দিন। এবার ঢাকনা দিয়ে ঢেকে মাংস রান্না করুন। চুলার আঁচ মিডিয়াম রাখবেন।
৭. কিছুক্ষণ পর পর ঢাকনা তুলে নেড়ে দিতে হবে যাতে গ্রেভি না পুড়ে যায়। গরুর মাংস সেদ্ধ হতে কিছুটা সময় লাগবে।
৮. মাংস সেদ্ধ হয়ে আসলে এতে বাদামের পেস্ট ও গরম মসলার গুঁড়ো দিয়ে দিন। এখন চুলার আঁচ একদম কমিয়ে দিন।
৯. এবার ভালোভাবে নেড়ে নিয়ে ৫/১০ মিনিট দমে রাখুন। নামানোর আগে সামান্য কেওড়ার জল দিতে পারেন।
পরিবেশন পাত্রে আপনার মনের মতো করে সাজিয়ে পোলাও কিংবা পরোটা দিয়ে সার্ভ করুন। বিফ রেজালা রান্না করতে ১ ঘণ্টার মতো সময় লাগতে পারে।
জেএইচ
রেসিপি
ডিপ প্যান পিৎজ্জা রেসিপি
বিকেলের নাস্তায় বা অন্য সময়ে আজকাল পিৎজ্জা খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। এটি বিদেশি খাবার হলেও শহরের আনাচে-কানাচে পিৎজ্জার দোকান দেখা যায়। অনেকে ঘরেই বানিয়ে ফেলেন পিৎজা। কীভাবে বানাবেন পিৎজা তার রেসিপি জেনে নিন।
যা যা লাগবে
-ময়দা ২ কাপ
– ইস্ট ১ টেবিল চামচ
– ডিম ১ টি
– তেল ২ টেবিল চামচ
– দুধ হাফ কাপ ( বেশি লাগতে পারে )
– লবন স্বাদ মতো
প্রণালী
হাফ কাপ দুধ কুসুম গরম করে নিন। এবার উপরের সব উপকরণ খুব ভালো করে মেখে নিন। অল্প অল্প করে দুধ দিয়ে মাখতে থাকুন। মাখার সময় দুধ বেশি লাগতেও পারে। আমি পানি দেইনি শুধু দুধ দিয়ে ময়ান করেছি। খুব মসৃণভাবে ময়ান করতে হবে। এরপর কোনো বাটিতে ডো-টা ঢেকে গরম কোনো জায়গায় রেখে দিন। পিৎজ্জা উপর আপনার ইচ্ছা মতো টপিং দিতে পারেন। এখানে ক্যাপসিকাম আর চিংড়ি দিয়ে করেছি।
পিৎজ্জার উপর যে সস-টা দিবেন সেটার জন্য যা যা লাগবে –
– টমেটো পেস্ট ৪ টেবিল চামচ
– রসুন মিহি কুঁচি ১ চা চামচ
– লবন স্বাদ মতো
– তেল অল্প
প্রণালী
– প্যান এ তেল দিয়ে তাতে রসুন কুঁচি দিন। লাল হলে এতে টমেটো পেস্ট দিয়ে অল্প পানি দিয়ে ৫ মিনিট রান্না করে নিন। সস ঘন হয়ে আসলে নামিয়ে ঠান্ডা করে নিন।
– এখন ১৮০ ডিগ্রি প্রিহিট করা ওভেনে রান্না করুন ১২ থেকে ১৫ মিনিট ।
– ওভেন এর ভিন্নতার জন্য টেম্পারেচার এ এদিক সেদিক হতে পারে তাই রান্না হবার সময় খেয়াল রাখবেন।
জেএইচ
রেসিপি
ভাত-ভর্তায় বাঙালিয়ানা
বাঙালির পেটের সাথে মন জুড়াতে পাতে রকমারি ভর্তা, সাথে মরিচ আর পেঁয়াজ! ব্যস, আর কিছু চাই না। ভাত-ভর্তা বাঙালির ঐতিহ্য। পহেলা বৈশাখ ছাড়াও নিত্য দিন ভর্তা দিয়ে ভাত খাওয়ার চল সেই আদিকাল থেকেই। হাতের কাছে থাকা উপকরণ দিয়েই কিন্তু মজার মজার ভর্তা বানিয়ে নেয়া যায়। চলুন দেরি না করে জেনে নেই কয়েকটি জনপ্রিয় ভর্তার রেসিপি!
১. বেগুন ভর্তা
উপকরণ
বেগুন- ১টি
কাঁচামরিচ কুঁচি- ২ চা চামচ
পেঁয়াজ কুঁচি- ২ চা চামচ
ধনেপাতা কুঁচি- ১ টেবিল চামচ
লবণ- পরিমাণমতো
সরিষার তেল- সামান্য
প্রস্তুত প্রণালী
প্রথমে চুলা জ্বালিয়ে একটা তাওয়ার ওপর ধুয়ে রাখা আস্ত বেগুন দিয়ে দিন। বেগুনের গায়ে কাঁটা চামচ দিয়ে কয়েকটি ছিদ্র করে দিতে হবে। মাঝারী আঁচে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে বেগুনটি পুড়িয়ে নিন। একটু সময় নিয়ে পোড়াতে হবে, তা না হলে ভেতরে কাঁচা থেকে যাবে। ভালোভাবে পোড়ানো হয়ে গেলে কালো হয়ে যাওয়া খোসা ফেলে দিন। তারপর বেগুনের সাথে পেঁয়াজ কুঁচি, কাঁচামরিচ কুঁচি, ধনেপাতা কুঁচি, সরিষার তেল ও লবণ দিয়ে ভর্তা মাখিয়ে নিন। ব্যস, বেগুন ভর্তা রেডি হয়ে গেলো!
২. পেঁপে ভর্তা
উপকরণ
কাঁচা পেঁপে- ২৫০ গ্রাম
কাঁচামরিচ- ৩টি
পেঁয়াজ কুঁচি- ১ টেবিল চামচ
সরিষার তেল- ২ চা চামচ
কালোজিরা– ১/২ চা চামচ
প্রস্তুত প্রণালী
প্রথমে পেঁপে চাক চাক করে কেটে সেদ্ধ করে নিন অথবা ভাপিয়ে নিন। তারপর অন্য একটি প্যানে সরিষার তেল গরম করে তাতে কালোজিরা ফোঁড়ন দিয়ে পেঁয়াজ কুঁচি ও মরিচ হালকা করে ভেজে নিন। এবার তাতে পেঁপে দিয়ে ভালোভাবে নাড়তে থাকুন এবং লবণ দিয়ে দিন। ঘুঁটনি দিয়ে পেঁপে ম্যাশড করে ফেলুন। ব্যস, মজাদার পেঁপে ভর্তা রেডি!
৩. ১০টি ভর্তার রেসিপি এর মধ্যে আলু ভর্তা
উপকরণ
আলু- ২টি
পেঁয়াজ কুঁচি- ২ চা চামচ
শুকনো মরিচ- ২টি
লবণ- সামান্য
সরিষার তেল- সামান্য
প্রস্তুত প্রণালী
প্রথমে আলু সেদ্ধ করে চটকিয়ে নিন। একটি প্যানে সরিষার তেল গরম করে পেঁয়াজ কুঁচি ও শুকনো মরিচ মুচমুচে করে ভেজে নিতে হবে। এবার ভেজে রাখা পেঁয়াজ কুঁচি, মরিচ, লবণ ও তেল দিয়ে আলু মাখিয়ে নিলেই আলু ভর্তা রেডি!
৪. লাউপাতার ভর্তা
উপকরণ
লাউপাতা- ৬টি
রসুন- ৪ কোঁয়া
শুকনো মরিচ- ২টি
সরিষা- ১ চা চামচ
লবণ- স্বাদ অনুযায়ী
প্রস্তুত প্রণালী
প্রথমে লাউপাতাগুলো লবণ দিয়ে ভালোভাবে সেদ্ধ করে নিন। এবার শুকনো প্যানে টেলে নেওয়া রসুন ও মরিচের সাথে সামান্য সরিষা দিয়ে লাউপাতাগুলো পাটাতে বেটে নিন। সুস্বাদু লাউপাতা ভর্তা তৈরি হয়ে গেলো!
৫. মসুর ডালের ভর্তা
উপকরণ
সেদ্ধ করে রাখা মসুর ডাল- ১ কাপ
পেঁয়াজ কুঁচি- ১ চা চামচ
কাঁচামরিচ কুঁচি- ২ চা চামচ
ঘি- ২ চা চামচ
লবণ- পরিমাণমতো
প্রস্তুত প্রণালী
সেদ্ধ করে রাখা মসুর ডালের সাথে পেঁয়াজ কুঁচি, কাঁচামরিচ কুঁচি, লবণ ও ঘি দিয়ে ভালোভাবে চটকিয়ে নিয়ে তৈরি করে নিন মজাদার ডাল ভর্তা।
৬. মিষ্টি কুমড়া ভর্তা
উপকরণ
মিষ্টি কুমড়া টুকরো করে কাটা- ২ কাপ
পেঁয়াজ কুঁচি- ২ চা চামচ
ভাজা শুকনো মরিচ- ২টি
লবণ- স্বাদ অনুযায়ী
সরিষার তেল- ২ চা চামচ
প্রস্তুত প্রণালী
প্রথমে মিষ্টি কুমড়া সেদ্ধ করে নিন। অনেকে ভেজে নেওয়া কুমড়া দিয়ে ভর্তা খেতে পছন্দ করেন। এরপর সেদ্ধ বা ভাজা কুমড়া পেঁয়াজ, মরিচ, লবণ ও সরিষার তেল দিয়ে মাখিয়ে নিলেই তৈরি হয়ে যাবে মজাদার কুমড়া ভর্তা।
৭. ১০টি ভর্তার রেসিপি এর মধ্যে ঢেঁড়স ভর্তা একটি
উপকরণ
ঢেঁড়স- ৫টি
কাঁচামরিচ কুঁচি- ১ চা চামচ
পেঁয়াজ কুঁচি- ২ চা চামচ
লবণ- পরিমাণমতো
সরিষার তেল- সামান্য
প্রস্তুত প্রণালী
প্রথমে ঢেঁড়স সেদ্ধ করে নিয়ে তাতে মরিচ, পেঁয়াজ, লবণ ও সরিষার তেল মিশিয়ে হাত দিয়েই মাখিয়ে ফেলুন। খুব সহজেই এবং অল্প সময়ে ঢেঁড়স ভর্তা তৈরি হয়ে গেলো।
৮. পটল ভর্তা
উপকরণ
পটল- ৫টি
রসুন কোঁয়া- ৩টি
কাঁচামরিচ কুঁচি- ৩ চা চামচ
লবণ- স্বাদ অনুযায়ী
প্রস্তুত প্রণালী
প্রথমে পটলগুলো ছোট ছোট করে কেটে নিয়ে লবণ দিয়ে সেদ্ধ করে নিন। এবার শুকনো প্যানে টেলে নেওয়া রসুন ও মরিচের সাথে ব্লেন্ডারে অথবা পাটায় বেটে নিয়ে পটল ভর্তা বানিয়ে ফেলুন।
৯. শিম ভর্তা
উপকরণ
শিম- ২৫০ গ্রাম
রসুন কুঁচি- ৩ চা চামচ
কাঁচামরিচ কুঁচি- ২ চা চামচ
পেঁয়াজ কুঁচি- ৩ চা চামচ
লবণ- স্বাদ অনুযায়ী
সরিষার তেল- সামান্য
প্রস্তুত প্রণালী
সরিষার তেল দিয়ে শিমগুলো প্রথমে ভালোভাবে ভেজে নিন। সাথে লবণও দিয়ে দিতে হবে। এবার সেই তেলে পেঁয়াজ কুঁচি, রসুন কুঁচি ও কাঁচামরিচ কুঁচি দিয়ে দিন। সবকিছু একসাথে ভাজা হয়ে গেলে ব্লেন্ডার অথবা পাটাতে বেটে নিয়ে ভর্তা বানিয়ে নিন।
১০. কাচকি মাছ ভর্তা
উপকরণ
কাচকি মাছ- ১ কাপ
রসুন কুঁচি- ৩ চা চামচ
লেবুর রস- ১ চা চামচ
পেঁয়াজ কুঁচি- ৩ চা চামচ
কাঁচামরিচ কুঁচি- ২ চা চামচ
তেল- ২ চা চামচ
ধনেপাতা কুঁচি- ৪ চা চামচ
প্রস্তুত প্রণালী
প্রথমে কাচকি মাছ ভালো করে বেঁছে ও ধুয়ে নিন। এবার তেল গরম করে মাছগুলো ভেজে নিন। ঐ তেলে বাকি উপকরণগুলো দিয়ে দিন। সবকিছু একসাথে ভাজা ভাজা হয়ে গেলে পাটায় বেটে নিন। চাইলে হাত দিয়ে ভালোভাবে মেখেও নিতে পারেন। একটু লেবুর রস ছড়িয়ে নিলে স্বাদ আরও বেড়ে যাবে!
রেসিপি
মজাদার পাকা আমের স্মুদি
গরমে বিশেষ করে শরীরকে সুস্থ রাখতে ও মানসিক প্রশান্তি পেতে চাই ঠাণ্ডা শরবত। আর এই গরমের সিজনে আম তো বেশ সহজলভ্য আর দামটাও হাতের নাগালেই আছে। কাঁচা বা পাকা আম দিয়ে তৈরি স্মুদি শরীরের তাপ নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি ইম্যুনিটি সিস্টেম ভালো রাখতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। আজকে আমরা জেনে নিবো পাকা আম দিয়ে কীভাবে খুব সহজেই স্মুদি তৈরি করা যায়। চলুন নেয়া যাক রেসিপিটা।
পাকা আমের স্মুদি বানানোর নিয়ম
উপকরণ
বড় পাকা আম- ২টি
বিট লবণ- ১/২ চা চামচ
চিনি- স্বাদমতো
পুদিনা পাতা কুঁচি- ১ টেবিল চামচ
ধনিয়া পাতা কুচি- ১ টেবিল চামচ
কাঁচামরিচ কুঁচি- সামান্য
লেবুর রস- ২ টেবিল চামচ
ঠান্ডা পানি- প্রয়োজন অনুযায়ী
বরফ- ৫ থেকে ১০ টুকরা
এই উপকরণ ব্যবহার করে সহজেই ৪ থেকে ৫ জনের জন্যে আমের শরবত বানাতে পারবেন।
প্রস্তুত প্রণালী
১. আম ধুয়ে নিয়ে ভালোভাবে খোসা ছাড়িয়ে নিতে হবে। এবার ১ ইঞ্চি পরিমাপে টুকরো করে কেটে নিন।
২. আমের টুকরোগুলো ব্লেন্ডারে দিয়ে দিন। আমের ফালিগুলো দিয়ে আগে কয়েক সেকেন্ড বিট করে নিতে পারেন।
৩. এই পর্যায়ে এতে একে একে পরিমাপমতো পানি, বিট লবণ, স্বাদমতো চিনি, পুদিনা পাতা কুঁচি, ধনিয়া পাতা কুচি, কাঁচামরিচ কুঁচি, লেবুর রস এ সকল উপকরণ দিয়ে খুব ভালো করে ব্লেন্ড করে নিতে হবে।
৪. সব উপকরণ একসঙ্গে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে নিয়ে গ্লাসে ঢেলে ২-৩ টুকরো বরফ দিয়ে পরিবেশন করুন।
আপনারা চাইলে একটি ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে নিয়ে এই পাকা আমের শরবত পরিবেশন করতে পারেন।
কেএস/
- পর্যটন9 hours ago
যে কারণে কক্সবাজারে বন্ধ প্যারাসেইলিং
- আবহাওয়া2 days ago
শুক্রবার থেকে টানা ৬ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
- টুকিটাকি1 day ago
লটারিতে ৩৭ কোটি টাকা পেয়ে হার্ট অ্যাটাক, অতপর…
- অপরাধ8 hours ago
যৌতুকলোভী প্রেমিকের কাছে হেরে জীবন বিসর্জন দিলেন প্রেমিকা
- রংপুর1 day ago
চলন্ত ট্রেনের ছাদে সাপ, আতঙ্কে যাত্রীরা
- জাতীয়1 day ago
আনলকড দরজা, ছুটতে ছুটতে আবার রানওয়েতেই ফিরলো বিমান!
- আন্তর্জাতিক1 day ago
এক ঘণ্টায় সাড়ে ৪৮ কোটি টাকা জিতলেন জুয়াড়ি, অতপর…
- অপরাধ2 days ago
ট্রেনের খাবার বগিতে তরুণীকে ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৩