বাংলাদেশ
শাবাশ নির্বাচন কমিশন
Published
4 years agoon
নির্বাচন কমিশন একের পর এক চমক উপহার দিয়ে চলেছে মানুষকে। এর সর্বশেষ কাণ্ড নিজেকে নিজে ক্ষমতাহীন করার বিভিন্ন প্রস্তাব। নানা মহলের সমালোচনার মুখে এ প্রস্তাবগুলো থেকে কমিশন এখন সরে এসেছে বলা হচ্ছে। তবে বিষয়টি এখনো খুব স্পষ্ট নয়। কমিশনের সচিব দাবি করেছেন তাঁরা ‘ভুল করে’ বা ‘বোঝাপড়ার মাধ্যমে’ প্রস্তাবগুলো করেছিলেন। যেভাবেই করা হোক না কেন, এটি বিস্ময়কর, অত বড় একটি সাংবিধানিক কমিশনের জন্য।
সাবেক আমলা কে এম নূরুল হুদার নেতৃত্বাধীন এই কমিশন অবশ্য বিস্ময়কর কর্মকাণ্ডের জন্যই খ্যাতিমান। তাদের অতুলনীয় কীর্তির স্বাক্ষর হয়ে আছে ২০১৮ সালের ‘নৈশ’ নির্বাচন। এর আগে ২০১৪ সালে এক অদ্ভুত নির্বাচন আয়োজন করে বসেছিল রকিবউদ্দীনের নেতৃত্বাধীন তখনকার নির্বাচন কমিশন। সেই নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে একাধিক প্রার্থী না থাকায় ভোট গ্রহণ ছাড়াই নির্বাচন সম্পন্ন হয়ে যায়, নির্বাচনের দিনের আগেই সরকারি দল নির্বাচনে জিতেছে তা নিশ্চিত হয়ে যায়। নজিরবিহীন এ কাণ্ড করার জন্য শতাধিক আসনে নির্বাচন কমিশন নিজেই একজন বাদে অন্য প্রার্থীদের অযোগ্য ঘোষণা করে দেয়। আমার মতো দুর্মুখরা নির্বাচনটির নাম দেয় প্রার্থীবিহীন নির্বাচন।
বিস্ময়ের কশাঘাতে আমরা যারা স্তব্ধ হয়ে বসেছিলাম, তাদের জন্য আরও বিস্ময় বাকি ছিল। ২০১৮ সালে নূরুল হুদার নির্বাচন কমিশন এগিয়ে যায় আরেক ধাপ। এবার আর প্রার্থী নয়, তিন শ আসনে নির্বাচন আয়োজিত হয় প্রায় ভোটারবিহীনভাবে। বিরোধী দলগুলোর প্রার্থিতা বাতিল, প্রার্থী-কর্মী-এজেন্ট গ্রেপ্তার, (কখনো গুলিবিদ্ধ) বা এলাকাছাড়া হওয়ার পর এ নির্বাচনে ভোটারদেরও কষ্ট করতে দেয়নি কমিশন। নির্বাচনের আগের রাতে ভোট বাক্স ভরে ফেলার ব্যবস্থা করা হয় এবং প্রকৃত ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে যেতে বাধা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয় বহু কেন্দ্রে। ভোটারবিহীন নির্বাচনে সৃষ্টি হয় ভোটের নতুন নতুন রেকর্ড। দুই শতাধিক কেন্দ্রে পুরোপুরি শতভাগ ভোট পড়ে (কিছু কেন্দ্রে তারও বেশি), হাজারের বেশি কেন্দ্রে প্রধান বিরোধী জোটের প্রার্থীরা পান শূন্য ভোট (কিছু কেন্দ্রে বিরোধী দলের সব প্রার্থী মিলে পান শূন্য ভোট) এবং বহু কেন্দ্রে সরকারি দলের প্রার্থীরা পান প্রায় শতভাগ ভোট! সরকারি দল ও তার মিত্ররা বিজয়ী হন ৯৬ শতাংশ আসনে!
বিজ্ঞাপন
এমন নির্বাচন আয়োজন করে বুক ফুলিয়ে চলতে সাহস নয়, প্রয়োজন হয় দুঃসাহসের। সেই দুঃসাহস কমিশন দেখায় নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে বলে ঘোষণা দিয়ে। এত বড় দুঃসাহসী কাজ করেও কমিশন কোনো প্রশংসা পায়নি। এতে রাগ করেই কিনা জানি না কমিশন এবার উদ্যোগ নিয়েছিল আরও চমকপ্রদ একটি নির্বাচনের। তাদের উদ্যোগ সফল হলে পরবর্তী নির্বাচনটি হতো নির্বাচন কমিশনবিহীন নির্বাচন। এ জন্য তারা নিজেরাই কমিশনের বহু ক্ষমতাকে বাতিল করার প্রস্তাব করেছিল গণপ্রতিনিধিত্ব আইন সংশোধনীর একটি খসড়ায়।
নির্বাচন সফল করার জন্য অন্য অনেক কিছুর মতো প্রয়োজন নির্বাচনী এজেন্ট আর পর্যবেক্ষক নিয়োগ আর প্রিসাইডিং কর্মকর্তা ও রিটার্নিং কর্মকর্তার ক্ষমতা। আরও প্রয়োজন আইন লঙ্ঘনকারী প্রার্থীর প্রার্থিতা নির্বাচন কমিশন কর্তৃক বাতিলের ক্ষমতা। এসব বিষয়ে ক্ষমতা বা কর্তৃত্ব গণপ্রতিনিধিত্ব আইনে আর কমিশনের হাতে না রেখে দেওয়ার প্রস্তাব করেছিল স্বয়ং কমিশন!
২.
কমিশনের উদ্যোগে ‘মুগ্ধ’ নাগরিকদের নিয়ে একটি ওয়েবিনারের আয়োজন করেছিল সুজন (সুশাসনের জন্য নাগরিক) নামের সংগঠনটি। সেখানে আর ভুল করেননি অনেকে। নিজের সাংবিধানিক ও আইনি ক্ষমতা নিজে কমানোর উদার প্রস্তাবে মুগ্ধ হয়ে কেউ কমিশনকে প্রশংসাবাণী দেওয়ার প্রস্তাব করেছেন। কেউ প্রশংসা করেছেন করোনাকালে লক্ষাধিক ভোটার ‘হাজির’ করে চারটি আসনে উপনির্বাচন করানোর কীর্তিকে। কেউ প্রস্তাব করেছেন রকিবউদ্দীন আর নূরুল হুদার মতো দুজন সিইসি খুঁজে বের করতে পেরেছে যে সার্চ কমিটি, তাকে ধন্যবাদ জানানোর!
কমিশন এখন বলছে, তারা নাকি ভুল করে ক্ষমতা কমানোর প্রস্তাবগুলো করেছিল। তবে ওয়েবিনারে দেখলাম, কিছু গণ্যমান্য আলোচক সন্দেহ করছেন একবার যখন তারা এ চেষ্টা করেছে, ভবিষ্যতে আবারও করতে পারে তা। আমার নিজের অবশ্য মনে হলো করলেই ভালো একদিক দিয়ে। প্রার্থী, এজেন্ট, পর্যবেক্ষক, ভোটার কারও নিরাপত্তা দিতে আগ্রহী নয় কমিশন, এটি দেখা গেছে আগের নির্বাচনে। যথেষ্ট ক্ষমতাবান হয়েও তারা প্রশাসন আর পুলিশকে তাদের অন্যায় কাজে বাধা দেয়নি। সরকারি দলের প্রার্থীদের বিরুদ্ধে হাজারো অভিযোগের পরও তাদের প্রার্থিতা বাতিল বা মৃদু কোনো শাস্তিরও ব্যবস্থা নেয়নি। কাজেই অযথা ক্ষমতার বাতাবরণ রেখে প্রয়োজন কী?
বিজ্ঞাপন
আমি বরং প্রস্তাব করছি সামনের নির্বাচনে কারা প্রার্থী হতে পারবেন, সেটি নির্ধারণের ক্ষমতাও কমিশন দিয়ে দিক সরকারকে। জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানের কাজ নাকি কমিশন সরকারকে দিয়ে দেওয়ার চিন্তা করছে। এ পরিচয়পত্র প্রদানের ক্ষমতা হাতে থাকলে সরকার ভোটার তালিকা করতে পারবে ইচ্ছেমতো। এর সঙ্গে প্রার্থী ঠিক করার ক্ষমতাও সরকারকে দিয়ে দিলে সব ঝামেলা চুকে যায়। কমিশনকে তখন আর গালমন্দ করতে পারবে না কেউ। যে ক্ষমতা আইনেই থাকবে না, সে ক্ষমতা প্রয়োগে অনীহা বা ব্যর্থতার অভিযোগ আর উঠবে না তাদের বিরুদ্ধে। নির্বাচন গোল্লায় যাক, কমিশনের পবিত্রতা তো রক্ষা হবে তাতে। দুধে-ভাতে কমিশনাররা থাকবেন বিনা অপরাধবোধে!
এমন মহৎ চিন্তার জন্য কমিশনকে ধন্যবাদ দেওয়া উচিত না?
৩.
ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়ার কমিশনের ইচ্ছা বা প্রচেষ্টা অচিন্তনীয়ও বটে। ক্ষমতার জন্য কিনা করে মানুষ। রাজরাজড়ার যুগে এ ক্ষমতার জন্য নিজের পরিবারকে নিকেশ করে দেওয়ার বহু উদাহরণ আছে। মোগল সম্রাট আলমগীর অসাধারণ সমরনায়ক ও শাসক ছিলেন, তাঁর চার যুগের শাসনকাল প্রায় ভারত উপমহাদেশজুড়ে বিস্তৃত ছিল। কিন্তু এর আগে তিনি মসনদে অধিষ্ঠিত হওয়ার জন্য নিজের তিন ভাইয়ের মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়ান, অসুস্থ পিতা সম্রাট শাহজাহানকে আমৃত্যু বন্দী করে রাখেন আগ্রার দুর্গে।
একচ্ছত্র রাজতন্ত্রকালে ক্ষমতার জন্য এমন নিষ্ঠুরতা অবশ্য বিরল ছিল না পৃথিবীর কোথাও।
লিবারেটেরিয়ানদের ইতিহাস রচনায় অন্যতম থিমই হচ্ছে ক্ষমতার অদম্য লোভ এবং এর দূষিত প্রভাব। পরের যুগে দু-দুটো বিশ্বযুদ্ধের পর জাতিরাষ্ট্র আর গণতন্ত্রের ধারণার প্রসার ঘটেছে। গণতন্ত্রকালে ক্ষমতায় যাওয়া বা থাকার জন্যও নানা ছলাকলা করা হয়েছে পৃথিবীর বেশির ভাগ রাষ্ট্রে। ক্ষমতায় থাকা সরকারের বিভিন্ন অঙ্গের মধ্যে রেষারেষি হয়েছে ক্ষমতার ভাগ নিয়ে। ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতি, সংসদের সার্বভৌমত্ব, সরকারপ্রধানের দায়মুক্তি, সংবিধানের বেসিক স্ট্রাকচার থিওরি, জুডিশিয়াল রিভিউ, ডকট্রিন অব পলিটিক্যাল কোয়েশ্চেন, ফ্লোর ক্রসিং নামে নানা তত্ত্ব ও নীতির সৃষ্টি হয়েছে। এসবই নিজের ক্ষমতা সংহত করার জন্য বা অন্যের ক্ষমতাকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য।
নিজের ক্ষমতা বাড়ানো বা নিশ্চিত করার জন্য বিভিন্ন দেশের নির্বাচন কমিশনও তৎপর হয়েছে। প্রয়োজনে তারা আদালতের দ্বারস্থ হয়েছে। কিন্তু কোনো দিন কোনো কমিশন (বা সরকারি প্রতিষ্ঠান) নিজের ক্ষমতা কমানোর উদ্যোগ নিয়েছে, এটি কোথাও হয়নি সম্ভবত।
এ উদারতার জন্য কেন পারলাম না আমরা নির্বাচন কমিশনের প্রশংসা করতে? হয়তো এ কারণেই কমিশন তার প্রস্তাব থেকে সরে আসার কথা বলছে এখন। হয়তো প্রশংসা বা প্রণোদনা অন্তত সরকার থেকে না পেলে তারা আর এগোবে না এমন উদার পথে!
সত্যি অনন্য এই কমিশন!
আসিফ নজরুল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক
অন্যরা যা পড়ছেন
ইউরোপে কঠোর হচ্ছে অভিবাসন নীতি, যা জানালো ঢাকার ইইউ প্রধান
টিভিতে আজকের খেলা
এক মিনিটের জন্য বিসিএসের স্বপ্ন চুরমার!
বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে : প্রধানমন্ত্রী
৭৫ নেতাকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
বাংলাদেশ-চীনের সামরিক মহড়া, যা জানালো ভারত
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
র্যাবের নতুন মুখপাত্র কমান্ডার আরাফাত
শিব নারায়ণ দাশের কর্নিয়ায় পৃথিবীর আলো দেখলেন কালাম ও মশিউর
বনানীতে মোটরসাইকেলে পেছনে থেকে সজোরে ধাক্কা দেয় একটি চলন্ত বাস। এতে হঠাৎ মোটরসাইকেলের ট্যাঙ্ক ফেটে আগুন ধরে যায়, যা একসময় বাসেও ধরে যায়। মুহূর্তে বাসটিতে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলতে থাকে। আগুনে বাসটি পুরোপুরি ভস্মীভূত হয়ে গেছে।
শনিবার (২৭ এপ্রিল) বিকাল ৪টার দিকে বনানী নেভি সদরদপ্তরের সামনের সড়কে এই ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে বাসের আগুন নিভিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
এদিকে আহত মোটরসাইকেলের চালককে উদ্ধার করে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে নিয়েছে স্থানীয়রা। তিনি গুরুতর আহত হয়েছেন। তবে তার নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
ট্রাফিক পুলিশের সদস্য চাঁন মিয়া গণমাধ্যমে জানান, বনানী ফ্লাইওভার থেকে বাসটি নামার সময় সামনে থাকা একটি মোটরসাইকেলকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এ সময় ঘাতক বাস মোটরসাইকেলটি টেনে অনেক দূর নিয়ে যায়। এতে হঠাৎ মোটরসাইকেলের ট্যাঙ্ক ফেটে আগুন ধরে যায়, যা একসময় বাসেও ধরে যায়। মুহূর্তে বাসটিতে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলতে থাকে। পরে ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ততক্ষণে আগুনে বাসটি পুরোপুরি ভস্মীভূত হয়ে যায়। এসময় মোটরসাইকেলটি বাসের নিচেই দেখা গেছে।
প্রসঙ্গত, বাসে আগুনের ঘটনায় বনানী থেকে বিমানবন্দর সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। এ প্রতিবেদন লেখার সময় ট্রাফিক পুলিশের সদস্যরা এক লেন বন্ধ রেখে যানচলাচল স্বাভাবিক করার চেষ্টা করছেন।
এএম/
কক্সবাজারের টেকনাফের বাহারছড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে অপহরণ চক্রের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে টেকনাফ থানা পুলিশ।
শনিবার (২৭ এপ্রিল) ভোরে বাহারছড়ার শিলখালী এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, উত্তর শিলখালী এলাকার মৃত অলি চাঁন এর ছেলে বাহাদুর (২৮) ও আরেকজন একই এলাকার মোজাহেরুল ইসলাম প্রকাশ গুরুতাইন্না মাইজ্যার ছেলে বাবুলা(৩২)।
টেকনাফ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মুহাম্মদ ওসমান গনি জানান, উপ-পরিদর্শক (এসআই) মোঃ দস্তগীর হোসেনের নেতৃত্বে একটি দল বাহারছড়ার শীলখালী এলাকায় অভিযান চালিয়ে ২ জন দুর্ধর্ষ অপহরণকারী চক্রের সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছেন।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ২ জনই হেলাল – মোর্শেদ-বদরুজ সিন্ডিকেটের অপহরণকারী চক্রের সদস্য বলে স্বীকার করেন।তারা দীর্ঘদিন হেলাল, মোর্শেদ ও বদরুজের নেতৃত্বে টেকনাফের বিভিন্ন এলাকা থেকে মানুষ অপহরণ করে পাহাড়ে নিয়ে গিয়ে মুক্তিপণ আদায় করেন বলেও জানান ।
এএম/
আন্তর্জাতিক
ইউরোপে কঠোর হচ্ছে অভিবাসন নীতি, যা জানালো ঢাকার ইইউ প্রধান
Published
3 hours agoon
এপ্রিল ২৭, ২০২৪By
Nayon Sarkarঅবৈধ অভিবাসন ঠেকানো এবং মানবপাচার রোধে নতুন অভিবাসন আইন নিয়ে একমত হয়েছে ২৭ দেশের জোট ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। নতুন আইনে রাজনৈতিক আশ্রয় ও প্রয়োজনীয় অভিবাসন নীতির সংস্কার প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে । দশটি ধারা রয়েছে সেখানে।
প্রতিটি দেশের সীমান্তে বসছে কড়া নিরাপত্তা। আর দায়িত্ব ভাগ করে নেবে সদস্য দেশগুলো। এছাড়াও রাজনৈতিক আশ্রয়ের অনুরোধ সীমান্তের বাইরেই যাচাই করা হবে। তা গ্রহণ না হলে ফিরতে হবে নিজ দেশে।
প্রতিটি দেশের সীমান্তে থাকছে আশ্রয় কেন্দ্রও। কোনো সদস্য দেশ আশ্রয়প্রার্থীদের নিতে রাজি না হলে, অর্থ বা অন্যান্য সম্পদ দিয়ে সেই দায়িত্ব পালন করতে হবে।
ঢাকার ইইউ প্রধান চার্লস হোয়াইটলি গণমাধ্যমকে জানান, আগের মত কেউ চাইলেই রাজনৈতিক আশ্রয় পাবে না। নতুন নিয়মে যেমন অবৈধ অভিবাসন কমবে, তেমনি সুগম হবে দক্ষ শ্রমিকের পথও। আমার মনে হয় বাংলাদেশীদের জন্য বিশেষ করে দক্ষ এবং মেধাবীদের জন্যে দারুণ সুযোগ।
জাতীয়
রাজধানীতে যে কারণে পুড়লো বাস
বনানীতে মোটরসাইকেলে পেছনে থেকে সজোরে ধাক্কা দেয় একটি চলন্ত বাস। এতে হঠাৎ মোটরসাইকেলের ট্যাঙ্ক ফেটে আগুন ধরে যায়, যা একসময়...
টেকনাফে অপহরণ চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার
কক্সবাজারের টেকনাফের বাহারছড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে অপহরণ চক্রের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে টেকনাফ থানা পুলিশ। শনিবার (২৭ এপ্রিল) ভোরে বাহারছড়ার...
ইউরোপে কঠোর হচ্ছে অভিবাসন নীতি, যা জানালো ঢাকার ইইউ প্রধান
অবৈধ অভিবাসন ঠেকানো এবং মানবপাচার রোধে নতুন অভিবাসন আইন নিয়ে একমত হয়েছে ২৭ দেশের জোট ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। নতুন আইনে...
চিফ হিট অফিসার সিটি করপোরেশনের কেউ নন : মেয়র আতিক
রাজধানীর তাপপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণে কাজ করা চিফ হিট অফিসার বুশরা আফরিন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) কেউ নন। তার কোনও চেয়ারও...
মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও...
টিভিতে আজকের খেলা
খেলা দেখতে কার না ভালো লাগে। দেখে নিই কোন কোন স্যাটেলাইট চ্যানেল আজ কোন কোন খেলা দেখাবে- ফুটবল বাংলাদেশ প্রিমিয়ার...
রাজধানীর যেসব এলাকায় গ্যাস বন্ধ থাকবে আজ
গ্যাস পাইপলাইনের জরুরি কাজের জন্য আজ শনিবার (২৭ এপ্রিল) রাজধানীর বেশ কিছু এলাকায় ১২ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। গতকাল...
ট্রাকচাপায় ৩ ভ্যানযাত্রী নিহত
বাগেরহাটের রামপালের চেয়ারম্যান বাড়ি এলাকায় ট্রাকচাপায় তিন ভ্যানযাত্রী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও ৩ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (২৭...
কৃষক-শ্রমিকের ভাগ্যোন্নয়নে ইতিবাচক অবদান রেখেছিলেন শেরে বাংলা
বাংলার বাঘ নামে পরিচিত শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক ছিলেন গণমানুষের নেতা। বললেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন। শনিবার (২৭ এপ্রিল)...
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ছড়িয়ে দেয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করার পাশাপাশি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ ছড়িয়ে দেয়ার জন্য আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের...
জাপানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
রাজধানীতে যে কারণে পুড়লো বাস
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসরাইল বিরোধী বিক্ষোভ: গ্রেপ্তার ৫০০ ছাড়িয়েছে
ঐতিহাসিক ঘড়ির সামনে বাংলাদেশ-ভারত সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
সারা বছর কাঁচা আমের স্বাদ পেতে যেভাবে বানাবেন আমসত্ত্ব
টানা চারবার কমলো স্বর্ণের দাম
প্রায় ৬ কোটি টাকা মূল্যের সরকারি জমি উদ্ধার
ফরিদপুরে চেয়ারম্যান-মেম্বারকে ধরিয়ে দিতে পুরস্কার ঘোষণা ডিসির
রাজধানীতে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
হলিউডে শিঁকে ছিড়েছে আলিয়া-দীপিকার, কেন নয় ক্যাটরিনা!
বিচ্ছেদের দীর্ঘ জল্পনা নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে যে সব এলাকায়
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে ট্রান্সজেন্ডার নারীর আত্মহত্যা
ঋণ পেতে মৃত চাচাকে ব্যাংকে নিয়ে গেলেন ভাতিজি
শাহিদ কাপূরের বিলাসবহুল ভ্রমণের তালিকা ফাঁস!
ধোনি-সাক্ষীর চরম প্রেমের কাহিনী, শুনলে গায়ে কাঁটা দেবে!
র্যাবের নতুন মুখপাত্র কমান্ডার আরাফাত
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
- বলিউড6 days ago
বিচ্ছেদের দীর্ঘ জল্পনা নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া
- বাংলাদেশ3 days ago
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
- আবহাওয়া7 days ago
রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে যে সব এলাকায়
- দেশজুড়ে6 days ago
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
- বাংলাদেশ5 days ago
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে
- ঢাকা4 days ago
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে ট্রান্সজেন্ডার নারীর আত্মহত্যা
- টুকিটাকি3 days ago
ঋণ পেতে মৃত চাচাকে ব্যাংকে নিয়ে গেলেন ভাতিজি
- বলিউড6 days ago
শাহিদ কাপূরের বিলাসবহুল ভ্রমণের তালিকা ফাঁস!