জাতীয়
অনেক সমস্যা আছে, খোলামেলাভাবে বলার সুযোগ নেই : স্বাস্থ্যমন্ত্রী
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2023/01/স্বাস্থ্যমন্ত্রী.jpg)
আমাদের জনবলের অভাব রয়েছে। দেশের হেলথ সার্ভিসে অনেক সমস্যা রয়েছে। অনেক সমস্যা আছে যা খোলামেলাভাবে বলার সুযোগ নেই। বললেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
আজ রোববার (৮ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে বাংলাদেশ ইউরোলোজিক্যাল সার্জন্স আয়োজিত আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, কোন রোগের জন্য কতজন স্পেশালিস্ট প্রয়োজন, সেটি আমরা নির্ণয় করছি। আমরা আপনাদের জনবল সমস্যা খুব দ্রুতই সমাধান করবো।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, কোন রোগের জন্য কতজন স্পেশালিস্ট প্রয়োজন, সেটি আমরা নির্ণয় করছি। আমরা আপনাদের জনবল সমস্যা খুব দ্রুতই সমাধান করবো।
তিনি বলেন, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নয়নে স্বাস্থ্য খাতকে ডিজিটালাইজড করছি। আমাদের হেলথ মিনিস্ট্রিতে জনবল আছে তিন লাখ। নতুন অরগানোগ্রাম বাস্তবায়ন হলে ৬ লাখ জনবল লাগবে। যদিও সরকার রাতারাতি এগুলো দিতে পারবে না।
মন্ত্রী বলেন, নতুন করে কোভিডকালে ১২ হাজার ডাক্তার, ১৫ হাজার নার্স নিয়োগ হয়েছে। ডিজিটাল হেলথ রেকর্ডিং প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে। আমরা ৩৪ কোটি টিকা দিয়েছি, বাংলাদেশের স্থান বিশ্বে ৫ম। সাউ-থইস্ট এশিয়ায় প্রথম। এজন্য চিকিৎসকদের ধন্যবাদ।
তিনি আরও বলেন, সরকারি সব হাসপাতালে ইউরোলজি ডিপার্টমেন্ট যেন হয়, সেটি আমরা করবো। অনুষ্ঠানে প্রমোশন, পোস্টিংয়ের কথা এসেছে। যেহেতু এখানে আলোচনা হয়েছে, আমরা বিষয়টি দেখবো।
জাতীয়
কোটা সংস্কার আন্দোলনে ছাত্রদের নিয়ন্ত্রণ বিএনপি-জামায়াতের হাতে : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/News-Image-1-107.gif)
সরকার আশা করেছিলো ছাত্ররা সরকারের উদ্যোগ ও উচ্চ আদালতের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাবেন, কিন্তু দুঃখজনকভাবে তারা সেটি করেননি। তাদের কন্ট্রোল (নিয়ন্ত্রণ) বিএনপি-জামায়াত ও জঙ্গিদের হাতে ছিলো বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।
শনিবার (২৭ জুলাই) দুপুরে নারায়ণগঞ্জে কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় নাশকতার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত বিভিন্ন স্থাপনা পরিদর্শন শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, শিক্ষার্থীদের দাবি প্রধানমন্ত্রী মেনে নিয়েছেন। ছাত্র আন্দোলনের নেতারা নতুন যে ৮ দফা দাবি দিয়েছিলেন সে প্রসঙ্গে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন এগুলোর মধ্যে যৌক্তিক দাবিগুলো ক্রমান্বয়ে মেনে নেবেন।
তিনি বলেন, কোটা আন্দোলনের সমন্বয়কারী তিনজনকে নিরাপত্তা হেফাজতে রাখা হয়েছে। তারা নিজেদের ওপরে হামলার শঙ্কা পরিবারকে জানিয়েছিলেন। কারা তাদের আক্রমণ করতে চায় সে বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
খুব শিঘ্রই পরিস্থিতির উন্নতি হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ছাত্রদের মিসগাইড করে যে ঘটনাগুলো ঘটিয়েছে, অনেক হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে, ছাত্রলীগের অনেকেই শাহাদাত বরণ করেছে। তিনজন পুলিশ মারা গেছেন। একজন মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন। বর্তমানে একটি মহল সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে গুজব ছড়িয়ে সাধারণ মানুষের মাঝে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। এইসব গুজব থেকে দেশকে রক্ষা করা সাংবাদিকদের দায়িত্ব।
নারায়ণগঞ্জে নজিরবিহীন তাণ্ডবের কথা উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, নারায়ণগঞ্জের শিমরাইলে একটি ভবনে আগুন দিয়ে তিন শ্রমিককে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে। শিমরাইলে মা হাসপাতালেও আগুন দেয়া হয়েছে। সেখান থেকে নবজাতক ও গর্ভবতী মায়েদের অনেক কষ্টে উদ্ধার করা হয়েছে। এমনকি বিভিন্ন স্থানে পুলিশের ওপর হামলা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, এসময় নারায়ণগঞ্জ-৪ (সিদ্ধিরগঞ্জ-ফতুল্লা) আসনের সংসদ সদস্য একেএম শামীম ওসমান, ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান, পুলিশের ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি নুরুল ইসলামসহ প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
আই/এ
জাতীয়
মঙ্গলবার পর্যন্ত নতুন সূচিতে চলবে অফিস : জনপ্রশাসনমন্ত্রী
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/News-Image-1-106.gif)
আগামীকাল রোববার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত সরকারি-বেসরকারি অফিস চলবে বলে জানিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
শনিবার (২৭ জুলাই) বিকেলে জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মন্ত্রী বলেন, ব্যাংক ও আদালত খোলা থাকার সময়সীমার বিষয়ে তারা নিজেরা সিদ্ধান্ত নেবেন।
এর আগে কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে তৈরি হওয়া সহিংস পরিস্থিতিতে গেলো সপ্তাহে তিনদিন (রোববার, সোমবার ও মঙ্গলবার) সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে সরকার। পরে বুধবার থেকে সীমিত পরিসরে চালু হয় সরকারি অফিস। বুধ ও বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত মোট চার ঘণ্টা চলে অফিস। সময় কমিয়ে ওই দুইদিন চলে ব্যাংকিং কার্যক্রম ও পুঁজিবাজারে লেনদেন।
আই/এ
জাতীয়
ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার ‘নেপথ্য কারিগরের’ জন্মবার্ষিকী আজ
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/১১-44.jpg)
বাংলাদেশে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে ঘটে যাওয়া বিপ্লব আর ডিজিটাল বাংলাদেশের ‘নেপথ্য নায়ক’ সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী আজ।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই জন্ম গ্রহণ করেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তার নাম ‘জয়’ রাখেন নানা শেখ মুজিবুর রহমান।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হওয়ার সময় মা ও বাবার সঙ্গে জার্মানিতে ছিলেন জয়। পরে মায়ের সঙ্গে রাজনৈতিক আশ্রয়ে ভারতে চলে যান তিনি। তার শৈশব ও কৈশোর কাটে ভারতে। সেখানকার নৈনিতালের সেন্ট জোসেফ কলেজে লেখাপড়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটন থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে স্নাতক করেন তিনি। পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লোকপ্রশাসনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।
ছাত্র অবস্থায় রাজনীতির প্রতি অনুরক্ত থাকলেও জয় সক্রিয় রাজনীতিতে নাম লেখান ২০১০ সালে। ওই বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি পিতৃভূমি রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য পদ দেওয়া হয় তাকে। আর এর মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে আসেন সজীব ওয়াজেদ জয়। বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টার দায়িত্বে আছেন জয়। ২০০৭ সালে জয় ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম কর্তৃক গ্লোবাল লিডার অব দ্য ওয়ার্ল্ড হিসেবে নির্বাচিত হন।
সজীব ওয়াজেদ জয় ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার বিষয়টি নিয়ে আসেন। পর্দার অন্তরালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশে থেকে গোটা দেশে তথ্যপ্রযুক্তির বিপ্লব ঘটান এই তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে দলীয় ঘরানা ছাড়াও তথ্যপ্রযুক্তি, রাজনীতি, সামাজিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশ, তরুণ উদ্যোক্তা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন জয়।
বিশেষ করে দেশের তরুণদের দেশপ্রেমে উজ্জীবিত করে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে আত্মনিয়োগ করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন কর্মসূচি ও পদক্ষেপ নিচ্ছেন তিনি। বর্তমানে বেশিরভাগ সময়েই দেশের বাইরে অবস্থান করলেও সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশের রাজনীতি ও সরকারের গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে ফেসবুকে মতামত ব্যক্ত করে থাকেন। ইতিমধ্যেই ডিজিটাল বাংলাদেশের স্থপতি হিসেবে তার নামডাক ছড়িয়ে পড়েছে।
দেশের আইসিটি খাত সংশ্লিষ্টদের মতে, শিক্ষাগত যোগ্যতা আর পেশাগত কাজের অভিজ্ঞতা এই দু’য়ের মিশেলেই দেশের আইসিটি খাতের এমন তড়িৎ উন্নতিতে সফল নেতৃত্ব দিতে পেরেছেন সজীব ওয়াজেদ জয়।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালে বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় জাতির পিতার দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয় বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠান।
ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের প্রাথমিক ধাপ হিসেবে ইন্টারনেটকে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ শুরু করেন সজীব ওয়াজেদ জয়। ইতোমধ্যে ইউনিয়ন পর্যায়ের পাশাপাশি চর বা পার্বত্য অঞ্চলের মতো প্রত্যন্ত এলাকায় ইন্টারনেট পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তাঁর সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা এ দু’জনের স্বপ্ন বাস্তবায়নে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার নৈপথ্য কারিগর হিসেবে এখনও কাজ করে চলেছেন পরিশ্রমী, মেধাবী ও পরিচ্ছন্ন জীবন-জীবিকার অধিকারী কম্পিউটার বিজ্ঞানী সজীব ওয়াজেদ জয়। সূত্র: বাসস
এমআর//
- অপরাধ3 days ago
বিএনপি-জামায়াতের যেসব শীর্ষ নেতা গ্রেপ্তার হলেন
- জাতীয়21 hours ago
কোটা আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ডিবি হেফাজতে
- জাতীয়7 hours ago
ইন্টারনেটের গতি ধীর থাকবে সন্ধ্যা পর্যন্ত
- জাতীয়2 days ago
এক দিনে ২৫ হাজার কোটি টাকা ধার দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- অর্থনীতি2 hours ago
মঙ্গলবার পর্যন্ত নতুন সূচিতে চলবে ব্যাংক
- জাতীয়2 days ago
পুলিশ মারলে ১০ হাজার, ছাত্রলীগ মারলে ৫ হাজার টাকার ঘোষণা ছিলো: ডিবিপ্রধান
- জাতীয়3 hours ago
মঙ্গলবার পর্যন্ত নতুন সূচিতে চলবে অফিস : জনপ্রশাসনমন্ত্রী
- ময়মনসিংহ5 hours ago
বন্ধুদের নিয়ে নববধূকে ধর্ষণ,স্বামীসহ গ্রেপ্তার ২
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন