Connect with us

ময়মনসিংহ

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে চান সাংবাদিক নাদিমের স্ত্রী

Avatar of author

Published

on

আমি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চাই। আপনারা যেভাবেই হোক আমাকে তার সঙ্গে সাক্ষাতের সুযোগ করে দেবেন। বললেন সাংবাদিক নাদিমের স্ত্রী মনিরা বেগম।

সোমবার (১৯ জুন) দুপুরে জামালপুর প্রেস ক্লাবে নাদিমের শোকসভা ও মিলাদ মাহফিলে সন্তানদের নিয়ে উপস্থিত হয়ে তিনি এ কথা জানান।

মনিরা বেগম বলেন, আমি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চাই। আপনারা যেভাবেই হোক আমাকে তার সঙ্গে সাক্ষাতের সুযোগ করে দেবেন। আমি তার সঙ্গে কথা বলতে চাই। আমার স্বামী হত্যার বিচার চাই। আমার স্বামীর জন্য রাষ্ট্রীয় মর্যাদা চাই।

তিনি বলেন, আমার ছেলে অথবা মেয়ে কোনো সাংবাদিককে যদি পরিচয় দেয় তাহলে যেন একটু সহযোগিতা করা হয়। এছাড়া স্বামী হত্যার বিচার যতদিন শেষ না হয় ততদিন সাংবাদিকদের পাশে থাকার অনুরোধ জানিয়ে মনিরা বেগম বলেন, আমার স্বামী কত বলতো আমাকে প্রেস ক্লাবে আসতে। কিন্তু আসতাম না। আজ আমার স্বামী মারা যাওয়ার পর এখানে এসে বিচার চাইতে হচ্ছে।

সাংবাদিক নাদিমের শোকসভায় বিভিন্ন গণমাধ্যমের সংবাদকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

Advertisement

উল্লেখ্য, সংবাদ প্রকাশের জেরে সাংবাদিক নাদিম গেলো বুধবার রাত ১০টার দিকে জামালপুরের বকশীগঞ্জ বাজারের পাটহাটি এলাকায় সাধুরপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বাবুর সন্ত্রাসী বাহিনীর হামলার শিকার হন। বৃহস্পতিবার বিকেল পৌনে ৩টার দিকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তিনি মারা যান।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

ময়মনসিংহ

পরিচয় মিলেছে গর্তে পাওয়া সেই তিন মরদেহের

Published

on

ময়মনসিংহের ত্রিশালে মাটি খুঁড়ে উদ্ধার হওয়া নারী ও শিশুদের মরদেহের পরিচয় মিলেছে।

তারা হলেন- আমেনা বেগম (২৫) এবং তার দুই ছেলে আবু বক্কর (৪) ও আনাস (২)।

মঙ্গলবার (২১ মে) রাতে ত্রিশাল থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আলমগীর এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এ ঘটনায় রাতেই আমেনা খাতুনের মা হাসিনা খাতুন বাদী হয়ে ত্রিশাল থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।

এএসআই জানায়, ৬ বছর আগে মামাতো ভাই আলী হোসেনের সঙ্গে বিয়ে হয় আমেনার। আলী হোসেন উপজেলার রামপুর ইউনিয়নের কাকচর নয়াপাড়া গ্রামের মো. আবদুল হামিদের ছেলে।

Advertisement

আলী হোসেন অলস প্রকৃতির। যে কারণে কোনো কাজ না করে বেকার থাকতেন। তার স্ত্রী আমেনা মানুষের বাড়িতে গৃহকর্মীর কাজ করে সংসার চালাতেন। সম্প্রতি এনজিও থেকে টাকা তুলেন আমেনা। এনজিওর কিস্তি দেয়া নিয়ে প্রায়ই তাদের মধ্যে ঝগড়া হতো।

গেলো ১৬ মে এনজিওর কিস্তি নিয়ে তাদের ঝগড়া হয়। পরে ওই দিনই স্ত্রী আমেনাকে ঢাকায় কাজে নেয়ার কথা বলে দুই ছেলেসহ বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান আলী হোসেন। এরপর থেকে আলী হোসেন ও আমেনার ফোন বন্ধ ছিল।

পুলিশের ধারণা, ঢাকায় নেয়ার কথা বলে আলী হোসেন তার স্ত্রী-সন্তানদের পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী হত্য করে বাড়ির পাশে নির্জনস্থানে মাটির গর্তে পুঁতে রাখেন।

ত্রিশাল থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আলমগীর বলেন, ঘটনার পর থেকে আলী হোসেন পলাতক। তাকে গ্রেপ্তারের অভিযান চলছে।

মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে উপজেলার রামপুর ইউনিয়নের কাকচর নয়াপাড়া গ্রামে এক নির্জন স্থানে শিয়ালের টানাহেচড়ায় এক নারী ও দুই শিশুকে মাটিতে পুঁতে রাখার সন্ধান পায় এলাকাবাসী। খবর পেয়ে এসব মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ময়মনসিংহ

গর্তে পাওয়া মরদেহগুলো একই পরিবারের, ধারণা পুলিশের

Published

on

ময়মনসিংহের ত্রিশালে একটি পতিত জমির গর্ত থেকে উদ্ধার করা এক নারী ও দুই শিশুর মরদেহ একই পরিবারের সদস্যদের বলে ধারণা করছে পুলিশ। তবে মরদেহগুলো ক্ষতবিক্ষত হওয়ায় এবং আঙ্গুল না থাকায় তাদের নাম-পরিচয় এখনো শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।

মঙ্গলবার (২১ মে) বিকেলে ত্রিশাল উপজেলার কাকচর নয়াপাড়া এলাকায় ওই তিনজনের মরদেহ পাওয়া যায় বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন ত্রিশাল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন।

স্থানীয়রা জানায়, একটি পুকুরের পাশে পতিত জমিতে তিনজনের মরদেহ পুঁতে রাখা ছিল। হালকা মাটি চাপা দিয়ে আনুমানিক ৬-৭ দিন আগে পুঁতে রাখায় মরদেহ পচে গেছে । দুর্গন্ধ ছড়ানোয় গেলো রাতে শিয়াল গর্ত থেকে মরদেহ বের করে নিয়ে আসে।

স্থানীয়রা আরও জানান,  দুই যুবক মসজিদের দিকে যাওয়ার পথে ক্ষেতের মধ্যে দুই শিশুর মরদেহ এবং ঝোপের ভেতরে ছোট্ট গর্তে হাতের একটি অংশ দেখতে পান। খবর পেয়ে ছুটে আসেন আশপাশের লোকজন। পরে ঘটনাস্থলে আসে থানা পুলিশ,পিবিআই ও র‍্যাব।

ত্রিশাল থানার ওসি কামাল হোসেন জানান, ধারণা করা হচ্ছে সপ্তাহখানেক আগে মরদেহগুলো এখানে পুঁতে রাখা হয়েছে।  ত্রিশাল থানায় এমন তিনজনের নিখোঁজের কোনো তথ্য নেই। তাঁদের ধারণা, হত্যাকাণ্ডে জড়িতরা দূরের কোনো এলাকায় ঘটনাটি ঘটিয়ে এখানে মরদেহ পুঁতে রাখতে পারে।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ময়মনসিংহ

গর্ত থেকে দুই শিশুসহ ৩ জনের মরদেহ উদ্ধার

Published

on

মরদেহ

ময়মনসিংহের ত্রিশালের কাকচর এলাকায় গর্ত খুঁড়ে দুই শিশু ও এক নারীসহ ৩ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

মঙ্গলবার (২১ মে) বেলা ৩টার দিকে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে এলাকাবাসীর সহায়তায় গলিত মরদেহগুলো উদ্ধার করে। ধারণা করা হচ্ছে- কয়েকদিন আগে হত্যার পর তাদেরকে গর্ত করে পুঁতে রাখা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ত্রিশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন।

তিনি জানান, নিহতদের নাম-পরিচয় সনাক্ত করা যায়নি। হত্যার কারণ ও তাদের পরিচয় সনাক্তে কাজ করছে পুলিশ।

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত