জাতীয়
পরিকল্পনায় আছে আরও পাঁচ মেট্রোরেল
Published
1 year agoon
By
বায়ান্ন প্রতিবেদনআজ চালু হয়েছে দেশের প্রথম মেট্রোরেল পথের একাংশ। তবে ২০৩০ সালের মধ্যে রাজধানী ঢাকায় আরও পাঁচটি মেট্রোরেল লাইন নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। দুইটির কাজ এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। একটির সম্ভাব্যতা সমীক্ষা হয়েছে। বাকি দুইটি কবে নাগাদ নির্মাণ পর্যায়ে আসবে, তা নিশ্চিত নয়। এ হিসাবে পরিকল্পনা থাকলেও ২০৩০ সালের মধ্যে সব কয়টি মেট্রোরেল চালুর সম্ভাবনা কম।
দিয়াবাড়ী থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ২০ দশমিক ১ কিলোমিটর দীর্ঘ মেট্রোরেল লাইন (এমআরটি-৬) প্রকল্প ২০১২ সালে সরকারের অনুমোদন পায়। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে মতিঝিল থেকে কমলাপুর পর্যন্ত ১ দশমিক ১৬ কিলোমিটার বর্ধিত করা হয়েছে। মূল পরিকল্পনা অনুযায়ী, ২০২২ সালের জুনে দিয়াবাড়ী থেকে আগারগাঁও অংশ এবং ২০২৪ সালের জুনের মধ্যে মতিঝিল পর্যন্ত এমআরটি-৬ চালু হওয়ার কথা ছিল। তবে সরকারের চেষ্টা ছিল ‘আর্লি কমিশনিং’-এর মাধ্যমে ২০২০ সালের মধ্যে আগারগাঁও পর্যন্ত এবং ২০২২ সালের মধ্যে মতিঝিল পর্যন্ত মেট্রোরেল চালু করা।
তবে হলি আর্টিসানে সন্ত্রাসী হামলায় মেট্রোরেলের নির্মাণে সংশ্নিষ্ট সাত জাপানি নাগরিকের মৃত্যু এবং করোনা মহামারিতে কাজের গতি কমায় ‘আর্লি কমিশনিং’-এর লক্ষ্য পূরণ হয়নি। প্রকল্প মেয়াদ দেড় বছর বাড়িয়ে ২০২৫ সালের ডিসেম্বর করা হয়েছে। ব্যয় ২১ হাজার ৯৮৫ কোটি টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৩৩ হাজার ৪৭২ কোটি টাকা।
ঢাকার যানজট নিরসনে ২০০৫ সালে প্রণীত হয় কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনা (এসটিপি)। এই পরিকল্পনায় রাজধানীর যানজট নিরসনে তিনটি মেট্রোরেল এবং তিনটি বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) নির্মাণের সুপারিশ করা হয় ২০২৪ সালের মধ্যে। কিন্তু তা মানা হয়নি। নির্মাণ করা হয় প্রাইভেটকারকে উৎসাহিত করা ফ্লাইওভার। এতে যানজট আরও বেড়েছে। এসটিপি সংশোধন করে ২০১৫ সালে প্রণীত হয় আরএসটিপি। এ পরিকল্পনায় রাজধানীতে ছয়টি মেট্রোরেল লাইন এবং দুটি বিআরটি নির্মাণের সুপারিশ করা হয়েছে ২০৩৫ সালের মধ্যে। সময়বদ্ধ পরিকল্পনায় ২০৩০ সালের মধ্যে সব ক’টি মেট্রোরেল নির্মাণ করতে চায় সরকার। ছয়টি রুটে প্রতিদিন ৫০ লাখ যাত্রী হবে বলে সমীক্ষায় বলা হয়েছে।
বিমানবন্দর স্টেশন থেকে কমলাপুর এবং নতুনবাজার থেকে পূর্বাচল পর্যন্ত ৩১ কিলোমিটার দীর্ঘ এমআরটি-১ লাইনের ডিপোর পূর্তকাজে গত মাসে ঠিকাদারের সঙ্গে চুক্তি সই হয়েছে। আর এর মাধ্যমে ৫২ হাজার ৫৬১ কোটি টাকার এই প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে। এই প্রকল্পে জাপানের আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থা (জাইকা) ৩৯ হাজার ৪৫০ কোটি টাকা ঋণ দেবে। বাকি ১৩ হাজার ১১১ কোটি টাকা জোগান দেবে বাংলাদেশ সরকার।
এমআরটি-১-এর বিমানবন্দর-কমলাপুর স্টেশন অংশের ১৯ দশমিক ৮৭২ কিলোমিটার নির্মিত হবে মাটির নিচে। এটিই হবে দেশের প্রথম পাতাল রেল। এই পথে স্টেশন থাকবে ১২টি। সবগুলো হবে মাটির নিচে। স্টেশন হবে বিমানবন্দর, টার্মিনাল-৩, খিলক্ষেত, নর্দ্দা, নতুন বাজার, উত্তর বাড্ডা, বাড্ডা, আফতাবনগর, রামপুরা, মালিবাগ, রাজারবাগ এবং কমলাপুর।
টানেল বোরিং মেশিনের (টিবিএম) মাধ্যমে কমলাপুর ও বিমানবন্দর দুই দিক থেকে মাটির নিচে রেলপথ নির্মাণ করা হবে। প্রতিদিন ১০ মিটার করে রেলপথ নির্মাণ করতে পারবে টিবিএম। মাটির ২৫ থেকে ৩০ মিটার গভীরে সুড়ঙ্গ খনন করা হবে। কংক্রিট স্লাব বসিয়ে তৈরি করা হবে টিউব। তার ভেতরে থাকবে ডাবল রেললাইন। তবে স্টেশনগুলো তৈরি করা হবে ওপেন কাট পদ্ধতিতে। ওপর থেকে মাটি খুঁড়ে স্টেশন নির্মাণের পর, তা আবার মাটি দিয়ে ঢেকে দেয়া হবে। স্টেশনে যেতে থাকবে সিঁড়ি।
এমআরটি-১ লাইনের আরেকটি অংশ নতুন বাজার থেকে পূর্বাচল পর্যন্ত। নতুন বাজারে থাকবে দুই লাইনের ইন্টারচেইঞ্জ। ১১ দশমিক ৩৭ কিলোমিটার দীর্ঘ এই অংশ হবে এমআরটি-৬-এর মতো উড়াল। অর্থাৎ পূর্বাচলের ৩০০ ফুট সড়কের ওপর নির্মিত হবে ভায়াডাক্ট (উড়ালপথ)। ৯টি স্টেশনও এলিভেটেড। স্টেশন হবে নতুন বাজার, নর্দ্দা, জোয়ার সাহারা, বোয়ালিয়া, মস্তুল, শেখ হাসিনা স্টেডিয়াম, পূর্বাচল সেন্টার, পূর্বাচল পূর্ব, পূর্বাচল টার্মিনাল, পিতলগঞ্জ ডিপো।
এমআরটি-১ প্রকল্প ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে সরকারের অনুমোদন পেয়েছে। প্রকল্প পরিকল্পনা অনুযায়ী ২০২৬ সালে নির্মাণকাজ সম্পন্ন হবে। এমআরটি-১ লাইনের ডিপো নির্মাণে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ৯৪০ কোটি টাকায় ৯২ দশমিক ৯৭ একর ভূমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। ১২টি ভাগে (প্যাকেজে) এই মেট্রোরেলের নির্মাণ কাজ করা হবে। সাতটি প্যাকেজের প্রাক-যোগ্যতার আবেদন আহ্বান করা হয়েছে।
পরিকল্পনা অনুযায়ী, ২০২৮ সালের মধ্যে সাভারের হেমায়েতপুর থেকে গাবতলী হয়ে ভাটারা পর্যন্ত দীর্ঘ এমআরটি-৫ নর্দান লাইন নির্মিত হবে। এই পথের সাড়ে ১৩ কিলোমিটার নির্মিত হবে মাটির নিচে। এটিই হবে ঢাকার প্রথম পূর্ব-পশ্চিমমুখী যোগাযোগ ব্যবস্থা। স্টেশনগুলো হবে হেমায়েতপুর, বলিয়ারপুর, বিলামালিয়া, আমিনবাজার, গাবতলী, দারুস সালাম, মিরপুর-১, মিরপুর-১০, মিরপুর-১৪, কচুক্ষেত, বনানী, গুলশান-২, নতুনবাজার, ভাটারা।
২০১৯ সালের জুলাইয়ে অনুমোদিত ৪১ হাজার ২২৩ কোটি টাকার এই প্রকল্পের ডিপোর ভূমির কাজের দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে। এই প্রকল্পে ২৯ হাজার ১১৭ কোটি টাকা ঋণ দেবে জাপান। বাকি ১২ হাজার ১২১ কোটি টাকা জোগান দেবে সরকার। অগ্রগতি প্রতিবেদন অনুযায়ী, এমআরটি-৫ নর্দান লাইনে সম্ভাব্যতা যাচাই সমীক্ষা ও প্রাথমিক নকশা প্রণয়নের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। বিস্তারিত নকশা প্রণয়নের কাজ গত ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত ৬৮ শতাংশ এগিয়েছে। ডিপোর জন্য হেমায়েতপুরে ৯৩৫ কোটি টাকায় ৯৯ দশমিক ২৫ শতাংশ জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। ডিপোর ভূমি উন্নয়নে প্যাকেজ-১-এর দরপত্র গত অক্টোবরে রয়েছে। চারটি প্যাকেজের দরপত্র দলিল তৈরি করা হচ্ছে। তিনটি প্যাকেজের প্রাক-যোগ্যতার আবেদন আহ্বান করা হয়েছে।
পূর্ব-পশ্চিমমুখী যোগাযোগ ঘাটতি দূর করতে গাবতলী থেকে আফতাবনগর পর্যন্ত ১২ দশমিক ৮ কিলোমিটার পাতাল এবং আফতাবনগর থেকে ৪ দশমিক ৬ কিলোমিটার অর্থাৎ মোট ১৭ দশমিক ৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এমআরটি-৫ সাউদার্ন লাইনের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা হয়েছে। এই পথে ১১টি পাতাল এবং চারটি উড়ালসহ মোট ১৫টি স্টেশন থাববে। স্টেশন হবে গাবতলী, টেকনিক্যাল, শ্যামলী, কলেজ গেইট, আসাদ গেইট, রাসেল স্কয়ার, কারওয়ান বাজার, হাতিরঝিল, আফতাবনগর, আফতাবনগর সেন্টার, আফতাবনগর পূর্ব, নাছিরাবাদ ও দাশেরকান্দি।
গাবতলী থেকে ঢাকা উদ্যান, মোহাম্মদপুর, জিগাতলা, নিউমার্কেট, আজিমপুর, পলাশী, গুলিস্তান, মতিঝিল, কমলাপুর, মাণ্ডা, সাইনবোর্ড হয়ে নারায়ণগঞ্জ পর্যন্ত এমআরটি-২ লাইন নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। এর একটি শাখা লাইন যাবে গোলাপশাহ মাজার থেকে পুরান ঢাকার সদরঘাট পর্যন্ত। আগে পরিকল্পনা ছিল, সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বে এমআরটি-২ নির্মাণ করা হবে। তবে পরিকল্পনা থেকে সরে এসেছে সরকার। সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে উন্নয়ন সহযোগীর খোঁজ চলছে। কমলাপুর থেকে সাইনবোর্ড হয়ে নারায়ণগঞ্জের মদনপুর পর্যন্ত এমআরটি-৪ লাইন নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে ২০৩০ সালের মধ্যে। তবে ঢাকা থেকে নারায়ণগঞ্জ রেলপথ ডাবল লাইনে উন্নীত হওয়ায় এ প্রকল্পটি নাও হতে পারে।
পরিকল্পনা অনুযায়ী, মিরপুর-১০ নম্বরে মিলবে এমআরটি-৬ এবং এমআরটি-৫ নর্দান। কারওয়ান বাজারে মিলবে এমআরটি-৬ এবং এমআরটি-৫ সাউদার্ন। কমলাপুরে মিলবে এমআরটি-৬, এমআরটি-১ এবং এমআরটি-২। এখান থেকে শুরু হবে এমআরটি-৪। ২০৩৫ সালের পর এমআরটি-৬ দিয়াবাড়ী থেকে সাভারের বাইপাইল পর্যন্ত বর্ধিত করার পরিকল্পনা রয়েছে। এমআরটি-৫ লাইনটিও হেমায়েতপুর থেকে বাইপাইল পর্যন্ত বর্ধিত করার বিষয়টি মহাপরিকল্পনায় রয়েছে। এমআরটি-১ বিমানবন্দর থেকে যাবে গাজীপুরের জয়দেবপুর পর্যন্ত।
অন্যরা যা পড়ছেন
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
র্যাবের নতুন মুখপাত্র কমান্ডার আরাফাত
শিব নারায়ণ দাশের কর্নিয়ায় পৃথিবীর আলো দেখলেন কালাম ও মশিউর
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে
ধোনি-সাক্ষীর চরম প্রেমের কাহিনী, শুনলে গায়ে কাঁটা দেবে!
বিশ্ব ধরিত্রী দিবস আজ
সারাদেশে হিট স্ট্রোকে আট জনের মৃত্যু
দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
জাতীয়
‘বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে তৃতীয় দেশের দৃষ্টি দিয়ে দেখি না’
Published
54 mins agoon
এপ্রিল ২৬, ২০২৪By
Anik Mahmudবাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক দুই দেশের অভিন্ন ইতিহাস, মূল্যবোধ ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার ভিত্তিতে পরিচালিত। এই সম্পর্ক ভারত, চীন, রাশিয়া বা তৃতীয় কোনো দেশের মাধ্যমে পরিচালিত নয়। বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কটা আমরা দ্বিপক্ষীয় প্রেক্ষাপট থেকেই দেখি। এই সম্পর্ককে আমরা অন্য দেশের লেন্স (দৃষ্টি) দিয়ে দেখি না। বললেন, মার্কিন দূতাবাসের রাজনৈতিক কর্মকর্তা ম্যাক্সওয়েল মার্টিন।
বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসে আইপিএস নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেন মার্টিন।
ম্যাক্সওয়েল মার্টিন বলেন, গণমাধ্যমসহ নানা জায়গায় শুনেছেন যে, ভারতের লেন্স দিয়ে বাংলাদেশকে দেখে যুক্তরাষ্ট্র। এটা সত্যি না। বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কটা বহুমাত্রিক। যুক্তরাষ্ট্র যদি দ্বিপক্ষীয় অভিন্ন স্বার্থের নিরিখে দেখি তাহলেই দুই দেশ একসঙ্গে কাজ করতে পারে। এটাই তাঁরা সরকার, গণমাধ্যমসহ সবাইকে জোর দিয়েই বলছেন।
নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে দক্ষিণ এশিয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে অভিহিত করে মার্টিন বলেন, ‘এটা ইতিবাচক দৃষ্টিকোণ থেকেই তিনি বলছেন। এই অঞ্চলের সব দেশ নিজের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার সামর্থ্য রাখে এবং দায়িত্বশীলতার সঙ্গে অন্যের নিরাপত্তাও নিশ্চিত করতে পারে। গঠনমূলক ও টেকসই দৃষ্টিভঙ্গির প্রেক্ষাপট থেকে দক্ষিণ এশিয়ার ইতিবাচক নিরাপত্তা কাঠামোর পরিপ্রেক্ষিতেই তিনি এ কথা বলছেন বলে দাবি করেন।।
ভারত ও প্রশান্ত মহাসাগরের কোন দেশ প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে এমন প্রশ্নের উত্তরে ম্যাক্সওয়েল মার্টিন বলেন, চীনের মতো কয়েকটি দেশ নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে এমনকি ভবিষ্যতেও জোর খাটাতে পারে। যেটা দক্ষিণ চীন ও তাইওয়ানের ক্ষেত্রে ঘটেছে। আইপিএসের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র এ ধরনের আধিপত্যবাদী আচরণ দেখতে চায় না।
তিনি বলেন, আইপিএসের মানচিত্রের দিকে তাকালে দেখবেন বিশ্বের বাণিজ্যের বড় অংশটা হয় এই অঞ্চলজুড়ে। অর্থনৈতিক উন্নয়নও হচ্ছে এই অঞ্চল ঘিরে। তাই বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল অবাধ ও মুক্ত ভবিষ্যৎ, অর্থনীতি এবং সমৃদ্ধির স্বার্থের বিষয়গুলোতেই জোর দেয়া হচ্ছে।
নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর সঙ্গে দুর্যোগ মোকাবিলায় বিভিন্ন অংশে কাজ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার পাশাপাশি সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের মতো অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে যুক্তরাষ্ট্র সহায়তা করেছে।
প্রসঙ্গত, ভারত প্রশান্ত মহাসাগরীয় কৌশল (আইপিএস) ও বাংলাদেশের জন্য এর তাৎপর্য নিয়ে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে বাংলাদেশস্থ যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস।
আই/এ
জাতীয়
‘বাংলাদেশকে চীন, রাশিয়া বা অন্য দেশের লেন্স দিয়ে দেখে না যুক্তরাষ্ট্র’
Published
12 hours agoon
এপ্রিল ২৫, ২০২৪‘বাংলাদেশের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক দুই দেশের অভিন্ন ইতিহাস, মূল্যবোধ ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার ভিত্তিতে পরিচালিত। এই সম্পর্ক ভারত, চীন, রাশিয়া বা তৃতীয় কোনো দেশের মাধ্যমে পরিচালিত নয়। বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কটা আমরা দ্বিপক্ষীয় প্রেক্ষাপট থেকেই দেখি। এই সম্পর্ককে আমরা অন্য দেশের লেন্স (দৃষ্টি) দিয়ে দেখি না।’
বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীতে মার্কিন দূতাবাসে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে দূতাবাসের রাজনৈতিক কর্মকর্তা ম্যাক্সওয়েল মার্টিন এসব কথা বলেন।
ভারত প্রশান্ত মহাসাগরীয় কৌশল (আইপিএস) ইস্যু এবং বাংলাদেশের জন্য এর তাৎপর্য নিয়ে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরতেই এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে মার্কিন দূতাবাস।
বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর ফোর্সেস গোল-২০৩০ কে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করে জানিয়ে মার্কিন দূতাবাসের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘এই লক্ষ্য অর্জনে বাংলাদেশকে নানাভাবে সহায়তা করা হচ্ছে। আইপিএসের প্রেক্ষাপট বিবেচনায় রেখেই বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে বাড়তি পদক্ষেপ নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। পাশাপাশি ঢাকার সঙ্গে আগের সহযোগিতাগুলো এগিয়ে নিয়ে চলছে ওয়াশিংটন।’
আইপিএসের ক্ষেত্রে চীন বা রাশিয়ার মতো দেশগুলোর আধিত্যবাদী আচরণ সম্পর্কিত এক প্রশ্নের জবাবে ম্যাক্সওয়েল মার্টিন বলেন, ‘চীনের মতো কয়েকটি দেশ নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে এমনকি ভবিষ্যতেও জোর খাটাতে পারে। যেটা দক্ষিণ চীন ও তাইওয়ানের ক্ষেত্রে ঘটেছে। আইপিএসের ক্ষেত্রে আমরা এ ধরনের আধিপত্যপাদী আচরণ দেখতে চাই না।’
বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক কীভাবে দেখেন-এমন প্রশ্নের জবাবে মার্কিন দূতাবাসের এই রাজনৈতিক কর্মকর্তা বলেন, ‘অভিন্ন ইতিহাস, মূল্যবোধ ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার ভিত্তিতে পরিচালিত বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক। এই সম্পর্ক ভারত, চীন, রাশিয়া বা তৃতীয় কোনো দেশের মাধ্যমে পরিচালিত নয়। বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কটা আমরা দ্বিপক্ষীয় প্রেক্ষাপট থেকেই দেখি। এই সম্পর্ককে আমরা অন্য দেশের লেন্স (দৃষ্টি) দিয়ে দেখি না।’
এপ্রসঙ্গে দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীকে যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতার কথা উল্লেখ করে ম্যাক্সওয়েল মার্টিন বলেন, ‘বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর সঙ্গে দুর্যোগ মোকাবিলায় বিভিন্ন অংশে কাজ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। পাশাপাশি সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের মতো অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশের বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে যুক্তরাষ্ট্র সহায়তা করেছে।’
সাংবাদিকদের অপর এক প্রশ্নের জবাবে আইপিএস অঞ্চলে বাণিজ্যিক গুরুত্বের বিষয়টি তুলে ধরে মার্কিন দূতাবাসের রাজনৈতিক কর্মকর্তা ম্যাক্সওয়েল মার্টিন বলেন, ‘আপনি আইপিএসের মানচিত্রের দিকে তাকান। সেখানে দেখতে পাবেন বিশ্ব বাণিজ্যের বড় অংশটা হয় এই অঞ্চলে। এই অঞ্চলকে ঘিরে অর্থনৈতিক উন্নয়নও হচ্ছে। আর একারণেই বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল অবাধ ও মুক্ত ভবিষ্যৎ, অর্থনীতি এবং সমৃদ্ধির স্বার্থের বিষয়গুলোতেই জোর দেওয়া হচ্ছে।’
ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে ‘রাজশাহীর মিষ্টি পান’। গত বছরের ৩১ আগস্ট রাজশাহীর মিষ্টি পানকে জিআই পণ্য হিসেবে নিবন্ধন দেয়া হয়েছে।
গেলো বুধবার (২৫ এপ্রিল) শিল্প মন্ত্রণালয়ের পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেড মার্কস অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মুনিম হাসান এ নিবন্ধনপত্রে স্বাক্ষর করেছেন। রাজশাহীর জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ রাজশাহীর মিষ্টি পানকে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতির জন্য আবেদন করেছিলেন। নিবন্ধন পাওয়ার বিষয়টি বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে তিনি নিশ্চিত করেছেন।
জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ গণমাধ্যমে জানান, রাজশাহী জেলায় উৎপাদিত পান এখন থেকে ‘রাজশাহীর মিষ্টি পান’ হিসেবে পরিচিত হবে। জিআই নিবন্ধন পাওয়ার ফলে রাজশাহীর পান বাংলাদেশ তো বটেই, দেশের বাইরের অন্য পানের চেয়েও এটি উৎকৃষ্ট বলে বিবেচিত হবে।
এই পান এবার জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ায় সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন, পানের বাজারজাতকরণের এখন থেকে আরও বেশি সুবিধা পাওয়া যাবে। রাজশাহীর পানের পরিচিতি, সুনাম ও চাহিদা আরও বাড়বে। এর ফলে চাষিরাও পানের ভালো দাম পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, রাজশাহীর মোহনপুর, বাগমারা, দুর্গাপুর, তানোর, পবা ও পুঠিয়া উপজেলায় ৪ হাজার ৪৯৬ হেক্টর জমিতে পানের বরজ আছে। পান চাষের সঙ্গে যুক্ত প্রায় ৩৮ হাজার ৯০০ কৃষক। গত বছর জেলায় ৭৬ হাজার ৬৭৮ টন পান উৎপাদন হয়। রাজশাহীর পান দেশের অন্য স্থানের তুলনায় মিষ্টি। তাই এর চাহিদাও বেশি। আমের জন্য রাজশাহী বিখ্যাত হলেও আর্থিক মূল্যে জেলার পানের বাজারই বড়।
উল্লেখ্য, রাজশাহীতে পান চাষের সম্প্রসারণের কারণে এখানে দেশের প্রথম পান গবেষণা কেন্দ্র স্থাপনের প্রক্রিয়া চলছে।
এএম/
জাতীয়
‘বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে তৃতীয় দেশের দৃষ্টি দিয়ে দেখি না’
বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক দুই দেশের অভিন্ন ইতিহাস, মূল্যবোধ ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার ভিত্তিতে পরিচালিত। এই সম্পর্ক ভারত, চীন, রাশিয়া বা...
‘বাংলাদেশকে চীন, রাশিয়া বা অন্য দেশের লেন্স দিয়ে দেখে না যুক্তরাষ্ট্র’
‘বাংলাদেশের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক দুই দেশের অভিন্ন ইতিহাস, মূল্যবোধ ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার ভিত্তিতে পরিচালিত। এই সম্পর্ক ভারত, চীন, রাশিয়া...
জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেলো রাজশাহীর মিষ্টি পান
ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে ‘রাজশাহীর মিষ্টি পান’। গত বছরের ৩১ আগস্ট রাজশাহীর মিষ্টি পানকে জিআই পণ্য হিসেবে...
১৩৭তম বন্দর দিবসে বর্ণিল আয়োজন
দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দরের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরুর দিনটি স্মরণীয় করে রাখতে বর্ণিল আয়োজনে উদযাপিত হলো ১৩৭তম বন্দর দিবস। তৎকালীন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়া সরকার...
বঙ্গোপসাগরে জাহাজডুবি: ১১ নাবিক জীবিত উদ্ধার, নিখোঁজ ১
নোয়াখালীর হাতিয়ার পূর্ব পাশে বঙ্গোপসাগরে এমভি মৌমনি নামে একটি কার্গো জাহাজ ডুবির ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় স্থানীয় জেলেদের সহযোগিতায় ১১...
হবু শিক্ষকদের হাতে আগেই পৌঁছে যায় উত্তরপত্র : ডিবি প্রধান
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িত সংঘবদ্ধ চক্রের পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সাইবার...
কৃষিতে উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহারে জোর দিলেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
কৃষি ও শিল্প খাত দেশের অর্থনীতির জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এই দুইটি খাতে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার হলে দেশের সেবাখাতের বিকাশ হবে।...
জামিন পেলেন বিএনপি নেতা গয়েশ্বর
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় নাশকতার পৃথক ছয় মামলায় জামিন পেয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকার পল্টন থানার চার মামলা...
‘অনুমতি মিললেই ঈদের আগেই গরু আমদানি সম্ভব’
ব্রাজিলের খামারগুলো রপ্তানির লক্ষ্যে প্রচুর পরিমাণ পশু প্রস্তুত করা আছে। অনুমতি মিললে ঈদের আগেই ব্রাজিল থেকে গরু আমদানি সম্ভব। জানিয়েছেন...
দুর্নীতি মামলায় ফেঁসেছেন প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজের সাবেক এমডিসহ ৯ জন
দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে নিম্নমানের যন্ত্রাংশ সরবরাহের মাধ্যমে প্রায় কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও...
‘মা আমার পাশে রোকেয়ার কবর দিও’ লিখে দম্পতির আত্মহত্যা
৪৬তম বিসিএস প্রিলিমানারি পরীক্ষা শুরু
‘বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে তৃতীয় দেশের দৃষ্টি দিয়ে দেখি না’
ভারতে লোকসভা নির্বাচনে দ্বিতীয় দফার ভোটগ্রহণ চলছে
অগ্রণী ব্যাংকের ভল্ট থেকে ১০ কোটি টাকা উধাও, গ্রেপ্তার ৩
চাকরি ছাড়লেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ৫৭ কর্মকর্তা
‘বাংলাদেশকে চীন, রাশিয়া বা অন্য দেশের লেন্স দিয়ে দেখে না যুক্তরাষ্ট্র’
‘বন ডাকাতদের জন্যই পরিবেশের মারাত্মক বিপর্যয়’
জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেলো রাজশাহীর মিষ্টি পান
নেতানিয়াহুর জন্য আরও বেশি অপমান অপেক্ষা করছে-হামাস মুখপাত্র
বিচ্ছেদের দীর্ঘ জল্পনা নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া
ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়
ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে যে সব এলাকায়
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
খরচ কমলো হজ প্যাকেজের
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে
কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে যাত্রীদের নদীতে ঝাঁপ
দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ লবণ উৎপাদন চট্টগ্রামে
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
- বলিউড5 days ago
বিচ্ছেদের দীর্ঘ জল্পনা নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া
- বাংলাদেশ7 days ago
ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়
- বাংলাদেশ7 days ago
ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা
- বাংলাদেশ2 days ago
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
- আবহাওয়া6 days ago
রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে যে সব এলাকায়
- দেশজুড়ে5 days ago
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
- জাতীয়6 days ago
খরচ কমলো হজ প্যাকেজের
- বাংলাদেশ4 days ago
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন