Connect with us

আন্তর্জাতিক

খার্তুম থেকে বন্দর সুদানে পৌঁছেছেন পাঁচ শতাধিক বাংলাদেশি

Avatar of author

Published

on

খার্তুম

মোট ১৩টি বাসের মধ্যে ১০টি বাস ইতোমধ্যে বন্দর সুদানে পৌঁছেছে এবং বাকি তিনটি পথে রয়েছে। বললেন সুদানে বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ।

১৫ এপ্রিল থেকে সুদানে বিধ্বংসী লড়াই চলছে এবং সেখানে অবস্থানরত প্রায় দেড় হাজার জনের মধ্যে ৭০০ বাংলাদেশি দেশে ফেরার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।

অনলাইন সংবাদমাধ্যম বাংলা ট্রিবিউনের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়। সুদানে বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তারেক আহমেদ বলেন, পোর্ট সুদানের একটি স্কুল ভবনে বাংলাদেশিদের থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে এবং তারা যে কয়েকদিন এখানে থাকবেন তাদের জন্য খাবার সরবরাহ করা হচ্ছে। বিদ্যালয় ভবনটিতে মোট আটটি কক্ষ এবং একটি আচ্ছাদনসহ আরেকটি খোলা জায়গা রয়েছে।

সুদান বন্দর থেকে বাংলাদেশিদের নিরাপদে জেদ্দায় পাঠানো হবে। সৌদি জাহাজে করে তাদের সেখানে নিয়ে যাওয়া হবে।

Advertisement

ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘আমরা অবিলম্বে সৌদি কর্তৃপক্ষকে জানাব যে বাংলাদেশিদের ভিসার জন্য পাসপোর্ট আছে তাদের কাগজপত্র। এছাড়া যাদের পাসপোর্ট নেই তাদের ট্রাভেল পারমিট দেওয়া হবে এবং সৌদি কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হবে।’

সৌদি জাহাজে জায়গা পাওয়া সাপেক্ষে বাংলাদেশিরা জেদ্দায় যাবেন জানিয়ে তিনি বলেন, ওই জাহাজে অন্যান্য দেশের নাগরিকরাও যাতায়াত করছেন।

এদিকে সৌদি আরবে বাংলাদেশ দূতাবাস জানিয়েছে, সার্বিক ব্যবস্থাপনার সুবিধার্থে জেদ্দা কনস্যুলেটের তত্ত্বাবধানে ফেরত আসাদের জেদ্দায় বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ইংরেজি বিভাগে থাকার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী সৌদি কর্তৃপক্ষকে আশ্বস্ত করেছেন যে সুদান থেকে ফিরে আসা বাংলাদেশিদের ৭২ ঘণ্টার মধ্যে দেশে ফেরত পাঠানো হবে।

এর আগে মঙ্গলবার রাতে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম ফেসবুকে এক পোস্টে জানান, ৬৫০ জন বাংলাদেশিকে নিয়ে বাসগুলো খার্তুম থেকে পোর্ট সুদানের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ন স্থানগুলো তারা পার হয়ে গেছেন। ইনশাআল্লাহ স্থানীয় সময় মধ্যরাত থেকে ভোরের মধ্যে সকলে গন্তব্যে পৌছাবে বলে আশা করা যায়।

Advertisement
Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

আন্তর্জাতিক

যৌনতা আর ভালবাসাবিহীন ‘ফ্রেন্ডশিপ ম্যারেজ’!

Published

on

জাপানি তরুণ-তরুণীরা নতুন এক সম্পর্কের দিকে ঝুঁকছে। এর নাম ফ্রেন্ডশিপ ম্যারেজ। এই সম্পর্কে নেই কোনো যৌনতা আর ভালবাসা। খবর- সাউদ চায়না মর্নি পোস্ট 

দেশটির ১২ কোটি ৪ লাখ জনসংখ্যার মধ্যে এক শতাংশ তরুণ-তরুণী এই সম্পর্কে আগ্রহী। এ তথ্য উঠে এসেছে কালারস নামে একটি প্রতিষ্ঠানের গবেষণায়। সমকামী, বিষমকামী ও বিবাহে আগ্রহ নেই এমন লোক এর মধ্যে রয়েছে।

কালারস নামে সংস্থাটি ২০১৫ সালে গড়ে উঠে। প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, তাদের প্রায় ৫০০ সদস্য রয়েছে, যারা ফ্রেন্ডশিপ ম্যারেজ সম্পর্কে রয়েছে। এদের অনেকেই সন্তান লালন পালন করছে।

ফ্রেন্ডশিপ ম্যারেজ কোনো চিরাচরিত ভালবাসা বা কাছের কোনো বন্ধুকে বিয়ে করা নয়। এই ধরনের সম্পর্কে আইনগতভাবে একে-অপরের স্বামী স্ত্রী হবে। কিন্তু তাদের মধ্যে কোনো রোমান্টিক ভালোবাসা এবং যৌন সম্পর্ক থাকবে না।

এই সম্পর্কে থাকা কেউ যদি সন্তান নিতে চায়, তাদের কৃত্রিম পদ্ধতি ব্যবহার করে নিতে পারবে।

Advertisement

তবে ফ্রেন্ডশিপ ম্যারেজ থাকা দুজন ব্যাক্তি অন্য কারো সাথে ভালবাসায় জড়িত হতে পারবে। তবে এজন্য থাকতে হবে পারস্পারিক চুক্তি।

এনএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

মালদ্বীপ থেকে সব সেনা প্রত্যাহার করলো ভারত

Published

on

ভারতীয় সেনা। ফাইল ছবি

মালদ্বীপে থাকা সব সেনা প্রত্যাহার করেছে ভারত। ১০ মের মধ্যে মালদ্বীপ থেকে ভারতকে সব সেনা সরিয়ে নেয়ার কথা বলেছিলেন দেশটির প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজ্জু।

মহম্মদ মুইজ্জু চীনপন্থী হিসেবে বেশ পরিচিত।

মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ের মুখপাত্র হিনা ওয়ালিদের বরাত দিয়ে ভারতীয় পত্রিকা দ্য টাইমস অফ ইন্ডিয়া জানায় , মালদ্বীপে ভারতের প্রায় ৮৯ জন সেনা অবস্থান করছিলো। সেখানে থাকা সেনাদের শেষ দল মালদ্বীপ ছেড়েছে। তবে কত জন সেনা শেষ দলে ছিলো তা জানায়নি।

দুটি হেলিকপ্টার ও একটি দ্রোনিয়ার এয়ারক্রাপ্ট পরিচালনার দায়িত্ব ছিলো এসব সেনা। এসব হেলিকপ্টার ও এয়ারক্রাপ্ট ভারত মালদ্বীপকে উপহার দিয়েছিলো।

চীনপন্থী হিসেবে পরিচিত মহম্মদ মুইজ্জু দেশটির প্রেসিডেন্ট হিসাবে নির্বাচিত হওয়ার পরেই এসব সেনা প্রত্যাহারের জন্য ভারতকে চাপ দিতে থাকে। উল্লেখ্য, মুইজ্জুর নির্বাচনী ইশতেহারে ভারতের সেনা প্রত্যাহারের বিষয়টি ছিলো।

Advertisement

 

এনএস/

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

ফিলিস্তিনের সদস্যপদ নিয়ে জাতিসংঘে ভোট আজ

Published

on

ফাইল ছবি

জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্য হওয়া নিয়ে ফিলিস্তিনের প্রস্তাবে আবারও ভোটাভুটি হবে। শুক্রবার (১০ মে) রাতে শুরু হতে যাওয়া জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশন এ ভোট হবে। খবর- রয়টার্স 

গেলো মাসে ফিলিস্তিনিদের পক্ষ থেকে জাতিসংঘের স্থায়ী সদস্যপদ পেতে আবেদন করা হয়। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র তাতে ভেটো দেওয়ায় সদস্যপদ পায়নি ফিলিস্তিন।

জাতিসংঘের মোট সদস্যরাষ্ট্রের সংখ্যা ১৯৩। কোন রাষ্ট্র জাতিসংঘের সদস্য হতে চাইলে সেই রাষ্ট্রকে প্রথমে নিরাপত্তা পরিষদের অনুমোদন অর্জন করতে হবে। এর পরে যেতে হবে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে। নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য সংখ্যা ১৫। এর মধ্যে ৫ টি দেশ স্থায়ী সদস্য এবং বাকি ১০টি অস্থায়ী।

গেলো ৭ অক্টোবর গাজায় ইসরাইলি বাহিনীর অভিযান শুরুর পর ফের পূর্ণ সদস্যপদের জন্য তৎপরতা শুরু করে ফিলিস্তিন। নিরাপত্তা পরিষদে এ নিয়ে আবেদনও করেছিল জাতিসংঘের ফিলিস্তিন প্রতিনিধি দল। তবে ১৮ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্রের ভেটোর কারণে বাতিল হয়ে যায় সেই আবেদন।

নিরাপত্তা পরিষদকে সেই সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানাতেই শুক্রবার ভোট হবে সাধারণ পরিষদে।

Advertisement

এনএস/

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত