Connect with us

চট্টগ্রাম

ট্রাকে অতিরিক্ত গতিতে সিএনজির ধাক্কা, মা-মেয়ের মৃত্যু

Avatar of author

Published

on

অতিরিক্ত গতিতে একটি সিএনজি ট্রাককে ধাক্কা দিলে মা-মেয়ের মৃত্যু ঘটে। নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলার চরজুবীলি ইউনিয়নের চেয়ারম্যানঘাট-সোনাপুর সড়কে মালবাহী ট্রাকের সাথে যাত্রীবাহী সিএনজির সংঘর্ষের এই ঘটনা ঘটে। এতে ঘটনাস্থলে ৩ বছর বয়সী এক শিশু কন্যাসহ অজ্ঞাত নারী নিহত হয়েছেন। দুর্ঘটনায় সিএনজি চালকসহ আহত হয়েছেন আরও তিনজন।

শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) চরজব্বার থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) জয়নাল আবেদিন বিষয়টি নিশ্চিত করেন। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে চেয়ারম্যানঘাট-সোনাপুর সড়কের আবদুল মান্নান সুয়েটর কারখানার সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

তাৎক্ষনিকভাবে নিহত মা-মেয়ের নাম পরিচয় জানা যায়নি। নিহতদের মৃতদেহ সুবর্ণচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সকালে হাতিয়া বাজার থেকে সোনাপুর বাজারের উদ্দেশে যাত্রী নিয়ে একটি সিএনজি ছেড়ে আসে। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সিএনজিটি সুবর্ণচর উপজেলার চরজুবীলি ইউয়িনের ২ নম্বর ওয়ার্ড আবদুল মন্নান সুয়েটর কারখানার সামনে পৌঁছালে সামনে থাকা চলন্ত একটি মালবাহী ট্রাকের পেছনে গিয়ে ধাক্কা দেয়। এতে সিএনজিটি ধুমড়ে মুছড়ে গিয়ে গুরুত্বর আহত হন সিএনজি চালকসহ ৫জন। পরে স্থানীয় লোকজন তাদের উদ্ধার করে সুবর্ণচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক অজ্ঞাত মা-মেয়েকে মৃত ঘোষণা করেন।

অপর আহত তিনজনের মধ্যে সিএনজি চালককে উন্নত চিকিৎসার জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।

Advertisement

চরজব্বার থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) জয়নাল আবেদিন জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। অতিরিক্ত গতিতে আসা সিএনজিটি ট্রাককে ধাক্কা দেয়ার কারণে এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। নিহত নারী ও শিশুর পরিচয় শনাক্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। এ ঘটনায় পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Advertisement

চট্টগ্রাম

চট্রগ্রামে এয়ার এরাবিয়ার জরুরী অবতরণ, অল্পের জন্য রক্ষা

Published

on

যান্ত্রিক ত্রুটি নিয়ে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেছে এয়ার এরাবিয়ার একটি ফ্লাইট। ফ্লাইটটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজাহ থেকে  চট্টগ্রামে আসছিলো।

শুক্রবার (১০ মে) সকাল ৮টা ৪০ মিনিটের দিকে ফ্লাইটটি অবতরণ করে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন তাসলিম আহমেদ।

বিমানবন্দরের পরিচালক জানান, বিমানটি অবতরণের সময় হাইড্রোলিক পড়ে যায়। পরে বিমানটির পাইলট সতর্কতার সঙ্গে রানওয়েতে অবতরণ করে। বিমানে ১৯১ জন যাত্রী ও সাত জন ক্রু ছিলেন। সবাই নিরাপদে আছেন। যাত্রীদের কেউ এ বিষয়ে টের পাননি। এ ঘটনায় বিমানবন্দরে কোনো শিডিউল বিপর্যয় ঘটেনি।

প্রসঙ্গত, অবতরণের পরে বিমানটিকে রানওয়ে থেকে পুশ কার ট্রেলার দিয়ে টেনে হ্যাঙ্গারে নিয়ে যাওয়া হয়।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

নদীর তলদেশ থেকে বিধ্বস্ত যুদ্ধবিমান উদ্ধার

Published

on

চট্টগ্রাম নগরের পতেঙ্গা এলাকায় বিধ্বস্ত হওয়া বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমানটি উদ্ধার করা হয়েছে। কর্ণফুলী নদীর তলদেশ থেকে বিমানটি উদ্ধার করে নৌবাহিনী।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) দিবাগত রাত পৌনে ১০টার দিকে কর্ণফুলী নদীর তলদেশ থেকে বিমানটি উদ্ধার করে নৌবাহিনী। চট্টগ্রাম নৌবাহিনীর একজন কর্মকর্তা বিমান উদ্ধারের বিষয়টি কে নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরের পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল এলাকায় কর্ণফুলী নদীতে বিমানবাহিনীর ইয়াক-১৩০ প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনা ঘটে। আকাশ থেকে বিমানটি কর্ণফুলী নদীতে ছিটকে পড়ে পানিতে তলিয়ে যায়। এরপর বেলা ১১টা থেকে বিমানটি উদ্ধারে তৎপরতা শুরু করে নৌবাহিনী।

প্রসঙ্গত, মূলত যুদ্ধবিমানটি কী কারণে দুর্ঘটনায় পতিত হয়েছে। এটিতে কী ধরনের যান্ত্রিক ত্রুটি ছিল এবং বন্দর চ্যানেলে জাহাজ চলাচল স্বাভাবিক রাখতে নৌবাহিনী বিমানটি উদ্ধারে তৎপরতা চালায়। এক্ষেত্রে নৌবাহিনীর একাধিক ডুবুরি টিম এবং একাধিক অত্যাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন জাহাজ দিয়ে উদ্ধার তৎপরতা চালানো হয়। একপর্যায়ে বাহিনীটি বিমান উদ্ধারে সফল হয়।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

স্কোয়াড্রন লিডার আসিম জাওয়াদের জানাজা সম্পন্ন

Published

on

চট্রগ্রামের কর্ণফুলি নদীতে বিধ্বস্ত বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমানের নিহত পাইলট স্কোয়াড্রন লিডার আসিম জাওয়াদের জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। এতে চট্রগ্রাম ১১ আসনের সংসদ সদস্য এম আব্দুল লতিফ, বিমান বাহিনী ঘাঁটি জহুরুল হকের প্রধানসহ চট্রগ্রাম অঞ্চলের সামরিক ও বেসামরিক সদস্যরা অংশ নেন।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাত ৯ টায় চট্রগ্রামে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ঘাঁটি জহুরুল হকে মরহুমের জানাজা সম্পন্ন হয়।

জানাজার পূর্বে নিহত পাইলটের বর্ণাঢ্য কর্মজীবন পাঠ করেন উইং কমান্ডার এস এম সাখাওয়াত আনোয়ার।

এসময়ে আসিম জাওয়াদের পিতা ডা.আমানুল্লাহ তাঁর ছেলের জন্য উপস্থিত সকলের কাছে দোয়া প্রার্থনা করেন।

আই/এ

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত