Connect with us

হলিউড

মা হারালেন অক্ষয় কুমার

Published

on

বলিউড অভিনেতা অক্ষয় কুমারের মা অরুণা ভাটিয়া মারা গেছেন।  দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন অরুণা ভাটিয়া। অক্ষয় কুমার নিজেই সামাজিক মাধ্যমে মা হারানোর দুঃসংবাদটি জানিয়েছেন।  

বুধবার (০৮ সেপ্টেম্বর) সকালে মুম্বাইয়ের হীরানন্দানি হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ)  শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন তিনি।

টুইটারে অক্ষয় লেখেন, ‘তিনি আমার সবকিছু ছিলেন। অস্তিত্বের গভীরে আমি এক অসহ্য যন্ত্রণা অনুভব করছি। আজ সকালে আমার মা শ্রীমতি অরুণা ভাটিয়া পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করেছেন এবং পরকালে আমার বাবার সাথে পুনরায় মিলিত হলেন। আমি ও আমার পরিবার কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। আপনাদের প্রার্থনাকে সম্মান জানাই। ’

অসুস্থতার কারণে গত কয়েকদিন ধরেই হীরানন্দনী হাসপাতালে ভরতি ছিলেন অরুণাদেবী।  অন্যদিকে, ব্রিটেনে নিজের আপমাকিং ছবি সিন্ড্রেলার (Cinderella) শুটিংয়ে ব্যস্ত ছিলেন অক্ষয়। তবে গত সোমবার মায়ের শারীরিক অবস্থার অবনতির খবর পেয়েই সেখান থেকে সোজা মুম্বই ছুটে আসেন তিনি।

ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম জানায়, অক্ষয়ের মা অরুণা ভাটিয়াকে গত শুক্রবার (০৩ সেপ্টেম্বর) অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তবে সোমবার অবস্থার অবনতি হলে তাকে আইসিইউতে স্থানান্তরিত করা হয়। সেখানেই মৃত্যু হয়েছে তার।

Advertisement

অক্ষয় কুমারের মায়ের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন তার সহকর্মী ও ভক্তরা।

Advertisement

বিনোদন

আবারও আলোচনায় সেই হুররাম সুলতান

Published

on

তুরস্কের জনপ্রিয় টিভি সিরিয়াল ‘সুলতান সুলেমান’ এর অন্যতম প্রধান চরিত্র হুররাম সুলতান এর চরিত্র রূপায়ন করে বিশ্বব্যাপী তুমুল খ্যাতি অর্জন করেছেন অভিনেত্রী মেরিয়াম উজারলি। চরিত্রটি এতোটাই জনপ্রিয় যে এই অভিনেত্রীকে তাঁর আসল নামের চেয়ে হুররাম সুলতান নামেই দর্শক বেশি চেনে।

বিশ্বের অন্য দর্শকদের মতো বাঙালি দর্শকদের হৃদয়ও নাড়িয়ে দিয়েছেন ৪০ বছর বয়সী এই অভিনেত্রী। এবার তুর্কি সিরিজ ‘রু’-তে আবেদনময়ী চরিত্রে অভিনয় করে আবারও আলোচনায় উঠে এসেছেন মেরিয়াম।

গেল ২৪ মে মুক্তি পেয়েছে ওয়েব সিরিজ ‘রু’। এ সিরিজে ৩৮ বছর বয়সী নারী রেয়ানের চরিত্রে দেখা যায় মেরিয়ামকে। যিনি ১৮ বছর বয়সী তরুণ উজারের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। যা নিয়ে জোর চর্চা চলছে নেট দুনিয়ায়।

১৯৮৩ সালের ১২ আগস্ট জার্মানিতে জন্মগ্রহণ করেন মেরিয়াম উজারলি। তার বাবা তুরস্ক ও মা জার্মানির নাগরিক। সেই সূত্রে তিনি তুরস্ক ও জার্মানি দুই দেশেরই নাগরিক। তার শৈশব ও বেড়ে ওঠা জার্মানিতে। মাতৃভাষা জার্মান ছাড়াও তুর্কি ও ইংরেজি ভাষায় সাবলীল এই তারকা।

জার্মানিতে ছোট চরিত্রে কাজ করার মধ্য দিয়ে অভিনয় ক্যারিয়ার শুরু করেন মেরিয়াম। ২০১০ সালে কয়েকটি জার্মানি টিভি সিরিজে কাজ করেন। একই বছর জার্মান চলচ্চিত্র ‘জার্নি অব নো রিটার্ন’ এবং ‘জেচ আবের বাইলে’-এ অভিনয় করে পরিচিতি লাভ করেন তিনি। ২০১১ সালে তুরস্কের ‘সুলতান সুলেমান’ ধারাবাহিকে অভিনয়ের ডাক পান। সিরিজটির পরিচালক-প্রযোজকের জরুরি আহ্বানে সাড়া দিয়ে জার্মান থেকে তুরস্কে চলে যান মেরিয়াম।

Advertisement

তুরস্কে সেভাবে বসবাস না করায় একটি হোটেলে উঠেন মেরিয়াম উজারলি। সেই হোটেলে টানা দুই বছর অবস্থান করে ‘সুলতান সুলেমান’ সিরিজের শুটিং করেন তিনি। রাতের পর রাত না ঘুমিয়ে চিত্রনাট্য মুখস্থ করেছেন। সিরিজ’টি প্রচারে আসার পর তারকাখ্যাতি ধরা দেয় মেরিয়ামের হাতে; নজর কেড়ে নেন বিশ্ব জুড়ে ছড়িয়ে থাকা অসংখ্য ভক্তের।

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢালিউড

‘কুরুলুস উসমান’র বুরাককে পেয়ে আনন্দে আত্মহারা বাংলাদেশি ভক্তরা

Published

on

অবশেষে রবিবার (২৬ মে) রাজধানীর গুলশান ১ নম্বরে দেখা মিললো ‘কুরুলুস উসমান’ খ্যাত তুর্কি অভিনেতা বুরাক অ্যাজিভিটের। প্রিয় অভিনেতাকে দেখতে সেখানে নির্দিষ্ট সময়ের আগেই আনাগোনা শুরু করেন অসংখ্য ভক্তরা-অনুরাগীরা। এ যেন সত্যিই এক অভূতপুর্ব মুহূর্ত।

এ সময় অপেক্ষারত ভক্তদের এক ঝলক দেখা দেন বুরাক। বিশেষ মুহূর্ত ধরে রাখতে তুলেছেন সেলফি। বাংলাদেশের ভক্তরা বুরাককে পেয়ে আনন্দে আত্মহারা হয়ে যান। বুরাকও তার এদেশের ভক্তদের পেয়ে আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েন।

এর আগে বুরাক তার ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে বাংলাদেশে আসার কথা উল্লেখ করে পোস্ট দেন। তার পোস্টের পর ভক্তদের মধ্যে বিপুল প্রত্যাশা ও আগ্রহ তৈরি হয়।

অভিনেতা হিসেবে বুরাক শুধু তুরস্কেই জনপ্রিয় নন। উসমানীয় সাম্রাজ্যের প্রথম সম্রাট উসমানের চরিত্রে অভিনয় করে বিশ্বজুড়ে নজর কেড়েছেন তিনি। তার জনপ্রিয়তার কারণে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিশ্বের প্রায় ১৬ মিলিয়ন ভক্ত তাকে অনুসরণ করেন।

এসআই/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিনোদন

ডিজনির অস্কারজয়ী সুরকার রিচার্ড এম শেরম্যান আর নেই

Published

on

ডিজনি ওয়ার্ল্ডের সুরকার এবং গীতিকার রিচার্ড এম শেরম্যান মারা গেছেন। প্রখ্যাত এই সুরকার `পপিনস’ এবং `চিটি চিটি ব্যাং ব্যাং’- এর মতো বিখ্যাত গানে সুর দিয়ে বিশ্বব্যাপী খ্যাতি অর্জন করেন।

৯৫ বছর বয়সে লস অ্যাঞ্জেলেসের সিডারস-সিনাই হাসপাতালে বার্ধক্যজনিত অসুস্থতার কারণে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন শেরম্যান। ১৯৬৫ সালে তার ভাই রবার্টের সঙ্গে মেরি পপিন্স গানটির জন্য যৌথভাবে অস্কার পেয়েছিলেন শেরম্যান। তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ডিজনি কর্তৃপক্ষ।

রিচার্ড এম শেরম্যান ডিজনির জন্য ১৫০ টিরও বেশি গান লিখেছেন।

২০০৫ সালে ‘সং রাইটারস হল অব ফেমে’ অন্তর্ভুক্ত হন শেরম্যান ব্রাদর্স। পরে ২০০৮ সালে তারা যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল মেডেল অব আর্টস পুরুস্কার জেতেন। ডিজনির অনেক জনপ্রিয় গানেই তিনি কাজ করেছেন। তাঁর মৃত্যুতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হলিউডের অনেক তারকা শোক প্রকাশ করেছেন।

এসআই/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত