জাহাঙ্গীর কবির নানকের বক্তব্যের ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই ‘টের পেয়েছি, ঘুঘুর ফাঁদ’ দেখেছি। তার (নানক) বক্তব্যের পর সিদ্ধিরগঞ্জে আমার নির্বাচনি সমন্বয়ক জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক মনিরুল ইসলাম রবিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রবির অফিস থেকে পোলিং এজেন্টদের গুরুত্বপূর্ণ কাগজ উধাও হয়ে গেছে। বললেন নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) নির্বাচনে স্বতন্ত্র মেয়রপ্রার্থী অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার।
আজ শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে নারায়ণগঞ্জে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
তৈমুর বলেন, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য নানক বলেছেন— তৈমুর ঘুঘু দেখেছে, ঘুঘুর ফাঁদ দেখেনি। সে ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই টের পাবে। তার এ বক্তব্যের পর পরই আমার নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, ১৯৯৯ সালের ১৮ আগস্ট বিএনপির একটা মিছিলে সরকারি দলের নেতাদের হামলায় গুলিবিদ্ধ হই। ওই মিছিলে আমার সঙ্গে সঙ্গে থাকা কর্মী ইব্রাহিম দুটি শিশু বাচ্চা রেখে মারা যায়। আমি সেই পরিবারের দায়িত্ব নেই। তার মেয়ে রেশমীকে বিয়ে দেই আশরাফ খানের সঙ্গে। আশরাফ আমার কর্মী। আমার পোস্টার লাগানোর সময় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ছাড়া শারমিন নামে আমাদের এক নেতাকে দুই বছর আগের এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।