মধ্যাহ্ন-বিরতিতে যাওয়ার সময় বাংলাদেশের স্কোর ৪ উইকেটে ৬৯ রান। বিপর্যয় নিয়েই প্রথম সেশন শেষ করে মুমিনুলরা। সেখান থেকে বিপদ কাটিয়ে দলকে এই পর্যায়ে আনলেন মুশফিক-লিটন। সংগ্রহ বেড়ে দাঁড়ায় ২৩৫ রানে। শুধু তাই নয় টেস্ট ক্যারিয়ারে প্রথম সেঞ্চুরি করলেন লিটন দাস। ১০০ রান পেতে তাকে ১৯৯ বল খেলতে হয়েছে।
এর আগে সেঞ্চুরির কাছে গিয়েও ধরা পাননি তিন সংখ্যার ঘর। ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আউট হয়ে যান ৯৪ রানে। এমনকি গেলো জুলাইয়ে বাংলাদেশের সবশেষ টেস্টে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তার ইনিংস থামে ৯৫ রানে। অবশেষে স্বাদ পেলে শত রানের।
প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১০৭ রানে অপরাজিত লিটন এবং অন্য প্রান্তে ৮১ রানে অপরাজিত মুশফিক।
এর আগে ৩৩ রানেই দুই ওপেনারকে বিদায় নিতে হয়েছে। দলীয় ৪৭ রানের মাথা বিদায় নেন মুমিনুল। এরপর ব্যাট হাতে বেশি সময় মাঠে থাকতে পারলেন না শান্তও।
বাংলাদেশ একাদশ: মুমিনুল হক (অধিনায়ক), সাদমান ইসলাম, সাইফ হাসান, নাজমুল হোসেন শান্ত, মুশফিকুর রহিম, লিটন কুমার দাস, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলাম, এবাদত হোসেন চৌধুরী, আবু জায়েদ রাহী ও ইয়াসির আলি রাব্বি।
পাকিস্তান একাদশ: বাবর আজম (অধিনায়ক), মোহাম্মদ রিজওয়ান, আব্দুল্লাহ শফিক, আবীদ আলী, আজহার আলী, ফাহিম আশরাফ, ফওয়াদ আলম, হাসান আলী, নোমান আলী, সাজিদ খান ও শাহীন শাহ আফ্রিদি।