লাইফস্টাইল
যে কারণে ভালো কর্মীরাও চাকরি ছেড়ে দেয়!
Published
1 year agoon
By
বায়ান্ন লাইফস্টাইল ডেস্কমানুষের জীবন বৈচিত্রে ভরা এবং প্রচুর সুযোগ অপেক্ষা করছে মানুষের জন্য। একটি চাকরিতে যোগদানের পর সেটি তার জন্য আদর্শ চাকরি মনে হলেও অনেক সময়ই তাকে সেটি ছেড়ে দেয়ার চিন্তা করতে হয়। এটি শুধুমাত্র টাকা বা অবস্থানের জন্যই নয়। দক্ষ কর্মী হওয়া সত্ত্বেও একজন মানুষ কেন তার পছন্দের চাকরি ছেড়ে দেয় তার কয়েকটি কারণ জেনে নিই চলুন।
১। দূরদর্শী কর্ম-পরিকল্পনার অভাব
অধিকাংশ কর্মচারীই তাদের কাজ সম্পর্কে আগে থেকে অবগত থাকতে চায়। তারা চায় প্রতিষ্ঠানে তাদেরকে কী ধরণের কাজ করতে হতে পারে সে সম্পর্কে একটি নিশ্চিত ধারণা। তারা নিশ্চিত থাকতে চায় এই কাজের জন্য তারা ঠিক কতো পারিশ্রমিক পেতে যাচ্ছে। সেই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানের ভবিষ্যত পরিকল্পনা সম্পর্কে অবগত থাকতে চায়।
ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠানের দূরদর্শী পরিকল্পনা কর্মচারীদের কাছে তুলে ধরতে ব্যর্থ হলে সাধারণত কর্মচারীরা সে প্রতিষ্ঠানে কাজ করার আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। একই সমস্যা বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠানগুলোতে আরও প্রকট।
২। প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশ্যের সঙ্গে বিচ্ছিন্নতা
প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠানই তাদের কর্ম পরিচালনার সুবিধার্থে একটি নির্দিষ্ট মিশন বা উদ্দেশ্য ধার্য করে থাকে। এই উদ্দেশ্যটি যথা সম্ভব সহজ উপায়ে কর্মীদের সামনে তুলে ধরতে হয়। তাছাড়া প্রতিষ্ঠানটির সম্পর্কে জনমনে একটি স্বচ্ছ ধারণা থাকলে তা কর্মচারীদের কাজে উৎসাহ জোগায়।
উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে, গুগল (Google) এর কথা। গুগলের সার্চ ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে সে সম্পর্কে বেশিরভাগ মানুষেরই কোনো ধারণা নেই। কিন্তু এই সংস্থাটির উদ্দেশ্য, ‘বিশ্বের সকল প্রকার তথ্য সংগঠিত করা এবং তা বিশ্ব জুড়ে সহজলভ্য ও ব্যবহার উপযোগী করে তোলা’ যা আমাদের সবার কাছেই খুব সহজবোধ্য ও সুস্পষ্ট।
৩। অসম্মানিত এবং তুচ্ছ বলে পরিগণিত হওয়া
যখন প্রতিষ্ঠানের কর্মীকে একটি সংখ্যা মনে করা হয় এবং তার সাথে অমানবিক আচরণ করা হয় তখনই তার এই কাজের প্রতি বিরক্তি চলে আসে। কখনো কখনো নিয়োগকর্তারা প্রতিষ্ঠানের লাভ ও উৎপাদন বৃদ্ধি নিয়েই শুধু চিন্তা করেন। একটি প্রতিষ্ঠানের উন্নতির জন্য এটি অবশ্যই প্রয়োজনীয় কিন্তু কর্মীদের সাথে দুর্ব্যবহার করলেও তা অর্জন করা অসম্ভব। কর্মীরা যেহেতু মানুষ তাই তাদের উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর জন্য মর্যাদা ও প্রেরণা দেয়া প্রয়োজন। এরকম করা সম্ভব হলেই কাজের মানের বৃদ্ধি হয় এবং বিনিয়োগকারী সর্বোচ্চ লাভবান হতে পারেন।
