Connect with us

বরিশাল

২৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

Avatar of author

Published

on

ফেনীর ছাগলনাইয়া সীমান্তের এলাকা থেকে ২৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গেলো সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দিনগত রাত ২টার দিকে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের ৯৯ নম্বর পিলার সংলগ্ন পূর্ব ছাগলনাইয়া সীমান্ত থেকে তাদের ধরে নিয়ে যায়।

এ ঘটনার পর মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফের পতাকা বৈঠক হলেও কোনো সুরাহা হয়নি।

তারা হলেন- পূর্ব ছাগলনাইয়া গ্রামের সাইমুম হোসেন (১৯), রাইসুল ইসলাম (১৯), সামিন (৪০), হারুন (২৩), লিটন (৩০), মাঈন উদ্দিন (২০), রাধানগর এলাকার মহসিন (২৫), কাজী রিপন (৪০), তাজুল ইসলাম সাকিল (২২), হানিফ (৩৫), আবুল হাসান (৩০), ইমরান (২২), রুবেল (২৮), জাফর ইমাম মজুমদার (৪০), মো. ওবায়দুল হক (৪৪), জামাল উদ্দিন (৪০), আরিফ হোসেন (২৪), করিম (২০), ছাগলনাইয়া এলাকার মটুয়া এলাকার খোরশেদ (৩৮), আজাদ হোসেন (২৫), মাহিম (২৫), হারুন (৩২) ও ইমাম হোসেন (২২)।

স্থানীয়রা জানায়, গেলো সোমবার রাতে পূর্ব ছাগলনাইয়া এলাকায় এক বাংলাদেশিকে বিএসএফ ধরে নিয়ে গেছে বলে গুঞ্জন শুনে স্থানীয়রা খবর নিতে সেখানে যায়। এসময় বিএসএফ পুনরায় বাংলাদেশিদের ধাওয়া শুরু করে। একপর্যায়ে তারা সেখান থেকে ২৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যায়।

ফেনীস্থ-৪ বিজিবির অধিনায়ক শেখ মোহাম্মদ বদরুদ্দোজা গণমাধ্যমে বলেন, মঙ্গলবার দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে চোরাকারবারির অভিযোগে ২৩ বাংলাদেশি নাগরিককে আটক করা হয়েছে বলে দাবি করেছে বিএসএফ। বৈঠকে আটকদের একটি তালিকা বিজিবিকে সরবরাহ করা হয়েছে। বিষয়টি আমার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। বাংলাদেশি নাগরিকদের জাতীয় পরিচয়পত্র আমাদের হাতে এসেছে। এ বিষয়ে আমরাও আইনগত প্রক্রিয়া গ্রহণ করবো।

Advertisement
Advertisement

বরিশাল

পটুয়াখালীর দুর্গত এলাকা পরিদর্শনে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

Published

on

প্রধানমন্ত্রী

পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় ঘূর্ণিঝড় রেমালে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করতে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

মঙ্গলবার (২৮ মে) দুপুরে পটুয়াখালীর জেলা প্রশাসক মো. নূর কুতুবুল আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, আগামী বৃহস্পতিবার (৩০ মে) প্রধানমন্ত্রী পটুয়াখালী সফরে আসবেন। প্রধানমন্ত্রীর সফর নিয়ে আমরা কাজ করছি।

তিনি আরও বলেন, জেলায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তিন লাখ ২৭ হাজার মানুষ। এছাড়া ২৩৫ ঘরবাড়ি পুরোপুরি বিধ্বস্ত হয়েছে। পাশাপাশি ১৮৬৫ বাড়িঘর আংশিক বিধ্বস্ত এবং কৃষির ২৬ কোটি ২১ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। মৎস্য খাতের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ২৮ কোটি ৬৯ লাখ টাকার।

জেলা প্রশাসক জানান, আশ্রয়কেন্দ্র থেকে সব মানুষ বাড়িঘরে ফিরে গেছে।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বরিশাল

বরগুনায় বাঁধ ভেঙে কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত

Published

on

বরগুনায় ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে তীব্র জোয়ারের পানির চাপে বাঁধ ভেঙে পাঁচটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এর মধ্যে আমতলী উপজেলার আড়পাংগাশিয়া ইউনিয়নের পশরবুনিয়া নামক এলাকায় তিনটি ও সদর উপজেলার ঢলুয়া ইউনিয়নের ডালভাঙ্গা নামক এলাকায় দুইটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে।

রোববার (২৬ মে) বরগুনার পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রাকিব গণমাধ্যকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

স্থানীয়রা জানান, পায়রা ও বিষখালী নদীর বেড়িবাঁধ ভেঙে বরগুনা সদর ও আমতলী উপজেলায় এ প্লাবিত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। নদীতে স্বাভাবিক জোয়ারের তুলনায় ৫০ সেন্টিমিটারেরও বেশি পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় পানির তীব্র চাপে দুর্বল বেড়িবাঁধ ভেঙে যায়। এর ফলে প্লাবিত  এলাকার বিভিন্ন পুকুর ও ঘেরের মাছ জোয়ারের পানিতে ভেসে গেছে।

পশরবুনিয়া গ্রামের বাসিন্দা আফজাল সিকদার জানান, এলাকার বেড়িবাঁধ আগে থেকেই দুর্বল ছিল। সকাল থেকে বৃষ্টি শুরু হলে বেড়িবাঁধ ভিজে নরম হয়ে যায়। পরে জোয়ারের পানির চাপে বেড়িবাঁধ ভেঙে তাঁদের এলাকায় পানি প্রবেশ করে।

উত্তর ডালভাঙ্গা ও মাছখালী গ্রামের দুই বাসিন্দা জানান, দুপুরে বেড়িবাঁধ ভেঙে পানি প্রবেশ করেছে। রাতে জোয়ারের চাপ বেশি থাকলে আবারও  গ্রামে পানি প্রবেশ করবে। এ ছাড়া রাতে যদি বাতাস ও বৃষ্টি হয় তাহলে আমাদের দুর্ভোগ আরও বেড়ে যাবে।

Advertisement

বরগুনার পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী জানান, বরগুনার বিভিন্ন এলাকার অধিকাংশ বেড়িবাঁধই সংস্কার করা হয়েছে। তবে এক থেকে দেড় কিলোমিটার বেড়িবাঁধ আগে থেকেই ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। ওইসব ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ ভেঙেই লোকালয়ে পানি প্রবেশ করেছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেই ভেঙে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া বেড়িবাঁধ মেরামত করা হবে।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বরিশাল

ভোলার উপকূলীয় এলাকায় চলছে সচেতনতামূলক মাইকিং

Published

on

ভোলায় প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে উপকূলীয় অঞ্চলের জনগণ, জেলে ও নৌযান রক্ষায় সচেতনতামূলক মাইকিং করছে কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোন।

শনিবার (২৫ মে) বেলা ১১টার দিকে ভোলার সদর উপজেলার তুলাতুলি মেঘনা নদী এলাকায় এ সচেতনতামূলক মাইকিং শুরু করে তারা।

কোটগার্ড দক্ষিণ জোনের মিডিয়া কর্মকর্তা লে. এইচ এম এম হারুন অর রশিদ জানান, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি ক্রমান্বয়ে একটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপান্তরিত হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়ায় কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোনের পক্ষ থেকে উপকূলীয় এলাকায় মাইকিং, লিফলেট বিতরণের কাজ শুরু করেছেন তারা। এছাড়াও বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে জীবন রক্ষায় ঝুঁকিতে থাকা মানুষদের নিরাপদ সাইক্লোন শেল্টারে নেয়ার কাজও শুরু করবেন তারা।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত