Connect with us

চট্টগ্রাম

শায়েস্তা করতেই বন কর্মকর্তাকে হত্যা : র‍্যাব

Avatar of author

Published

on

পাহাড় কেটে মাটি পাচার রোধে কক্সবাজারের উখিয়ায় ধারাবাহিক অভিযান চালান বন বিট কর্মকর্তা সাজ্জাদুজ্জামান। আর এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তাকে শায়েস্তা করার পরিকল্পনা করে মাটি খেকোরা।  সর্বশেষ অভিযানের দিনই  পরিকল্পনা অনুযায়ী তাকে হত্যা করে মাটি খেকোরা। সাজ্জাদুল হতাকাণ্ডের ঘটনায় আরও দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব ১৫।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) কক্সবাজারে সংবাদ সম্মেলনে র‌্যাব-১৫ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল এইচ এম সাজ্জাদ হোসেন বায়ান্ন টিভিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

লে. কর্নেল এইচ এম সাজ্জাদ হোসেন জানান, নিহত বন কর্মকর্তা সাজ্জাদুজ্জামান হরিণমারা বন অঞ্চলের দায়িত্বপূর্ণ বিট কর্মকর্তা ছিলেন। গত নভেম্বর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত বন কর্মকর্তা সাজ্জাদুজ্জামান অনেকগুলো অভিযান পরিচালনা করে পাঁচটি মাটি কাটার ড্রেজারসহ কয়েকটি ডাম্পার আটক করেছেন এবং সংশ্লিষ্ট অপরাধীদের বিরুদ্ধে বন আইনে কয়েকটি মামলা দায়ের করেছেন।

তিনি জানান, গত ২৯ মার্চ বন কর্মকর্তা সাজ্জাদ তার নিয়মিত অভিযানের অংশ হিসেবে বন বিভাগের আরও কয়েকজন সদস্য নিয়ে একটি অভিযান পরিচালনা করে পাহাড়ের মাটি বোঝাই করা অবস্থায় হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী ড্রাইভার কামালের একটি ডাম্পার আটক করেন এবং এই ঘটনায় কামালসহ চারজনের বিরুদ্ধে বন আইনে একটি মামলা দায়ের করেন। ফলে কামালসহ অন্যান্য আসামীরা বন কর্মকর্তা সাজ্জাদের উপর চরমভাবে ক্ষিপ্ত হন। এ চক্র আরও কয়েকজন বন কর্মকর্তাকে হত্যা করার পরিকল্পনা করে।’

এ র‍্যাব কর্মকর্তা বলেন, ওই পরিকল্পনা অনুযায়ী ৩১ মার্চ রাতে চালক বাপ্পি হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী ড্রাইভার কামালসহ দুজন হেল্পারকে সঙ্গে করে সৈয়দ আলমের মালিকানাধীন একটি ডাম্পার নিয়ে পাহাড়ের মাটি কাটার উদ্দেশ্যে বের হন। ডাম্পারের মালিক সৈয়দ আলম বন কর্মকর্তাদের আগমনের উপর নজরদারি রাখার জন্য একটি বাজারে অপেক্ষা করতে থাকে। ইতোমধ্যে পাহাড় কাটার সংবাদ পেয়ে সাহসী বন কর্মকর্তা সাজ্জাদ বন বিভাগের আরেক সদস্য মো. আলীকে সঙ্গে নিয়ে মোটরসাইকেলযোগে ঘটনাস্থলের উদ্দেশে রওনা দেন। বাপ্পি ও কামাল মাটিবোঝাই ডাম্পার নিয়ে ফেরত আসার সময় স্থানীয় ফরিদ আহম্মদের দোকানের সামনে পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে বন কর্মকর্তা সাজ্জাদকে আসতে দেখে। তখন ডাম্পারের ড্রাইভার বাপ্পির পাশে বসে থাকা কামাল পূর্ববর্তী ঘটনার আক্রোশের জেরে এবং পূর্বপরিকল্পনা মোতাবেক গাড়ি না থামিয়ে বন কর্মকর্তাকে গাড়িচাপা দেয়ার জন্য বাপ্পীকে নির্দেশ দেন। বাপ্পি গাড়ি না থামিয়ে মোটরসাইকেল আরোহী সাজ্জাদ ও তার সহযোগীকে গাড়ি চাপা দেয়। ফলে ডাম্পারের চাপায় মাথায় গুরতর আঘাত পেয়ে ঘটনাস্থলেই সাজ্জাদ মৃত্যুবরণ করেন এবং সাথে থাকা সহযোগী মোহাম্মদ আলী আহত হন।

