ফিচার
শিশুর জন্মদাগ দেখে অবাক চিকিৎসকও!
জন্মের সময়ে অনেকেরই শরীরে কোনও অংশে তিল বা জরুলের মতো জন্মদাগ থাকে। বছর খানেক আগে পৃথিবীর আলো দেখা জর্জিয়া ওয়েলচের ক্ষেত্রেও অন্যথা হয়নি। কিন্তু তার জন্মদাগ হয়ে ওঠে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। কারণ, ভালবাসার ‘লাল চিহ্ন’ গায়ে নিয়েই জন্মেছিল সে।
শিশুটির মা, জেনি এবং তার সঙ্গী জয়ি প্রথম বার তাদের সন্তানের পেটে থাকা এই চিহ্ন দেখে চমকে উঠেছিলেন। হুবহু হৃদয়ের চিহ্নের মতো। লাল রঙের ওই দাগ দেখে তারা ভেবেছিলেন, বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বোধ হয় তা মিলিয়ে যাবে। কিন্তু তা তো নয়ই, উল্টে এক বছর আগের দাগের চেয়ে তা আরও গাঢ় হয়েছে।
জেনি বলেন, “জন্মের পর প্রথম এক আয়ার চোখে পড়ে ওই দাগ। তখন সামান্য ছোট্ট, লাল দাগ ছাড়া কিছুই তেমন বোঝা যায়নি। কিন্তু বেশ কিছু দিন পর দেখি তা হৃদয়ের আকার ধারণ করতে শুরু করেছে এবং আগের চেয়ে দেখতেও বড় লাগছে।”
জর্জিয়ার চিকিৎসকও নাকি জীবনে প্রথম বার দেখছেন এমন জন্মদাগ। প্রথমটায় তিনিও দেখে বুঝতে পারেননি। তারও মনে হয়েছিল বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এ দাগ মিলিয়ে যাবে। কিন্তু তা হয়নি। জর্জিয়া যেমন বড় হচ্ছে, তেমনই বাড়ে এ দাগ।
জর্জিয়ার মা জেনির কাছে এ দাগ এতটাই প্রিয় যে, তিনিও নিজের শরীরে, পেটের ঠিক ওই জায়গাতেই এক রকম দেখতে একটি ট্যাটু করাবেন বলে স্থির করেছেন।
২০২২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি জন্ম হয় জর্জিয়ার। তার পর থেকেই সমাজমাধ্যমে উষ্ণতা ছড়াচ্ছে খুদের শরীরের ওই ছবি। সমাজমাধ্যমে ওই ছবি ছড়িয়ে পড়া মাত্রই জর্জিয়া অনেকেরই ভালবাসা পেয়েছে। কিন্তু অনেকের মনেই সন্দেহের উদ্রেক হয়েছে, ভেবেছেন, এমন দাগ জন্মগত হতে পারে না।
সুত্র: ডেইলি মেইল
- বাংলাদেশ6 days ago
জাহাজের গতি বাড়িয়েছে সোমালি জলদস্যুরা
- বাংলাদেশ6 days ago
জিম্মি জাহাজ ও নাবিক উদ্ধারে যেভাবে পরিকল্পনা সাজানো হচ্ছে
- রংপুর7 days ago
দেশের দীর্ঘতম রেলপথ চালু হলো
- জাতীয়7 days ago
২৩ নাবিকসহ জলদস্যুদের কবলে বাংলাদেশি জাহাজ
- বাংলাদেশ6 days ago
বাংলাদেশি জাহাজকে যে দিকে নিয়ে যাচ্ছে জলদস্যুরা
- টুকিটাকি5 days ago
ভাইয়ের বিয়েতে বোন পালাল ক্যামেরাম্যানের সঙ্গে
- বাংলাদেশ7 days ago
অল্প সময়ে কোটিপতি হতে চেয়েছিলেন তারা!
- টুকিটাকি4 days ago
৬০ শতাংশ বিবাহিত নারী-পুরুষই পরকীয়ায় আসক্ত!
Warning: Undefined variable $user_ID in /home/bayanno.com/public_html/wp-content/themes/zox-news-github/comments.php on line 49
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন