অপরাধ
পুলিশ ছদ্মবেশে ডাকাতি-ছিনতাই ছিল যাদের পেশা
Published
3 years agoon
By
জাকির হোসাইনপুলিশের ছদ্মবেশে ডাকাতি-ছিনতাই করা প্রতারক চক্রের ৫ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের একটি দল মঙ্গলবার (১৩ জুলাই) সন্ধ্যায় মোহাম্মদপুরের বছিলা এলাকা থেকে এই চক্রের চার সদস্যকে গ্রেফতার করেছে।
গ্রেফতারকৃতরা হলো- মানিক ব্যাপারী ওরফে দারোগা মানিক (৩৫), জাহিদ হাসান ওরফে রেজাউল (২৮), ফারুক হোসেন ওরফে নাসির উদ্দিন (৪০) ও রুবেল সিকদার ওরফে রুস্তম (৩০)।
তাদের কাছ থেকে ডিবি পুলিশ লেখা জ্যাকেট, একটি বন্দুক, একটি খেলনা পিস্তল, ওয়াকিটকি, একটি ওয়ারলেস সেটসহ ডাকাতি ও ছিনতাইকাজে ব্যবহৃত ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (উত্তর) হারুন অর রশিদ জানান, গ্রেফতারকৃতরা সংঘবদ্ধ ডাকাত ও ছিনতাইকারী দলের সদস্য। তারা ঈদুল আযহা উপলক্ষে পশুর হাটে আগত ব্যাপারী ও ক্রেতাদের ডাকাতি-ছিনতাই করার পরিকল্পনা করছিলো। তারা ডিবি পুলিশ পরিচয় দিয়ে রাজধানী ও আশপাশের এলাকায় চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশির নামে সর্বস্ব লুটে নিতো।
পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, একটি চক্র দীর্ঘদিন ধরে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতি-ছিনতাই করে আসছিল। কিন্তু ডিবি পুলিশ বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া সবসময় বা সব জায়গায় চেকপোস্ট বসায় না। পুলিশ পরিচয়ে কেউ তল্লাশি করতে চাইলে তার পরিচয় নিশ্চিত করার আহ্বান জানান তিনি। আশপাশে পোশাকে অন-ডিউটিতে থাকা অন্য পুলিশ সদস্যদের মাধ্যমে পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার কথাও বলেন তিনি।
গোয়েন্দা পুলিশের কর্মকর্তারা জানান, এই চক্রের মূলহোতা হলো ‘মানিক দারোগা’। ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতি-ছিনতাই করার সময় সে টিম লিডার হিসেবে নিজেকে দারোগা বা সাব-ইন্সপেক্টর পরিচয় দিতো। এজন্য চক্রের সবাই তাকে মানিক দারোগা বলে ডাকে। এই চক্রের সদস্যরা একাধিকবার ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি-ছিনতাই করতে গিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হয়েছে। কিন্তু গ্রেফতারের পর কিছুদিন কারাগারে থাকলেও আদালতের মাধ্যমে জামিন নিয়ে বাইরে এসে আবারও একই কাজে লিপ্ত হতো তারা।
গোয়েন্দা কর্মকর্তারা জানান, গত ৭ জুন গাজীপুরের লিবার্টি নিট ওয়্যার নামে একটি গার্মেন্টস কারখানার দুই কর্মকর্তা শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের শফিপুর শাখা থেকে ১৯ লাখ ২৫ হাজার টাকা তুলে মোটরবাইক যোগে কারখানায় ফিরছিলেন। কারখানার শ্রমিক ও স্টাফদের বেতন দেওয়ার জন্য তারা টাকা তুলে নিয়ে যাচ্ছিলেন। ব্যাংক থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা তুলে নেওয়ার খবর পেয়েছিল এই ভুয়া ডিবি পুলিশের চক্রটি। তারা চান্দরা পল্লীবিদ্যুৎ অফিসের পাশে সাধারণ পুলিশ সদস্যের মতোই একটি চেকপোস্ট বসিয়ে মোটরবাইক আরোহী দুই গার্মেন্টস কর্মকর্তাকে আটক করে। অস্ত্রের মুখে তাদের দ্রুত গাড়িতে তুলে মারধর করে টাকার ব্যাগটি ছিনিয়ে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় ওই গার্মেন্টস কারখানার ডেপুটি ম্যানেজার জসিম উদ্দিন বাদী হয়ে কালিয়াকৈর থানায় একটি মামলা দায়ের করেছে।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একজন কর্মকর্তা জানান, ভুয়া ডিবি পুলিশের এই চক্রটিকে গ্রেফতারের পর জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে তারা গাজীপুরের ওই ঘটনাটি স্বীকার করেন। গার্মেন্টস কারখানার বেতন-ভাতার সেই টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার পর তারা ছয়জন ভাগ করে নেন। টিম লিডার ‘দারোগা মানিক’ নিয়েছিলেন ৫ লাখ। বাকিরা কেউ ২ লাখ কেউ ৩ লাখ করে ভাগ করে নিয়েছেন।
গোয়েন্দা পুলিশের ওই কর্মকর্তা জানান, ঈদকে কেন্দ্র করে এই গ্রুপটি আবারও রাজধানীতে গরুর হাটে আগত ক্রেতা ও বেপারীদের টার্গেট করে মাঠে নেমেছিল। পুলিশ পরিচয়ে অস্ত্র ঠেকিয়ে গাড়িতে তুলে সবকিছু ছিনিয়ে নিয়ে নির্জন রাস্তায় নামিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা ছিল তাদের। এজন্য চক্রের সদস্যরা বিভিন্ন গরুর হাটে রেকি করা শুরু করেছিল।
গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বলছেন, এই চক্রের একাধিক ব্যক্তি বিভিন্ন ব্যাংকে গিয়ে কে বেশি পরিমাণ টাকা তুলছে তা রেকি করে। গাজীপুরের ঘটনাটির আগে তাদের স্বাধীন নামে একজন সদস্য তিন দিন ওই ব্যাংকে গিয়ে ঘোরাঘুরি করেছে। কেউ বেশি পরিমাণ টাকা তুললেই মোবাইল ফোনে তাদের শারীরিক বর্ণনা বা পোশাকের রঙ বলে দেয় সহযোগী আরেকজনের কাছে। সহযোগী চক্রের এক সদস্য দাঁড়িয়ে থাকে ব্যাংকের সামনে। চক্রের ওই সদস্য পিছু নেয় টাকা তুলে কর্মস্থল বা বাসায় ফেরা ব্যক্তির। তারপর চক্রের অপর সদস্যরা দ্রুত গাড়ি নিয়ে কোনও একটি নির্জন জায়গা বেছে নিয়ে চেকপোস্টের নামে তল্লাশি শুরু করে।
গোয়েন্দা পুলিশ জানায়, গ্রেফতারকৃত চারজনের নামে রাজধানী ও আশপাশের বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। এর মধ্যে মানিকের নামে দুটি, রেজাউলের নামে দুটি, ফারুকের নামে একটি ও রুবেলের নামে সাতটি মামলার তথ্য পেয়েছে গোয়েন্দা পুলিশ। গ্রেফতারের পর তাদের বিরুদ্ধে মোহাম্মদপুর থানায় অস্ত্র আইনসহ পৃথক দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের তেজগাঁও জোনের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার শাহাদাত হোসেন সুমা জানান, এই চক্রের আরও বেশ কয়েকজন সদস্যের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে। তাদের গ্রেফতারের জন্য অভিযান চালানো হচ্ছে।
অন্যরা যা পড়ছেন
‘গাজায় ও ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে লন্ডনকে পাশে চায় ঢাকা’
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
বিএনপি কখনো পরাজিত হবে না : ফখরুল
রাজধানীর নিকুঞ্জে আবাসিক ভবনে বিস্ফোরণ, আহত ১
এক সপ্তাহে হিটস্ট্রোকে ১০ জনের মৃত্যু
নিজ ঘর থেকে আড়াই বছরের শিশুর দ্বিখণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজারে ১০ কেজি গাঁজাসহ যুবক গ্রেপ্তার
তিন ঘণ্টা পর সিলেটের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
ঘুমন্ত হেলপারকে পুড়িয়ে হত্যা, ৩ বিএনপি কর্মী গ্রেপ্তার
মায়ানমারের বিচ্ছিন্নবাদী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সদস্যরা নাফ নদী থেকে ১০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে। তাদের ফেরত আনতে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা।
গেলো বুধবার (১ মে) সকালে কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের নাফ নদের অংশের মোদির খাল থেকে তাদের ধরে নিয়ে যাওয়া হয় বলে জানিয়েছেন পালংখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম গফুর উদ্দিন চৌধুরী।
ধরে নিয়ে যাওয়া ১০ জেলে হলেন, পালংখালী ইউনিয়নের রহমতের বিল এলাকার হোসেন আলীর ছেলে জানে আলম (৩৫), মৃত আবদুস ছালামের ছেলে আব্দুর রহিম (৪০), মৃত জালাল আহমদের ছেলে আনোয়ারুল ইসলাম (৩৭) ও সাইফুল ইসলাম (৩০), মৃত আলী আহমদের ছেলে আয়ুবুল ইসলাম (৩০), আবু তাহেরের ছেলে শাহীন (২০), গৌজঘোনা এলাকার আলী আহমদের ছেলে আবদুর রহিম (৫২), পুটিবনিয়া এলাকার মৃত মিয়া হোসেনের ছেলে ওসমান গণী (৩০), মৃত আবুল শামার ছেলে ওসমান (৩৫), আয়ুব ইসলামের ছেলে আবুল হাশিম (৩৫)।
গফুর উদ্দিন চৌধুরী জানান, খালের মুখে মাছ ধরার সময় আরাকান আর্মির সদস্যরা ১০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে। এ পর্যন্ত কোনো খোঁজ-খবর পাওয়া যাচ্ছে না। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন প্রশাসনকে জানানো হয়েছে।
উখিয়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা তানবীর হোসেন বলেন, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের মাধ্যমে ঘটনা জেনেছি। প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে উচ্চ পর্যায়ে অবগত করা হয়েছে। বিজিবির হস্তক্ষেপে ফেরত আনার প্রক্রিয়া চলছে।
এএম/
অপরাধ
রিমান্ডে নিয়ে মিল্টনের সব অপকর্ম বের করবো: হারুন
Published
18 hours agoon
মে ২, ২০২৪By
অনন্যা চৈতীমানবতার সেবক হিসেবে পরিচিত ‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’ আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত একটি মামলা হয়েছে। মামলায় সাতদিনের রিমান্ড চেয়ে তাকে আদালতে পাঠানো হয়েছে। রিমান্ডে নেয়ার পর তার সব অপকর্ম তদন্ত করে বের করা হবে।
বৃহস্পতিবার (২ মে) ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ। তার বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত একটি মামলা হয়েছে। মামলায় সাতদিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। রিমান্ডে আসার পর তার যে অপকর্মগুলো রয়েছে সবগুলো তদন্ত করে বের করা হবে।
হারুন অর রশীদ বলেন, কেউ মারা গেলে মরদেহ দাফনের পর চিকিৎসা ও সিটি করপোরেশনের স্বাক্ষর ও সিল জাল করে মৃত সনদ দিতেন মিল্টন। সেই সিলগুলো উদ্ধার করা হয়েছে।
তিনি বলেন, আরও দুজন ব্যক্তি থানায় রয়েছে মামলা করার জন্য। মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে মোট তিনটি মামলা রুজু হবে।
অন্য এক প্রশ্নের জবাবে হারুন বলেন, মিল্টনকে রিমান্ডে নিয়ে তার স্ত্রীকেও ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। আর যদি কেউ তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা করে তাহলে তার স্ত্রীকেও গ্রেফতার করা হবে। তার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ সেগুলো সে অস্বীকার করতে পারেনি।
এর আগে বুধবার (১ মে) রাতে রাজধানীর মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে মিল্টন সমাদ্দারকে আটক করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।
সম্প্রতি মিল্টন সমাদ্দারের বিভিন্ন অপকর্ম নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হয়। এরপর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাকে নিয়ে শুরু হয় সমালোচনার ঝড়। মুখ খুলতে থাকেন ভুক্তভোগীরাও। যদিও কয়েকটি গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিয়ে তার বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেন মিল্টন সমাদ্দার।
এসি//
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে ৩১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২ মে) সকালে ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
ডিএমপি পক্ষ থেকে বলা হয়, ডিএমপির নিয়মিত মাদকবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে বুধবার (১ মে) সকাল ৬টা থেকে আজ সকাল ৬টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালানো হয়।
এ সময় ২৫২ পিস ইয়াবা, ২৩.৫ গ্রাম ৩০ পুরিয়া হেরোইন ও ৩২ কেজি ৮০০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে ডিএমপির সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ১৮টি মামলা রুজু হয়েছে।
জাতীয়
মুক্তি পাননি মামুনুল হক, কখন পাবেন জানালো কারা কর্তৃপক্ষ
ইসলামবিষয়ক বক্তা ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক বৃহস্পতিবার(২মে) রাতে মুক্তি পাননি। ওই রাতেই তার...
মামুনুল হকের জামিন, জেল গেটে নেতাকর্মীদের ভিড়
হেফাজতে ইসলামের নেতা মামুনুন হক আদালত থেকে জামিন পেয়েছেন। এখন কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তির অপেক্ষায় আছেন। রাতেই তিনি কারা মুক্ত...
বাসার পথে বেগম খালেদা জিয়া
প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে হাসপাতাল ছাড়লেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। বৃহস্পতিবার (২ মে) রাত ৮টা ২৪ মিনিটে এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে...
‘গাজায় ও ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে লন্ডনকে পাশে চায় ঢাকা’
গাজা ও ইউক্রেনে চলমান যুদ্ধের অবসানে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করতে যুক্তরাজ্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। স্থানীয় সময় বুধবার(১...
এপ্রিলে রেমিট্যান্স এসেছে ২২ হাজার ৪৪০ কোটি টাকা
সদ্যবিদায়ী এপ্রিল মাসে ২০৪ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ২২...
নাফ নদী থেকে ১০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
মায়ানমারের বিচ্ছিন্নবাদী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সদস্যরা নাফ নদী থেকে ১০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে। তাদের ফেরত আনতে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে...
নির্বাচনে কাউকে প্রভাব বিস্তার করতে দেয়া হবে না: রাশেদা সুলতানা
নির্বাচনী আইন যারা মানবেন না, তাদের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশন আইনী ব্যবস্থা নেবে। নির্বাচন কমিশন কিন্তু এতো দুর্বল নয়। প্রভাবশালীরা নির্বাচনে...
মিল্টন সমাদ্দার ৩ দিনের রিমান্ডে
মিরপুর মডেল থানার মামলায় চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দার প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে জাল মৃত্যু সনদ তৈরির...
চাল ছাঁটাই ও পলিশ বন্ধে আইন করা হয়েছে: খাদ্যমন্ত্রী
চাউলের যে পুষ্টিগুন থাকে অতিরিক্ত ছাঁটাইয়ে ও পলিশ কারণে নষ্ট হয়ে যায়। তাই চাল ছাঁটাইয়ের সময় রাইস মিলে পলিশ বন্ধে...
সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ জে মোহাম্মদ আলী আর নেই
জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি, সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ও সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সভাপতি জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী মারা...
মুক্তি পাননি মামুনুল হক, কখন পাবেন জানালো কারা কর্তৃপক্ষ
ইসরায়েল-হামাস নতুন যুদ্ধবিরতি! যা আছে প্রস্তাবে
কুমিল্লায় বজ্রপাত, পৃথক স্থানে চারজনের মৃত্যু
আসছে কৃষ-৪,প্রতীক্ষার পালা শেষ হৃত্বিক ভক্তদের
মামুনুল হকের জামিন, জেল গেটে নেতাকর্মীদের ভিড়
অবশেষে স্বস্তির বৃষ্টিতে ভিজলো ঢাকা
বাচসাস’র গোলটেবিল বৈঠক: সিনেপ্লেক্স ও সিনেমা হল বাড়ানোর দাবি
‘সত্যজিত রায়: বাংলা চলচ্চিত্র যোদ্ধার সাহসিক প্রতিভা’
বাসার পথে বেগম খালেদা জিয়া
‘গাজায় ও ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে লন্ডনকে পাশে চায় ঢাকা’
৯ দিনে একে একে মারা গেলেন ৩ ভাই
এক মিনিটের জন্য বিসিএসের স্বপ্ন চুরমার!
রাতের মধ্যে যেসব জেলায় ঝোড়ো হাওয়াসহ হতে পারে বৃষ্টি
সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও
৭৫ নেতাকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার
গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
বাংলাদেশ-চীনের সামরিক মহড়া, যা জানালো ভারত
বিয়েতে পাওয়া স্ত্রীর উপহারে স্বামীর অধিকার নেই
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
- দুর্ঘটনা7 days ago
৯ দিনে একে একে মারা গেলেন ৩ ভাই
- বাংলাদেশ6 days ago
এক মিনিটের জন্য বিসিএসের স্বপ্ন চুরমার!
- আবহাওয়া6 days ago
রাতের মধ্যে যেসব জেলায় ঝোড়ো হাওয়াসহ হতে পারে বৃষ্টি
- টুকিটাকি4 days ago
সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও
- বাংলাদেশ7 days ago
৭৫ নেতাকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
- ঢাকা2 days ago
টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার
- খুলনা5 days ago
গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু
- অপরাধ1 day ago
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা