ক্যাম্পাস
ছাত্র রাজনীতি বন্ধের দাবিতে ফের উত্তপ্ত বুয়েট
ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি বন্ধের দাবিতে আবারও উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়-বুয়েট। ছাত্র রাজনীতি প্রতিরোধে ছয় দফা দাবি পেশ করেছেন বুয়েটের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। তারা ‘ছাত্ররাজনীতির ঠিকানা এই বুয়েটে হবে না’, ‘বুয়েট থেকে করব ছাড়া, পলিটিকসে যুক্ত যারা’, এমন বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছেন। গেলো ২৮ মার্চ মধ্যরাতে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতারা বুয়েট ক্যাম্পাসে প্রোগ্রাম করেছেন এমন অভিযোগ তুলে দাবি আদায়ে কর্তৃপক্ষকে আলটিমেটামও দিয়েছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
শুক্রবার (২৯ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনের পর মিছিল নিয়ে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রকল্যাণ পরিদফতরের পরিচালকের (ডিএসডব্লিউ) কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়েছেন।
সমাবেশে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় দেশের সবচেয়ে সমাদৃত ও শীর্ষস্থানীয় একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ২০১৯ সালের ৭ অক্টোবর আবরার ফাহাদ হত্যার ঘটনার পর বুয়েটে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ হয়। তারপর বুয়েট বাংলাদেশের সবচেয়ে নিরাপদ ক্যাম্পাসে রূপ নেয়। বুয়েটে সর্বশেষ ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ হওয়ার পর থেকে যে নিরাপদ এবং সুন্দর একটি ক্যাম্পাস আমরা উপহার হিসেবে পেয়েছি, তা দেশব্যাপী সবার কাছে প্রশংসিত ও অনুকরণীয়। দেশের সব মানুষ, নানা প্রান্তের নানা প্রতিষ্ঠানের সব শিক্ষার্থী দেখেছে একটি রাজনীতিবিহীন ক্যাম্পাসের রোল মডেল, তার সুফল, তার সৌন্দর্য, তার উৎকর্ষের যত সমূহ সম্ভাবনা।
শিক্ষার্থীরা বলেন, ২৮ মার্চ রাত ১টার দিকে আমরা জানতে পারি, বুয়েটে একটি বিশেষ রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের বেশ কয়েকজন শীর্ষস্থানীয় নেতা এসেছেন এবং তারা ক্যাম্পাসের মূল গেট দিয়ে ভেতরে ঢোকে। রাত সাড়ে ১০টার পর যেখানে সাধারণ শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে ঢুকতে পারে না, সেখানে রাজনৈতিক বহিরাগতরা কীভাবে ঢুকলো?
তারা আরও জানান, বিপুলসংখ্যক বহিরাগত লোক মিছিলের মতো করে হাতে ফুলের তোড়া নিয়ে ক্যাম্পাসে ঢোকে। এ সময় সাধারণ শিক্ষার্থীরা তাদের চিনতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতিমালা অনুযায়ী সাংগঠনিক রাজনীতি নিষিদ্ধ হওয়ার পরও ক্যাম্পাসে রাতের আঁধারে ঘটে যাওয়া এ ঘটনা ক্যাম্পাসের মর্যাদার প্রতি তীব্র অপমানজনক। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও ছাত্রকল্যাণ পরিদফতর কোনোভাবেই কি ন্যক্কারজনক এ ঘটনার দায় এড়াতে পারে?
লিখিত বক্তব্যে আরও বলা হয়, ঘটনা ঘটে যাওয়ার দেড় দিন পার হয়ে গেলেও ডিএসডব্লিউর কাছ থেকে ওই ঘটনা সম্পর্কে কোনো ধরনের সদুত্তর পাওয়া যায়নি। ক্যাম্পাসে মধ্যরাতে তারা প্রবেশের এই অনুমতি কীভাবে কর্তৃপক্ষের থেকে পেয়েছিল, তা এখনো ধোঁয়াশাপূর্ণ এবং সন্দেহজনক। এসব ক্যাম্পাসে সাধারণ শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তাকে বিঘ্নিত করে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে বুয়েটে বর্তমানে চলমান পাঁচটি ব্যাচের শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিপুল সমালোচনার ঝড় ওঠে। তারা তাদের নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
এএম/
ক্যাম্পাস
‘শিক্ষকদের গায়ে হাত দিয়ে প্রতিষ্ঠানে নেতৃত্বের সুযোগ দেয়া হবে না’
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. এএফএম আবদুল মঈন এবং কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক আসাদুজ্জামান এর নেতৃত্বে অছাত্র ও বহিরাগত কর্তৃক শিক্ষকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে উভয়ের পদত্যাগের দাবিতে তৃতীয় দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন কুবি শিক্ষক সমিতি।
বুধবার (৮ মে) দুপুর ১২ টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে এ কর্মসূচি পালন করেন তারা।
কর্মসূচির বিষয়ে শিক্ষক সমিতির কার্যকরী সদস্য মাহমুদুল হাসান বলেন, উপাচার্যের পদত্যাগের একদফা দাবিতে আমাদের আজকের অবস্থান কর্মসূচি। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের বিভিন্ন কর্মসূচি চলবে৷
এবিষয়ে শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান বলেন, উপাচার্য শিক্ষকদের ওপর সন্ত্রাসী হামলা করেন৷ এবং সিন্ডিকেটে মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ও হল বন্ধ করে দিয়ে সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে দপ্তরে ঘুরে এডিটিং ভিডিও দেখিয়ে শিক্ষক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি ভুল তথ্য দিচ্ছেন৷ গুরুতর অভিযোগ পাশ কাটিয়ে তিনি বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন। শিক্ষকদের গায়ে হাত দিয়ে কোনো প্রতিষ্ঠানের নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ নাই। ওনি মনে করছেন পুনরায় ফিরে আসবেন। কিন্তু একজন শিক্ষকও তাকে গ্রহণ করবে না। শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা তাকে প্রতিহত করবে। দাবি আদায় না হলে আমাদের আন্দোলন আরো তীব্র হবে।
উল্লেখ্য, গোলো ২৮ এপ্রিল দুপুর ১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ওপর হামলার সময় উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন ও ট্রেজারার ড. মোঃ আসাদুজ্জামানের সাথে উপস্থিত ছিলেন প্রক্টর (ভারপ্রাপ্ত) কাজী ওমর সিদ্দিকী, সহকারী প্রক্টর অমিত দত্ত, আবু ওবায়দা রাহিদ ও জাহিদ হাসান, স্বপন চন্দ্র মজুমদার, আসাদুজ্জামান শিকদার, জিল্লুর রহমান, এবং আইকিউএসির পরিচালক ড. রশিদুল ইসলাম শেখসহ ২০-৩০ জন বহিরাগত শিক্ষার্থী।
এএম/
ক্যাম্পাস
ডিন পদ ফিরে পাচ্ছেন ঢাবি অধ্যাপক রহমত উল্লাহ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রহমত উল্লাহকে হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী ডিন পদ ফিরিয়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (৭ মে) উপাচার্য ড. এ এস এম মাকসুদ কামালের সভাপতিত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম সিন্ডিকেটের এক সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। সিন্ডিকেটের একাধিক সদস্য বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, তাকে একাডেমিক ও প্রশাসনিক কাজে পুন:বহাল করার জন্য আদালতের আদেশ আছে। এটা হাইকোর্ট এবং আপিল বিভাগ আদেশ দিয়েছে। সেই আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে, আদালতের নির্দেশনা বাস্তবায়ন করা হবে, অর্থাৎ তাকে পুনরায় ডিন পদে বহাল করা হবে।
এর আগে ২০২২ সালের ১৭ এপ্রিল মুজিবনগর দিবসে বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত এক আলোচনা সভায় খন্দকার মোশতাকের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর অভিযোগে, অধ্যাপক ড. মো. রহমত উল্লাহকে সিন্ডিকেটের এক জরুরি সভায় সব একাডেমিক ও প্রশাসনিক কাজ থেকে সাময়িক অব্যাহতি দেয়া হয়। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে রিট করলে স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে হাইকোর্ট। ফলে রহমত উল্লাহ সব একাডেমিক ও প্রশাসনিক কাজে পুনরায় অংশ নেন।
কেএস/
অপরাধ
‘কোন পায়ে গুলি করবো’ ছাত্রদল কর্মীকে নির্যাতনের অভিযোগ ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে
তিনি একটি বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক। তার নির্দেশে একই বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের এক কর্মী ও তার বন্ধুকে তুলে তার কক্ষে আনা হয়। তারপর ওই কক্ষে আসেন শাখা ছাত্রলীগের ওই সাধারণ সম্পাদক। তারপর ছাত্রদলের ওই দু্ই কর্মীকে এলোপাতাড়ি চড়-থাপ্পড় ও কিল-ঘুসি মারতে থাকেন। তিন ঘণ্টা ধরে এভাবে নির্যাতনের পর শাখা ছাত্রলীগের ওই সাধারণ সম্পাদক একটা পিস্তল দেখিয়ে ছাত্রদলের ওই কর্মীকে জিজ্ঞেস করেন, তার কোন পায়ে সে গুলি করবে। পরে রাত একটার দিকে হলের সহকারী প্রক্টরদের হাতে ছাত্রদলের ওই কর্মীকে তুলে দেওয়া হয়।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিবের বিরুদ্ধে এমনই অভিযোগ উঠেছে। সোমবার(৬ মে) রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাদার বখ্শ হলের ২১৫ নম্বর কক্ষে এই ঘটনা ঘটে বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন ওই ভুক্তভোগী।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিব। ফাইল ছবি
ভুক্তভোগী ছাত্রদল নেতার নাম নাফিউল ইসলাম জীবন। তিনি রাজশাহী শাখা ছাত্রদলের দপ্তর সম্পাদক। তার সঙ্গে ছিলেন বন্ধু ইউনুস খান। তারা দুজনই বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।
মঙ্গলবার (৭ মে) ভুক্তভোগী নাফিউল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, ‘রাতে আমি ও আমার বন্ধু মিলে তাপসী রাবেয়া হলের সামনে বাইক নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম। এ সময় ছাত্রলীগের তিন নেতা শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি মনু মোহন বাপ্পা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাদিকুল ইসলাম সাদিক এবং সাংগঠনিক সম্পাদক জাহিদ হাসান সোহাগ আমাদের ক্যাম্পাস থেকে ফেরার পথরোধ করে তাদের বাইকে আমাকে ও আমার বন্ধুকে তুলে মাদার বখ্শ হলের ২১৫ নম্বর কক্ষে নিয়ে যায়।’
ভুক্তভোগী নাফিউল আরও বলেন, ‘ কিছুক্ষণ পর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিব ওই কক্ষে এসে দলীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার এক পর্যায়ে আমাকে এলোপাতাড়ি চড়-থাপ্পড় ও মাথার ওপর কিল-ঘুসি মারেন। এরপর একটা পিস্তল বের করে গুলি লোড-আনলোড করতে করতে আমাকে বলেন, ‘তোর কোন পায়ে গুলি করব, ডান পায়ে না বাম পায়ে।’ এমন করতে করতে একবার শুট করেন। তবে গুলি তখন আনলোড করা ছিল। এছাড়া তারা জোরপূর্বক আমার মোবাইল চেক করেন। পরে রাত ১টার দিকে তারা আমাকে সহকারী প্রক্টরদের হাতে তুলে দেন।’
এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সুলতান আহমেদ রাহী গণমাধ্যমকে বলেন, ‘একা পেয়ে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ছাত্রদল কর্মীকে নির্যাতন করে সন্ত্রাসীদের সংগঠন ছাত্রলীগ কাপুরুষের পরিচয় দিয়েছে। সেই সঙ্গে ছাত্রলীগ প্রকাশ্য আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে ক্যাম্পাসে ছাত্রদল সহ সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্রতিনিয়ত আহত ও নির্যাতন করছে।’ রাবি প্রশাসন ছাত্রদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় তিনি প্রক্টরের পদত্যাগও দাবি করেন।
তবে এসব অভিযোগ পুরোপুরি ‘ভিত্তিহীন ও বানোয়াট’ বলে জানিয়েছেন রাবি শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিব। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ওই ছেলেকে কোনো ধরনের মারধর, হুমকি কিংবা মানসিক নির্যাতন করা হয়নি। ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এর আগে ক্যাম্পাসের একাডেমিক ভবনগুলোতে তালা লাগিয়ে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করার চেষ্টা করে। আমরা সন্দেহজনকভাবে তাকে নিয়ে এসে জিজ্ঞাসাবাদ করেছি। পরে তাকে প্রক্টরিয়াল টিমের কাছে হস্তান্তর করি।’
গুলি করার হুমকি প্রসঙ্গে রাবি শাখা ছাত্রলীগের এই সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘এটা পুরোপুরি ভিত্তিহীন ও বানোয়াট। কারণ অস্ত্রের রাজনীতি ছাত্রদল করে, ছাত্রলীগ করে না। ছাত্রলীগের হাতে কলম থাকবে, অস্ত্র নয়।’
এবিষয়ে সাংবাদিকেদের এক প্রশ্নের জবাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক বলেন, ‘ফোন পেয়ে আমি ওই হলে দুজন সহকারী প্রক্টরকে পাঠাই। তারা সেখান থেকে তাদের উদ্ধার করে বিনোদপুরে পৌঁছে দেন।”
অভিযোগের ব্যাপারে কোনো অ্যাকশন নেওয়া হবে কিনা জানতে চাইলে রাবি বিশ্ববিদ্যালয়ের এই প্রক্টর জানান, মারধর বা নির্যাতন করা হয়েছে কিনা জানি না। তাছাড়া মারধর কিংবা নির্যাতনের কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। মারধরের প্রমাণ সাপেক্ষে অভিযোগ পেলে বিষয়টি তদন্ত করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
এমআর//
- জাতীয়4 days ago
১০০ টাকায় সয়াবিন তেল বিক্রি করবে টিসিবি
- বলিউড5 days ago
সিনেমায় চুমু প্রতি স্ত্রীকে দিতে হতো একটি ব্যাগ: ইমরান হাশমি
- আন্তর্জাতিক2 days ago
স্বামীর গোপনাঙ্গ পুড়িয়ে নির্যাতন
- বাংলাদেশ6 days ago
স্কুলে দেরিতে আসায় শিক্ষিকাকে ঘুষি মারলেন অধ্যক্ষ
- ঢাকা4 days ago
হেলে পড়েছে ৬ তলা ভবন, দুর্ঘটনার আশঙ্কা
- জাতীয়6 days ago
তিনদিন ৩ ঘণ্টা করে বন্ধ থাকবে ফ্লাইট ওঠানামা
- চট্টগ্রাম1 day ago
বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ বিমানের ১ পাইলট নিহত
- ঢালিউড23 hours ago
মেয়ের মা হলেন পরীমণি