Connect with us

আওয়ামী লীগ

নোবেল জয়ী শ্রমিকদের পাওনা বুঝিয়ে দেননি: তথ্যমন্ত্রী

Avatar of author

Published

on

নির্বাচনের আগেই আসনসংখ্যা ভাগ বাটোয়ারা করতে চাচ্ছে বিএনপি। এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বিএনপিকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে, তারা নির্বাচনে যাবে কিনা। আসন বণ্টন নিয়ে শরিকরা আলোচনা করছে, তার অর্থ হচ্ছে তারা নির্বাচনে যেতে চায়। বিএনপি নির্বাচন থেকে পালিয়ে গেলে তারাও বিএনপি থেকে পালিয়ে যাবে। বললেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

সোমবার (৮ মে) সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সমসাময়িক বিষয়ে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, আমরা চাই বিএনপিসহ সকল রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক। বিএনপি অতীতের মতো পালিয়ে বেড়াক, সেটা আমরা চাই না। আমরা বিএনপির সঙ্গে খেলতে চাই। কিন্তু বিএনপি খেলা থেকে বার বার পালিয়ে যায়, এটি দুঃখজনক।

ড. হাছান মাহমুদ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যুক্তরাজ্যে গেছেন দেশটির নতুন রাজা তৃতীয় চার্লসের অভিষেক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে। সেখানে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক দেখা করে তাকে বলেছেন, শেখ হাসিনা আমাদের আইডল। কেবল তারই না, তার মেয়েদেরও আইডল।

এরপরেই বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরদের মাথা খারাপ হয়ে গেছে। মির্জা ফখরুল কী বললেন, তাতে কিছু যায়-আসে না। বিশ্বব্যাংক, যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কী বলেছেন, তাতে আসে-যায়। বিশ্বব্যাংক ও যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী যে শেখ হাসিনার প্রশংসা করেছেন, তা শুনে বিএনপি নেতাদের মাথা খারাপ হয়ে গেছে। সে কারণে আবোল-তাবোল বকা শুরু করেছেন।

Advertisement

তিনি আরও বলেন, বিএনপি নির্বাচন বর্জন করতে পারে, কিন্তু নির্বাচন বন্ধ কিংবা ঠেকিয়ে দেয়ার ধৃষ্টতার সুযোগ নেই। দেশের মানুষ বিএনপিকে সেই সুযোগ দেবে না। বিশ্বাঙ্গণে শেখ হাসিনার উচ্চতা কোন জায়গায়— এ সফরের মাধ্যমে বিএনপির অনুধাবন করার দরকার বলে আমি মনে করি। তার সরকারের প্রতি বিশ্বাঙ্গণের সমর্থন কোন জায়গায়, তা নিশ্চয়ই বিএনপি অনুধাবন করতে সক্ষম হয়েছে।

শ্রমিকদের পাওনা না দেয়ার কারণে ড. ইউনুসের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে, আদালত বলেছে, মামলা চলবে- এ বিষয়ে জানতে চাইলে তথ্যমন্ত্রী বলেন, একজন নোবেল বিজয়ীর বিরুদ্ধে শ্রমিকরা মামলা করেছেন। আর কেউ করেননি। বারবার তাগাদা দেয়ার পারেও একজন নোবেল জয়ী শ্রমিকদের পাওনা বুঝিয়ে দেননি, বরং অসৎ উপায়ে সেটির সমাধান করার চেষ্টা চালিয়েছেন। এমন অভিযোগও রয়েছে। এগুলো অত্যন্ত দুঃখজনক।

এ ঘটনা নোবেল পুরস্কারকে কলঙ্কিত ও প্রশ্নবিদ্ধ করবে বলে মনে করেন তথ্যমন্ত্রী। ড. হাছান বলেন, বিষয়টি আদালতে বিচারাধীন। যারা মামলা করেছেন, তারা নিশ্চয়ই মামলা চালাবেন। আশা করব, মামলা নিষ্পত্তির আগেই পাওনা বুঝিয়ে দিয়ে বিষয়টি সমাধান করা হবে।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

আওয়ামী লীগ

‘বিএনপি ভারতের সঙ্গে শত্রুতা করে অবিশ্বাস সৃষ্টি করেছিল’

Published

on

ভারত আমাদের বন্ধু। আমরা কারো দাসত্ব করি না। ভারতের সঙ্গে ২১ বছর শত্রুতা করে আমাদের লাভ হয়নি। বিএনপি শত্রুতা করে সংশয়, অবিশ্বাস সৃষ্টি করেছিল। সে কারণে সম্পর্কের উন্নতি হয়নি। শেখ হাসিনা সে অবিশ্বাসের দেয়াল ভেঙে দিয়েছেন। বলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শনিবার (১১ মে) মোহাম্মদপুরের গজনবী রোডে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমাদের শক্তির উৎস এদেশের মানুষ, জনগণ। ভারতের কাছে আমরা বন্ধুত্ব চাই। কারণ এটা আমাদের স্বার্থেই দরকার। শত্রুতা করে আমাদের ক্ষতি হয়েছে ২১ বছর। আমরা সে অবস্থায় ফিরে যেতে চাই না।

ভারতের সঙ্গে করা বিভিন্ন চুক্তির কথা উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমরা বলতে চাই, গঙ্গার পানি শেখ হাসিনাই এনেছেন। পানি চুক্তি কে করেছেন? শেখ হাসিনা। সীমান্ত সমস্যার চুক্তি কে করেছেন? শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশের মতো আরেকটি বাংলাদেশ আমরা সমুদ্র পেয়েছি আদালতের মাধ্যমে।

বিএনপি নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের সমালোচনা করে তিনি বলেন, গতকাল পল্টনে গয়েশ্বর চন্দ্র এক পসরা মিথ্যাচার করে গেছেন। গয়েশ্বর বাবু কোথায় ছিলেন এতদিন? কোথা থেকে এলেন? কোথায় পালিয়ে ছিলেন? ভারতে? মাথায় উঠেছে গান্ধী টুপি। এখন ভণ্ডামি শুরু করেছে। গয়েশ্বর কালকে পল্টনে দাঁড়িয়ে আমাদের বলে ভারতের দালাল। এই অপবাদ তো আইয়ুব খান, ইয়াহিয়া দিয়েছে। ভারতে গিয়ে গঙ্গার পানির কথা ভুলে গিয়েছিলেন খালেদা জিয়া, সাংবাদিকরা জিজ্ঞেস করল, আপনি ভারত সফর করলেন গঙ্গার পানির কি হলো? তিনি বললেন আমি তো ভুলে গেছি। দালাল কারা?

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ বিকেলে

Published

on

আওয়ামী-লীগের-লোগো

বিকেলে রাজধানীতে শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।

শনিবার (১১ মে) বিকেল সাড়ে তিনটায় মোহাম্মদপুর আড়ংয়ের সামনে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

শুক্রবার বিকেলে বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক যৌথ সভার শুরুতে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এই কথা জানান দলের সাধারণ সম্পাদক।

তিনি বলেন, ‘অনেকে বলে আমরা পাল্টাপাল্টি সমাবেশ করছি, আসলে আমরা কোনো সমাবেশ করছি না। আজ আমরা এখানে যৌথসভা করছি। শনিবার আমাদের মন্ত্রিসভার সদস্য, আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানকের সংসদীয় এলাকায় আমরা একটি শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করব। সেখানে সবাইকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।’

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

‘বিএনপির সমাবেশ মানেই অগ্নি সন্ত্রাস ও রক্তপাত’

Published

on

আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা মাঠে না থাকলে বিএনপি সমাবেশের নামে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাবে। অতীতের ইতিহাস তাই বলছে। তাদের কাছে গোটা রাজধানীবাসীকে ছেড়ে দেয়া যাবে না। বলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ ওবায়দুল কাদের।

শুক্রবার (১০ মে) বিকেলে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নেতাকর্মীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আন্দোলন এবং নির্বাচন ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছে বিএনপি। আবারও দেশে আন্দোলনের নামে বিশৃঙ্খলা তৈরির পাঁয়তারা করছে দলটি। বিএনপির সমাবেশ মানেই অগ্নি সন্ত্রাস ও রক্তপাত।

যারা আন্দোলনে পরাজিত তারা নির্বাচনেও পরাজিত উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশের দিন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ সিনিয়র নেতাদের দেখেছি পালানোর জন্য অলি-গলি খুঁজে পাননি। তারা সমাবেশের নামে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালায়। তাই আমাদের নেতাকর্মীদের সজাগ থাকতে হবে, প্রস্তুত থাকতে হবে।

বিএনপির নেতাকর্মীদের ঘরে গণতন্ত্র নেই, বাইরেও গণতন্ত্র নেই দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি ভোটারদের ভয় পায় বলে নির্বাচনে অংশ নেয় না।

Advertisement

প্রসঙ্গত, আওয়ামী লীগ আগামীকাল শনিবার (১১ মে) শান্তি উন্নয়ন সমাবেশ করবে বলেও জানান দলের সাধারণ সম্পাদক।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত