Connect with us

এশিয়া

চীনে চলছে চান্দ্র নববর্ষের প্রস্তুতি

Published

on

করোনাভাইরাসের মহামারির মধ্যেও চান্দ্র নববর্ষকে বরণ করে নিতে প্রস্তুত চীন। নানা রঙের আলোর বন্যা চারদিকে। শুক্রবার শুরু হবে চান্দ্র নববর্ষ। তবে করোনার কারণে এবার অনেক দেশেই নেই উৎসবের আমেজ।

চীনা সংবাদমাধ্যমগুলো জানায়, চান্দ্র নববর্ষ বরণে বর্ণিল আলোয় ঝলমল করছে চীনের জিয়ান শহর। অনেক ভবন তাজা ফুল ও ফানুস দিয়ে সাজানো হয়েছে। রঙিন এই উৎসবকে স্বাগত জানাতে ক্যালিগ্রাফিতে আঁকা শুভেচ্ছা বার্তার প্রস্তুতি চলছে জোরালোভাবে।

কিয়ান্তাং নদীর পাড়ে দর্শনার্থীদের মোহিত করছে নানা রঙের আলোকসজ্জা। করোনার কারণে সবাই বসন্ত উৎসব উদযাপনে অংশ নিতে পারছে না। এবার অনুষ্ঠান সম্প্রচার করবে চায়না সেন্ট্রাল টেলিভিশন।

আগের বছরগুলোর তুলনায় এবার রেস্তোরায় ভিড় কমেছে। অনলাইনে কয়েকগুণ বেড়ে গেছে খাবার বিক্রি। ডেলিভারি সার্ভিসের মাধ্যমে প্রিয়জনের জন্য পছন্দের খাবার পাঠাচ্ছে অনেকে।

এদিকে, চীনের পাশাপাশি চান্দ্র নববর্ষ উদযাপনের প্রস্তুতি চলছে বিভিন্ন দেশে। প্রতি বছর মালয়েশিয়ায় উৎসবে ড্রামের তালে খুঁটির ওপর চোখ ধাঁধাঁনো কসরৎ পরিবেশিত হয়। এবার করোনার কারণে ক্যুন শেনক্যাং ও ড্রাগন নাচের দলে নেই কর্মব্যস্ততা। সিংহ নাচ নিষিদ্ধ করেছে সরকার।

Advertisement

ইতোমধ্যে অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে চান্দ্র নববর্ষ বরণ করে নেওয়া হয়েছে। শহর জুড়ে চলছে উৎসব। চলবে আরো দুই সপ্তাহ। সিডনির মেয়র ক্লোভার ম্যুর জানিয়েছেন, বিপর্যয়ের একটি বছর কাটানোর পর নতুন বছর সব রাশির জন্য সুস্বাস্থ্য ও সৌভাগ্য নিয়ে আসবে।

অস্ট্রেলিয়ার ব্লু মাউন্টেনে উৎসবে প্রতি বছর যোগ দেয় লাখ লাখ দর্শনার্থী। তবে এবার প্রায় জনশূন্য ক্যাবল কার, ট্রেন আর স্কাইওয়ে। চান্দ্র নববর্ষকে বরণ করতে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অনুষ্ঠানগুলোর একটি সিডনিতে হয়। তবে মার্চ থেকে আন্তর্জাতিক সীমান্ত বন্ধ থাকায় এবার খুব একটা নেই উৎসবের আমেজ।

 

এসএন

Advertisement
Advertisement

এশিয়া

আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণ, মৃত্যু ৮

Published

on

ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের শিবাকাশী শহরের কাছে একটি আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) তামিলনাড়ু পুলিশের বরাত দিয়ে দেশটির সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

খবরে বলা হয়, বিস্ফোরণের ঘটনায় ১২ জন দগ্ধ হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৯ মে) ঘটনাটি ঘটে।

স্থানীয় পুলিশ জানিয়েছে, পুলিশ জানিয়েছে, আতশবাজি তৈরির ওই কারখানার বৈধ লাইসেন্স ছিল। কী কারণে সেখানে বিস্ফোরণ ঘটল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

বিস্ফোরণের প্রকৃত কারণ জানতে এরইমধ্যে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো তদন্ত শুরু করেছে।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

রাফাহ ছেড়ে পালিয়েছে ৮০ হাজার ফিলিস্তিনি : জাতিসংঘ

Published

on

ইসরায়েলি আক্রমণ থেকে বাঁচতে প্রায় ৮০ হাজার ফিলিস্তিনি গাজা উপত্যকার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর রাফাহ ছেড়ে পালিয়ে গেছে বলে জানিয়েছে ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের জন্য জাতিসংঘের সংস্থা (ইউএনআরডব্লিউএ)।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) এক বিবৃতিতে এসব তথ্য জানায় ইউএনআরডব্লিউএ।

সংস্থাটি জানায়, পূর্ব রাফাহ থেকে ফিলিস্তিনিদের জন্য সরে যাওয়ার আদেশ জারি করার একদিন পর গত ৬ মে থেকে গাজার দক্ষিণাঞ্চলে আক্রমণ শুরু করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। এর জেরে প্রায় ৮০ হাজার ফিলিস্তিনি রাফাহ ছেড়ে পালিয়ে গেছে। এতে গাজা উপত্যকায় মানুষ আরেকটি জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুতির সম্মুখীন হচ্ছে।

সংস্থাটি আরও জানায়, বাস্তুচ্যুত এই পরিবারগুলোর ক্ষতি অসহনীয়। তাদের যাওয়ার মতো নিরাপদ জায়গা নেই। পরিস্থিতি মোকাবিলায়  এখন যুদ্ধবিরতি দরকার।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে জানায়,গেলো ৬ মে রাত থেকে শহরের অন্তত ৫০ জায়গায় হামলা চালানো হয়েছে।

Advertisement

প্রসঙ্গত, সোমবার রাতে হামাস যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে রাজি হওয়ার পর সেটাকে উপযুক্ত নয় বলে প্রত্যাখ্যান করে নেতানিয়াহু সরকার। একই সঙ্গে ইসরায়েল রাফায় বড় ধরনের স্থল অভিযান চালানোর অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছে। এর অংশ হিসেবে ৮ মে মিশরের সঙ্গে রাফাহ ক্রসিং- গাজায় প্রবেশের একমাত্র দখল করে নেয় ইসরায়েলি সেনাবাহিনী।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

এশিয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিলো বাহামাস

Published

on

সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে বেশ কিছু রাষ্ট্র ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে। এবার উত্তর আফ্রিকার দেশ বাহামাস ফিলিস্তিনকে একটি রাষ্ট্র হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিয়েছে। শেষ রাষ্ট্র হিসেবে তারাও এ তালিকায় যোগ দিলো।

বুধবার (০৮ মে) কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, মঙ্গলবার (৭ মে) এক বিবৃতিতে বাহামাসের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘোষণা করেছে, তারা ‘এই বিষয়ে ক্যারিবিয়ান সম্প্রদায়ের ঐকমত্যে’ যোগ দিয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘বাহামা ১৯৭৩ সালে স্ব-নিয়ন্ত্রণের একটি আইনের মাধ্যমে একটি স্বাধীন জাতি হয়ে ওঠে। তাই, বাহামা ফিলিস্তিনি জনগণের স্ব-নিয়ন্ত্রণের আইনি অধিকারকে সমর্থন করে।

গেলো সপ্তাহে, ত্রিনিদাদ ও টোবাগো সরকার ঘোষণা করেছে, তারা আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিচ্ছে। এদিকে মে মাসের শেষের দিকে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নভুক্ত বেশ কয়েকটি দেশ ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে স্বীকৃতি দেবে।

Advertisement

মূলত, ২০১২ সালে ফিলিস্তিন জাতিসঙ্ঘ সাধারণ পরিষদের একটি পর্যবেক্ষক রাষ্ট্র হিসাবে গৃহীত হয়। তখন দেশটির দূতকে জাতিসঙ্ঘের সংস্থাগুলোতে অংশ নেয়ার অনুমতি দেয়া হয়েছিল, তবে কোনো ভোট দেয়ার ক্ষমতা দেয়া হয় নাই।

গেলো ১৮ এপ্রিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জাতিসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদে ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদের অনুরোধের একটি প্রস্তাবে ভেটো দেয়। ১৫ সদস্যের নিরাপত্তা পরিষদে ভোটে ১২টি রাষ্ট্র পক্ষে ছিল, একমাত্র বিরোধী ছিল যুক্তরাষ্ট্র। আর যুক্তরাজ্য ও সুইজারল্যান্ড ভোট দেয়া থেকে বিরত ছিল।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত