Connect with us

শিক্ষা

যোগদানের আড়াই মাস পরও বেতন হয়নি ৩৭ হাজার শিক্ষকের

Avatar of author

Published

on

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর

বিজ্ঞপ্তির প্রায় দেড় বছর পর নিয়োগ পাওয়া প্রাথমিক ও প্রাক প্রাথমিকের ৩৭ হাজার শিক্ষকের বেতন আটকে আছে। যোগদান করার আড়াই মাসেও তাদের বেতন ছাড় করতে পারেনি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। অন্যদিকে বেতন না হওয়ায় ঈদ বোনাস ও বৈশাখ ভাতাও আটকে গেছে তাদের।

ঈদের আগে বৈশাখী ভাতা এবং ঈদ বোনাস ছাড়ের তোড়জোড় চলছে। শেষ পর্যন্ত এটিও সম্ভব হবে কিনা তা নিয়ে সংশয়ে শিক্ষকরা। এজন্য মন্ত্রণালয় অধিদপ্তরকে আর অধিদপ্তর মন্ত্রণালয় দোষারোপ করছে।

জানা গেছে, চলতি বছর দেশের ইতিহাসের সর্ববৃহৎ সার্কুলারে একবারে প্রায় সাড়ে ৩৭ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হয়। নিয়োগের আড়াই মাসেও শিক্ষকদের বেতনশিট তৈরি করে অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে পারেনি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। ‌এ জন্য অধিদপ্তর মন্ত্রণালয়কে আর মন্ত্রণালয় অধিদপ্তরকে দোষারোপ করছে।

এ নিয়ে দেশজুড়ে শিক্ষকদের তোলপাড় শুরু হওয়ায় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, ডিপিই ও অর্থ মন্ত্রণালয় বৈঠকে বসতে যাচ্ছে আগামীকাল রোববার (৯ এপ্রিল)। এ বৈঠকে ঈদের আগে শিক্ষকদের বেতন-ভাতা প্রদান নিয়ে আলোচনা হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।

এদিকে শিক্ষকদের দাবির মুখে ঈদের আগে ঈদ বোনাস ও বৈশাখী ভাতা ছাড়ের তোড়জোড় শুরু হয়েছে। ঈদের ১৫ দিন‌ আগে তথ্য সংগ্রহে মাঠে নেমেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। তথ্য সংগ্রহ করে ঈদের আগে আদৌ ভাতা ও বোনাস দেওয়া যাবে কি না তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন শিক্ষকরা‌।

Advertisement

গেলো সোমবার (৩ এপ্রিল) অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক (অর্থ) এইচ এম আবুল বাশার সব জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের কাছে সাত ধরনের তথ্য চেয়ে চিঠি দিয়েছেন। চিঠিতে প্রত্যেক জেলায় সদ্য যোগ দেওয়া শিক্ষক সংখ্যা, গত ঈদুল আজহায় কত সংখ্যক শিক্ষক উৎসব ভাতা পেয়েছেন, শিক্ষা ভাতাপ্রাপ্ত শিক্ষকদের প্রকৃত সংখ্যাসহ সাত ধরনের তথ্য চাওয়া হয়েছে।

শিক্ষকরা জানান, শেষ সময়ে এসে এ ধরনের তথ্য সংগ্রহ করে আদৌ উৎসব ভাতা দেওয়া সম্ভব হবে না। ঈদের আগে এ ভাতা না পেলে পরে তা পাওয়ায় নজির নেই।

এদিকে নতুন করে যোগ দেয়া শিক্ষকরা বেতন ভাতা না পেয়ে অসহায় দিন যাপন করছেন। কিশোরগঞ্জ জেলার করিমগঞ্জ উপজেলা শারমিন আক্তার নামে এক শিক্ষক বলেন, চাকরিতে যোগ দিলাম আড়াই মাস। এখন পর্যন্ত বেতন হয়নি। সামনে ঈদ। এখন ঈদ বোনাস যদি না পাই তাহলে সংসারে মুখ দেখাব কীভাবে।

তিনি বলেন, বিষয়টি উপজেলা ও শিক্ষা অফিসের কাছে জানতে চাইলে তারা কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি। তারা বলছেন, অর্থ ছাড় হয়েছে। কিন্তু কবে শিক্ষকরা বেতন পাবেন তারা সেটা জানেন না। নতুন যোগদান করা শিক্ষকরাও একাধিকবার ফোন করে তাদের বেতনের তথ্য জানতে চাচ্ছেন কিন্তু তারা কোনো নির্দিষ্ট তারিখ জানাতে পারছেন না।

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে কর্মকর্তারা বলছেন, এ শিক্ষকদের জানুয়ারি থেকে জুন মাসের বেতন ছাড় করেছে ডিপিই। মোট ছাড়কৃত অর্থের পরিমাণ ২৫৯ কোটি ৫৭ লাখ ১১ হাজার। এর মধ্যে মূল বেতন প্রায় ১৪০ কোটি ৭৭ লাখ টাকা, বাড়ি ভাড়া প্রায় ৬৩ কোটি ৫১ লাখ, চিকিৎসা ভাতা প্রায় ১৯ কোটি ১৯ লাখ, উৎসব ভাতা প্রায় ২৬ কোটি ৫৬ লাখ, নববর্ষ ভাতা প্রায় পাঁচ কোটি ৩১ লাখ, টিফিন ভাতা প্রায় দুই কোটি ৫৫ লাখ, শিক্ষা ভাতা প্রায় ৭৩ লাখ, যাতায়াত ভাতা প্রায় সাত লাখ ৬৬ হাজার ও হাওর/দ্বীপ/চর ভাতা ৮৫ লাখ টাকা।

Advertisement

কিন্তু অর্থ মন্ত্রণালয় এই টাকা ছাড় করেনি। অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা এজন্য মন্ত্রণালয়কে দোষারোপ করছে। তাদের ভাষ্য, অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে কিছু তথ্য চাওয়া হয়। সে তথ্য সরবরাহ না করায় অর্থ মন্ত্রণালয় বেতন ভাতা ছাড় করেনি।মন্ত্রণালয় বলছে. অধিদপ্তর যে তথ্য দিয়েছে সেখানে কিছু গরমিল পাওয়া গেছে। এ তথ্য বারবার চাওয়ার পরেও অধিদপ্তর সেসব তথ্য দিতে পারেনি। সেজন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো সম্ভব হয়নি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় বাজেট শাখার কোনো কর্মকর্তা মন্তব্য করতে রাজি হননি।

ডিপিইউপ পরিচালক (অর্থ) এইচ এম আবুল বাশার বলেন, আমাদের কাছে যে তথ্য চাওয়া হয়েছে তা যথাসময়ে গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়কে পাঠানো হয়েছে। ‌

মানিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলার শিক্ষা কর্মকর্তা সৈয়দা নার্গিস আক্তার জানান, তার উপজেলায় রাজস্ব খাতের শিক্ষকদের বেতন বোনাস দেয়া হলেও প্রাক প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন দেয়া যায়নি। আইবাস প্লাসে বরাদ্দের টাকা আসলেও কোড সংক্রান্ত জটিলতায় প্রাক প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন দেয়া সম্ভব হয়নি।

Advertisement
Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

শিক্ষা

একাদশ শ্রেণির ক্লাস শুরু ৩০ জুলাই

Published

on

একাদশ

একাদশ শ্রেণির ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। নীতিমালা অনুযায়ী, অনলাইনে ভর্তির আবেদন শুরু হবে ২৬ মে। তিন ধাপে আবেদন চলবে আগামী ১১ জুন পর্যন্ত। আর ক্লাস শুরু হবে ৩০ জুলাই থেকে।

বুধবার (১৬ মে) রাতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের ওয়েবসাইটে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির এ নীতিমালা প্রকাশ করা হয়।

শিডিউল অনুযায়ী, প্রথম ধাপে ভর্তির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হবে ২৩ জুন। শিক্ষার্থীদের ভর্তি নিশ্চয়ন করতে হবে ২৯ জুনের মধ্যে। দ্বিতীয় ধাপে ভর্তি আবেদন শুরু হবে ৩০ জুন থেকে। যা চলবে ২ জুলাই পর্যন্ত।

ঢাকা শিক্ষা বোর্ড জানিয়েছে, দ্বিতীয় ধাপে আবেদনকৃত শিক্ষার্থীদের ফল প্রকাশ হবে ৪ জুলাই। একই দিন পছন্দক্রম অনুযায়ী প্রথম দফায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের মাইগ্রেশনের ফলও প্রকাশ করা হবে। দ্বিতীয় ধাপে ভর্তির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থী ভর্তি নিশ্চয়ন শুরু হবে ৫ জুলাই থেকে। যা চলবে ৮ জুলাই পর্যন্ত।

একাদশ শ্রেণির ভর্তি সংক্রান্ত শিডিউলে বলা হয়েছে, একাদশ শ্রেণিতে তৃতীয় ধাপে ভর্তি আবেদন শুরু হবে ৯ জুলাই থেকে। চলবে ১০ জুলাই পর্যন্ত। দ্বিতীয় ধাপের মাইগ্রেশন এবং তৃতীয় ধাপের ফল ১২ জুলাই প্রকাশিত হবে। তৃতীয় ধাপের ভর্তি নিশ্চয়ন করতে হবে ১৩ থেকে ১৪ জুলাইয়ের মধ্যে।

Advertisement

সকল ধাপে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ভর্তি শুরু হবে ১৫ জুলাই থেকে। ভর্তি কার্যক্রম চলবে ১০ দিন। অর্থাৎ ২৫ জুলাই একাদশ শ্রেণির ভর্তি শেষ হবে। আর একাদশ শ্রেণির ক্লাস শুরু হবে ৩০ জুলাই থেকে।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

শিক্ষা

১৮তম নিবন্ধনের প্রিলিমিনারিতে ফেল ৮ লাখ ৬০ হাজার

Published

on

প্রিলিমিনারি

পরীক্ষা নেয়ার দুই মাসের মধ্যে প্রকাশিত হলো ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল। এতে উত্তীর্ণ হয়েছে ৪ লাখ ৭৯ হাজার ৯৮১ জন প্রার্থী। মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১৩ লাখ ৪০ হাজার ৮৩৩ জন। পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে সার্বিক পাসের গড় হার ৩৫ দশমিক ৮০ শতাংশ। সে হিসেবে প্রথম ধাপের পরীক্ষায় ফেল করেছে ৮ লাখ ৬০ হাজার ৮৫২ জন পরীক্ষার্থী।

বুধবার (১৫ মে) রাতে এ ফল প্রকাশ করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)।

এনটিআরসিএ এক বিজ্ঞপ্তিতে বলছে, গেলো ১৫ মার্চ ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার প্রিলিমিনারি টেস্ট অনুষ্ঠিত হয়। প্রিলিমিনারি টেস্টে স্কুল-২, স্কুল ও কলেজ পর্যায়ে মোট ১৮ লাখ ৬৫ হাজার ৭১৯ জন পরীক্ষার্থী আবেদন করেন। পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১৩ লাখ ৪০ হাজার ৮৩৩ জন। এই প্রিলিমিনারি টেস্টের ফলাফল বুধবার রাতে প্রকাশ করা হয়।

তথ্য অনুযায়ী, উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীর সংখ্যা স্কুল-২ পর্যায়ে ২৯ হাজার ৫১৬ জন, স্কুল পর্যায়ে ২ লাখ ২১ হাজার ৬৫২ জন এবং কলেজ পর্যায়ে ২ লাখ ২৮ হাজার ৮১৩ জনসহ সর্বমোট ৪ লাখ ৭৯ হাজার ৯৮১ জন।

পরীক্ষার্থী তার নিবন্ধন পরীক্ষার রোল এবং ব্যাচ নম্বর ব্যবহার করে পরীক্ষার ফলাফল এই লিংক থেকে জানতে পারবেন। তাছাড়া উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীদেরকে টেলিটক বাংলাদেশ লি. হতে এসএমএস’র মাধ্যমেও ফলাফল জানিয়ে দেয়া হবে।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্যাম্পাস

জিপিএ-৫ কী জীবনের সব?

Published

on

সদ্য প্রকাশিত হয়েছে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল। বরাবরের  মতো সব ধরনের আলোচনা জিপিএ -৫ ঘিরে। টেলিভিশন চ্যানেল, অনলাইন পোর্টাল, দৈনিক পত্রিকায় জিপিএ-৫ প্রাপ্তদের উচ্ছ্বসিত ছবি আর সংবাদ। কিন্তু যারা জিপিএ-৫ পেলো না তাদের কি খবর। তাদের এই না পাওয়ার ব্যর্থতা মানে কি তারা জীবন যুদ্ধে পরাজিত। তারা কি জীবনে সফল হতে পারলো না। তাদের ভবিষ্যৎ কি তবে ধ্বংস হয়ে গেলো। সমাজের কিছু মানুষের মাঝে এমন ধারণাই অনেক সময় প্রত্যক্ষ করা যায়।

গেলো কয়েক বছর ধরে পরীক্ষায় জিপিএ-৫ অর্জন অনেক শিক্ষার্থী আর অভিভাবকদের একমাত্র লক্ষ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রস্তুতির প্রথম দিন থেকে ফলাফলের দিন পর্যন্ত সবার চিন্তা চেতনার মাঝে ঘুরপাক খাচ্ছে জিপিএ-৫। শিক্ষার্থীদের নতুন নতুন দক্ষতা অর্জন, এক্সট্রা কারিকুলার কাজ, বন্ধুবান্ধব ও প্রতিবেশীদের সাথে মেলামেশা অনেক সময় হয়ে পড়েছে গৌণ।

পরীক্ষায় ভাল নম্বর শিক্ষার্থীর ভবিষ্যৎতের ক্যারিয়ারের জন্য জরুরী। তবে তারা যদি ভাল ফলাফল অর্জনে ব্যর্থ হয়, তাহলে সব কিছু শেষ হয়ে যায় না। ভালো ফলাফল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় একজন শিক্ষার্থীকে এগিয়ে দেয় অনেক দূর। কিন্তু এসব শিক্ষার্থীদের মধ্যে ঠিক কতজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট, ঢাকা মেডিকেলের মতো নামকরা প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনার সুযোগ পাবে। এসব প্রতিষ্ঠানের আসন সংখ্যা হিসেব করলে, খুব অল্প সংখ্যক শিক্ষার্থী সুযোগ পাবে। বাকি যারা সুযোগ পেলো না, তারা কি চিরদিনের জন্য হারিয়ে যাবে?

বাস্তবে অনেক অভিভাবক এসব বুঝে। কিন্তু এর পরেও তারা অনেক সময় জিপিএ- ৫ এর ওপর অতিরিক্ত গুরুত্ব দিচ্ছে। এসবের কারণ জিপিএ- ৫ এর সাথে যুক্ত থাকা সামাজিক মুল্যের ট্যাগ। আর এই কারণে অনেক ছাত্রছাত্রীদের যেতে হয় মানসিক চাপের মধ্যে দিয়ে। ফলাফলের পরে ঘটছে অনেক আত্মহত্যার ঘটনা। এসব জীবন হয়তো রক্ষা করা যেত যদি আমরা একটু সচেতন হতাম।  জিপিএ- ৫ সব কিছু -এ প্রবণতা আমাদের চিন্তা চেতনার মাঝে প্রবেশ না করাতাম।

আত্মহত্যার পাশাপাশি অনেক শিক্ষার্থী মানসিকভাবে আঘাত পায় । এই সংখ্যা হয়তো আমরা জানি না। তবে আশে পাশে এরকম উদাহরণ অনেক আছ।  আর এ প্রবণতা যে শিক্ষার্থীদের জীবনে অনেক খারাপ প্রভাব ফেলছে তা নিঃন্দেহে বলা যায়।

Advertisement

তাই একজন পরীক্ষায় ভাল ফল অর্জন না করলে জীবনে সব শেষ। আর কেউ খুব ভাল ফলাফল করলে সব সফলতা পেয়ে গেলো, এমনটা ভাবা ঠিক নয়। তাই আমাদের উচিত জিপিএ ৫ ঘিরে যে হাইপ এটা পরিহার করা। আর এক্ষেত্রে কার্যকরী ভুমিকা পালন করতে পারে শিক্ষক আর অভিভাবকরাই। জিপিএ-৫ অর্জনই জীবনের সব কিছু এ ধারণা যেন শিক্ষার্থীদের মাঝে গেঁড়ে না বসে তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব নিতে হবে শিক্ষক আর অভিভাবকদের।

 

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত