টুকিটাকি
এবার হারানো দৃষ্টিশক্তিও ফিরতে পারে সহজেই
Published
12 months agoon
By
অনলাইন ডেস্কনতুন গবেষণায় খুঁজে পাওয়া গেল ডিজেনারেটিভ রেটিনা রোগের সমাধান। বিশ্বব্যাপী লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছে এই রোগ।
ডিজেনারেটিভ রেটিনা রোগে আক্রান্ত রোগীদের দৃষ্টি ধীরে ধীরে একসময় হারিয়ে যায়। দৃষ্টি ফিরে পাওয়ার নতুন আশার আলো দেখাল ইউনিভার্সিট ডি মন্ট্রিলের মিশেল কাইউয়েটের নেতৃত্বের গবেষণাটি। গবেষণায় তারা রেটিনার সুপ্ত কোষগুলিকে আবার সক্রিয় করার একটি উপায় খুঁজে পেয়েছেন। পাশাপাশি, রেটিনা ক্ষয়ে যাওয়ার ফলে হারিয়ে যাওয়া কোষগুলিকে প্রতিস্থাপনও করা যাবে একই উপায়ে।
ইউডিইএম-ভুক্ত মন্ট্রিল ক্লিনিকাল রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সেলুলার নিউরোবায়োলজি গবেষণার পরিচালক অধ্যাপক মিশেল ক্যাউয়েটের গবেষণা দল আবিষ্কার করেছেন কিছু বিশেষ কোষ। এগুলি রেটিনায় (গ্লিয়াল কোষ) সুপ্ত থেকে শঙ্কু কোষের সঙ্গে কিছু বৈশিষ্ট্য ভাগ করে নেয়। এই কোষগুলিই ফটোরিসেপ্টরজনিত কাজে সাহায্য করে, যা মানুষকে রং বোঝা, পড়া এবং গাড়ি চালানোর মতো কাজ করতে দেয়। উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া রেটিনার ক্ষয়ে যাওয়ার এই রোগ চোখের পিছনে থাকা আলো-সংবেদনশীল রেটিনা কোষের ক্ষতি হলে হয়। যখন এই কোষগুলি রোগের কারণে ক্ষয়ে যায়, তখন সেগুলিকে আর প্রতিস্থাপন করা হয় না। রোগীর দৃষ্টিশক্তি কমে যায় যা পরে সম্পূর্ণ অন্ধত্বের জায়গায় গিয়ে দাঁড়ায়।
মন্ট্রিল বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যামিল বউড্রেউ-পিনসনউল্ট লেখক বলেন, ‘আমরা দুটি জিন শনাক্ত করেছি। এই জিনগুলি যেগুলি এই সুপ্ত কোষে মুলার কোষ নামে প্রকাশিত হয়। তখন তাদেরই রেটিনাল নিউরোনে পাল্টে ফেলে।’
তিনি আরও বলেন ‘মজার বিষয় হল এই মুলার কোষগুলি মাছের রেটিনাকে আবার সক্রিয় এবং নতুন করে তৈরি করতে সাহায্য করে। কিন্তু মানুষ সহ স্তন্যপায়ী প্রাণীদের মধ্যে, সাধারণত আঘাত বা রোগের পরে তা হয় না। কেন জিনগুলি কাজ করে তা এখনও বৈজ্ঞানিকদের গবেষণার বিষয়।’
আপাতত এখন অপেক্ষা এই বিশেষ জিনটিকে জাগিয়ে তোলার। এটি সক্রিয় হলে দৃষ্টিশক্তি হারানোর সমস্যার সমাধান হবে অনেকটাই।
অন্যরা যা পড়ছেন
যে কারণে জাহিদ মালেক টাইমের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায়
ধেয়ে আসছে ৮০ কিমি বেগে ঝড়
ঢাকাসহ সারাদেশের গাছ কাটা বন্ধে রিট
মালয়েশিয়ায় প্রতারিত বাংলাদেশি শ্রমিকদের সহায়তা দিবে জাতিসংঘ
ঝিনাইদহ-১ আসনে নৌকার মনোনয়ন পেলেন নায়েব আলী
স্কুলে দেরিতে আসায় শিক্ষিকাকে ঘুষি মারলেন অধ্যক্ষ
দুই ঘণ্টা পর সড়ক ছাড়লো শ্রমিকরা
রাজধানীতে বাসের চাপায় পথচারী নিহত
যে কারণে বাংলাদেশে বিমান ভাড়া বাড়াচ্ছে বিদেশি এয়ারলাইন্স
টুকিটাকি
মন্ত্রীর পিএসের কাজের লোকের বাড়িও যেনো টাকার পাহাড়
Published
2 days agoon
মে ৬, ২০২৪By
জাকির হোসাইনমন্ত্রীর সচিবের (পিএস) পরিচারকের (কাজের লোক) বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ২০ কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত করেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। সোমবার সকাল থেকে রাঁচীর নানা জায়গায় অভিযান চালাতে শুরু করেন ইডির কর্মকর্তারা।
ভারতের ঝাড়খণ্ডের গ্রামোন্নয়ন দপ্তরের মন্ত্রী আলমগীর আলমের ব্যক্তিগত সচিব সঞ্জীব লালের পরিচারকের (কাজের লোকের) বাড়িতেও অভিযান চালানো হয়। পরিচারকের বাড়ি থেকে ২০ কোটি টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। আর্থিক তছরুপ মামলার সঙ্গে এর যোগ রয়েছে বলে ইডির অনুমান। গ্রেপ্তার করা হয়েছে সঞ্জীব লাল নামে ওই ব্যক্তিগত সচিবকে।
২০২৩ সালে ঝাড়খণ্ডের একটি মামলা শুরু হয়েছিল। গ্রামোন্নয়ন দপ্তরের অধীনে বেশ কয়েকটি প্রকল্পে টাকা নয়ছয় করার অভিযোগ ওঠে দপ্তরের চিফ ইঞ্জিনিয়ার বীরেন্দ্র কে রামের বিরুদ্ধে। সে বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে তাকে গ্রেপ্তার করে মামলার তদন্ত শুরু করে ইডি। তার সূত্র ধরেই ঝাড়খণ্ডের গ্রামোন্নয়ন দপ্তরের মন্ত্রী আলমগীর আলমের ব্যক্তিগত সচিব সঞ্জীব লালের খোঁজ মেলে। তদন্তকারীরা জানতে পারেন, আর্থিক তছরূপের পিছনে রয়েছে সঞ্জীব লালও।
সোমবার সকালে সঞ্জীবের পরিচারকের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে ২০ কোটি টাকা উদ্ধার করেন ইডির আধিকারিকেরা। ইডির দাবি,
সোমবার সকালে মন্ত্রী-সচিবের বাড়ি থেকে এই টাকার পাহাড় উদ্ধারের দৃশ্য দেখে অনেকের মনে পড়ে যেতে পারে ২০২২ সালের ঘটনা। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ধৃত রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় ‘ঘনিষ্ঠ’ অর্পিতা চট্টোপাধ্যায়ের দু’ফ্ল্যাট থেকে প্রায় ৫০ কোটি টাকা পেয়েছিল ইডি। দুবছরেরও বেশি সময় ধরে জেলবন্দি তারা।
#WATCH | The Enforcement Directorate is conducting raids at multiple locations in Ranchi. Huge amount of cash recovered from household help of Sanjiv Lal – PS to Jharkhand Rural Development minister Alamgir Alam, in Virendra Ram case.
ED arrested Virendra K. Ram, the chief… pic.twitter.com/VTpUKBOPE7
— ANI (@ANI) May 6, 2024
জেএইচ
বন্ধ দোকানের মধ্যে থেকে দুজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সম্পর্কে তারা ভাই-বোন। নিজের বাবার দোকান থেকেই তাদের দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে- সন্তানদেরকে খুন করে নিজের দোকানে লুকিয়ে রেখেছিলেন তাদের বাবা। এ তথ্য জানিয়েছে পুলিশ।
ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের উত্তর-পশ্চিম দিল্লির কেশব পুরম এলাকায়। জানা গেছে, শনিবার ওই এলাকার এক বন্ধ দোকানঘর থেকে ১৩ বছর বয়সি নাবালিকাকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ। ওই ঘরেই পড়ে ছিল এক নাবালকের দেহও। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ওই দোকানটি মণীশ নামে এক ব্যক্তির। ঘটনার পর থেকেই পলাতক তিনি। তার খোঁজ চালাচ্ছে পুলিশ
মনীশের স্ত্রী পুলিশকে জানিয়েছেন, শনিবার সকালে তার দুই সন্তান স্কুলে গিয়েছিল। কিন্তু বিকেল গড়িয়ে গেলেও তারা বাড়ি ফেরেনি। কিন্তু তাতে সন্দেহ করেননি তিনি। তার মনে হয়েছিল, তারা তাদের বাবার সঙ্গে কোথাও গেছে হয়তো। মণীশ প্রায়ই ছেলেমেয়েদের স্কুল থেকে নিয়ে এ দিক ও দিক ঘুরতে যেতেন। তবে বিকেলের পর থেকে তার মোবাইল ফোনে একাধিক বার চেষ্টা করেছি, কিন্তু পাইনি। তার পরই মণীশের দোকানের শাটার তুলে ভেতরে ঢুকে আমরা দেখি, ছেলেমেয়েরা অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছে।
পুলিশ জানিয়েছে, দুজনকে উদ্ধার করে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তবে চিকিৎসকেরা তাদের মৃত বলে ঘোষণা করেন। কী ভাবে তাদের মৃত্যু হল, তা নিয়ে সন্দেহ দানা বেঁধেছে।
পুলিশ জানায়, ময়নাতদন্তের পরই মৃত্যুর আসল কারণ জানা সম্ভব হবে। তবে প্রাথমিক ভাবে অনুমান, তাদের খুন করা হয়েছে। তাদের বাবাই এই হত্যাকাণ্ডের মূল সন্দেহভাজন বলে মনে করছে পুলিশ।
মৃত্যুরহস্য উদ্ঘাটন করতে পুলিশ মৃতদের পরিবার এবং প্রতিবেশীদের সঙ্গে কথা বলছে। পুলিশ জানতে পেরেছে, বেশ কিছু দিন ধরে আর্থিক সমস্যায় ভুগছিলেন মণীশ। সেই কারণে প্রায়ই মেজাজ খারাপ থাকত তার। এই মৃত্যুর সঙ্গে মণীশের আর্থিক অবস্থার যোগ রয়েছে কি না, তা-ও খতিয়ে দেখছে পুলিশ। এলাকার সিসিটিভি ফুটেজও দেখা হচ্ছে বলে জানায় পুলিশ।
জেএইচ
টুকিটাকি
স্যানিটারি প্যাড বানানো হয়েছিল পুরুষের জন্যই!
Published
4 days agoon
মে ৪, ২০২৪By
অনন্যা চৈতীমহিলাদের জীবনে ওতঃপ্রত ভাবে জড়িয়ে রয়েছে স্যানিটারি প্যাড। নিয়ম করে প্রতি মাসেই ব্যবহার করতে হয় এই বস্তুটি। কিন্তু জানেন কি এই প্যাড আসলে প্রথমে তাদের জন্য তৈরিই হয়নি, হয়েছিল পুরুষদের জন্য।
স্যানিটারি প্যাড বিষয়টি নিয়ে স্পষ্ট ধারণা নেই বহু পুরুষেরই। এ ব্যপারে আলোচনা করতে গেলে অস্বস্তিতে পড়ে যান তারা। অথচ এই স্যানিটারি প্যাড প্রথম বানানো হয়েছিল পুরুষদের জন্যই।
আমেরিকার বিজ্ঞানী, মিলিটারি কম্যান্ডার, লেখক বেঞ্জামিন ফ্র্যাংকলিন প্রথম তৈরি করেন এই স্যানিটারি প্যাড। এর ভিতরে থাকা উপাদানের আবিষ্কর্তা তিনিই। বেঞ্জামিন এটি বানিয়েছিলেন মূলত পুরুষদের জন্য।
উনবিংশ শতকের শেষ দিকের ঘটনা, ইউরোপে যুদ্ধ চলছে। রোজই ফ্র্যাঙ্কলিনের বাহিনীর একজন দু’জন করে সদস্য শত্রুপক্ষের গুলিতে আহত হতে শুরু করেছিলেন। গুলির ক্ষত থেকে বেরিয়ে আসা রক্ত ও পুঁজ মাখা ব্যান্ডেজ পাল্টাতে পাল্টাতে নাজেহাল হয়ে উঠেছিলেন দুর্গে থাকা চিকিৎসকেরা। একটুও বিশ্রাম পাচ্ছিলেন না তারা। ব্যাপারটির ওপর নজর রাখছিলেন কম্যান্ডার ফ্র্যাঙ্কলিন। একটা কিছু উপায় বের করার কথা ভাবছিলেন, যাতে চিকিৎসকেরা কয়েক ঘন্টা বিশ্রাম পান। আবিষ্কার করেছিলেন রক্তশোষক প্যাড। ওষুধের ভাঁড়ার থেকে খুঁজে বের করেছিলেন লিনেন, গজ কাপড় আর উড-পাল্প থেকে তৈরি হওয়া সেলুকটন। আহত যোদ্ধাদের জন্য বানিয়ে ফেলেছিলেন এক ধরনের রক্তশোষক প্যাড। যা গুলির ক্ষতে বেঁধে দিলে, বেশ কয়েক ঘন্টা ক্ষতটিকে দেখভাল করার প্রয়োজন পড়তো না। কিছুক্ষণ ছাড়া ছাড়া ব্যান্ডেজ পাল্টানোর ঝামেলা থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন চিকিৎসকেরা।
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে ফিরে বাড়িতে ফিরে বেঞ্জামিন স্ত্রীকে দেখিয়েছিলেন যুদ্ধক্ষেত্রে আবিষ্কার করা সেই রক্তশোষক প্যাড। খুব খুশী হয়েছিলেন তার স্ত্রী। আমেরিকার সেনাবাহিনী ব্যবহার করতে শুরু করেছিল বেঞ্জামিন ফ্র্যাঙ্কলিনের তৈরি করা রক্তশোষক প্যাড। ধীরে ধীরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশগুলি নিজেদের সৈনিকদের জন্য, বেঞ্জামিন ফ্র্যাঙ্কলিনের আবিষ্কার করা ‘রক্তশোষক প্যাড’ বানিয়ে নিতে শুরু করেছিল।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ফরাসি নার্সদের মাসের পর মাস কাটাতে হতো রণক্ষেত্রের অস্থায়ী হাসপাতালে। দিনে প্রায় চোদ্দ পনেরো ঘন্টা কাজ করতে হত। প্রকৃতির নিয়মেই আসত ঋতুস্রাব। কিন্তু বার বার কাপড় পাল্টানোর ও কাচাকাচিতে নষ্ট হতো প্রচুর সময়। যার প্রভাব পড়তো আহত সৈনিকদের সেবার ক্ষেত্রে। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে, ফরাসি নার্সেরা বাধ্য হয়ে ব্যবহার করতে শুরু করেছিলেন বেঞ্জামিন ফ্র্যাঙ্কলিনের ফর্ম্যুলায় তৈরি রক্তশোষক প্যাডটি। যা প্রচুর পরিমানে মজুত থাকত অস্থায়ী হাসপাতালগুলিতে। রক্তশোষক প্যাডগুলি ব্যবহার করার পর ফেলে দিলেই চলত। তাই অল্পদিনেই, রক্তশোষক প্যাডটি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল ফরাসি নার্সদের কাছে। পরে বিভিন্ন দেশের সেনাবাহিনীর নার্সরাও প্যাডটি ঋতুস্রাবের ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে শুরু করেছিলেন। সেখান থেকেই এটি ধীরে ধীরে মহিলাদের মধ্যে জনপ্রিয়তা পায়। আর এভাবেই নারীদের চিরসমস্যার সমাধানও করে দিলেন ফ্র্যাঙ্কলিন।
অথচ প্রাচীনকালে ঋতুস্রাবের এ অসহায় অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে পুরোনো কম্বল, বালি, ঘাস থেকে কাঠের গুঁড়ো, কী না ব্যবহার করেছেন নারীরা। গ্রিসের ইতিহাসে পাওয়া যায় ‘হাইপাথিয়া’ নামে এক নারীর নাম। যিনি বাস করতেন চতুর্থ শতাব্দীতে। ঋতুস্রাবের জ্বালায় অতিষ্ঠ হয়ে, একদিন জানলা দিয়ে রাজপথে ছুঁড়ে ফেলেছিলেন ঋতুস্রাবের কাপড়। এই অপরাধে শাস্তি হয়েছিল তাঁর। আবিষ্কারের পর কেটে গিয়েছিল একশো বছরেও বেশি সময়।
প্রথম দিকে এই প্যাড ছিল গরিব এবং মধ্যবিত্ত মহিলাদের ধরা ছোঁয়ার বাইরে। পরে এর বিপুল উৎপাদন শুরু হয় এবং এগুলির দাম কমতে থাকে। ততদিন এই প্যাড মহিলাদের ব্যবহারের জন্য বানানো শুরু হয়ে গিয়েছে। এরপর থেকে এটি আর কখনও পুরুষের কাছে ফিরে যায়নি। এর উপর এখন একচেটিয়া অধিকার শুধু মহিলাদেরই।
এসি//
জাতীয়
হজের সব কাজ এখন ঘরে বসেই করা যায়: প্রধানমন্ত্রী
দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, ঘরে বসেই হজের সব কাজ করতে পারছে জনগণ। হজযাত্রীদের জন্য যে ব্যবস্থাপনা সেটা সরকার প্রতিবারই উন্নত করছে।...
হজ কার্যক্রমের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
রাজধানীর আশকোনা ক্যাম্পে হজ কার্যক্রমের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর হজযাত্রীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়ও করেন প্রধানমন্ত্রী। বুধবার (০৮মে) আনুষ্ঠানিকভাবে...
আফতাব নগরে বসানো যাবে না পশুর হাট: হাইকোর্ট
আসন্ন পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে রাজধানীর আফতাবনগরে পশুরহাট বসানোর সিটি করপোরেশনের সিদ্ধান্ত স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। এর ফলে আসন্ন ঈদে আফতাবনগরে...
ফের পিআইবির ডিজি হলেন জাফর ওয়াজেদ
প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের (পিআইবি) মহাপরিচালক (ডিজি) হিসেবে ফের নিয়োগ পেয়েছেন বিশিষ্ট সাংবাদিক জাফর ওয়াজেদ। তাকে আবারও দুই বছরের জন্য চুক্তিতে...
প্রথম দুই ঘণ্টায় ভোট পড়েছে ১০ শতাংশ: ইসি
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রথম দফা ভোটগ্রহণের প্রথম দুই ঘণ্টায় ভোট পড়েছে ১০ শতাংশ। জানিয়েছে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) মনিটরিং সেল। বুধবার...
চটেছেন চুন্নু, ব্যারিস্টার সুমনের বিরুদ্ধে সংসদে নালিশ
বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নু আলোচিত আইনজীবী ও সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে...
উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোটগ্রহণ চলছে
ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে দেশের ৫৯ জেলার ১৩৯টি উপজেলায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। বুধবার (৮ মে) সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ...
যেকারণে ঢাকা সফরে আসছেন ‘বাজপাখি কূটনীতিক’ ডোনাল্ড লু
যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অফ স্টেট ডোনাল্ড লু আবারও দু’দিনের সফরে ঢাকায় আসছেন। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর বা...
‘কোন পায়ে গুলি করবো’ ছাত্রদল কর্মীকে নির্যাতনের অভিযোগ ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে
তিনি একটি বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক। তার নির্দেশে একই বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের এক কর্মী ও তার বন্ধুকে তুলে তার...
গ্রাম আদালত বিল পাস
গ্রাম আদালতের জরিমানার সীমা ৭৫ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত করার বিধান রেখে গ্রাম আদালত (সংশোধন) বিল-২০২৪...
অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকায় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে জরিপ চলছে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
হজের সব কাজ এখন ঘরে বসেই করা যায়: প্রধানমন্ত্রী
দিনের তাপমাত্রা কমিয়ে আরও স্বস্তির আভাস
ভোটকেন্দ্রে ছবি তোলায় সাংবাদিকের ওপর হামলা
রাজশাহীতে ভোটকেন্দ্রে ভোটারদের নেই উপস্থিতি
হজ কার্যক্রমের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
ডিন পদ ফিরে পাচ্ছেন ঢাবি অধ্যাপক রহমত উল্লাহ
আফতাব নগরে বসানো যাবে না পশুর হাট: হাইকোর্ট
ফের পিআইবির ডিজি হলেন জাফর ওয়াজেদ
প্রথম দুই ঘণ্টায় ভোট পড়েছে ১০ শতাংশ: ইসি
‘আমার আচরণে শাকিবের পরিবার এমন সিদ্ধান্ত নেবে, বিশ্বাস করি না’
যৌন সম্পর্কের বদলে দেয়া হবে বেশি নম্বর!
গ্রাহকদের দাবির মুখে সিদ্ধান্ত বদলালো জিপি
শাকিবের বিয়ে: পরিবারের সিদ্ধান্ত নিয়ে মুখ খুললেন অপু বিশ্বাস
পুনরায় গরম করলে যে ৭ খাবার হয় ‘বিষাক্ত’
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
‘মাও বোঝেনি আমাকে’ লিখে ছাত্রীর আত্মহত্যা
স্কুলে দেরিতে আসায় শিক্ষিকাকে ঘুষি মারলেন অধ্যক্ষ
শাকিব খানের ‘মায়া’য় কেন ইধিকা! যা বললেন পূজা চেরী
হেলে পড়েছে ৬ তলা ভবন, দুর্ঘটনার আশঙ্কা
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
- ঢালিউড6 days ago
‘আমার আচরণে শাকিবের পরিবার এমন সিদ্ধান্ত নেবে, বিশ্বাস করি না’
- আন্তর্জাতিক6 days ago
যৌন সম্পর্কের বদলে দেয়া হবে বেশি নম্বর!
- তথ্য-প্রযুক্তি5 days ago
গ্রাহকদের দাবির মুখে সিদ্ধান্ত বদলালো জিপি
- ঢালিউড6 days ago
শাকিবের বিয়ে: পরিবারের সিদ্ধান্ত নিয়ে মুখ খুললেন অপু বিশ্বাস
- পরামর্শ6 days ago
পুনরায় গরম করলে যে ৭ খাবার হয় ‘বিষাক্ত’
- অপরাধ7 days ago
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
- দেশজুড়ে7 days ago
‘মাও বোঝেনি আমাকে’ লিখে ছাত্রীর আত্মহত্যা
- বাংলাদেশ4 days ago
স্কুলে দেরিতে আসায় শিক্ষিকাকে ঘুষি মারলেন অধ্যক্ষ
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন