Connect with us

ময়মনসিংহ

বেলাবতে দেয়াল চাপায় শিশুর মৃত্যু, আহত ৪

Published

on

নরসিংদীর বেলাবতে মাটির ঘরের দেয়ালের নিচে পড়ে ফারজানা (৭) নামে এক শিশু মারা গেছে।

মঙ্গলবার (১৩ জুলাই) বিকেল ৬ টায় দিকে উপজেলার বাজনাব সৈয়দপাঁড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত ফারজানা উপজেলার বাজনাব ইউনিয়নের বাজনাব সৈয়দপাঁড়া গ্রামের মোঃ কানন খন্দকারের মেয়ে।

এসময় আহত হয় কাননের বড় ভাই রবিন খন্দকারের ৬ মাস বয়সি কন্যা সন্তান তানহা, রবিন খন্দকারের স্ত্রী নুরজাহান বেগম (২২), কাননের দুই প্রতিবন্ধী বোন হালিমা (৮) ও অলিভা বেগম (১৪)।

নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, নিহত শিশুর পিতা কানন খন্দকারের ঘরের সাথে স্থানীয় রহিম ভূইয়ার ছেলে আকরাম মাষ্টারের মাটির ঘর রয়েছে। ঘটনার সময় আকরাম মাষ্টারের মাটির ঘরটি তারই ভাই চাঁন মিয়া শ্রমিক দিয়ে ভাঙ্গার সময় মাটির ঘরের দেয়াল আকরাম মাষ্টারের ঘরের ঘা ঘেঁষে থাকা কানন খন্দকারের টিনের ঘরের উপর পড়ে যায়।

Advertisement

এসময় ঘরে থাকা কানন খন্দকারের শিশু সন্তান ফারজানা নিহত হয় ও রবিন খন্দকারের স্ত্রী নুরজাহান, শিশু সন্তান তানহা ও কানন খন্দকারের দুই প্রতিবন্ধী বোন হালিমা ও অলিভা গুরুতর আহত হন।

গুরুতর আহতদের প্রথমে বেলাব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পরে ভাগলপুর জহিুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর আহতদের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য প্রেরণ করা হয়।

বেলাব থানার সহকারী পরিদর্শক মোঃ বিল্লাল হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান।

তিনি বলেন, ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশের প্রাথমিক সুরাতহাল রিপোর্ট তৈরি করেছি। ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতালে মর্গে প্রেরণ করা হবে শিশুটির মরদেহ।

মুনিয়া

Advertisement
Advertisement

ময়মনসিংহ

পরিচয় মিলেছে গর্তে পাওয়া সেই তিন মরদেহের

Published

on

ময়মনসিংহের ত্রিশালে মাটি খুঁড়ে উদ্ধার হওয়া নারী ও শিশুদের মরদেহের পরিচয় মিলেছে।

তারা হলেন- আমেনা বেগম (২৫) এবং তার দুই ছেলে আবু বক্কর (৪) ও আনাস (২)।

মঙ্গলবার (২১ মে) রাতে ত্রিশাল থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আলমগীর এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এ ঘটনায় রাতেই আমেনা খাতুনের মা হাসিনা খাতুন বাদী হয়ে ত্রিশাল থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।

এএসআই জানায়, ৬ বছর আগে মামাতো ভাই আলী হোসেনের সঙ্গে বিয়ে হয় আমেনার। আলী হোসেন উপজেলার রামপুর ইউনিয়নের কাকচর নয়াপাড়া গ্রামের মো. আবদুল হামিদের ছেলে।

Advertisement

আলী হোসেন অলস প্রকৃতির। যে কারণে কোনো কাজ না করে বেকার থাকতেন। তার স্ত্রী আমেনা মানুষের বাড়িতে গৃহকর্মীর কাজ করে সংসার চালাতেন। সম্প্রতি এনজিও থেকে টাকা তুলেন আমেনা। এনজিওর কিস্তি দেয়া নিয়ে প্রায়ই তাদের মধ্যে ঝগড়া হতো।

গেলো ১৬ মে এনজিওর কিস্তি নিয়ে তাদের ঝগড়া হয়। পরে ওই দিনই স্ত্রী আমেনাকে ঢাকায় কাজে নেয়ার কথা বলে দুই ছেলেসহ বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান আলী হোসেন। এরপর থেকে আলী হোসেন ও আমেনার ফোন বন্ধ ছিল।

পুলিশের ধারণা, ঢাকায় নেয়ার কথা বলে আলী হোসেন তার স্ত্রী-সন্তানদের পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী হত্য করে বাড়ির পাশে নির্জনস্থানে মাটির গর্তে পুঁতে রাখেন।

ত্রিশাল থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আলমগীর বলেন, ঘটনার পর থেকে আলী হোসেন পলাতক। তাকে গ্রেপ্তারের অভিযান চলছে।

মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে উপজেলার রামপুর ইউনিয়নের কাকচর নয়াপাড়া গ্রামে এক নির্জন স্থানে শিয়ালের টানাহেচড়ায় এক নারী ও দুই শিশুকে মাটিতে পুঁতে রাখার সন্ধান পায় এলাকাবাসী। খবর পেয়ে এসব মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ময়মনসিংহ

গর্তে পাওয়া মরদেহগুলো একই পরিবারের, ধারণা পুলিশের

Published

on

ময়মনসিংহের ত্রিশালে একটি পতিত জমির গর্ত থেকে উদ্ধার করা এক নারী ও দুই শিশুর মরদেহ একই পরিবারের সদস্যদের বলে ধারণা করছে পুলিশ। তবে মরদেহগুলো ক্ষতবিক্ষত হওয়ায় এবং আঙ্গুল না থাকায় তাদের নাম-পরিচয় এখনো শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।

মঙ্গলবার (২১ মে) বিকেলে ত্রিশাল উপজেলার কাকচর নয়াপাড়া এলাকায় ওই তিনজনের মরদেহ পাওয়া যায় বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন ত্রিশাল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন।

স্থানীয়রা জানায়, একটি পুকুরের পাশে পতিত জমিতে তিনজনের মরদেহ পুঁতে রাখা ছিল। হালকা মাটি চাপা দিয়ে আনুমানিক ৬-৭ দিন আগে পুঁতে রাখায় মরদেহ পচে গেছে । দুর্গন্ধ ছড়ানোয় গেলো রাতে শিয়াল গর্ত থেকে মরদেহ বের করে নিয়ে আসে।

স্থানীয়রা আরও জানান,  দুই যুবক মসজিদের দিকে যাওয়ার পথে ক্ষেতের মধ্যে দুই শিশুর মরদেহ এবং ঝোপের ভেতরে ছোট্ট গর্তে হাতের একটি অংশ দেখতে পান। খবর পেয়ে ছুটে আসেন আশপাশের লোকজন। পরে ঘটনাস্থলে আসে থানা পুলিশ,পিবিআই ও র‍্যাব।

ত্রিশাল থানার ওসি কামাল হোসেন জানান, ধারণা করা হচ্ছে সপ্তাহখানেক আগে মরদেহগুলো এখানে পুঁতে রাখা হয়েছে।  ত্রিশাল থানায় এমন তিনজনের নিখোঁজের কোনো তথ্য নেই। তাঁদের ধারণা, হত্যাকাণ্ডে জড়িতরা দূরের কোনো এলাকায় ঘটনাটি ঘটিয়ে এখানে মরদেহ পুঁতে রাখতে পারে।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ময়মনসিংহ

গর্ত থেকে দুই শিশুসহ ৩ জনের মরদেহ উদ্ধার

Published

on

মরদেহ

ময়মনসিংহের ত্রিশালের কাকচর এলাকায় গর্ত খুঁড়ে দুই শিশু ও এক নারীসহ ৩ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

মঙ্গলবার (২১ মে) বেলা ৩টার দিকে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে এলাকাবাসীর সহায়তায় গলিত মরদেহগুলো উদ্ধার করে। ধারণা করা হচ্ছে- কয়েকদিন আগে হত্যার পর তাদেরকে গর্ত করে পুঁতে রাখা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ত্রিশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন।

তিনি জানান, নিহতদের নাম-পরিচয় সনাক্ত করা যায়নি। হত্যার কারণ ও তাদের পরিচয় সনাক্তে কাজ করছে পুলিশ।

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত