পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে বরিশাল জেলায় ৮৫ হাজার পশুর চাহিদা নির্ধারণ করা হয়েছে।
প্রাণীসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, জেলার খামারি ও পারিবারিকভাবে উৎপাদিত গবাদি পশুর মাধ্যমেই এসব চাহিদা পূরণ করা সম্ভব।
বুধবার (১৪ জুলাই) বিকেলে বরিশাল জেলা প্রাণীসম্পদ অফিসার ডাক্তার মোঃ নুরুল আলম জানান, গত বছরের পশু কোরবানি দেয়ার উপরে এ বছরের চাহিদা নির্ধারণ করা হয়েছে। পশুর হাটে পুরোপুরি স্বাস্থ্য বিধি মানতে ঠিকাদারদের কঠোর নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
তিনি জানান, হাটগুলোর প্রবেশ মুখে হাত ধোয়ার ব্যবস্থার পাশাপাশি ক্রেতা-বিক্রেতা কাউকেই মাস্ক ছাড়া প্রবেশ করতে পারবেন না। শিশু-বৃদ্ধদের হাটে প্রবেশ করতে দেয়া হবে না। পশুর হাটগুলোতে একদিকে প্রবেশ পথ ও আরেকদিক থেকে বাহির হওয়ার ব্যবস্থা থাকবে। এছাড়া অসুস্থ পশু নির্ণয় করার জন্য হাটগুলোতে মেডিকেল ও কারিগরি টিম নিয়োজিত থাকবে।
মুনিয়া