Advertisement

র‍্যাব জানায়, সোমবার (১৫ এপ্রিল) বিকেলে  সাজ্জাদুজ্জামান হত্যার পরিকল্পনাকারী মো. কামাল উদ্দিনকে (৩৯) চট্টগ্রামের সীতাকুন্ড এলাকা থেকে এবং সহযোগী হেলাল উদ্দিনকে (২৭) উখিয়ার কোটবাজার এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের পর তারা সাজ্জাদুজ্জামানকে হত্যার কথা স্বীকার করেন এবং কীভাবে হত্যার পরিকল্পনা করে তাও জানান।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, হরিণমারা এলাকায় স্থানীয় হেলাল, গফুর ও বাবুলের নেতৃত্বে গড়ে ওঠা একটি চক্র দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে সংরক্ষিত বনাঞ্চলের পাহাড় কেটে মাটি বিক্রি করে আসছে। চক্রের অধীনে প্রায় ১০ থেকে ১২টি ডাম্পার ও কয়েকটি মাটিকাটা ড্রেজার রয়েছে। তারা রাতের অন্ধকারে বন কর্মকর্তাদের অগোচরে পাহাড়ের মাটি কেটে এনে প্রতি ডাম্পার ৯০০ থেকে ১২০০ টাকা দরে বিভিন্ন লোকজনের নিকট জমি ভরাট করার জন্য বিক্রি করে থাকে।

প্রসঙ্গত, বন কর্মকর্তা হত্যার ঘটনায় বনবিভাগের উখিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. শফিউল আলম বাদী হয়ে  ১৫ জনকে আসামি করে উখিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় দুজনই এজাহারনামীয় আসামি এবং দুজনকে উখিয়া থানায় সোপর্দ করা হয়েছে বলে জানান র‌্যাব ১৫ এর অধিনায়ক।

Advertisement

চট্টগ্রাম

শিশু ছাত্র অপহরণ, ২০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি

Avatar of author

Published

on

শিশু

কক্সবাজারের টেকনাফে সাইফ (৯) নামের নুরানী মাদ্রাসার এক ছাত্রকে অপহরণ করা হয়েছে। অপহৃত সাইফ জাদিমুড়ার রহমানিয়া হোসাইনিয়া মাদ্রাসার নূরানী বিভাগের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্র এবং মৃত মোহাম্মদ হোছনের ছেলে।

রোববার (২৮ এপ্রিল) রাতে উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের জাদিমুড়া নয়াপাড়া শালবাগান রাস্তার মাথা থেকে তাকে অপহরণ করা হয়। সোমবার (২৯ এপ্রিল) বিকালে এ ঘটনায় ওই ছাত্রকে উদ্ধারের জন্য টেকনাফ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়। উক্ত অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ কাজ শুরু করেছে।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) দুপুরে ভিকটিমের মামা জামাল উদ্দীন বলেন, ২৮ এপ্রিল বিকালে মাদ্রাসা থেকে বাড়ি ফেরার পথে তাকে অপহরণ করা হয়। প্রতিদিনের মতো মাদ্রাসা ছুটি হয়ে রাত হলেও ছেলে বাড়িতে ফিরে না আসায় বাড়ির লোকজন তাকে খুঁজতে বের হয়।

অনেক খোঁজাখুঁজির পরে না পেয়ে বাড়িতে ফিরে আসে। আজ সকালে একটি মোবাইল ফোন থেকে বাড়িতে কল করে সাইফকে পেতে ২০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। টাকা না দিলে তাকে পাওয়া যাবে না বলে মোবাইল কেটে দেন। তখন জানতে পেরেছি তাকে অপহরণ করা হয়েছে।

ভিকটিমের বড় ভাই রিয়াজ উদ্দীন জানান, আমাদের পিতা নেই। বেশি টাকাও নেই। অপহরণকারীরা এতো টাকা মুক্তিপণ দাবি করলে আমরা তা কিভাবে দেব। তিনি ভাইকে জীবিত উদ্ধারের জন্য প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেছেন।

Advertisement

টেকনাফ থানার অপারেশন অফিসার আব্দুর রাজ্জাক বলেন, পুলিশ ঘটনাটি সম্পর্কে অবগত আছে। ইতোমধ্যে তাকে উদ্ধারের জন্য কাজ শুরু করা হয়েছে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

কুবি উপাচার্য একটি আমদানিকৃত পঁচা মাল: মানববন্ধনে কুবি শিক্ষক

Avatar of author

Published

on

শিক্ষক

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য আবদুল মঈনকে অষ্ট্রেলিয়া থেকে ‘আমদানিকৃত পঁচা মাল’ বলে মন্তব্য করেছেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মেহেদি হাসান। এ সময় অষ্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নের বাঙ্গালি কমিউনিটিতে কুবি উপাচার্য ক্যাসিনো মঈন নামে পরিচিত বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

সোমবার (৩০ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ের গোল চত্বরে অনুষ্ঠিত শিক্ষক সমিতির মানববন্ধনে এসব বলেন তিনি।

শিক্ষকদের উপর উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষের নেতৃত্বে বহিরাগত সন্ত্রাসীদের মাধ্যমে প্রাণনাশের উদ্দেশ্যে হামলা, মারধর এবং শারীরিক ও মানসিকভাবে হেনস্তার প্রতিবাদে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির উদ্যোগে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এসময়ে মানববন্ধনে অংশগ্রহণ করেন।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষ, প্রক্টরের মদদে বহিরাগত সন্ত্রাসী ও অছাত্ররা শিক্ষকদের উপর যে ন্যাক্কারজনক হামলা চালিয়েছে তাদের অধিকাংশই হত্যাসহ বিভিন্ন মামলার জেলখাটা দাগি আসামি। তাদের এ হামলায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা বর্তমানে নিরাপত্তাহীনতা এবং জীবন শংকায় ভুগছেন।

মানববন্ধনে নৃবিজ্ঞানের সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ আইনুল হক বলেন, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষের কার্যালয় একটা সন্ত্রাসী সেন্টার। সেখানে সন্ত্রাসীরা মিটিং করে। কখন কাকে হামলা করবে। আপনারা উপাচার্য কিংবা প্রক্টরের রুমের সামনের সিসিটিভি ফুটেজ দেখলেই তা বুঝতে পারবেন।

Advertisement

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোকাদ্দেস-উল- ইসলাম বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় আজ আক্রান্ত। যখন থেকে ওমর সিদ্দিকী প্রক্টরের (ভারপ্রাপ্ত) দায়িত্ব নিয়েছেন তখন থেকে শিক্ষক, শিক্ষার্থীরা আক্রান্ত হচ্ছেন। যার নিরাপত্তা দেয়ার কথা তিনিই যদি আঘাত করেন তাহলে বিশ্ববিদ্যালয় কার কাছে নিরাপদ সেটা প্রশ্ন থেকে যায়। গেলো ২৮ তারিখ তিনিই আমাকে প্রথম আঘাত করেছেন। জীবনের নিরাপত্তা না থাকলে আমরা কীভাবে ক্লাস নিবো। তাই এই ভিসি, ট্রেজারার দায়িত্বে থাকা কালীন আমরা আর ক্লাসে ফিরে যাবো না।

শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আবু তাহের বলেন, এই উপাচার্যের যখন নিয়োগ হয়, আমি রেজিস্ট্রারের দায়িত্বে ছিলাম। তখন থেকেই তিনি বহিরাগত ও সন্ত্রাসীদের আশ্রয় দিয়ে যাচ্ছে। তার অপকর্মের কারণে আমি ২ মাস পর পদত্যাগ করি। আমরা সাতটি দাবি উপস্থাপন করেছি কিন্তু তিনি কোন কর্ণপাত করেননি।

তিনি আরও বলেন, আপনারা দেখেছেন ভিসি ও সন্ত্রাসীরা কীভাবে শিক্ষকদের উপর হামলা করেছেন। প্রক্টর নিজেই হামলার মদদ দিয়েছেন। শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদককে ঘুষি মেরে তিনি ভেতরে প্রবেশ করেছেন। ২৮ তারিখে হামলায় শিক্ষকরা আক্রান্ত হয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী হত্যা মামলার প্রধান আসামি এবং বর্তমানে উপাচার্যের লালিত সন্ত্রাসী খুনি বিপ্লব এই মানববন্ধন চলাকালীন ৪ বার এখান দিয়ে যাওয়া আসা করেছে। প্রতিবারই আমরা শঙ্কিত ছিলাম। ক্লাস একাডেমিক কোনো কার্যক্রমে কোনো শিক্ষক অংশগ্রহণ করবে না৷ উপাচার্য পদত্যাগ না হওয়া পর্যন্ত আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাবো।

শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আপনারা চিন্তা করবেন না। একটু ধৈর্য ধরেন। করোনা পরবর্তী সংকট আমরা যেভাবে অতিরিক্ত ক্লাস নেয়ার মাধ্যমে কাটিয়ে উঠেছি এবারও সেটাই হবে।

এসময় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের হাতে বিভিন্ন প্রতিবাদী প্ল্যাকার্ড দেখা যায়। যেমন, ছাত্র সমাজ জেগে উঠো, শিক্ষক কেন নির্যাতিত? শিক্ষকের গায়ে হাত কেন, প্রশাসন তুমি নিরব কেন? শিক্ষকের গায়ে হাত কেন, প্রশাসন জবাব চাই! চাকরি দে! নয়তো ভার্সিটি চিবিয়ে খাবো; আমদানীকৃত পঁচা মাল, আজরাইল মুক্ত ক্যাম্পাস চাই; সেখানে সাধারণ শিক্ষার্থীদের অবস্থান কোথায়? পিতৃতুল্য শিক্ষকের গায়ে হাত কেন? জবাব চাই জবাব চাই, ডিক্টেটর ভিসি জবাব চাই; ছাত্র সমাজ জেগে উঠো শিক্ষক কেন নির্যাতিত? সন্ত্রাসীদের কালো হাত গুড়িয়ে দাও ভেঙে দাও; মেরুদণ্ড গড়ার কারখানা কেন আজ সন্ত্রাস গড়ার কারখানা? এমন অসংখ্য প্ল্যাকার্ড নিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীরা মানববন্ধনে অংশগ্রহণ করেন।

Advertisement

প্রসঙ্গত, গেলো ২৮ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে শিক্ষকদের শান্তিপূর্ণ অবস্থান কর্মসূচিতে উপাচার্য আবদুল মঈনের নেতৃত্বে এবং সরাসরি পৃষ্ঠপোষকতায় বেশ কয়েকজন বহিরাগত এবং সাবেক ছাত্রলীগ কর্মী শিক্ষকদের উপর হামলা করেন। এতে নারী শিক্ষকরাও আহত হন বলে জানা যায়। যার প্রতিবাদে শিক্ষকরা ২৪ ঘন্টার মধ্যে উপাচার্যকে গ্রেপ্তারের দাবি জানান। এবং উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষকে অপসারণের দাবিতে সকল একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করেন।

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

টেকনাফে আইস ও ইয়াবাসহ কারবারি আটক

Avatar of author

Published

on

আটক

কক্সবাজারের টেকনাফে বিজিবি’র চেকপোস্টে ১৬০ গ্রাম আইস ও ৬ হাজার ইয়াবাসহ এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।  গ্রেপ্তারকৃত মোহাম্মদ ইউনুস টেকনাফের রুহুল্যার ডেফা এলাকার বশির আহমেদের ছেলে।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (২ বিজিবি) এর অধীনস্থ শীলখালী চেকপোস্ট হতে তাকে আটক করা হয়। টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (২ বিজিবি) অধিনায়ক লেঃ কর্নেল মোঃ মহিউদ্দীন আহমেদ এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, মেরিন ড্রাইভ হয়ে টেকনাফ- কক্সবাজার মহাসড়ক দিয়ে মাদকদ্রব্য পাচার হওয়ার খবরে টেকনাফ ব্যাটালিয়নের অধীনস্থ দমদমিয়া, হোয়াইক্যং, খুরেরমুখ এবং শীলখালী চেকপোস্ট বসায় বিজিবি।

এসময় সন্দেহজনক একটি প্রাইভেটকার তল্লাশি চালানো হয়। গাড়ির চালকের স্বীকারোক্তিতে চালকের বাম পাশের সীট বেল্টের প্লাস্টিক কাভারের নিচে লুকায়িত অবস্থায় ১৬০ গ্রাম ক্রিস্টাল মেথ আইস ও ৬ হাজার ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। এ সময় তার মোবাইল ফোন ও প্রাইভেট কার জব্দ করা হয়।

মহিউদ্দীন আহমেদ জানান, আটককৃত মাদক কারবারিকে জব্দকৃত ক্রিস্টাল মেথ আইস, ইয়াবা, প্রাইভেটকার এবং মোবাইল ফোনসহ নিয়মিত মামলার মাধ্যমে টেকনাফ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

জাতীয়2 hours ago

আবারও বিদ্যুৎ উৎপাদনে রেকর্ড

আবারও বিদ্যুৎ উৎপাদনে রেকর্ড করলো বাংলাদেশ। ১৬ হাজার ৪৭৭ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়েছে আজ। এর  ফলে দেশের ৫৪ বছরের ইতিহাসে...

জাতীয়2 hours ago

ডিএসইসি সভাপতি মুক্তাদির অনিক, সম্পাদক জাওহার ইকবাল

গণমাধ্যমে কর্মরত সহ-সম্পাদকদের সংগঠন ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিলের (ডিএসইসি)দ্বিবার্ষিক নির্বাচনে সভাপতি পদে মুক্তাদির অনিক নির্বাচিত হয়েছেন। আর সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন জাওহার...

জ্বালানি তেল জ্বালানি তেল
জাতীয়3 hours ago

বাড়লো সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম

বিশ্ববাজারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বাড়লো জ্বালানি তেলের দাম। প্রতি লিটার ডিজেল ও কেরোসিনের দাম বেড়েছে এক টাকা। পেট্রল ও অকটেনের...

জাতীয়4 hours ago

‘অতি বাম আর ডান মিলে সরকার উৎখাতে কাজ করছে’

অতি বাম আর অতি ডান মিলে সরকার উৎখাতে কাজ করছে। তাদের মূল লক্ষ্য সরকার উৎখাত। দেশে রাজনৈতিকভাবে দেউলিয়া যারা তারা,...

জাতীয়5 hours ago

এমপি-মন্ত্রীদের আত্মীয়ের প্রার্থী হওয়া নিয়ে আইনি বাধা নেই

অনেক স্থানে এমপি-মন্ত্রীদের আত্মীয় প্রার্থী হয়েছেন। তবে গোয়েন্দা তথ্য অনুযায়ী আমরা কোথাও কোনো সমস্যা দেখছি না। আইনে বলা আছে যিনি...

বাংলাদেশ5 hours ago

এক সপ্তাহে হিটস্ট্রোকে ১০ জনের মৃত্যু

গেলো এক সপ্তাহে  হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে দশ জন মৃত্যুবরণ করেছেন। এদের মধ্যে  ৮ জন পুরুষ ও ২ জন...

মরদেহ মরদেহ
বাংলাদেশ6 hours ago

নিজ ঘর থেকে আড়াই বছরের শিশুর দ্বিখণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার

দিনে দুপুরে নিজ ঘর থেকে আড়াই বছরের কন্যা শিশু দুলালীর দ্বিখণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ নির্মম হত্যাকান্ডের ঘটনাটি ঘটেছে...

মৃত্যুদণ্ড মৃত্যুদণ্ড
আইন-বিচার6 hours ago

স্বামীকে হত্যার দায়ে স্ত্রী ও পরকীয়া প্রেমিকের মৃত্যুদণ্ড

গোপালগঞ্জের কমলেশ বাড়ৈ (৪৫) হত্যা মামলায় স্ত্রী ও পরকীয়া প্রেমিককে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) দুপুরে গোপালগঞ্জের অতিরিক্ত...

উপজেলা উপজেলা
জাতীয়7 hours ago

উপজেলা নির্বাচনে মনিটরিং টিম ও আইন-শৃঙ্খলা সেল গঠনের নির্দেশ ইসির

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ভোটারদের নিরাপত্তার স্বার্থে যেকোনো ধরনের অনভিপ্রেত ঘটনা এড়াতে ও প্রার্থীর আচরণ মনিটরিংয়ের জন্য সংশ্লিষ্ট...

আইনমন্ত্রী-আনিসুল-হক আইনমন্ত্রী-আনিসুল-হক
জাতীয়8 hours ago

শ্রমিক অধিকার লঙ্ঘনে শাস্তি বাড়ছে মালিকদের : আইনমন্ত্রী

শ্রমিক অধিকার লঙ্ঘনে শাস্তির পরিমাণ বাড়ছে মালিকদের। সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা করে জরিমানার পরিমাণ ৫ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ২৫ হাজার...

Advertisement
বাংলাদেশ6 days ago

শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি

দুর্ঘটনা4 days ago

৯ দিনে একে একে মারা গেলেন ৩ ভাই

বাংলাদেশ4 days ago

এক মিনিটের জন্য বিসিএসের স্বপ্ন চুরমার!

বৃষ্টির পূর্বাভাস
আবহাওয়া3 days ago

রাতের মধ্যে যেসব জেলায় ঝোড়ো হাওয়াসহ হতে পারে বৃষ্টি

ব্রাজিল,-মৃত-চাচাকে-নিয়ে-ব্যাংকে-ভাতিজি
টুকিটাকি6 days ago

ঋণ পেতে মৃত চাচাকে ব্যাংকে নিয়ে গেলেন ভাতিজি

বিএনপি
বাংলাদেশ4 days ago

৭৫ নেতাকে বহিষ্কার করলো বিএনপি

বাংলাদেশ6 days ago

র‍্যাবের নতুন মুখপাত্র কমান্ডার আরাফাত

টুকিটাকি1 day ago

সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও

খুলনা2 days ago

গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু

আন্তর্জাতিক4 days ago

বাংলাদেশ-চীনের সামরিক মহড়া, যা জানালো ভারত

উত্তর আমেরিকা6 days ago

সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)

ব্যারিস্টার-সুমন
আইন-বিচার1 week ago

বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন

প্রধানমন্ত্রী-শেখ-হাসিনা
জাতীয়1 month ago

গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী

ফুটবল1 month ago

ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু

টুকিটাকি1 month ago

জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!

অর্থনীতি2 months ago

বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া

রেশমা
বাংলাদেশ2 months ago

রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ

হলিউড2 months ago

নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু

ফুটবল2 months ago

জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব

টুকিটাকি2 months ago

রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর

সর্বাধিক পঠিত