Connect with us

লাইফস্টাইল

অতিরিক্ত উৎসাহ গ্রিন টি পানে ডেকে আনছে বিপদ!

Avatar of author

Published

on

গ্রিন টি

ইদানীং চটজলদি ওজন কমাতে গ্রিন টি খাওয়ার চল বেড়েছে। দ্রুত শরীরের মেদ ঝড়াতে অনেকেই দিনে একাধিকবারি এই চা খাচ্ছেন। কিন্তু জানেন কি গ্রিন টি উপকারের বদলে অপকার করছে বহু ক্ষেত্রে।

সাধারণ ভাবে গ্রিন টি মেদ কমাতে সাহায্য করে। শরীরে উপস্থিত ক্ষতিকারক কিছু কোষের মৃত্যু ঘটায়। শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতেও সাহায্য করে গ্রিন টি। দাঁতের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। মানসিক উদ্বেগ কমায়। যত্ন নেয় ত্বকেরও। এত উপকারী দিক আছে বলেই বার বার গ্রিন টি খাওয়ার কোনও মানে নেই। আসলে যতই উপকারী হোক, কোনও কিছুই অতিরিক্ত খাওয়া ভাল নয়।

সকালে উঠে অনেকেই গ্রিন টি-র কাপে চুমুক দেন। অনেকেই ভাবেন এতে স্বাস্থ্যরক্ষা হবে। আদতে কিন্তু তা নয়। কারণ খালি পেটে গ্রিন টি কখনও খাওয়া ঠিক নয়। সব সময়ে খাওয়ার পরেই গ্রিন টি খাওয়া উচিত। খালি পেটে গ্রিন টি খেলে পাকস্থলিতে অ্যাসিড ক্ষরণ হয়ে আলসারের ভয় থাকে।

অফিসে, রেস্তরাতে তো বটেই, বাড়িতেও চায়ের বদলে গ্রিন টি-ই পছন্দ করেন অনেকে। অতিরিক্ত গ্রিন টি খেলে কিডনির সমস্যা দেখা দিতে পারে বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা। কারণ এর ফলে ক্রিয়েটিনিন অনেক বেড়ে যায়।

গ্রিন টি

কিডনির স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা কমে যায়। গ্রিন টি খেলে রক্ত জমাট বেঁধে যেতে পারে। এর ফলে হার্টের সমস্যা, স্ট্রোকের ঝুঁকি অনেকটা বেড়ে যায়। গ্রিন টি শরীরে থাকা আয়রন শোষণ করে নেয়। ফলে রক্তাল্পতার সমস্যা দেখা দিতে পারে।

Advertisement

ওজন কমানোর জন্য এখন অনেকেই গ্রিন টি খাচ্ছেন। কিন্তু প্রতি দিন অন্তত ছ’-সাত কাপ গ্রিন টি খেলে তা শরীরের জন্য বিপজ্জনক। গ্রিন টি প্রস্রাবের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে। প্রস্রাবের পরিমাণ বেশি হলে কিডনির ক্ষতি হতে পারে।

সম্প্রতি চিকিৎসকদের একটি দল জানিয়েছেন, গ্রিন টি-র রয়েছে প্রচুর উপকারী দিক। কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা থেকে ওজন কমানো। ত্বকের যত্নে এমনকি, চুল ভাল রাখতেও গ্রিন টি-র ভূমিকা অনবদ্য। কিন্তু সেটিকে ঘিরে কিছু মানুষের অতিরিক্ত উৎসাহ ডেকে আনছে বিপদ।

সূত্র: স্টাইল ক্রেজ

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

লাইফস্টাইল

জেনে নিন রেডিমেড পর্দায় ট্রেন্ড কোনটি

Published

on

পর্দা

মাঝে মাঝে  ঘরের সাজবদল করতে কার না ইচ্ছে করে! আর এই সাজবদলে পর্দার ভুমিকা সব থেকে বেশি। কারণ ঘরের রঙ বদল বা ফার্নিচার পাল্টানো বেশ ঝামেলাদায়ক ও সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। কিন্তু চটজলদি কম বাজেটে ঘরের লুক পাল্টে দিতে চাইলে ঘরের পর্দাবদল করাই একমাত্র উপায়।

শুধু পোশাক আশাকই নয়, পর্দার ক্ষেত্রেও টেক্কা দিচ্ছে রেডিমেড। আসলে এখন মানুষের হাতে সময় কম। তাই শোরুমে গিয়ে পছন্দ করে পর্দার ফ্যাব্রিক কিনে টেলর দিয়ে জানলা দরজার মাপ মতো পর্দা তৈরি করানোর ঝক্কি অনেকেই নিতে চাইছেন না। তাই রেডিমেডের বাজার বাড়ছে। রেডিমেড পর্দা সাধারণত দু’ধরনের তৈরি হচ্ছে। একটা রিং সিস্টেম ,অন্যটা পর্দার মেটিরিয়াল দিয়েই লুপ সিস্টেম। জানলা দরজার সাইজ অনুযায়ী কোনটা আপনার বাড়ির জন্য মানানসই হবে তা বুঝে কিনতে হবে আপনাকেই।

আগে জানলা দরজায় কাঠের পেলমেট লাগানোর চল ছিল। তাতে রিং দিয়ে পর্দা ঝোলাতে হতো। এখন নানা ধরনের ডিজাইনার রড এসেছে বাজারে। এতে পর্দা ঝোলানো খুব সহজ। রডে লুপ সিস্টেমের পর্দা দেখতে ভাল লাগে। আবার পর্দার কিছু টেক্সচার আছে যা রিং সিস্টেমেই দেখতে ভাল লাগে। রডের ক্ষেত্রে সুবিধে হল এতে দু’ধরনের পর্দাই লাগান যায়।

পর্দার রড ব্রাশ, কপার ও অ্যালুমিনিয়ামের রয়েছে বাজারে। কিছু রডের সাইডে অনেক রকম কারুকাজ করা থাকে। খুব ঝলমলে পর্দা হলে এই রাজকীয় কারুকাজ দেখতে ভাল লাগে। বাড়িতে কোনও অনুষ্ঠান থাকলে এই ধরনের ঘরের সাজ করতে পারেন।

একটা সময় ছিল যখন ফ্লোরাল প্রিন্টের পর্দা খুব ভাল চলত। হালকা রঙের মেটিরিয়ালে রঙবেরঙের ফুলের ঝাড় খুব ডিমান্ডে ছিল। তবে এখন কটন হ্যান্ডলুমের স্ট্রাইপস ও চেকস কার্টেনের চাহিদা সব থেকে বেশি। জানলা ও দরজার কার্টেন দু’রকম মাপে রয়েছে। নতুন এসেছে ক্রাসড কটন কার্টেন। রঙের শেড সাবডিউড। ইয়াং জেনারেশন এই কার্টেন খুব পছন্দ করছেন।

Advertisement

রেডিমেড কার্টেনে টেক্সচারড হ্যান্ডলুমের চাহিদা সব থেকে বেশি। এতে ব্রাইট কালার শেড রয়েছে। রেড, গ্রিন, ইয়েলো, রাস্ট, ব্লু, অরেঞ্জ -যার ঘরের দেয়ালের রঙের সঙ্গে যেটা ম্যাচ করবে সেটা কিনলেই ঘরের লুক বদলে যাবে।

তাহলে আর দেরি কেন, চটজলদি বাড়ির সাজবদল করতে চাইলে হাত বাড়ান রেডিমেড কার্টেনেই ।

 

এসি//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

পরামর্শ

তালেরশাঁস খেলে মিলবে যেসব উপকার

Published

on

বৃষ্টির পর দেশে আবারও তাপপ্রবাহ ফিরে এসেছে। তীব্র এই গরমে প্রাণ জুড়াতে কাজ করে যেসব ফল, তার মধ্যে একটি হলো তালশাঁস। তালশাঁস হলো তালের কাঁচা অবস্থা। এটি সুস্বাদু ও ঠান্ডা ধাঁচের। অনেকে তালশাঁস কিনে এনে ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করে খান। তখন এটি আরও বেশি সুস্বাদু লাগে। তালশাঁস যে শুধু খেতেই ভালো, তা কিন্তু নয়। এটি নানা পুষ্টিগুণের ভরা।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এর প্রতিবেদন থেকে তালেরশাঁসের উপকারিতা সম্পর্কে জানা গেছে। চলুন জেনে নেয়া যাক গরমে তালেরশাঁস খেলে কী ধরণের উপকার মিলবে।

পেটের সমস্যায় উপকারী- প্রচণ্ড গরমে অনেকেই পেটের সমস্যায় ভোগেন। তালশাঁস খেলে পেট তাৎক্ষণিকভাবে ঠান্ডা হয়। এটি খেলে পরিপাকতন্ত্র শক্তিশালী হয়। এর ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য, বদহজম এবং গ্যাসের সমস্যা কমে।

বিপাকক্রিয়া বাড়ায়-  দুর্বল বিপাকক্রিয়ার কারণে ওজন বাড়তে থাকে এবং মানুষ স্থূলতার শিকার হয়। ফাইবার সমৃদ্ধ এই ফলটি খেলে বিপাকক্রিয়া দ্রুত বৃদ্ধি পায়। এছাড়াও, এটি খেলে দীর্ঘক্ষণ ক্ষুধা অনুভূত হয় না।

হাইড্রেট রাখে-  প্রচণ্ড তাপদাহে শরীর গরম হতে শুরু করে। এর ফলে শরীরে পানির অভাব দেখা দেয়। এই পরিস্থিতিতে তালের শাঁস খেলে তাৎক্ষণিক শরীর হাইড্রেট হয়। ডিহাইড্রেশন থেকে নিজেকে রক্ষা করতে এই ফলটি খান।

Advertisement

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়-  দুর্বল ইমিউন সিস্টেমের কারণে মানুষ খুব দ্রুত সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হয়। তাই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ তালশাঁস খান।

ডায়াবেটিসে উপকারী- তালশাঁস ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও উপকারী। এতে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স খুবই কম, যা রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রূপচর্চা

তাল শাঁসের শরবত

Published

on

তালের-শাঁসের-শরবত

কয়েদিনের বৃষ্টির পর আবার গরম পড়তে শুরু করেছে। এই সময় আপনি বাড়িতেই তৈরি করতে পারেন তাল শাঁসের শরবত। যা খেতে খুবই সুস্বাদু। এই শরবত তৈরি করতে হলে আপনাকে বাজার থেকে কিনে আনতে হবে কচি তালের শাঁস। সেই কচি তালের দুটি শাঁসের সঙ্গে পানি মেশাতে হবে ৫ কাপ।

কিংবা কচি তালের শাঁসের খোসা ছাড়িয়ে টুকরা করে নিতে পারেন। এরপর ব্লেন্ডারে পানি ও তালের শাঁস ব্লেন্ড করে রস ছেকে নিতে পারেন।

এরপর মেশাতে হবে লেবুর রস ২ চা চামচ, চিনি, বরফ কুচি। এরপর সেগুলিকে মিক্সিং করতে হবে।

অপর একটি পাত্রে পানি, চিনি ও লেবুর রস মিশিয়ে নিয়ে। এরপর ছেঁকে রাখা তালের শাঁসের সঙ্গে মিশ্রণটিকে মেশাতে হবে।

শেষে বরফের টুকরা মেশালেই তৈরি শরবত। তাহলে আর অপেক্ষা কিসের, বাড়িতেই তৈরি করে ফেলুন এই শরবত।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত