লাইফস্টাইল
তবে ডিভোর্সে কেন ভয়!
Published
2 years agoon
By
অনন্যা চৈতীবিবাহ বিচ্ছেদ বা ডিভোর্সের পরের জীবনে কোনও ভালো কিছু অপেক্ষা করে থাকে কি? এটা ভেবেই ডিভোর্স থেকে পিছিয়ে আসেন অনেক দম্পতি। কিন্তু ভালো থাকাই যখন আসল উদ্দেশ্য, তবে ডিভোর্সে কেন ভয়!
বিয়ে মানেই বাড়িভর্তি লোকজন, কেনাকাটা, সাজগোজ, ধুমধাম। আর সে সব কিছু ছাপিয়ে দুজন মানুষের সুখেদুঃখে পরস্পরের পাশে থাকার আশ্বাস, অনেক স্বপ্ন-আশার মেলবন্ধন। বিয়ের পর শুরু হয় সম্পর্কের এক নতুন অধ্যায়। বিয়ের পরবর্তী জীবন নিয়ে সবার মধ্যেই থাকে নানারকম চিন্তাভাবনা । বিয়ের পর জীবন যাতে আরও বেশি সুন্দর আনন্দের হয়ে ওঠে, তার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করেন দুজনেই।
অনেকের বিবাহিত জীবন খুব সুন্দর হয়। আবার অনেকের তা হয় না। যদিও এই বিবাহিত জীবনে থাকে অনেক ভাঙা-গড়া ,উত্থান-পতন। কিন্তু এসব নিয়েই এগিয়ে যেতে হয় সামনে। বিয়ের পর দুজন মানুষ একে অপরের পাশে থাকেন। খারাপ সময়ে পাশে থাকার প্রতিজ্ঞা করেন। কিন্তু সব সময় সম্পর্কের পথ মসৃণ হয় না। তাই পথ চলতে গিয়ে এক সময় ছুটে যায় এ প্রতিজ্ঞার হাত। তবে অসুখী বিবাহিত জীবনে থাকার চাইতে আলাদা হয়ে যাওয়াই ভালো বলে মনে করেন অনেক দম্পতি।
যারা এক সময়ে বিবাহিত সম্পর্কে অনেক অনেক কষ্ট পেয়েছেন, তারাই এক সময়ে সেই সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে এসে নতুন করে খুঁজে নিতে চেয়েছেন নিজেকে। ডিভোর্সের পরেও যে জীবন আনন্দময় হতে পারে, তার প্রমাণ দিয়েছেন অনেকেই।
বিবাহিত জীবনে সুখ না থাকলে
অনেক দম্পতিই এক ছাদের তলায় থাকতে এসে বোঝেন, তারা জীবনে এরকম একটি সম্পর্ক চাননি। তাই উঠতে বসতে নানা কারণে ঝামেলা লেগেই থাকে। অশান্তিতেই শেষ হয়ে যায় জীবন।
আপনিও যদি এরকম পরিস্থিতিতে থাকেন, তাহলে আরও একবার চিন্তা করুন। দিনের পর দিন এই মানসিক অশান্তি নিয়েই এগিয়ে চলবেন, নাকি এবার একটু নিজের কথাও ভাববেন।
প্রয়োজনে থেরাপিস্ট ও আইনজীবীর সাহায্য নিন। তারা আপনাকে সঠিক পথ দেখাতে পারবেন।
অশান্তি হয় প্রতিদিনই
সঙ্গীর সঙ্গে কিছুতেই যেন বনিবনা হয় না। মানে যে কাজই করতে যান, দুজনের মধ্যে ঝামেলা বেঁধে যায়। দুজনের মতের মিল হয় না। ফলে এক সময় চূড়ান্ত অশান্তি শুরু হয়। আর এটা যেন জীবনের দৈনন্দিন রুটিন হয়ে দাঁড়ায়।
এমনটি হলে খুঁজে বের করুন দুজনের মধ্যে কেন কোনও বোঝাপড়া নেই। কেন একে অপরকে বারবার মানসিক আঘাত করছেন আপনারা, এর শেষ কোথায়? অনেক দম্পতিই এই পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসেন। ডিভোর্সের পর তারা ভালোও থাকেন।
চলছে অত্যাচার
অনেকেই আছেন যারা তার জীবনসঙ্গীকে মানসিক ও শারীরিক ভাবে অত্যাচার করেন, নিপীড়ন করেন। এ অবস্থায় রুখে দাঁড়ান। দিনের পর দিন এরকম চলতে থাকলে এক সময় আপনার অবস্থা কী হবে তা ভেব দেখেছেন? এই পরিস্থিতিতে প্রতিবাদ করুন। সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে এসে নতুন করে নিজেকে খুঁজে নিন। এই অত্যাচার দিনের পর দিন সহ্য করবেন না।
নিজেকে চিনুন নতুন করে
আপনার হয়তো পুরনো কিছু ভালো লাগার অভ্যাস ছিল, সেগুলো বিয়ের পর কোথায় যেন হারিয়ে গিয়েছিল। একটি খারাপ টক্সিক সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসার পর মানসিকভাবে ক্লান্ত হয়ে পড়াই খুব স্বাভাবিক। এই সময়ে নিজেকে নতুন করে চিনে নিন। নিজের পুরনো ভালো লাগাগুলো গুরুত্ব দিন। সেই অভ্যাসটাই আপনাকে বাঁচিয়ে রাখবে। দেখবেন নিজেকে নতুন করে খুঁজে পাবেন নিজের মধ্যে।
জীবনের নতুন অর্থ খুঁজে পাওয়া
সম্পর্কে থাকার সময়ে সঙ্গীর উপর এক মানসিক নির্ভরশীলতা তৈরি হয়। আর এটা একদমই স্বাভাবিক। এতে কোনও ভুল নেই। সেই মানসিক নির্ভরশীলতা কাটিয়ে বেরিয়ে এসে আবার একা থাকা বেশ কঠিন। কিন্তু অসম্ভব নয়। তাই নিজেকে সময় দিন। নিজের জীবনকে নতুনভাবে দেখুন। তাহলেই বেঁচে থাকার নতুন কারণ ও অর্থ খুঁজে পাবেন। ভালো থাকতে পারবেন সহজেই।
অন্যরা যা পড়ছেন
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
র্যাবের নতুন মুখপাত্র কমান্ডার আরাফাত
শিব নারায়ণ দাশের কর্নিয়ায় পৃথিবীর আলো দেখলেন কালাম ও মশিউর
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে
ধোনি-সাক্ষীর চরম প্রেমের কাহিনী, শুনলে গায়ে কাঁটা দেবে!
বিশ্ব ধরিত্রী দিবস আজ
সারাদেশে হিট স্ট্রোকে আট জনের মৃত্যু
দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
পরামর্শ
কথায় কথায় তর্ক জোড়ে সন্তান? এই ৫ উপায়ে তাকে সামলান
Published
18 hours agoon
এপ্রিল ২৫, ২০২৪By
জাকির হোসাইনসন্তানের সঙ্গে প্রত্যেক বাবা-মায়ের সম্পর্ক হয় মিষ্টি এবং সুন্দর। কিন্তু প্রত্যেক সম্পর্কেই তো টানাপোড়েন থাকে, তাই এই সম্পর্কের ক্ষেত্রেও দেখা যায় নানা সমস্যা। বিশেষ করে সন্তান কৈশোরে পা দেওয়ার পর পরই বাবা-মায়ের সঙ্গে নানা বিষয়ে মতবিরোধ হতে শুরু করে। অভিভাবকের কথা না মেনে নিয়ে নিজের মতামত দিতে শুরু করেন তারা। আর এখানেই বাধে সমস্যা। তর্ক-বিতর্ক তো হয়ই, কোনও কোনও সময়ে অশান্তি চরমে ওঠে।
এমন পরিস্থিতিতে তর্ক করবেন না, জেনে নিন সামাল দেবেন কী ভাবে।
১. সন্তানের কথাগুলি মন দিয়ে শুনুন
আপনার সন্তান এখন বড় হয়েছে, তাই তার বিচার বুদ্ধিও তৈরি হয়েছে। এই সময়ে তার মতামতকে হেলায় ফেরাবেন না। বরং তার কথাগুলি মন দিয়ে শুনুন। তারপরে তাঁকে যথাযথ উত্তর দিন। আর তিনি তর্ক করার চেষ্টা করলেও আপনি শান্ত থাকুন। তাহলেই দেখবেন সম্পর্ক অনেকটা সরল হয়ে যাবে।
২. তাকে সমস্যা সমাধানের পাঠ পড়ান
ছোট থেকে বড় হওয়ার পরেই প্রত্যেকে নানা সমস্যার মুখোমুখি হতে শুরু করেন। বয়ঃসন্ধিতে তাদের শরীরেও নানা পরিবর্তন আসে। আর এত পরিবর্তন একসঙ্গে সামাল দিতে না পেরে সমস্যায় পড়েন তারা। দিশেহারা হয়ে যান। তাই আপনার সন্তানকে এই সময়ে আরও ঘাবড়ে দেবেন না। বরং তাকে সমস্যা সমাধানের পাঠ পড়ান। কী ভাবে কোনও কঠিন পরিস্থিতি সামাল দিতে হয়, সেসব শেখান। তাহলেই কাজ হবে।
৩. আবেগে লাগাম পরান
কৈশোরে প্রত্যেকেই বেশ আবেগপ্রবণ হয়ে থাকেন। আর এমন আবেগপ্রবণ হওয়ায় কোনও ভুল নেই। বরং এটা জীবনের শেখার সময়। তাই আপনার সন্তানকে আবেগপ্রবণ হতে দিন, কিন্তু বাড়াবাড়ি মেনে নেবেন না। তিনি যেন সময় বুঝে নিজের আবেগে লাগাম পরাতে পারেন, এমন শিক্ষাই তাঁকে দিন। তিনি খুব রাগারাগি করলে তাঁর সঙ্গে ধীর স্বরে কথা বলুন। তিনি কান্নাকাটি করলে তাঁর পিঠে ভরসার হাত রাখুন। আপনিই হয়ে উঠুন তার মনের জোর।
৪.সন্তানের মতের মিল নাও হতে পারে
আপনার কথার সঙ্গে সন্তানের মতের মিল নাও হতে পারে, কিন্তু তাই বলে কি তিনি চিৎকার করতে শুরু করবেন? এমন ব্যবহার কখনও মেনে নেবেন না। বরং তাকে শেখান, ধীর স্বরেও নিজের অমত প্রকাশ করা যায়। মনে রাখবেন, আপনাকে দেখেই কিন্তু সন্তান শিক্ষা নেবেন। তাই প্রথমে নিজের অভিব্যক্তিতে বদল আনাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
৫. সন্তানকে আগলে রাখুন।
আপনার ছেলে বা মেয়ে বড় হচ্ছে, তার তো নিজস্ব মতামত তৈরি হবেই। তাই বলে তাঁর সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করবেন না। তাঁকে আগলে রাখুন। ভালোবাসুন। তাহলেই সম্পর্ক সুস্থ থাকবে।
লাইফস্টাইল
নীতার আলমারিতে কয়েক কোটি টাকার ব্যাগ, সবচেয়ে দামি কোনটি?
Published
20 hours agoon
এপ্রিল ২৫, ২০২৪By
অনন্যা চৈতীভারতের অন্যতম ধনকুবের রিল্যায়েন্স কর্তা মুকেশ আম্বানীর ঘরণী তিনি। শুধু তা-ই নয়, মুম্বাই ইন্ডিয়ানস ক্রিকেট টিমের মালকিনও নীতা অম্বানী। ভারতের অন্যতম ফ্যাশনিস্তাও তিনি। সব সময়েই নীতার সাজপোশাক হয় নজরকাড়া। পোশাকের পাশাপাশি ঘড়ি, ব্যাগ, জুতো নিয়েও যথেষ্ট খুঁতখুঁতে তিনি। তার হ্যান্ডব্যাগের আলমারিতে রয়েছে স্নেল, গোয়ার্ড ও জিমি চু সংস্থার ব্যাগ। যাদের প্রত্যেকটির দাম প্রায় কয়েক লক্ষ টাকা।
সমাজমাধ্যমের এক ছবিতে নীতার হাতে দেখা দিয়েছে হার্মিস বার্কিনের একটি সাদা ব্যাগ। এই ব্যাগটি তিনি নিজের মতো করে বানিয়ে নিয়েছেন। সাদা ব্যাগটিতে রয়েছে ২৪০টিরও বেশ হিরে। ব্যাগ জুড়ে ১৮ ক্যারেট সোনার কারুকাজ করা রয়েছে। ব্যাগটির দাম ৩ লক্ষ ৬০ হাজার ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ২ কোটি ৯ লক্ষ টাকা)।
নীতার সংগ্রহে হার্মিস বার্কিনের একাধিক ব্যাগ রয়েছে। ২০১৫ সালের একটি ফ্যাশন শোয়ে নীতার হাতে দেখা গিয়েছে বার্গেন্ডি রঙের হার্মিস বার্কিনের একটি ব্যাগ। ব্যাগটি সকলেরই নজর কাড়ে। এই ব্যাগটির দাম প্রায় ৭ লক্ষ ৩০ হাজার ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৬ কোটি টাকা)।
নীতার সংগ্রহে একটি জুডিথ লিবারের গণেশ ক্লাচ রয়েছে। শাড়ির সঙ্গে তিনি ওই ক্লাচটি ব্যবহার করেন। এতে অস্ট্রেলিয়ার ক্রিস্টালের কারুকাজ করা হয়েছে। ভারতীয় মুদ্রায় সেই ব্যাগের দাম প্রায় ৪ লক্ষ ২৬ হাজার টাকা। এই ব্যাগটির আকার ঠিক একটি ছোট গণেশের মূর্তির মতো।
নীতা এক বার একটি অনুষ্ঠানে নীল ড্রেসের সঙ্গে নীল রঙের গোয়ার্ডের টোট ব্যাগ নিয়েছিলেন। তাতে লেখা ছিল নীতার নাম। ব্যাগটির দাম ছিল প্রায় ১ লক্ষ টাকা।
আম্বানীদের এক অনুষ্ঠানে নীতাকে একটি গোলাপি সালোয়ারের সঙ্গে গোলাপি রঙের শ্যানেলের ব্যাগ নিতে দেখা গিয়েছিল। ব্যাগটিতে ছিল অ্যালিগেটর স্কিনের নকশা করা। ব্যাগটির মূল্য ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ২ লক্ষ টাকা।
পরামর্শ
রাতে ঘুমানোর আগে পা না ধুলে যে সমস্যা হতে পারে
Published
20 hours agoon
এপ্রিল ২৫, ২০২৪By
জাকির হোসাইনরাতে ঘুমোনোর আগে পানি খান। ফোন বন্ধ করেন। আলো নিভিয়ে দেন। এগুলি সবই তো অভ্যাস মতো করেন। কিন্তু এগুলির পাশাপাশি কি পা ধুয়ে নেন? অনেকের এই অভ্যাস থাকলেও সকলের নেই। যাঁদের নেই, তাদের জন্য এই প্রতিবেদন। ভালো করে জেনে নিন এর ফলে কী কী হয়।
১. শরীরের মধ্যে পা সবচেয়ে বেশি নোংরা হয়। ছত্রাক-ব্যাকটিরিয়ার আবাসস্থলে পরিণত হয় এটি। যদি নিয়মিত পা ধুয়ে না থাকেন,তাহলে জীবাণুরা ছড়িয়ে পড়তে পারে পুরো শরীরে। সেইসঙ্গে পায়ের চামড়া ওঠা, চুলকানি, ঘা, র্যাশ, আঙুলের ফাঁকে ফাংগাল ইনফেকশনসহ চর্মরোগ হতে পারে। তবে তালিকা এটুকুই নয়। রাতে ঘুমোনোর আগে পা ধুলে আর কী কী হয়, জেনে নিন সেগুলি।
২. শরীরের মধ্যে পা সবচেয়ে বেশি নোংরা হয়। ছত্রাক-ব্যাকটিরিয়ার আবাসস্থলে পরিণত হয় এটি। যদি নিয়মিত পা ধুয়ে না থাকেন, তাহলে জীবাণুরা ছড়িয়ে পড়তে পারে পুরো শরীরে। সেইসঙ্গে পায়ের চামড়া ওঠা, চুলকানি, ঘা, র্যাশ, আঙুলের ফাঁকে ফাংগাল ইনফেকশনসহ চর্মরোগ হতে পারে। তবে তালিকা এটুকুই নয়।
৩. চিকিৎসকদের মতে, ঘুমোনোর আগে পা না ধুলে বিভিন্ন অসুখের আশঙ্কা বেড়ে যায়। তাই রাতে ঘুমোনোর আগে ভালো করে পাধুতে হবে। এর ফলে বেশ কয়েকটি উপকারও পাবেন।
৪ জয়েন্ট এবং পেশির ব্যথা কমে: আমাদের পা পুরো শরীরের ওজন বহন করে। তারপর আবার টাইট বা ভুল মাপের জুতো পরলে বিভিন্ন কারণে পায়ে ব্যথা, ফাংগাল ইনফেকশন ইত্যাদি হতে পারে। তাই পায়ের প্রতিও যত্নবান হতে হবে। রাতে হালকা গরম পানি পা ধুলে আরাম পাবেন। পায়ের জয়েন্ট এবং পেশিগুলো তখন স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবে। এতে ব্যথাও কমতে পারে।
৫. শারীরিক তাপমাত্রার ভারসাম্য থাকে: আয়ুর্বেদ শাস্ত্র অনুযায়ী, শরীরের তাপমাত্রা বজায় রাখতে নিয়মিত এভাবে পা ধোওয়া উচিত। জুতো পরার কারণে পায়ের তাপ বেড়ে যায়। কারণ সারাদিন পা বন্ধ অবস্থায় থাকে। ঘুমোনোর আগে পা ধুলে রাতে আরও ভালো ঘুম হবে।
৬. পায়ের তলার ত্বক ভালো থাকে: সারাদিন পা মাটিতে বা জুতার মধ্যে থাকে। তাই পায়ের তলা কখনও আরাম পায় না। সেই সঙ্গে ছত্রাক-ব্যাকটিরিয়া তো আছেই! তাই রাতে ঘুমানোর আগে পা ভালো করে ধুয়ে নিলে, পায়ের তলায় ত্বকের খুবই উপকার হয়।
৭. খারাপ গন্ধ দূর হয়: অনেক সময় জুতো পরার কারণে পা ঘামার ফলে দুর্গন্ধ হতে পারে। সেই দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি পাওয়ার সেরা সময় হল রাত। রাতে ঘুমোনোর আগে ভালো করে গরম জলে পা ধুলে দুর্গন্ধ মুহূর্তেই দূর হবে। এই সমস্যা কমেও যাবে ধীরে ধীরে।
৮. এবার কথা হল, কীভাবে পা ধোবেন? পাত্রে হালকা গরম জল নিন। তাতে সামান্য নুন মিশিয়ে নিতে পারেন। এবার এই জলে ৫-১০ মিনিট পা ভিজিয়ে রাখুন। পা পরিষ্কার করতে একটি লুফাহ স্পঞ্জ ব্যবহার করুন। ভালো করে আঙুলগুলো পরিষ্কার করুন। এর পরে পা শুকনো তোয়ালে দিয়ে মুছে নিন। আঙুলের ফাঁকগুলি ভালো করে মুছে নিন। এখানেই ছত্রাক এবং ব্যাকটিরিয়াগুলো লুকিয়ে থাকে।
৯. এর পরে চাইলে পা নারকেল তেল হাতে নিয়ে মাসাজ করতে পারেন। নারকেল তেল কেবল আপনার পা ময়েশ্চারাইজড করবে না, এতে অ্যান্টি-ব্যাকটিরিয়াল বৈশিষ্ট্যও আছে। সেটিও পায়ের ত্বকের উপকার করবে।
১০. তবে মনে রাখবেন, যে কোনও সমস্যায় এই সব ঘরোয়া টোটকা ব্যবহার করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন তিনি বলে দিলে, তবেই এই সব কাজ করবেন। আর নিজে নিজে চিকিৎসা করতে যাবেন না।
জাতীয়
চলতি বছরেই থাইল্যান্ডের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি : প্রধানমন্ত্রী
চলতি বছরই থাইল্যান্ডের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) সই হবে। বাংলাদেশের একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং হাইটেকপার্কে বিনিয়োগে দেশটিকে প্রস্তাব...
‘বাংলাদেশকে চীন, রাশিয়া বা অন্য দেশের লেন্স দিয়ে দেখে না যুক্তরাষ্ট্র’
‘বাংলাদেশের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক দুই দেশের অভিন্ন ইতিহাস, মূল্যবোধ ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার ভিত্তিতে পরিচালিত। এই সম্পর্ক ভারত, চীন, রাশিয়া...
জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেলো রাজশাহীর মিষ্টি পান
ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে ‘রাজশাহীর মিষ্টি পান’। গত বছরের ৩১ আগস্ট রাজশাহীর মিষ্টি পানকে জিআই পণ্য হিসেবে...
১৩৭তম বন্দর দিবসে বর্ণিল আয়োজন
দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দরের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরুর দিনটি স্মরণীয় করে রাখতে বর্ণিল আয়োজনে উদযাপিত হলো ১৩৭তম বন্দর দিবস। তৎকালীন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়া সরকার...
বঙ্গোপসাগরে জাহাজডুবি: ১১ নাবিক জীবিত উদ্ধার, নিখোঁজ ১
নোয়াখালীর হাতিয়ার পূর্ব পাশে বঙ্গোপসাগরে এমভি মৌমনি নামে একটি কার্গো জাহাজ ডুবির ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় স্থানীয় জেলেদের সহযোগিতায় ১১...
হবু শিক্ষকদের হাতে আগেই পৌঁছে যায় উত্তরপত্র : ডিবি প্রধান
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িত সংঘবদ্ধ চক্রের পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সাইবার...
কৃষিতে উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহারে জোর দিলেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
কৃষি ও শিল্প খাত দেশের অর্থনীতির জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এই দুইটি খাতে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার হলে দেশের সেবাখাতের বিকাশ হবে।...
জামিন পেলেন বিএনপি নেতা গয়েশ্বর
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় নাশকতার পৃথক ছয় মামলায় জামিন পেয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকার পল্টন থানার চার মামলা...
‘অনুমতি মিললেই ঈদের আগেই গরু আমদানি সম্ভব’
ব্রাজিলের খামারগুলো রপ্তানির লক্ষ্যে প্রচুর পরিমাণ পশু প্রস্তুত করা আছে। অনুমতি মিললে ঈদের আগেই ব্রাজিল থেকে গরু আমদানি সম্ভব। জানিয়েছেন...
দুর্নীতি মামলায় ফেঁসেছেন প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজের সাবেক এমডিসহ ৯ জন
দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে নিম্নমানের যন্ত্রাংশ সরবরাহের মাধ্যমে প্রায় কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও...
বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
চলতি বছরেই থাইল্যান্ডের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি : প্রধানমন্ত্রী
‘মা আমার পাশে রোকেয়ার কবর দিও’ লিখে দম্পতির আত্মহত্যা
৪৬তম বিসিএস প্রিলিমানারি পরীক্ষা শুরু
ভারতে লোকসভা নির্বাচনে দ্বিতীয় দফার ভোটগ্রহণ চলছে
অগ্রণী ব্যাংকের ভল্ট থেকে ১০ কোটি টাকা উধাও, গ্রেপ্তার ৩
চাকরি ছাড়লেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ৫৭ কর্মকর্তা
‘বাংলাদেশকে চীন, রাশিয়া বা অন্য দেশের লেন্স দিয়ে দেখে না যুক্তরাষ্ট্র’
‘বন ডাকাতদের জন্যই পরিবেশের মারাত্মক বিপর্যয়’
জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেলো রাজশাহীর মিষ্টি পান
বিচ্ছেদের দীর্ঘ জল্পনা নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া
ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়
ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে যে সব এলাকায়
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
খরচ কমলো হজ প্যাকেজের
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে
কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে যাত্রীদের নদীতে ঝাঁপ
দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ লবণ উৎপাদন চট্টগ্রামে
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
- বলিউড5 days ago
বিচ্ছেদের দীর্ঘ জল্পনা নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া
- বাংলাদেশ7 days ago
ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়
- বাংলাদেশ7 days ago
ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা
- বাংলাদেশ2 days ago
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
- আবহাওয়া6 days ago
রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে যে সব এলাকায়
- দেশজুড়ে5 days ago
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
- জাতীয়6 days ago
খরচ কমলো হজ প্যাকেজের
- বাংলাদেশ4 days ago
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন