ঢাকা
বায়ুদূষণে ঢাকায় স্বাভাবিক নিশ্বাস নিতে পারছে না ৪০% শিশু
ঢাকার গুলিস্তান থেকে ঠাটারি বাজারের দিকে কিছু দূর এগোলেই নবাবপুর সরকারি উচ্চবিদ্যালয়। মূল ফটকের সামনের রাস্তায় যানবাহনের জট আর বাজারের হট্টগোল। স্কুল ভবনের চারপাশেই কাঁচাবাজার আর কারখানা। যানবাহন চলাচলে ধুলা ঢুকছে বিদ্যালয়ের ভেতর। এ অবস্থায় শিক্ষার্থীরা ক্লাস করছে।
বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র আকাশ জানায়, স্কুলে আসা ও যাওয়ার পথে ধুলা খেতে হয়। ক্লাসের মধ্যেও ধুলা আর ধোঁয়ার যন্ত্রণা। কোনো না কোনো ক্লাসের কেউ না কেউ ঠান্ডা–কাশিতে ভুগছেই উল্লেখ করে শিশুটি জানায়, আগে শীতকালে বাতাস খারাপ থাকত। এখন সারা বছরই ধুলা খেতে হয়।
খুদে এই শিক্ষার্থীর বক্তব্যের প্রতিফলনই ঘটেছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট), যুক্তরাজ্যভিত্তিক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল সেন্টার ফর ক্লিন এয়ার রিসার্চ, যুক্তরাষ্ট্রের ফিলাডেলফিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ও হিউস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ গবেষণায়।
চলতি ফেব্রুয়ারি মাসে আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান সাময়িকী এনভায়রনমেন্টাল রিসার্চ কমিউনিকেশন–এ প্রকাশিত ওই গবেষণা বলছে, শিশুরা দিনের ১৭ শতাংশ সময় কাটায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। যে কারণে শ্রেণিকক্ষ ও খেলার মাঠের পরিবেশ সাধারণভাবে নিরাপদ থাকার কথা। কিন্তু রাজধানী ঢাকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর প্রাঙ্গণ দূষিত বায়ু ও বিষাক্ত গ্যাসে ভরে উঠছে।
গবেষণায় বিদ্যালয়গুলোতে মানবদেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর অতি ক্ষুদ্র বস্তুকণা পিএম-১, পিএম ২.৫ ও পিএম ১০ পরিমাপ করা হয়। আর ক্ষতিকর গ্যাসের মধ্যে নাইট্রোজেন ডাই–অক্সাইড, ভোলাটাইল অর্গানিক ও কার্বন ডাই–অক্সাইডের পরিমাণ পরীক্ষা করা হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মানমাত্রার চেয়ে সর্বোচ্চ প্রায় তিন গুণ (২ দশমিক ৯) বেশি পাওয়া গেছে। গবেষণায় বলা হয়েছে, ডব্লিউএইচওর মানমাত্রা হচ্ছে প্রতি ঘনমিটার বাতাসে ৪৫ মাইক্রোগ্রাম পিএম ১০ থাকতে হবে, পিএম ২.৫ থাকবে ১৫ মাইক্রোগ্রাম। এর চেয়ে বেশি থাকলে তা মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর। শ্রেণিকক্ষে হেজারডাস বা আপদ পর্যায়ের গ্যাস ও মারাত্মক ক্ষতিকর পর্যায়ের দূষিত বায়ু পাওয়া গেছে।
গবেষণা দলের অন্যতম সদস্য ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের শিক্ষক শতাব্দী রায় বলেন, আমাদের দেশে স্কুলগুলোর বেশির ভাগই প্রধান সড়ক ও বাণিজ্যিক এলাকার গলির মধ্যে। যে কারণে বাতাস প্রবাহের জায়গা কম। আবার দূষিত বাতাস সহজে স্কুলে প্রবেশ করে আর বের হতে পারে না। যার শিকার হচ্ছে শিশুরা।
যে ১০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ওপর গবেষণাটি করা হয়েছে, নবাবপুর সরকারি উচ্চবিদ্যালয় সেগুলোর একটি। বাকিগুলো হলো কমলাপুর হাইস্কুল, নিউ মডেল বহুমুখী হাইস্কুল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি হাইস্কুল, খিলগাঁও গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মতিঝিল মডেল হাইস্কুল, মানিকনগর মডেল হাইস্কুল, আহমেদাবাগ হাইস্কুল ও বাড্ডা হাইস্কুল।
গবেষণায় শ্রেণিকক্ষে থাকা ২৫০ জন শিশুর শ্বাস–প্রশ্বাস নেয়ার স্বাভাবিক ক্ষমতা পরীক্ষা করা হয়। নিশ্বাস পরিমাপ করার বিশেষ যন্ত্র ফ্লো মিটার দিয়ে করা ওই পরীক্ষায় ৪০ শতাংশ শিশু স্বাভাবিকভাবে শ্বাস–প্রশ্বাস নিতে পারেনি। আর বেশির ভাগ শিশুর বায়ুদূষণজনিত কোনো না কোনো সমস্যা পাওয়া গেছে।
পঞ্চম থেকে সপ্তম শ্রেণিতে পড়া এবং ৯ থেকে ১২ বছর বয়সী এসব শিশুর মধ্যে দৈবচয়নের ভিত্তিতে জরিপটি করা হয়। তাতে দেখা যায়, তারা ঠান্ডা, কাশি, সর্দি, জ্বর, মাথাব্যথাসহ নানা সমস্যায় ভুগছে। দূষিত বায়ু ও গ্যাসের কারণে তাদের ফুসফুস ঠিকমতো কাজ করছে না বলে গবেষকেরা মনে করছেন।
জানতে চাইলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত বলেন, আমরা ঢাকার ৪৫২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মেরামত এবং সৌন্দর্যবর্ধনের উদ্যোগ নিয়েছি। সেখানে বাতাস চলাচলের জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রাখা এবং বায়ুদূষণ রোধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হবে। এ ছাড়া দেশে নতুন যে বিদ্যালয়গুলো নির্মিত হচ্ছে, সেখানে বায়ুদূষণের বিষয়টিকে বিবেচনায় নিয়ে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
২০১৮ সালের এপ্রিল থেকে অক্টোবর পর্যন্ত ছয় মাস ধরে গবেষণাটি পরিচালনা করা হয়। প্রতি দুই দিনে একবার চার ঘণ্টা করে বায়ুর মান পরিমাপ করা হয়। গবেষণায় দেখা গেছে, অতি ক্ষুদ্র বস্তুকণা বাতাসের সঙ্গে শ্রেণিকক্ষে ঢুকছে। বাতাস বের হওয়ার জন্য পর্যাপ্ত জানালা, দরজা ও ভ্যানটিলেশন (ঘুলঘুলি) না থাকায় কক্ষগুলোতে তা আটকে থাকছে।
গবেষক দলের অন্যতম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক আবদুস সালাম বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো শিশুদের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ করে গড়ে তুলতে হবে।
ঢাকা
চিকিৎসার খরচ চালাতে না পেরে রিকশাচালকের আত্মহত্যা
স্ত্রী ও এক সন্তান নিয়ে অভাবের সংসার। তার ওপর কয়েক বছর ধরে ভুগছিলেন হার্টের রোগসহ নানা অসুখে। নুন আনতে যেখানে পান্তা ফুরানোর মত অবস্থা, সেখানে বছরের পর বছর চিকিৎসার খরচ চালানোর চাপ আর নিতে পারছিলেন না তিনি। আর্থিক কষ্টের সাথে যোগ হয়েছিল শারীরিক ব্যথা। এসব সহ্য করতে না পেরে অবশেষে নিজের পেটে নিজেই ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যা করেন রংপুর থেকে জীবিকার সন্ধানে রাজধানীতে আসা – ৪৫ বছর বয়সী রিকশাচালক জয়নাল আবেদীন।
রাজধানীর হাতিরঝিলের মধুবাগ এলাকায় ভাড়া করা বাসায় মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে নিজের পেটে নিজেই ছুরি চালান জয়নাল। আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হলে রাত পৌনে ৯টায় মারা যান তিনি।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বলেন, ঘটনাটির তদন্ত করা হচ্ছে।
নিহতের স্ত্রী মঞ্জিলা বেগম জানান, আমার স্বামী রিকশা চালাতেন। চার বছর আগে হার্টের রোগ ধরা পড়ে তার। আমি বাসা বাড়িতে কাজ করি। আমার এক মেয়ে এক ছেলে। মেয়েটি একটি গার্মেন্টসে চাকরি করে। ছেলেটির বয়স পাঁচ বছর। আমরা গরিব মানুষ। হার্টের রোগের চিকিৎসা করাতে অনেক টাকা পয়সা লাগে। আমার স্বামী এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার পর থেকে কোনও কাজই করতে পারতেন না।
তিনি বলেন, আমাদের মা-মেয়ের সামান্য এই টাকায় সংসার চলত। অভাবের সংসারে খুব কষ্ট করে দিন চলে আমাদের। স্বামীর হার্টের রোগের চিকিৎসার জন্য এত টাকা পয়সা আমাদের নেই। তাই কখনও আমরা তার জন্য ওষুধ কিনে দিতে পারতাম, আবার অনেক সময় পারতাম না।
তিনি আরও জানান, আজ সন্ধ্যার পর শরীরের ব্যথায় আমার স্বামী কাতর হয়ে পড়ছিলেন। কিন্তু টাকা না থাকায় তার জন্য ওষুধ আনতে পারিনি। এই কষ্টে আমার স্বামী নিজের পেটে চাকু চালিয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নেন। পরে আমরা এই অবস্থা দেখে তাকে দ্রুত ঢাকা মেডিক্যালে নিয়ে আসি। পরে এখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
জয়নাল আবেদীন রংপুরের পীরগঞ্জ থানার হাসানপুর গ্রামের মৃত মোজামিয়ার ছেলে। বর্তমানে মগবাজার মধুবাগের ৩ নম্বর গলির বাসায় ভাড়া থাকতেন।
ঢাকা
গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, একই পরিবারের দগ্ধ ৪
ঢাকার ধামরাইয়ে পৌর এলাকায় গ্যাস সিলেন্ডার লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের চার জন দগ্ধ হয়েছেন। এরমধ্যে তিনজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্ল্যাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে ধামরাই পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের মোকামটোলায় এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
দগ্ধরা হলেন নুরুল ইসলাম (৫৫), তার স্ত্রী সুফিয়া বেগম (৫০), মেয়ে গণবিশ্ববিদ্যালয়ের এমবিবিএসের শিক্ষার্থী নিশরাত জাহান সাথী (২১) ও ছেলে এইচএসসি পরীক্ষার্থী আল হাদী সোহাগ (১৮)।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্ল্যাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক মো. তরিকুল ইসলাম গণমাধ্যমে বলেন, ঢাকার ধামরাই থেকে দগ্ধ অবস্থায় চারজনকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে আসে। তাদের মধ্যে নুরুল ইসলামের শরীরের ৪৮ শতাংশ, সুফিয়া বেগমের ৮০ শতাংশ, সোহাগ হোসেনের ৩৮ শতাংশ ও নিশরাত জাহান সাথীর ১৬ শতাংশ পুড়ে গেছে। এরমধ্যে তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
ধামরাই ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ইনচার্জ সোহেল রানা বলেন, বিস্ফোরণের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই। তবে, দগ্ধদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হয়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, লিকেজ থেকে তিন কক্ষের ফ্ল্যাটটিতে গ্যাস জমে ছিল। ভোরের দিকে রান্না করতে উঠে আগুন জ্বালাতেই সেই গ্যাস থেকে তিনটি কক্ষেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে।
ধামরাই থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) হুমায়ুন কবীর ঢাকা গণমাধ্যমে বলেন, আগুনে দগ্ধ চারজনকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্ল্যাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করেছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এএম/
ঢাকা
এলিফ্যান্ট রোডে নিজ ঘর থেকে শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোডে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন আমিনুর ইসলাম (২৪) নামে এক শিক্ষার্থী।
নিহত আমিনুর ইসলাম আসাদ গেট এলাকার বিসিআই ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউটে ডিপ্লোমা সিভিল বিভাগে পড়াশোনা করতেন। পাশাপাশি তিনি রাইড শেয়ারিং (পাঠাও) চালাতেন।
বুধবার (২৭ মার্চ) ভোর সাড়ে তিনটার দিকে ওই এলাকার মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টার থেকে তার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেন নিউমার্কেট থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. কামাল মুন্সি।
তিনি বলেন, এলিফ্যান্ট রোড মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের একটি ভবনের তৃতীয় তলায় পরিবারের সঙ্গে ভাড়া বাসায় থাকতেন আমিনুর।
কামাল মুন্সি জানান, ‘আমিনুর বারান্দার রুমে থাকতেন। রাতে খাবার খেয়ে তার রুমে ঘুমাতে যান। সেখানে মধ্যরাতে সবার অগোচরে ফ্যান ঝুলানো কাঠের আড়ার সঙ্গে রশি দিয়ে গলায় ফাঁস দেন। তার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।’
এসআই আরও বলেন, মৃতের পরিবার থেকে তার মৃত্যুর সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ জানা যায়নি। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, তিনি গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। এছাড়া অন্য কোনো কারণ আছে কি না, তা তদন্ত এবং ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর জানা যাবে।’
নিহতের সৎ ভাই মাইনুল ইসলাম জানান, ‘মঙ্গলবার রাতে খাবার খেয়ে আমিনুর তার রুমে ঘুমাতে যান। আড়াইটার দিকে তার রুমে গলায় ফাঁস দেয়। পরে সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। তবে কী কারণে আমিনুর আত্মহত্যা করেছেন, সে ব্যাপারে কিছুই জানতে পারেননি তিনি।
জানা গেছে, নিহত আমিনুর কুড়িগ্রাম জেলার ওলিপুর উপজেলার কাঁঠালবাড়ি গ্রামের মো. শামীমের ছেলে। দুই ভাইয়ের মধ্যে তিনি ছিলেন ছোট।
- ঢাকা7 days ago
প্রেমের টানে মামিকে নিয়ে পালালেন ভাগ্নে
- বাংলাদেশ5 days ago
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে থাকা জলদস্যুদের ঘিরে ফেলা হচ্ছে
- জাতীয়3 days ago
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে অভিযানের পক্ষে নয় মালিকপক্ষ
- বাংলাদেশ4 days ago
মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ছাত্র অপহরণ: চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা
- আবহাওয়া7 days ago
পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ কবে জানালো নাসা, দিন হবে রাতের মতো
- আন্তর্জাতিক6 days ago
গাজায় যুদ্ধবিরতিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব আটকে দিল চীন-রাশিয়া
- বাংলাদেশ4 days ago
৮ জেলায় শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টির শঙ্কা
- আন্তর্জাতিক6 days ago
গায়ের চামড়া কেটে মায়ের জন্য জুতা বানালেন ছেলে
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন