Connect with us

বাংলাদেশ

পরীমণিকে ধ-র্ষ-ণ চেষ্টা, কে এই নাসির ইউ মাহমুদ? (ভিডিও)

Published

on

ধর্ষণচেষ্টা ও হত্যাচেষ্টার শিকার হওয়ার অভিযোগ তোলার পর সংবাদ সম্মেলনে এসে এক ব্যবসায়ীর নাম বলেছেন চিত্রনায়িকা পরীমণি। 

রোববার (১৩ জুন) রাতে এক ফেইসবুক পোস্টে অভিযোগ তোলার কয়েক ঘণ্টা পর ঢাকার বনানীতে নিজের বাড়িতে সংবাদ সম্মেলন করে ওই ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন তিনি। এই অভিনেত্রী অভিযোগ করেছেন ঢাকা বোট ক্লাবের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য (বিনোদন ও সংস্কৃতি) নাসির ইউ মাহমুদের বিরুদ্ধে। ৪ দিন আগে উত্তরায় বোট ক্লাবে নাসির মাহমুদ তার উপর চড়াও হয়েছিলেন বলে অভিযোগ এই অভিনেত্রীর।

পরীমণির অভিযোগের বিষয়ে নাসিরের কোনো বক্তব্য তাৎক্ষণিকভাবে পাওয়া যায়নি। তার একটি মোবাইল নম্বর বন্ধ পাওয়া গেছে। আরেকটি নম্বরে ফোন করলে তা ধরেন উত্তরা ক্লাবের এক কর্মচারী। তিনি বলেন, এ বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না।

ঢাকা বোট ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য নাসির একজন আবাসন ব্যবসায়ী। উত্তরা ক্লাবেরও সাবেক সভাপতি তিনি। ঢাকা বোট ক্লাবের বর্তমান সভাপতি পুলিশ মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ। তার কাছে নালিশ দিতে গিয়ে সফল হননি বলে দাবি করেন পরীমণি। এ বিষয়ে পুলিশ প্রধান বেনজীর আহমেদের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

তবে পরীমণির ফেইসবুক পোস্ট নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে পুলিশ হেডকোয়ার্টারের সহকারী মহাপরিদর্শক (মিডিয়া) সোহেল রানা বলেন, ‘পু‌লি‌শের সা‌থে যোগা‌যোগ কর‌লে অবশ্যই তার এ‌ (অভিযোগের) বিষ‌য়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হ‌বে। ত‌বে তি‌নি আইজিপি স্যা‌রের নাম কে‌ন উল্লেখ কর‌লেন, তা স্পষ্ট নয়। আইজি‌পি ম‌হোদ‌য়ের সা‌থে তি‌নি কো‌নো যোগা‌যোগ ক‌রেন‌নি।’

Advertisement

পরপর দুই বছর ২০১৪ সালে এবং ২০১৫ সালে উত্তরা ক্লাবের সভাপতি পদে দায়িত্ব পালন করেছেন শিল্পপতি নাসির ইউ মাহমুদ। নির্বাচনে নাসির ইউ মাহমুদ ৬৭২ ভোট পান। পেশায় তিনি ব্যবসায়ী। তিনি ঢাকা বোট ক্লাবের বর্তমান কার্যনির্বাহী কমিটির সঙ্গেও যুক্ত রয়েছেন। নিজস্ব আবাসন প্রকল্প ‘কুঞ্জ ডেভলপারর্স লি.’ এর চেয়ারম্যান নাসির ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করেছেন। ওই সময়ে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের (এসএম হল) নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন।

তার স্ত্রী জীবিত রয়েছেন। তাদের সংসারে দুটি ছেলে সন্তান রয়েছে। বড় ছেলে একই আবাসন প্রকল্পের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর।

গতকাল রোববার সন্ধ্যা ৭টা ৫৩ মিনিটে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেন পরীমণি, যা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া তোলপাড় চলছে।

এ দিকে পরীমণি দাবি করেছেন, ঘটনার পর তিনি বনানী থানায় অভিযোগ করতে গেলেও তা নেওয়া হয়নি।

বনানী থানার ওসি নুরে আজম নুরে আজম মিয়া বলেন, ‘গত কয়েকদিনে এই নামে থানায় কেউ আসেনি। কেউ কোনো অভিযোগও করেনি।’

Advertisement

তবে সংবাদ সম্মেলনের পরে মধ্যরাতে পরীমণির বাড়িতে দেখা যায় ঢাকার রূপনগর থানার ওসিকে।

আরও পড়ুনঃ ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিনসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে পরীমণির মামলা (ভিডিও)

নড়াইলের মেয়ে ‘শামসুন্নাহার স্মৃতি’ চলচ্চিত্রে পরীমণি নাম নিয়ে ২০১৫ সালে নামার পর দ্রুতই জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। ইতোমধ্যে দুই ডজন চলচ্চিত্রে নায়িকার চরিত্র রূপায়ন করেছেন তিনি।

রোববার রাতে এক ফেইসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, ‘আমি শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছি। আমাকে রেপ এবং হত্যা করার চেষ্টা করা হয়েছে। আমি এর বিচার চাই।’

পুলিশে জানিয়ে ফল পাননি জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিচার চেয়ে লেখেন এই অভিনেত্রী। তার ওই পোস্ট দ্রুত সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে।

Advertisement

পোস্টটি দেখার পর যোগাযোগ করা হলে পরীমণি কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘আমি ভালো নাই। এমন ঘটনা নিজের উপর না ঘটলে আমরা কেউ বুঝব না, কী ঘটেছে। আমি এর বিচার চাই।’

তার ঘণ্টাখানেক পর রাত সাড়ে ১০টায় বনানীর নিজের বাড়িতে সংবাদ সম্মেলনে আসেন তিনি।

তখন পরীমনি জানান, গত ১০ জুন রাতে পারিবারিক বন্ধু অমি ও ব্যক্তিগত রূপসজ্জাশিল্পী জিমির সঙ্গে বাইরে বের হয়েছিলেন তিনি। রাত তখন ১২টা পেরিয়েছে। বন্ধুটি তাদের নিয়ে যান আশুলিয়ার একটি ক্লাবে। ক্লাবটির নাম উত্তরা বোট ক্লাব। সেখানে মদ্যপানরত কয়েকজন ব্যক্তির সঙ্গে পরীমনির পরিচয় করিয়ে দেন অমি। ওই ব্যক্তিদের মধ্যে একজনের নাম নাসিরউদ্দিন আহমেদ। তিনি নিজেকে ক্লাবটির প্রেসিডেন্ট পরিচয় দেন। নাসিরউদ্দিনসহ উপস্থিত ব্যক্তিরা তার সঙ্গে বাজে আচরণ করেন। মাধুরী দিক্ষিক বলে নাচতে বলে। এক সময় তাদের একজন হঠাৎ জোর করে পরীমনির মুখে পানীয়র গ্লাস চেপে ধরে এবং শ্লীলতাহানির চেষ্টা করে। এ সময় পরীমনিকে মারধর করে এবং তার সঙ্গে থাকা কস্টিউম ডিজাইনার জিমিকেও মারধর করে তারা।

নাসির উদ্দিন তার সঙ্গে জোরপূর্বক শারীরিক সম্পর্ক গড়ার চেষ্টা করেন বলেও অভিযোগ করেন পরীমনি।

কি ঘটেছে সে দিন, শুনুন পরিমনির মুখে…

Advertisement

শুভ মাহফুজ

Advertisement

জাতীয়

শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় সিক্ত হলেন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ হায়দার আকবর খান

Published

on

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) উপদেষ্টা বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার আকবর খান রনোকে গার্ড অব অনার দেয়া হয়েছে। এরপর শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য তার মরদেহ রাখা হয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। এসময় বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক সংগঠন ও সবস্তরের মানুষ তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

আজ সোমবার (১৩ মে) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে হায়দার আকবর খান রনোকে গার্ড অব অনার দেয়া হয়।

বেলা দেড়টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে হায়দার আকবর খান রনোর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। জানাজা শেষে বনানী কবরস্থানে দাফন করা হবে তাকে।

বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার আকবর খান রনো ৮২ বছর বয়সে শনিবার রাত ২টা ৫ মিনিটে রাজধানীর হেলথ এন্ড হোপ হাসপাতালে মারা যান।

রনো একমাত্র মেয়ে রানা সুলতানাসহ বিপুল সংখ্যক আত্মীয়-স্বজন,গুণগ্রাহী ও শুভাকাঙ্খী রেখে গেছেন।

Advertisement

হায়দার আকবর খান রনো ১৯৪২ সালের ৩১ আগস্ট কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি যখন ১৯৬০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিদ্যা বিভাগের ছাত্র ছিলেন, তখনই কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন।

১৯৬৩ থেকে ১৯৬৫ সাল পর্যন্ত তিনি পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ১৯৬৬ সালে তিনি সরাসরি শ্রমিক আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন।

হায়দার আকবর খান রনো রাজনীতি, অর্থনীতি, দর্শন এমনকী সাহিত্য ও বিজ্ঞানের ওপরও অনেকগুলো বই লিখেছেন। তিনি ২০২২ সালে ‘বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার’ লাভ করেন।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

অভিনেত্রী হিমুর বয়ফ্রেন্ড রাফির বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ১ জুলাই

Published

on

হিমু,-রাফি

ছোটপর্দার অভিনেত্রী হোমায়রা হিমুকে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেয়ার অভিযোগে গ্রেপ্তার তার বয়ফ্রেন্ড মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন রাফির বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ১ জুলাই দিন ধার্য করেছেন আদালত।

সোমবার (১৩ মে) মামলাটি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ছিল। কিন্তু এদিন পুলিশ প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেনি। এজন্য ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ নুরুল হুদা চৌধুরি আদালতে প্রতিবেদন দাখিলে ১ জুলাই ধার্য করেন।

এর আগে ২০২৩ সালের ২ নভেম্বর রাতে হিমুকে আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে তার মামা নাহিদ আক্তার উত্তরা পশ্চিম থানায় একটি মামলা করেন। মামলায় হিমুর ‘বয়ফ্রেন্ড’ জিয়াউদ্দিন রাফিকে আসামি করা হয়। এরপর তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ৪ নভেম্বর তাকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুর রহমান তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

২২ নভেম্বর মামলার সুষ্ঠু-তদন্তের জন্য তাকে পাঁচদিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। শুনানি শেষে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জাকী আল ফারাবী তার দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

মামলায় নাহিদ আক্তার অভিযোগ করেন, হিমুর বয়ফ্রেন্ড রাফি। ছয় মাস আগে থেকে তিনি নিয়মিত হিমুর বাসায় যাতায়াত এবং মাঝে-মধ্যে রাতযাপন করতেন। ১ নভেম্বর রাফির মোবাইল নম্বর ও ভিগো আইডি ব্লক করেন হিমু। বিষয়টি নিয়ে উভয়ের মধ্যে ঝামেলা হয়।

Advertisement

এছাড়া ২০২৩ সালের ২ নভেম্বর বিকেল ৩টার দিকে রাফি বাসায় এসে কলিংবেল দেন। ওই বাসায় থাকা মেকআপম্যান মিহির দরজা খুলে দিলে তিনি ভেতরে প্রবেশ করেন। মিহির তার রুমে চলে যান। ৫টার দিকে রাফি মিহিরের রুমে গিয়ে চিৎকার করতে করতে বলেন, হিমু আত্মহত্যা করেছেন। তখন মিহির তাকে জিজ্ঞাসা করেন, আপনিতো রুমেই ছিলেন। তখন তিনি বাথরুমে ছিলেন বলে জানান।

মিহির সঙ্গে সঙ্গে রুমে গিয়ে হিমুকে ফাঁস দেওয়া অবস্থায় দেখতে পান। রুমে থাকা দুটি কাচের গ্লাস ভাঙা অবস্থায় দেখতে পান। তাৎক্ষণিকভাবে তারা দুজন হিমুকে উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তখন রাফি হিমুর ব্যবহৃত মোবাইল দুটি কৌশলে নিয়ে চলে যান। মামলার পর জিয়াউদ্দিন রাফিকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তিনি উচ্চ আদালত থেকে জামিন পান।

 

এসি//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

মৃত্যুদণ্ড চূড়ান্তের আগে কনডেম সেলে রাখার বৈধতা নিয়ে রায় আজ

Published

on

হাইকোর্ট

মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিদের কনডেম সেলে রাখার বিষয়ে আজ সোমবার (১৩ মে) রায় ঘোষণা করবেন হাইকোর্ট। বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো.বজলুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করবেন।

২০২১ সালের ২ সেপ্টেম্বর মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিদের কনডেম সেলে রাখার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন তিন কয়েদি। ওই রিট শুনানি করে ২০২২ সালের ৫ এপ্রিল রুল জারি করেন হাইকোর্ট।

রিট আবেদনকারী হলেন চট্টগ্রাম কারাগারের কনডেম সেলে থাকা সাতকানিয়ার জিল্লুর রহমান, সিলেট কারাগারে থাকা সুনামগঞ্জের আব্দুর বশির ও কুমিল্লা কারাগারে থাকা খাগড়াছড়ির শাহ আলম।

এরপর গেলো বছরের ৫ এপ্রিল মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিদের কনডেম সেলে বন্দি রাখা কেন বেআইনি হবে না এবং কেন জেলকোডের ৯৮০ বিধি অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। ওই বছরের ১২ ডিসেম্বর এই মর্মে জারি করা রুলের শুনানি শেষ হয়।

রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির জানান, বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ড ঘোষণার পর তাৎক্ষণিক সাজা কার্যকর করার আইনগত বিধান নেই। এ জন্য ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৭৪ ধারা অনুযায়ী হাইকোর্ট বিভাগের অনুমোদন নিতে হয়।

Advertisement

তিনি আরও বলেন, সংবিধানের ১০৫ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী আপিলের রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদনের সুযোগ রয়েছে। এসব প্রক্রিয়া শেষ করতে ১০ থেকে ১২ বছর পার হয়ে যায়। কিন্তু বাংলাদেশে বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ড ঘোষণার পরই সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে নির্জন কনডেম সেলে বন্দী রাখা হয়। অথচ অনেকের পরবর্তীতে সাজা কমে। অনেকে খালাসও পান।

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত