Connect with us

জাতীয়

বসলো ৪০তম স্প্যান, দৃশ্যমান ৬ কিমি

Published

on

পদ্মা সেতুতে বসানো হয়েছে ৪০তম স্প্যান। এর মধ্যে দিয়ে দৃশ্যমান হয়েছে ৬ হাজার মিটার অর্থাৎ ৬কিলোমিটার অংশ।

শুক্রবার সকাল ১০টা ৫৮ মিনিট মুন্সীগঞ্জের মাওয়া অংশে মাঝ নদীতে সেতুর ১১ ও ১২ নং পিয়ারে বসানো হয় স্প্যানটি। এতে দৃশ্যমান হয়েছে ৬ কিলোমিটার সেতু। ৩৯তম স্প্যান বসানোর সাত দিনের মাথায় বসানো হলো ৪০তম স্প্যানটি।

৬.১৫কিলোমিটারের মূল সেতুতে মোট ৪১টি স্প্যানের মধ্যে বাকি রইলো আর মাত্র একটি স্প্যান। আগামী ১৫ ডিসেম্বর সবশেষ স্প্যানটি বসানোর কথা রয়েছে।  

২০১৪ সালের ডিসেম্বরে পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হয়। ২০১৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর ৩৭ ও ৩৮ নম্বর খুঁটিতে প্রথম স্প্যান বসানোর মধ্য দিয়ে দৃশ্যমান হয় পদ্মা সেতু। এরপর একে একে বসানো হয় ৪০টি স্প্যান। এতে দৃশ্যমান হয়েছে সেতুর ৬কিলোমিটার অংশ। ৪২টি পিলারে ১৫০ মিটার দৈর্ঘ্যের ৪১টি স্প্যান বসিয়ে ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ পদ্মা সেতু নির্মাণ করা হবে। সব কটি পিয়ার এরই মধ্যে দৃশ্যমান হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ

Advertisement

গ্রাম আদালত কার্যকর ও শক্তিশালী করলে মামলার জট কমবে

কুড়িগ্রামে ট্রাক্টরের চাকায় পিষ্ট হয়ে পথচারীর মৃত্যু​

মূল সেতু নির্মাণের জন্য কাজ করছে চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি (এমবিইসি) ও নদীশাসনের কাজ করছে দেশটির আরেকটি প্রতিষ্ঠান সিনো হাইড্রো করপোরেশন। দুটি সংযোগ সড়ক ও অবকাঠামো নির্মাণ করেছে বাংলাদেশের আবদুল মোমেন লিমিটেড।

৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এ বহুমুখী সেতুর মূল আকৃতি হবে দোতলা। কংক্রিট ও স্টিল দিয়ে নির্মিত হচ্ছে এ সেতুর কাঠামো। নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর আগামী ২০২১ সালেই খুলে দেয়া হবে পদ্মা সেতুর।

এস

Advertisement
Advertisement

জাতীয়

বাংলাদেশ এআইয়ের অপব্যবহার রোধে পদক্ষেপ নিতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

Published

on

বাংলাদেশ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে (এআই) স্বাগত জানায়, তবে এর অপব্যবহার রোধে কিছু সুরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, আমরা এআইকে স্বাগত জানাই, তবে এর অপব্যবহার রোধ করার জন্য আইন প্রণয়নের মাধ্যমে আমাদের কিছু সুরক্ষা ব্যবস্থা নিতে হবে।

রোববার (১২ মে) গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশে অ্যাপোস্টোলিক নুনসিও অফ দ্য হোলি সি’র আর্চবিশপ কেভিন এস র‌্যান্ডালের সাক্ষাৎকালে এ কথা বলেন। বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার মো. নজরুল ইসলাম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ধর্মীয় সম্প্রীতির দেশ। এখানে মুসলিম, হিন্দু, খ্রিস্টান ও বৌদ্ধরা শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করছে। ‘আমরা সবাই মিলে আমাদের উৎসব উদযাপন করি।’

শেখ হাসিনা আর্চবিশপ কেভিন এস র‌্যান্ডালের মাধ্যমে পোপকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান। আর্চবিশপ র‌্যান্ডাল জলবায়ু পরিবর্তন ও রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের অবস্থান ও পদক্ষেপের প্রশংসা করেন।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন বেঠকে উপস্থিত ছিলেন।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

ইতালিতে আরও বাংলাদেশি জনবল নেয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

Published

on

এটা খুবই দুঃখজনক যে, ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপের দেশগুলোতে ঢোকার চেষ্টাকালে বাংলাদেশিসহ বহু মানুষ মারা যাচ্ছে। সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা নিচ্ছে, যাতে কেউ অবৈধভাবে কোনো দেশে না যায়। এ লক্ষ্যে আমরা আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণের পাশাপাশি জনগণের মধ্যে সচেতনতা তৈরি করছি। ইতালিতে বৈধ উপায়ে আরও বাংলাদেশি জনবল নেয়ার অনুরোধ করছি। বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ রোববার (১২ মে) ইতালির রাষ্ট্রদূত আন্তোনিও আলেসান্দ্রো গণভবনে তার সঙ্গে সাক্ষাৎকালে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, ‘ইতালির ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ করতে পারেন।

শেখ হাসিনা বলেন, দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বাজার ছাড়াও বাংলাদেশের একটি বিশাল অভ্যন্তরীণ বাজার রয়েছে। শুধু স্থানীয় বাজারেই নয়, অধিকন্তু সমগ্র দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বাজারে প্রবেশের জন্য ইতালির ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানাই।

শেখ হাসিনা ইতালির রাষ্ট্রদূত আন্তোনিও আলেসান্দ্রোর মাধ্যমে ইতালির প্রধানমন্ত্রীকে তাঁর সুবিধাজনক সময়ে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান।

Advertisement

বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার মো. নজরুল ইসলাম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।

তিনি বলেন, ২০২৬ সালের পর বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের অঙ্গনে পা রাখবে। দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়ানোর যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে।

এ ব্যাপারে তিনি ইউরোপের দেশগুলোতে বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানির জন্য দেশটির জিএসপি প্লাস সুবিধা অব্যাহত রাখতে দক্ষিণ ইতালির সহায়তা কামনা করেন।

ইতালির রাষ্ট্রদূত বলেন, তার দেশ বাংলাদেশকে প্রযুক্তি হস্তান্তর ও প্রতিরক্ষা ক্রয় এবং বিভিন্ন খাতে আধুনিকায়নে সহায়তা করতে চায়।

তিনি বাংলাদেশকে দ্বিতীয় স্যাটেলাইট প্রদানে তার দেশের আগ্রহ প্রকাশ করেন।

Advertisement

তিনি দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্যের সুযোগ উন্মুক্ত করে দেয়ার জন্য বাণিজ্য বহুমুখীকরণের ওপর জোর দেন।

রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে আলোচনায় উভয়েই জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের নাগরিকদের নিজ দেশে মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবাসনের বিষয়ে একমত হন।

এসময় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোহাম্মদ সালাউদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে আরও জনশক্তি নেবে সৌদি: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

Published

on

দুই দেশের সম্পর্ক জোরদারে বন্ধুত্বসুলভ আলোচনা হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে সৌদিতে ৩০ লাখ প্রবাসী কর্মী আছেন, আরও জনশক্তি নেবে দেশটি। জানালেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

রোববার (১২ মে) হোটেল লা মেরিডিয়ানে সৌদি আরবের উপ-স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আয়োজিত দ্বিপাক্ষিক বৈঠক শেষে তিনি এ কথা বলেন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ থেকে প্রায় ৬৯ হাজার রোহিঙ্গা সৌদি আরবে গেছেন। সৌদির নিয়ম অনুযায়ী পাসপোর্ট না থাকলে তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হবে। কিন্তু পরে কথা হয়েছে যে তাদের ফেরত পাঠানো হবে না, পাসপোর্ট রিনিউ করে দেয়া হবে।

তিনি বলেন, বিজিবি-পুলিশের সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আলোচনা হয়েছে। দুই দেশের বন্দিবিনিময় চুক্তি, সেদেশে আনসার প্রেরণের বিষয় নিয়ে কথা হয়েছে।

আসাদুজ্জামান খান কামাল আরও বলেন, হজ নিয়ে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। ইমিগ্রেশন ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে, ফলে দ্রুত সময় হাজিরা গাড়িতে চড়তে পারবেন। এছাড়া রুট টু মক্কা নামে একটি সার্ভিস চালু করেছে, যাতে হাজিদের ব্যাগ-লাগেজ এয়ারপোর্ট থেকে তাদের ঠিকানায় পাঠানো হবে।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত