শুল্ক প্রত্যাহারে আমদানিকারক এবং মিলাররা সুফল ভোগ করলেও সাধারণ ভোক্তাদের বেশি দামেই কিনতে হচ্ছে চাল। চাল আমদানিতে শুল্ক প্রত্যাহার ও নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে আনা হয়েছে ৫ শতাংশে। ৫০ কেজির বস্তায় মানভেদে ২০০-৪০০ টাকা দাম কমার কথা থাকলেও, বাজারে এর কোনো প্রভাব পড়েনি।
আজ রোববার (২৫ সেপ্টেম্বর) বায়ান্ন টিভির করা একান্ত প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য উঠে আসে।
ক্রেতারা জানান, চারদিকে ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট তৈরি হয়েছে। সরকার এসব সিন্ডিকেট ভাঙতে পারছেন না।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারন ইউনিট (এফপিএমইউ) জানিয়েছে , গেলো ৩১ আগস্ট পর্যন্ত মোট ১৩ লাখ ৫১ হাজার ৪৭৯ টন চাল সংগ্রহ করা হয়েছে। চলতি অর্থবছরের ১ জুলাই থেকে ২১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বেসরকারিভাবে এক লাখ ৯ হাজার টন চাল আমদানি হয়েছে।
কাওরান বাজারের ব্যবসায়ীরা জানান, সঠিক ভাবে মনিটরিং করার কোনো কর্তৃপক্ষ নেই। খুচরা বাজারগুলোতে লোকদেখানো অভিযান হয়। পাইকারির সঙ্গে খুচরা বাজারের সম্পর্ক খতিয়ে দেখেন না কেউই।
এদিকে খুচরা ব্যবসায়িরা জানান, আমদানিকারক ও মিলারদের সিন্ডিকেট ভাঙতে না পারলে শুল্ক প্রত্যাহারের সুফল ক্রেতা পর্যন্ত পৌছানো সম্ভব নয়।
আসাদ ভূঁইয়া