৪। দক্ষতা অর্জনের ব্যবস্থা না করা
সব মানুষই চায় তার ক্যারিয়ারের উন্নতি হোক। কর্মীরা চায় ট্রেনিং এর মাধ্যমে তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে। তারা যে প্রতিষ্ঠানের জন্য কঠোর পরিশ্রম করছে সেই প্রতিষ্ঠানটির এগিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে তাদেরও অগ্রগতি হোক এটাই তারা আসা করে। চাকরি ক্ষেত্রে অগ্রগতির সম্ভাবনা না থাকলে কর্মী সেই প্রতিষ্ঠানে থাকতে চায়না বরং আরও ভালো সুযোগের সম্ভাবনা আছে যেখানে সেখানে চলে যায়। আদর্শ ব্যবস্থাপকেরা প্রত্যেক কর্মীর বিশেষ গুণকে তুলে আনেন। এজন্য ইতিবাচক কৌশল গ্রহণে উদ্যোগী হন। যে বস বা প্রতিষ্ঠান এই উদ্যোগ নিতে ব্যর্থ হন তাদের প্রতি আগ্রহ হারান কর্মীরা।
৫। অসমতা
বৈষম্যমূলক আচরণ করা হয় যেখানে সেখানে কর্মীরা বেশিদিন থাকতে চান না। এমনকি বছর না ঘুরতেই তারা সেটি ছেড়ে চলে যান। সময় পরিবর্তিত হয়েছে। তাই কর্মক্ষেত্রে অসমতা থাকলে এখন কর্মীদের ধরে রাখাটা কঠিন। অপেক্ষাকৃত কম যোগ্য সহকর্মীর পদোন্নতিতে যোগ্য ব্যক্তি হতাশ হন এবং এই চাকরি ছেড়ে দেয়ার মনোভাব পোষণ করেন।
৬। অতিরিক্ত কাজ করিয়ে নেয়া
আন্তরিক ও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ কর্মীরা নিজ দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করেন। কিন্তু বস বা প্রতিষ্ঠান তাদের দিয়ে ক্রমাগত অতিরিক্ত খাটুনি খাটিয়ে নিলে বিষিয়ে উঠে কর্মীর মন। এতে তাদের উৎপাদনশীলতা ক্ষতিগ্রস্থ হয় এবং কর্মী এই প্রতিষ্ঠানের প্রতি বিমুখ হয়ে উঠে।
৭। একঘেয়েমিতা
কর্মীদের কাজের পরিমাণ নির্ভর করে কর্ম পরিবেশের উপর। একটি নির্দিষ্ট ডেস্কে বসে একনাগাড়ে কাজ করে যেতে হলে কর্মীদের কাজের গতি ধীর হয়ে যায়। কিন্তু তার মানে এই নয় যে কর্মীরা অলস। একই জায়গায় বসে গতানুগতিক বিষয় নিয়ে অনেক সময় ধরে কাজ করার ফলে এমনটা হয়ে থাকে।
৮। মূল্যায়ন না করা
সবাই প্রশংসা শুনতে ভালোবাসে। তাই কর্মীদের কাজের মানের উন্নতিতে তাদের যোগ্য প্রশংসা করা উচিৎ। যারা নিজের মেধা ও শ্রম দিয়ে প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন তাদের যথাযথ প্রাপ্য বুঝিয়ে দেয়া বস ও প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব। আর তা না হলে সেরা কর্মীরা চলে যেতে বাধ্য হন।
যারা কর্মক্ষেত্রে অসুখি থাকে তারা নৈরাশ্যবাদী ও রুঢ় আচরণ করে এবং কাজ এড়িয়ে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন বাহানার কথা বলে। আস্তে আস্তে সে এই কাজ থেকে বাহির হয়ে যেতে চায়। কাজের পরিবেশ নিরাপদ, স্বাস্থ্যকর ও উপভোগ্য হতে হবে। অভিজ্ঞ স্টাফ যখন প্রতিষ্ঠান ছেড়ে চলে যায় তখন তা প্রতিষ্ঠানেরই ক্ষতির কারণ হয়।
অন্যরা যা পড়ছেন
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
বিএনপি কখনো পরাজিত হবে না : ফখরুল
রাজধানীর নিকুঞ্জে আবাসিক ভবনে বিস্ফোরণ, আহত ১
এক সপ্তাহে হিটস্ট্রোকে ১০ জনের মৃত্যু
নিজ ঘর থেকে আড়াই বছরের শিশুর দ্বিখণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজারে ১০ কেজি গাঁজাসহ যুবক গ্রেপ্তার
তিন ঘণ্টা পর সিলেটের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
ঘুমন্ত হেলপারকে পুড়িয়ে হত্যা, ৩ বিএনপি কর্মী গ্রেপ্তার
ইউরোপে কঠোর হচ্ছে অভিবাসন নীতি, যা জানালো ঢাকার ইইউ প্রধান
বসন্ত বা ‘পক্স’ সেরে যাওয়ার পরও সারা গায়ে, মুখে তার গুটির ছাপ রেখে গিয়েছিল। সেই দাগ তুলতে কত কী না করা হয়েছিল। শেষে নানী-দাদীর দেয়া পরামর্শে ঘরোয়া উপায়ে পক্সের দাগ অনেকটাই মিলিয়ে যায়। কী সেই উপায়?
গরম কালে শরীর আর্দ্র রাখার জন্য প্রায় রোজই ডাব খাওয়া হয়। ঘামের সঙ্গে শরীর থেকে বেরিয়ে যাওয়া খনিজ উপাদানের ঘাটতি পূরণের জন্য। এছাড়া বসন্ত বা ‘পক্স’ নিরাময়ের পর তার গুটির দাগ তোলা থেকে শুরু করে আরও অনেক উপকার পাওয়া যায়, ডাবের পানি থেকে।
পুষ্টিবিদরা বলছেন, ডাবের পানি খেলে যেমন শরীরে পানির ঘাটতি পূরণ হয়, তেমন ভিতর থেকে ত্বক ভাল রাখতেও সাহায্য করে। ডাবের পানি খাওয়া এবং মাখা— দু’টিই খুব কাজের। তবে, তার প্রভাব এক এক ধরনের ত্বকের ক্ষেত্রে এক এক রকম।
অতিরিক্ত শুষ্ক ত্বক
নিয়মিত ডাবের পানি খেলে শুষ্ক ত্বক পেলব হয়। ডাবের পানিতে নানা ধরনের খনিজ উপাদান রয়েছে। তবে, ত্বকের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল অ্যামাইনো অ্যাসিড এবং প্রাকৃতিক কিছু শর্করা। এছাড়া এই পানীয়টি প্রাকৃতিক ইলেকট্রলাইটের উৎস। যা ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতেও সাহায্য করে। ডাবের পানি মাখলে ত্বকের শুষ্কতা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে থাকে।
ব্রণ বা ব্রণর দাগ
বেশ কয়েকটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ডাবের পানিতে থাকা অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদানগুলি ব্রণ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়ার সঙ্গে লড়াই করতে পারে। ব্রণ থেকে হওয়া ক্ষত সারাতেও দারুণ ভাবে কাজ করে এই পানীয়টি। মুখে কোনও রকম ক্ষতের দাগ নিরাময়ে ডাবের পানি এবং হলুদের মিশ্রণও বেশ উপকারী।
ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতে
২০১৫ সালে হওয়া একটি গবেষণা থেকে জানা যায় ডাবের পানির মধ্যে থাকা উপাদানগুলি শরীরে অ্যান্টি অক্সিড্যান্টের পরিমাণ বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। যা শরীরে ফ্রি র্যাডিক্যালের প্রভাব নিয়ন্ত্রণ করে। বলিরেখা, কালচে ছোপ, মেচেতার মতো বয়সজনিত উপসর্গগুলিও নিয়ন্ত্রণে থাকে। এই পানীয়ের মধ্যে ভিটামিন সি এবং অ্যামাইনো অ্যাসিড থাকায় ত্বকের জেল্লাও বৃদ্ধি পায়। এ ছাড়া ডাবের পানিতে রয়েছে সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামের মতো খনিজ উপাদান। যা ত্বকের নিজস্ব প্রোটিন তৈরি অর্থাৎ কোলাজেন সিন্থেসিস প্রক্রিয়াতেও সাহায্য করে। শরীর থেকে ‘টক্সিন’ বা দূষিত পদার্থ দূর করতেও এই পানীয়ের জুড়ি মেলা ভার। তাই খাওয়ার পাশাপাশি ডাবের পানি মাখতেও বলেন রূপবিশেষজ্ঞরা।
মুখে ডাবের পানি মাখবেন যেভাবে
ডাবের পানিতে তুলো ভিজিয়ে মুখে বুলিয়ে নেয়া যেতে পারে। গোলাপ জল এবং ডাবের পানি সমপরিমাণে মিশিয়ে ‘টোনার’ হিসাবে মুখে স্প্রে করা যেতে পারে। আবার, মুখে মাখার কোনও প্যাকের মিশ্রণেও ডাবের পানি ব্যবহার করা যায়।
রোদে যতই সানস্ক্রিন মেখে বের হন না কেনো, শরীরের কোনো না কোনো জায়গা ট্যানড হতে বাধ্য। বাইরে বেরোনোর আগে মুখে সানস্ক্রিন মাখছেন ঠিকই তবে তাতেও কিন্তু আপনার ত্বক সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মির হাত থেকে পুরোপুরি রক্ষা পাচ্ছে না। অন্যদিকে আপনার দেহের বাকি অংশ, হাত-পায়ের পাতাও কিন্তু এইসময় ট্যানড হয়। পার্লারে গিয়ে ট্যান রিমুভ করতে গেলে ভালই খরচা। ফলে আপনার যদি জানা থাকে বাড়িতে বসেই কীভাবে ট্যান তুলবেন তাহলে তো মিটেই গেল সমস্যা।
কীভাবে বানাবেন হোমমেড ট্যান রিমুভ্যাল স্ক্রাবার
অনেকরকম ভাবেই বাড়িতে তৈরি করা যায় ট্যান রিমুভাল স্ক্রাবার এবং প্যাক। তবে এখানে এমন এক স্ক্রাবারের কথা বলা আছে যেটা বানাতে আপনাকে আলাদা করে বাজার থেকে কিছু কিনে আনতে হবে না। সব উপকরণ বাড়িতেই পেয়ে যাবেন।
কী কী প্রয়োজন?
বেসন, টক দই, চন্দন পাউডার, অ্যালোভেরা জেল, চিনি, কফির গুঁড়া, লেবুর রস, হলুদ গুঁড়া।
কীভাবে করবেন?
একটা পাত্রে বেসন, টক দই, চন্দন পাউডার, অ্যালোভেরা জেল, চিনির গুঁড়া, কফির গুঁড়া, লেবুর রস, হলুদ গুঁড়া, আর লেবুর রস নিয়ে ভালমতো মিশিয়ে একটা পেস্ট বানিয়ে নিন। মনে রাখবেন এই মিশ্রণটি কিন্তু কেবল আপনার হাত, পা এবং দেহের বাকি অংশে লাগানোর জন্য। কখনওই এই স্ক্রাবার মুখে লাগাবেন না।
কীভাবে ব্যবহার করবেন?
দেহের যে যে অংশে কালচে ছোপ পড়েছে , সেই সব জায়গায় হালকা হাতে রাব করে এই স্ক্রাবার লাগিয়ে নিন। হাত, পা, ঘাড়, গলা, পায়ের পাতা, কনুই এইসব জায়গায় ট্যানড হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। ফলে এই জায়গার ঘরোয়া স্ক্রাবারটা লাগিয়ে অন্তত ১৫-২০ মিনিট রাখুন। তারপর হালকা হাতে স্ক্রাব করে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। একদিন বাদে একদিন ব্যবহার করলে দেখবেন সারা শরীরের ট্যান অনেকটা পরিষ্কার হয়ে যাবে।
সারাদেশে বইছে তীব্র তাপপ্রবাহ। তাপমাত্রার পারদ ৪০ পেরিয়ে গিয়েছে। কাঠফাটা রোদে বেরোলে পুড়ে যাচ্ছে ত্বক। সানস্ক্রিন ছাড়া বাইরে বেরোনো মানে ত্বকের বিপদ ডেকে আনা। বছরের ৩৬৫ দিনই সানস্ক্রিন প্রয়োজন। কিন্তু সানস্ক্রিন মাখা মাত্রই যদি ত্বক ঘামতে থাকে, তখন কী করবেন? এ সমস্যার সম্মুখীন হন অনেকেই। তাই সানস্ক্রিন এড়িয়ে চলেন। কিন্তু এই রোদে সানস্ক্রিন না মাখলে চলবে না। তাই এমন উপায় বেছে নিতে হবে যার ফলে সানস্ক্রিন মাখলেও ত্বকে ঘাম হবে না।
যে হারে তাপমাত্রা বেড়েছে, তাতে পাখার তলায় বসে ঘাম হচ্ছে। আর এমন অনেকেই রয়েছেন, যাদের ত্বক সানস্ক্রিন মাখার পর আরও ঘামতে থাকে। সবার ত্বক সমান হয় না। ত্বকের ধরন অনুযায়ী সানস্ক্রিন বেছে নেয়া জরুরি। আর কোন-কোন টিপস মানলে ঘাম হবে না, দেখে নিন এক নজরে-
এসপিএফের মাত্রা দেখে সানস্ক্রিন ব্যবহার করা জরুরি। তৈলাক্ত ও স্পর্শকাতর ত্বক ৩০ এসপিএফ যুক্ত সানস্ক্রিন মাখুন। ত্বকের ধরন স্বাভাবিক হলে এসপিএফ ৪০-ই যথেষ্ট। কিন্তু এখন রোদের তেজ মারাত্মক। এই অবস্থায় ট্যান এড়াতে ৫০ এসপিএফ যুক্ত সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।
ত্বকের ধরন অনুযায়ী সানস্ক্রিন বেছে নেয়া জরুরি। আপনার ত্বক স্বাভাবিক হলে যে কোনও ধরনের সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া তৈলাক্ত ও স্পর্শকাতর ত্বকে আপনি জেল, স্প্রে, স্টিক ইত্যাদি ধরনের সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে পারেন।
টিন্টেড সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। এতে ঘাম কম হবে। নন-কমেডোজেনিক সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। এতে ঘাম ও ব্রণর সমস্যা কমতে পারে।
সানস্ক্রিন মাখার আগে তাতে সামান্য পানি মিশিয়ে নিন। এতে সানস্ক্রিনের ঘনত্ব পাতলা হয়ে যায়। এভাবে সানস্ক্রিন মাখলে পণ্যটি রোমকূপের ভিতর ভাল করে প্রবেশ করে। এতে ত্বক শীতল থাকে এবং ঘাম কম হয়।
রোদে বেরোনোর কমপক্ষে ২০ মিনিট আগে ত্বকে সানস্ক্রিন মাখুন। দীর্ঘক্ষণ রোদে থাকলে ২-৩ অন্তর অন্তর সানস্ক্রিন মাখুন। এতে ত্বককে ক্ষতিকারক ইউভি রশ্মির হাত থেকে সুরক্ষিত রাখতে পারবেন।
জাতীয়
খালেদা জিয়াকে ফের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে আবারও রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বুধবার (১ মে) রাত সাড়ে ৯টার দিকে বিএনপির ভাইস...
‘মিল্টন সমাদ্দারকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে’
‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার’ নামে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে অজস্র অভিযোগ রয়েছে।এসব অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তাকে রিমান্ডে...
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
কুমিল্লায় ৯ বছর বয়সী তৃতীয় শ্রেনি পড়ুয়া এক শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত হয়ে পড়লেন র্যাব-১১-এর অধিনায়ক...
মিল্টন সমাদ্দারকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে ডিবি
‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার’ নামে একটি বেসরকারি আশ্রয়কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা মিল্টন সমাদ্দারকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ...
ডিবির হাতে আটক মিল্টন সমাদ্দার
‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার’ আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারকে আটক করেছে ডিবি পুলিশ। মিরপুরে দক্ষিণ পাইকপাড়ার আশ্রম থেকে মিল্টন সমাদ্দারকে...
সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন বৃহস্পতিবার
শুরু হতে যাচ্ছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন। রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন সংবিধান অনুযায়ী গেলো ১৫ এপ্রিল এ অধিবেশনের আহ্বান করেন।...
বিএনপি কখনো পরাজিত হবে না : ফখরুল
বিএনপিকে ধ্বংস করা যাবে না। বিএনপি হচ্ছে ফিনিক্স পাখির মতো। বিএনপি অতীতেও পরাজিত হয়নি,ভবিষ্যতেও পরাজিত হবে না। আজকে এমন একটি...
ওআইসি সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ
গাম্বিয়ার রাজধানী বানজুলে ইসলামি সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) সম্মেলনের ১৫তম অধিবেশনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। ইউরোপ সফর শেষ করেই...
শিশুসহ নারীকে পিষে দিলো বাস
রাজধানীর মিরপুরের পূরবী সিনেমা হলের সামনের রাস্তায় বাসের ধাক্কায় কোলে থাকা শিশুসহ এক নারী নিহত হয়েছেন। নিহতরা সম্পর্কে ফুপু ও...
প্রতিষ্ঠানের মালিকদের বিলাসিতা কমাতে হবে : প্রধানমন্ত্রী
আওয়ামী লীগ যতবার ক্ষমতায় এসেছে, ততবার শ্রমিকদের মজুরি বাড়িয়েছে। বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় কারখানা বা প্রতিষ্ঠান মালিকদের বিলাসিতা...
খালেদা জিয়াকে ফের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে
‘বিয়ে নিয়ে আগে শাকিব স্টেটমেন্টস দিবে, তারপর আমি বলবো’
গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ঠেকাতে বাইডেনকে ফোন নেতানিয়াহুর
যে কৌশলে বোকা হলো বায়ার্ন ডিফেন্ডাররা
জায়েদ খানের অভিনয় নিয়ে যে কথা বললেন পূজা চেরী
রোনালদো ও ডি ব্রুইনাদের পাশে ভিনিসিয়াস
‘মিল্টন সমাদ্দারকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে’
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
মিল্টন সমাদ্দারকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে ডিবি
‘আওয়ামী লীগই বাংলাদেশে তাপপ্রবাহ সৃষ্টি করেছে’
৯ দিনে একে একে মারা গেলেন ৩ ভাই
এক মিনিটের জন্য বিসিএসের স্বপ্ন চুরমার!
রাতের মধ্যে যেসব জেলায় ঝোড়ো হাওয়াসহ হতে পারে বৃষ্টি
৭৫ নেতাকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও
গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু
বাংলাদেশ-চীনের সামরিক মহড়া, যা জানালো ভারত
রাত ৮টার পর মার্কেট-দোকান বন্ধে মাইকিং
বিয়ের ২ মাস না যেতেই হাসপাতালে কাঞ্চনের স্ত্রী শ্রীময়ী
রাজধানীতে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
- দুর্ঘটনা6 days ago
৯ দিনে একে একে মারা গেলেন ৩ ভাই
- বাংলাদেশ5 days ago
এক মিনিটের জন্য বিসিএসের স্বপ্ন চুরমার!
- আবহাওয়া4 days ago
রাতের মধ্যে যেসব জেলায় ঝোড়ো হাওয়াসহ হতে পারে বৃষ্টি
- বাংলাদেশ6 days ago
৭৫ নেতাকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
- টুকিটাকি3 days ago
সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও
- খুলনা4 days ago
গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু
- আন্তর্জাতিক6 days ago
বাংলাদেশ-চীনের সামরিক মহড়া, যা জানালো ভারত
- ঢাকা6 days ago
রাত ৮টার পর মার্কেট-দোকান বন্ধে মাইকিং
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন