পরামর্শ
যুগলরা পরস্পর টান অনুভব না করলে তারা কী করতে পারে?
Published
1 year agoon
By
বায়ান্ন প্রতিবেদনযুগলরা যখন পরস্পর আবেগীয় কোন টান অনুভব করে না তখন আসলে তারা কী করতে পারে?
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কিছু কিছু বিবাহিত দম্পতি মানসিক ও শারীরিকভাবে পরস্পর এতো বেশি বিচ্ছিন্ন অনুভব করে যে, তা সম্পর্কের ক্ষেত্রে সত্যিকারের তালাকের চেয়ে বেশি ক্ষতি করে।
সারা বিশ্বে যুগলরা শোয়ার ঘরে দূরত্ব তৈরি হওয়া নিয়ে কথা বলা এড়িয়ে চলে, যদিও ওই যুগল এবং বৃহত্তর পরিবারের ক্ষেত্রে এই অবস্থা বাস্তবিক পক্ষে তালাকের চেয়ে বেশি ক্ষতি করে।
বিবিসি এ ধরণেরই কিছু যুগলের সাথে যারা “আবেগ শূন্যতা” অনুভব করছেন তাদের অভিজ্ঞতা নিয়ে কথা বলেছে এবং থেরাপিস্টদের সাথে এর সমাধানের বিষয়ে জানতে চেয়েছে।
বৈবাহিক আবেগ শূন্যতা
“সত্যি করে বলতে গেলে আমি আসলে বলতে পারবো না যে আমি বিবাহিত নাকি তালাক প্রাপ্ত,” বলছিলেন কামাল (এখানে তার আসল নাম দেয়া হয়নি)। লন্ডনের টেলিযোগাযোগ বিষয়ক কনসালটেন্ট তার স্ত্রী থুরায়ার সাথে ২০ বছর ধরে সংসার করছেন এবং তাদের দুটি ছেলে রয়েছে যাদের বয়সও ২০ বছরের কাছাকাছি।
৪৬ বছর বয়সী কামাল একজন সক্রিয় সামাজিক এবং রাজনৈতিক বিশ্লেষক যার ফেসবুকে শত শত ফলোয়ার রয়েছে। তবে নিজের স্ত্রীর সাথে তার সম্পর্কের বিষয়ে বলতে বলায় তিনি জানান যে, “এতে অনেকটা মন্দা চলছে: প্রগাঢ় ভালবাসা থেকে এটি পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধে পরিণত হয়েছে। ঠিক যেমনটা কাজের জায়গায় দুই জন সহকর্মী একে অপরের প্রতি অনুভব করে”।
“এটা শুরু হয় যখন আমাদের প্রথম ছেলে জন্মগ্রহণ করে তখন। মনে হতো যে আবেগ এবং যৌন আকর্ষণ জানালা দিয়ে পালিয়ে গেছে। এর পর থেকে এরকমই চলছে,” তিনি বলেন।
“সে যখন আলাদা ঘুমাতে চাইতো তখন আমি নানা অজুহাত খুঁজতাম, এমনকি আমাদের ছেলের জন্মের কয়েক মাস পরেও। আমি বলতে থাকতাম যে এটা হয়তো হরমোন বা প্রসব পরবর্তী মেজাজ পরিবর্তনের কারণে হয়েছে।”
“আমি অনেক বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলেছি, বিশেষ করে তখন, যখন এটা বেশ সময় ধরে চলছিল। আমাদের দ্বিতীয় সন্তানের জন্মের পর, সে হয়তো আমাদের মধ্যে আর কোন ধরণের আবেগময় বা যৌন সম্পর্ক চাইতো না।”
কামাল স্মৃতিচারণ করে বলেন কিভাবে একদিন তার স্ত্রী তাকে বলেছিল, “বাচ্চাদের মতো আচরণ বন্ধ করো” যখন সে বলেছিল যে তার রোমান্স দরকার।
“যখনই আমি তার কাছে যাওয়ার চেষ্টা করতাম, সে বলতো আমার একজন বাবার মতো আচরণ করা উচিত।”
“থুরায়া মনে করে যে সে একজন আদর্শ স্ত্রী কারণ সে বাচ্চাদের ও বাসার খেয়াল রাখে এবং পুরো পরিবারকে আঁকড়ে রাখে। আমার মনে হয় একজন মা এবং একজন গৃহিণী হিসেবে সে খুব ভাল করছে কিন্তু সেটা সে পর্যন্তই সীমাবদ্ধ।”
রোমান্স কি দীর্ঘস্থায়ী হয়?
কামালের হতাশা শিগগিরই বাড়তে থাকে। সে নিজেকে অনাকাঙ্ক্ষিত মনে করে এবং দূরে সরে যেতে শুরু করে। সে বাড়ি ফিরে এসে নিজের ঘরে আরাম করতো এবং ফেসবুকের শত শত বন্ধুর সাথে ভার্চুয়াল জগতে সময় কাটাতো।
তাদের মধ্যে নারী অনুরাগীর সংখ্যা কম ছিল না যারা তার চিন্তাকে পছন্দ করতো। সে মাঝে মাঝে তার সঙ্গীতের যন্ত্র বাজিয়ে তা ফেসবুক পেইজে পোস্ট করতো। যখন অনেক বেশি “লাইক” আসা শুরু করলো তখন সে “আবার আত্মবিশ্বাস ফিরে পেতে শুরু করলো”।
“যা লাইক এবং কমেন্ট দিয়ে শুরু হয়েছিল তা ধীরে ধীরে “রোমান্টিক এবং যৌন সম্পর্কে” পরিণত হতে শুরু করলো,” কামাল বলেন।
“আমার বিয়েটা প্রাণহীন এবং আমি আবেগিয়ভাবে মৃত অনুভব করার সময় যখন আমার প্রতি আকর্ষণীয় নারীরা আগ্রহ দেখাতো, তখন তা উপেক্ষা করা আমার জন্য কঠিন হয়ে পড়তো।”
অনেক সময় অসুখী যুগলরা সামাজিক মাধ্যমের দিকে ঝুকে পড়ে
কামাল নিশ্চিত যে, সে শুধু একা এ ধরণের পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে না: “মানুষ হয়তো আমায় নিয়ে বিচার-বিশ্লেষণ করবে, আমিই একমাত্র নই। আমার মতো আরো অনেকেই আছে- আমার পরিচিত জনদের মাঝেই তাদের সংখ্যা কম নয়।”
সে একটি দ্বৈত জীবন গড়ে নিয়েছে, একদিকে সে একজন “আদর্শ বাবা এবং স্বামী” অন্যদিকে সে ছুটির সময়ে “তার ভালবাসার” সাথে দেখা করে।
কোন ধরণের অজুহাত না টেনে, সমাজবিজ্ঞানী হামিদ আল হাশিমি মনে করেন কামাল যদি তার “স্ত্রীর সাথে খোলাখুলি আলোচনা করতো যে সে কি চায়” তাহলে সেটি তার জন্য বেশি ভাল হতো।
সমঝোতা হতে পারে মূল উপায়
“গুরুত্ব দেয়া না হলে পরিস্থিতি কোথায় যেতে পারে সে বিষয়ে তার স্ত্রীকে জানানো উচিত ছিল,” আল-হাশিমি বলেন।
“সব সময়ই সবচেয়ে ভাল উপায় হচ্ছে মাঝামাঝি একটি জায়গা ঠিক করে নেয়া; যা উভয় পক্ষের জন্যই সমঝোতার জায়গা, যা ভুল এবং ক্রমবর্ধমান একাকীত্ববোধকে কাটিয়ে উঠতে সহায়তা করে।”
আল-হাশিমি জোর দিয় বলেন যে, উভয় পক্ষেরই দোষ রয়েছে।”স্ত্রীরও উচিত নয় বৈবাহিক জীবনের আবেগময় এবং যৌন বিষয়টিকে উপেক্ষা করা- যা খুবই স্বাভাবিক বিষয় এবং যা ভালবাসা ধরে রাখার জন্য জরুরী।”
থেরাপিস্ট এবং কাউন্সিলর আমাল আল হামিদ মনে করেন, “আমাদের যা করার ছিল তার সবই করেছি- এধরণের কথা বলা বন্ধ করতে হবে।”
“অন্যের উপর দোষ চাপিয়ে নিজে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার প্রবণতা কারো জন্যই সুফল বয়ে আনে না,” তিনি বলেন।
এর পরিবর্তে তিনি ভাল জিনিস নিয়ে ভাবার পরামর্শ দেন, যেমন আগের স্মৃতি এমন সময় যখন তারা এক সাথে কাজ করে কোন প্রতিবন্ধকতা পার করেছিল।”
“প্রত্যেকেরই সম্পর্ক ভাল করার জন্য পদক্ষেপ নেয়া উচিত। কারণ ইতিবাচকতা সংক্রামক,” তিনি বলেন।
মনোবিজ্ঞানী আমাল আল হামিদ মনে করেন, দাম্পত্য সম্পর্ক উন্নয়ন শুরু হতে পারে সাধারণ কিছু বিষয় দিয়ে যেমন ধন্যবাদ দেয়া কিংবা রাগ দেখানোর পরিবর্তে হেসে দেয়া
অপরাধ বোধ
মিত্রা এবং রুস্তম-চল্লিশের কোটায় থাকা ইরানের দম্পতি। ২০০৫ সাল থেকে বার্মিংহামে তাদের দুই মেয়ের সাথে বাস করেন তারা।
দশ বছর আগে জরায়ুর ক্যান্সারের সাথে সাথে স্তন ক্যান্সারের চিকিৎসা নেন মিত্রা। যার কারণে একটি স্তন, ডিম্বাশয় এবং জরায়ু হারাতে হয় তাকে। এ অবস্থাকে তাকে গভীরভাবে আঘাত করে তাকে শক্তিহীন এবং বিষণ্ণতায় ডুবিয়ে দিয়েছিল।
অস্ত্রোপচার তার জীবন ফিরিয়ে দিলেও তার যৌন জীবন শেষ করে দিয়েছিল, তিনি বলেন, “এখন আমার একমাত্র স্বস্তি শুধু আমার দুই মেয়ে।”
যখন তার স্বামী অন্য কোথায় ভালবাসা খুঁজতে শুরু করে তখন সে এটা বিশ্বাসই করতে পারেনি।যখন সে জানতে পারে যে তার স্বামী কী করছে, তখন সে স্বামীকে তার এবং অন্য নারীর মধ্যে যেকোন একজনকে বেছে নিতে বলে। সে তাকেই বেছে নেয় কারণ “সে জানতো যে সে যদি অন্য নারীকে বেছে নেয় তাহলে তাকে তার মেয়েদেরকেও হারাতে হবে।”
দাম্পত্য বিষয়ে কাউন্সেলিংকে অনেক যুগল কঠিন মনে করতে পারে
“যদি আর কোন উপায় থাকতো তাহলে শেষ পর্যন্ত আমি তার পাশে থাকতাম। কারণ বিয়ে ভাল এবং খারাপ-উভয় সময়ের জন্যই। পুরুষদের হয়তো আরো কম স্বার্থপর হতে শিখতে হবে,” সে বলে।
এখনো, মিত্রা তার স্বামীর চাহিদা মেটাতে পারে না এবং বলে যে এর জন্য সে অপরাধবোধে ভোগে।
“সে আমাকে ত্যাগ করবে আমি সেটাও মানতে পারবো না। নারী হিসেবে আমি অনাকাঙ্ক্ষিত অনুভব করা সহ্য করতে পারবো না।”
এখন, বই পড়ার মধ্যেই রুস্তম তার সান্ত্বনা খোজার চেষ্টা করে। “কাজ ছাড়া সে অন্য তেমন কিছুই করে না। সে সব সময়ই চুপ থাকে। এমনকি তার মেয়েরাও বলে যে, সে বিরক্তিকর,” মিত্রা বলে।
বৈবাহিক কাউন্সেলিংয়ের মারাত্মক প্রয়োজন থাকলেও, এশিয়া এবং পশ্চিমা সম্প্রদায়ের মানুষেরা সেটা নিতে চায় না।
বৈবাহিক সম্পর্কের মধ্যে নিজেদের দায়িত্বের কারণেও অনেক অসন্তুষ্ট থাকতে পারে
অর্থনৈতিক সহায়তা
২৯ বছর বয়সী সামার ২০১৫ সালে সিরিয়া থেকে তুরস্কে আসে যেখানে “শরণার্থীর জীবন বিশেষ করে নারী শরণার্থী যাদেরকে প্রায়ই হয়রানির মুখে পড়তে হয়” তার অবসান করতে সে একজন তুর্কি পুরুষকে বিয়ে করে।
সে মনে করেছিল যে, বিয়েই হচ্ছে “একমাত্র পরিশীলিত সমাধান”। কিন্তু সে বিস্ময়ের মুখে পড়ে যখন সে জানতে পারে যে তার স্বামীর পরিবার ও সামাজিক অবস্থা তার নিজের তুলনায় অনেক আলাদা।
সে বলে, “আমার পুরো জীবন বাচ্চাদের খেয়াল রাখা, রান্না করা, পরিষ্কার করা এবং তার(স্বামীর) চাহিদা পূরণেই কেটে যাবে।”
এমন একজনকে ব্যক্তিকে যে নিজের অনুমতি ছাড়া “নারী প্রতিবেশীদের সাথেও দেখা করতে যেতে দেয় না” বিয়ে করার একমাত্র কারণ ছিল আর্থিক সহায়তা, যা তার দুই সন্তানকে দেখাশোনার জন্য জরুরী।
“যদি আমার অন্য কোন উপায় থাকতো তাহলে তার সাথে আমি একদিনও থাকতাম না। আমার পরিবারের সাথে থাকার সময় আমার সাথে কেউ এমন ব্যবহার করেনি। আমার মতামত, মর্যাদা, অনুভূতির কোন মূল্য নেই এখানে। সে যা চায় তা হলো ইচ্ছানুযায়ী যৌন চাহিদা পূরণ করা।”
গোপনে বিবাহিত
ইরবিলের রৌজ বলেন, তার ৬০ বছর বয়সী বাবা, ৪৭ বছর বয়সী মায়ের সাথে কয়েক দশক ধরে ঘুমায়নি।
তার মা জানে যে, তার বাবা “গোপনে অন্য নারীকে বিয়ে করেছে,” কিন্তু পুরো বিষয়টিই সে ঢেকে রাখতে চায়। যদি এটি জানাজানি হয় তাহলে তিনি এ নিয়ে কানাঘুষা সামাল দিতে পারবেন না।
“আমার বাবা একজন ধনী মানুষ এবং এ কারণেই ৩০ বছর বয়সী একজন তাকে বিয়ে করতে রাজি হয়েছে। আমার মা বলিষ্ঠ চরিত্রের এবং আর্থিকভাবে স্বাধীন, কিন্তু সম্মান রক্ষার জন্য তিনি এ নিয়ে কথা বলতে চান না বা তালাক চান না। তিনি তার সম্মান বজায় রাখতে চান,” রৌজ বলেন।
বছরের পর বছর ধরে তার মা মানসিক যাতনা সহ্য করে গেছে কিন্তু সে এটি গোপন রাখে কারণ সে নিজেকে দুর্বল দেখাতে চান না, রৌজ বলেন। তিনি দেখান যে, তিনি ভাল আছেন এবং সুখী। কিন্তু বাস্তবে সে অনেক দুঃখী।
একই সম্পর্কের মধ্যে দুই জনেরও বেশি মানুষ জড়িত থাকতে পারে
তার মা এ বিষয়ে আইনি সহায়তা নিতেও রাজি হয়নি কারণ সে তার স্বামীর বিয়েকে গোপন রাখতে চায়।
ফিরে আসার সম্ভাব্য উপায়
কাউন্সিলর আল হামিদ মনে করেন, সম্পর্ক ভাল করতে হলে দুজনেরই সেটি সারিয়ে তোলার জন্য প্রবল ইচ্ছা থাকাটাই একমাত্র উপায়।
“যদি তাদের মধ্যে একজনও অন্য জনকে কোণঠাসা করে ফেলেন, আপত্তি তোলেন, তাহলে সেটি শুধু খারাপই হবে। তাদের খোলামেলা কথা বলতে হবে এবং সেসময় শব্দ চয়ন সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে। তা নাহলে তারা পুরো পুরি বিপর্যয়ের মুখে পড়বে।”
সামাজিক গবেষক ড. হামিদ আল-হাশেমি মনে করেন, সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার দায়িত্ব দুজনেরই এবং এটি যদি ব্যর্থ হয় তাহলে তার দায়ভারও দুজনকেই নিতে হবে।
আল-হামিদ বলেন, অনেক সময় এক পক্ষ শুধু সব কিছু ঠিক করতে চায় কিন্তু অন্য পক্ষ আগের মতোই থাকে এবং পরিবর্তনের যেকোন প্রচেষ্টাকেই ব্যর্থ করে দেয়।
যেকোন সমস্যা কাটিয়ে উঠতে, দুই পক্ষকেই শিখতে হবে যে কিভাবে কোন ঘটনা বাড়তে না দেয়া যায়।
তাদের প্রায়ই কথা বলতে হবে, আপত্তিকর কোন শব্দ বলা যাবে না, বলেন আল হামিদ।
এমন আচরণ সব সময়ই পরিবর্তন আনতে সহায়তা করে, তিনি বলেন।
“যদি স্বামী তার স্ত্রীকে কোন উপহার দিয়ে অবাক করে না দেয় তাহলে সে কাজটি স্ত্রীকেই প্রথমে শুরু করতে হবে। সবসময় পদক্ষেপের জন্য বসে না থেকে তা শুরু করে দিলে সেটি অনেক বেশি কার্যকর হয়,” তিনি বলেন।
“সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হচ্ছে কখনোই হাল ছেড়ে দেয়া যাবে না, চেষ্টা করে যেতে হবে,” তিনি বলেন
অন্যরা যা পড়ছেন
ঘুমন্ত হেলপারকে পুড়িয়ে হত্যা, ৩ বিএনপি কর্মী গ্রেপ্তার
ইউরোপে কঠোর হচ্ছে অভিবাসন নীতি, যা জানালো ঢাকার ইইউ প্রধান
টিভিতে আজকের খেলা
এক মিনিটের জন্য বিসিএসের স্বপ্ন চুরমার!
বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে : প্রধানমন্ত্রী
৭৫ নেতাকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
বাংলাদেশ-চীনের সামরিক মহড়া, যা জানালো ভারত
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
র্যাবের নতুন মুখপাত্র কমান্ডার আরাফাত
ফ্রিজে রাখলেও টাটকা থাকছে না সবজি। ফলে ইচ্ছে থাকলেও সবজি খাওয়ার উপায় থাকছে না। তা ছাড়া সঠিক পদ্ধতিতে শাক সবজি সংরক্ষণ না করলে রান্না করা পর্যন্ত তার পুষ্টিগুণ বজায় থাকে না। চলুন জেনে নেয়া যাক ফ্রিজে সবজি টাটকা রাখার পদ্ধতি।
১. সবজি বাড়িতে এনে অনেকেই ঝুড়িতে বা অন্য কোনও পাত্রে রেখে দেন। তাতে সবজি খুব তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। সবজির পুষ্টিগুণও চলে যেতে পারে। শাক সবজি, ফলমূল তাজা ও সতেজ রাখতে সেগুলি ফ্রিজে তুলে রাখুন। কিংবা সুতির নরম কাপড় ভিজিয়ে নিয়ে তাতে সবজি গুলি মুড়ে রাখতে পারেন। তবে এই টোটকা সব সবজির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। টমেটো বা কাঁচামরিচ এ ভাবে রাখলে নষ্ট হয়ে যেতে পারে। একান্তই প্লাস্টিকের ব্যাগে রাখলে ব্যাগে দু-একটা ছিদ্র করে রাখতে পারেন।
২. বাজার থেকে প্লাস্টিকের ব্যাগে ভরে দেওয়া সবজি অনেকেই বাড়িতে এনে সে ভাবেই রেখে দেন। এতে সবজির গুণাগুণ নষ্ট হয়ে যায়। তাড়াতাড়ি পচেও যেতে পারে। তাই বাজার থেকে সবজি কিনে আনার পর তা প্লাস্টিকের ব্যাগ থেকে বার করে খোলা হাওয়ায় রাখুন। তাতে সবজি বেশ অনেক দিন পর্যন্ত ভাল থাকবে।
৩. শাকসবজির পুষ্টিগুণ বজায় রাখতে রান্নার পদ্ধতিও সঠিক হওয়া প্রয়োজন। শাক সবজির পুষ্টিগুণ নির্ভর করে তা কতটা আঁচে বা কত ক্ষণ ধরে রান্না হচ্ছে। বেশি ক্ষণ ধরে অতিরিক্ত আঁচে রান্না করা ঠিক নয়। এতে সব পুষ্টিগুণই চলে যায়। এ ছাড়াও রান্নায় কত জল দেবেন তার উপরও নির্ভর করছে রান্নার পরেও সবজি কতটা পুষ্টিকর থাকবে। তাই শাকসবজি দিয়ে তরকারি রান্না করার সময়ে কম আঁচে রান্না করুন।
পরামর্শ
কথায় কথায় তর্ক জোড়ে সন্তান? এই ৫ উপায়ে তাকে সামলান
Published
2 days agoon
এপ্রিল ২৫, ২০২৪By
জাকির হোসাইনসন্তানের সঙ্গে প্রত্যেক বাবা-মায়ের সম্পর্ক হয় মিষ্টি এবং সুন্দর। কিন্তু প্রত্যেক সম্পর্কেই তো টানাপোড়েন থাকে, তাই এই সম্পর্কের ক্ষেত্রেও দেখা যায় নানা সমস্যা। বিশেষ করে সন্তান কৈশোরে পা দেওয়ার পর পরই বাবা-মায়ের সঙ্গে নানা বিষয়ে মতবিরোধ হতে শুরু করে। অভিভাবকের কথা না মেনে নিয়ে নিজের মতামত দিতে শুরু করেন তারা। আর এখানেই বাধে সমস্যা। তর্ক-বিতর্ক তো হয়ই, কোনও কোনও সময়ে অশান্তি চরমে ওঠে।
এমন পরিস্থিতিতে তর্ক করবেন না, জেনে নিন সামাল দেবেন কী ভাবে।
১. সন্তানের কথাগুলি মন দিয়ে শুনুন
আপনার সন্তান এখন বড় হয়েছে, তাই তার বিচার বুদ্ধিও তৈরি হয়েছে। এই সময়ে তার মতামতকে হেলায় ফেরাবেন না। বরং তার কথাগুলি মন দিয়ে শুনুন। তারপরে তাঁকে যথাযথ উত্তর দিন। আর তিনি তর্ক করার চেষ্টা করলেও আপনি শান্ত থাকুন। তাহলেই দেখবেন সম্পর্ক অনেকটা সরল হয়ে যাবে।
২. তাকে সমস্যা সমাধানের পাঠ পড়ান
ছোট থেকে বড় হওয়ার পরেই প্রত্যেকে নানা সমস্যার মুখোমুখি হতে শুরু করেন। বয়ঃসন্ধিতে তাদের শরীরেও নানা পরিবর্তন আসে। আর এত পরিবর্তন একসঙ্গে সামাল দিতে না পেরে সমস্যায় পড়েন তারা। দিশেহারা হয়ে যান। তাই আপনার সন্তানকে এই সময়ে আরও ঘাবড়ে দেবেন না। বরং তাকে সমস্যা সমাধানের পাঠ পড়ান। কী ভাবে কোনও কঠিন পরিস্থিতি সামাল দিতে হয়, সেসব শেখান। তাহলেই কাজ হবে।
৩. আবেগে লাগাম পরান
কৈশোরে প্রত্যেকেই বেশ আবেগপ্রবণ হয়ে থাকেন। আর এমন আবেগপ্রবণ হওয়ায় কোনও ভুল নেই। বরং এটা জীবনের শেখার সময়। তাই আপনার সন্তানকে আবেগপ্রবণ হতে দিন, কিন্তু বাড়াবাড়ি মেনে নেবেন না। তিনি যেন সময় বুঝে নিজের আবেগে লাগাম পরাতে পারেন, এমন শিক্ষাই তাঁকে দিন। তিনি খুব রাগারাগি করলে তাঁর সঙ্গে ধীর স্বরে কথা বলুন। তিনি কান্নাকাটি করলে তাঁর পিঠে ভরসার হাত রাখুন। আপনিই হয়ে উঠুন তার মনের জোর।
৪.সন্তানের মতের মিল নাও হতে পারে
আপনার কথার সঙ্গে সন্তানের মতের মিল নাও হতে পারে, কিন্তু তাই বলে কি তিনি চিৎকার করতে শুরু করবেন? এমন ব্যবহার কখনও মেনে নেবেন না। বরং তাকে শেখান, ধীর স্বরেও নিজের অমত প্রকাশ করা যায়। মনে রাখবেন, আপনাকে দেখেই কিন্তু সন্তান শিক্ষা নেবেন। তাই প্রথমে নিজের অভিব্যক্তিতে বদল আনাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
৫. সন্তানকে আগলে রাখুন।
আপনার ছেলে বা মেয়ে বড় হচ্ছে, তার তো নিজস্ব মতামত তৈরি হবেই। তাই বলে তাঁর সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করবেন না। তাঁকে আগলে রাখুন। ভালোবাসুন। তাহলেই সম্পর্ক সুস্থ থাকবে।
পরামর্শ
রাতে ঘুমানোর আগে পা না ধুলে যে সমস্যা হতে পারে
Published
3 days agoon
এপ্রিল ২৫, ২০২৪By
জাকির হোসাইনরাতে ঘুমোনোর আগে পানি খান। ফোন বন্ধ করেন। আলো নিভিয়ে দেন। এগুলি সবই তো অভ্যাস মতো করেন। কিন্তু এগুলির পাশাপাশি কি পা ধুয়ে নেন? অনেকের এই অভ্যাস থাকলেও সকলের নেই। যাঁদের নেই, তাদের জন্য এই প্রতিবেদন। ভালো করে জেনে নিন এর ফলে কী কী হয়।
১. শরীরের মধ্যে পা সবচেয়ে বেশি নোংরা হয়। ছত্রাক-ব্যাকটিরিয়ার আবাসস্থলে পরিণত হয় এটি। যদি নিয়মিত পা ধুয়ে না থাকেন,তাহলে জীবাণুরা ছড়িয়ে পড়তে পারে পুরো শরীরে। সেইসঙ্গে পায়ের চামড়া ওঠা, চুলকানি, ঘা, র্যাশ, আঙুলের ফাঁকে ফাংগাল ইনফেকশনসহ চর্মরোগ হতে পারে। তবে তালিকা এটুকুই নয়। রাতে ঘুমোনোর আগে পা ধুলে আর কী কী হয়, জেনে নিন সেগুলি।
২. শরীরের মধ্যে পা সবচেয়ে বেশি নোংরা হয়। ছত্রাক-ব্যাকটিরিয়ার আবাসস্থলে পরিণত হয় এটি। যদি নিয়মিত পা ধুয়ে না থাকেন, তাহলে জীবাণুরা ছড়িয়ে পড়তে পারে পুরো শরীরে। সেইসঙ্গে পায়ের চামড়া ওঠা, চুলকানি, ঘা, র্যাশ, আঙুলের ফাঁকে ফাংগাল ইনফেকশনসহ চর্মরোগ হতে পারে। তবে তালিকা এটুকুই নয়।
৩. চিকিৎসকদের মতে, ঘুমোনোর আগে পা না ধুলে বিভিন্ন অসুখের আশঙ্কা বেড়ে যায়। তাই রাতে ঘুমোনোর আগে ভালো করে পাধুতে হবে। এর ফলে বেশ কয়েকটি উপকারও পাবেন।
৪ জয়েন্ট এবং পেশির ব্যথা কমে: আমাদের পা পুরো শরীরের ওজন বহন করে। তারপর আবার টাইট বা ভুল মাপের জুতো পরলে বিভিন্ন কারণে পায়ে ব্যথা, ফাংগাল ইনফেকশন ইত্যাদি হতে পারে। তাই পায়ের প্রতিও যত্নবান হতে হবে। রাতে হালকা গরম পানি পা ধুলে আরাম পাবেন। পায়ের জয়েন্ট এবং পেশিগুলো তখন স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবে। এতে ব্যথাও কমতে পারে।
৫. শারীরিক তাপমাত্রার ভারসাম্য থাকে: আয়ুর্বেদ শাস্ত্র অনুযায়ী, শরীরের তাপমাত্রা বজায় রাখতে নিয়মিত এভাবে পা ধোওয়া উচিত। জুতো পরার কারণে পায়ের তাপ বেড়ে যায়। কারণ সারাদিন পা বন্ধ অবস্থায় থাকে। ঘুমোনোর আগে পা ধুলে রাতে আরও ভালো ঘুম হবে।
৬. পায়ের তলার ত্বক ভালো থাকে: সারাদিন পা মাটিতে বা জুতার মধ্যে থাকে। তাই পায়ের তলা কখনও আরাম পায় না। সেই সঙ্গে ছত্রাক-ব্যাকটিরিয়া তো আছেই! তাই রাতে ঘুমানোর আগে পা ভালো করে ধুয়ে নিলে, পায়ের তলায় ত্বকের খুবই উপকার হয়।
৭. খারাপ গন্ধ দূর হয়: অনেক সময় জুতো পরার কারণে পা ঘামার ফলে দুর্গন্ধ হতে পারে। সেই দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি পাওয়ার সেরা সময় হল রাত। রাতে ঘুমোনোর আগে ভালো করে গরম জলে পা ধুলে দুর্গন্ধ মুহূর্তেই দূর হবে। এই সমস্যা কমেও যাবে ধীরে ধীরে।
৮. এবার কথা হল, কীভাবে পা ধোবেন? পাত্রে হালকা গরম জল নিন। তাতে সামান্য নুন মিশিয়ে নিতে পারেন। এবার এই জলে ৫-১০ মিনিট পা ভিজিয়ে রাখুন। পা পরিষ্কার করতে একটি লুফাহ স্পঞ্জ ব্যবহার করুন। ভালো করে আঙুলগুলো পরিষ্কার করুন। এর পরে পা শুকনো তোয়ালে দিয়ে মুছে নিন। আঙুলের ফাঁকগুলি ভালো করে মুছে নিন। এখানেই ছত্রাক এবং ব্যাকটিরিয়াগুলো লুকিয়ে থাকে।
৯. এর পরে চাইলে পা নারকেল তেল হাতে নিয়ে মাসাজ করতে পারেন। নারকেল তেল কেবল আপনার পা ময়েশ্চারাইজড করবে না, এতে অ্যান্টি-ব্যাকটিরিয়াল বৈশিষ্ট্যও আছে। সেটিও পায়ের ত্বকের উপকার করবে।
১০. তবে মনে রাখবেন, যে কোনও সমস্যায় এই সব ঘরোয়া টোটকা ব্যবহার করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন তিনি বলে দিলে, তবেই এই সব কাজ করবেন। আর নিজে নিজে চিকিৎসা করতে যাবেন না।
জাতীয়
বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে থাইল্যান্ডের ব্যবসায়ীদের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
থাইল্যান্ডের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশের বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ব্যাংককে বাংলাদেশ দূতাবাসের আয়োজনে এক ব্যবসায়িক সভায়...
বাংলাদেশসহ ছয় দেশে পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দিলো ভারত
বাংলাদেশসহ বন্ধুত্বপূর্ণ ছয়টি দেশে ৯৯ হাজার ১৫০ টন পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমোদন দিয়েছে ভারতের সরকার। বাংলাদেশের পাশাপাশি আরও যেসব দেশে ভারত...
এসএসসির ফলাফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ জানালো বোর্ড
এসএসসি ও এইচএসসির মতো পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের জন্য তিন দিনের সম্ভাব্য তারিখ ঠিক করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠায় আন্তশিক্ষাবোর্ড...
ঘুমন্ত হেলপারকে পুড়িয়ে হত্যা, ৩ বিএনপি কর্মী গ্রেপ্তার
রাজধানীর ডেমরায় বাসে আগুন দিয়ে ঘুমন্ত হেলপাড়কে পুড়িয়ে মারার ঘটনায় জড়িত তিন বিএনপি কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি)...
‘ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওতে বন্ধ হচ্ছে মোটরসাইকেল’
সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণে শিগগিরই ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে মোটরসাইকেল চলাচল বন্ধ করা হবে। তবে নিয়ম মেনে মহাসড়কের পাশে সার্ভিস লেনে চলতে পারবে...
‘হাসপাতালে না থাকা চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে’
হাসপাতালে কেন ডাক্তার থাকে না- এ বিষয়ে মহাপরিচালক এবং মন্ত্রণালয়ের সবাইকে বলা হয়েছে। ইতোমধ্যে অনেককে শোকজ করা হয়েছে ও তাদের...
নির্বাচনী প্রচারণায় নিয়মের বাইরে গেলেই শাস্তি: ইসি রাশেদা
নির্বাচন কমিশন চায় সহিংসতা মুক্ত সুষ্ঠু একটি নির্বাচন। তাই আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে প্রচার প্রচারণা চালাতে হবে। এর বাইরে গেলেই...
‘বিয়ে না করানোয় মাকে কুপিয়ে হত্যা করেন ছেলে’
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলায় বিয়ে না করানোয় ছেলে ক্ষুব্ধ হয়ে তার মাকে কুপিয়ে হত্যা করেছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ। গেলো শুক্রবার দুপুরে...
হজ ফ্লাইট শুরুর তারিখ ঘোষণা
আগামী ৯ মে শুরু হচ্ছে চলতি মৌসুমের হজ ফ্লাইট। হজযাত্রীদের নিয়ে ওইদিন প্রথম ফ্লাইট সৌদি আরবের উদ্দেশে রওনা দেবে। তবে...
রাজধানীতে যে কারণে পুড়লো বাস
বনানীতে মোটরসাইকেলে পেছনে থেকে সজোরে ধাক্কা দেয় একটি চলন্ত বাস। এতে হঠাৎ মোটরসাইকেলের ট্যাঙ্ক ফেটে আগুন ধরে যায়, যা একসময়...
যুক্তরাজ্যের জাহাজে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
চলতি সপ্তাহে সৌদি আরবে বিশ্বনেতাদের সঙ্গে আব্বাসের বৈঠক
সাবমেরিন কেবল ঠিক হওয়ার সময় জানা গেলো
বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে থাইল্যান্ডের ব্যবসায়ীদের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
স্বস্তির বৃষ্টিতে ভিজলো সিলেটবাসী
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা
বাংলাদেশসহ ছয় দেশে পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দিলো ভারত
এসএসসির ফলাফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ জানালো বোর্ড
ঘুমন্ত হেলপারকে পুড়িয়ে হত্যা, ৩ বিএনপি কর্মী গ্রেপ্তার
‘ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওতে বন্ধ হচ্ছে মোটরসাইকেল’
বিচ্ছেদের দীর্ঘ জল্পনা নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে ট্রান্সজেন্ডার নারীর আত্মহত্যা
ঋণ পেতে মৃত চাচাকে ব্যাংকে নিয়ে গেলেন ভাতিজি
শাহিদ কাপূরের বিলাসবহুল ভ্রমণের তালিকা ফাঁস!
৯ দিনে একে একে মারা গেলেন ৩ ভাই
ধোনি-সাক্ষীর চরম প্রেমের কাহিনী, শুনলে গায়ে কাঁটা দেবে!
র্যাবের নতুন মুখপাত্র কমান্ডার আরাফাত
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
- বলিউড7 days ago
বিচ্ছেদের দীর্ঘ জল্পনা নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া
- বাংলাদেশ4 days ago
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
- দেশজুড়ে7 days ago
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
- বাংলাদেশ5 days ago
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে
- ঢাকা4 days ago
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে ট্রান্সজেন্ডার নারীর আত্মহত্যা
- টুকিটাকি3 days ago
ঋণ পেতে মৃত চাচাকে ব্যাংকে নিয়ে গেলেন ভাতিজি
- বলিউড6 days ago
শাহিদ কাপূরের বিলাসবহুল ভ্রমণের তালিকা ফাঁস!
- দুর্ঘটনা2 days ago
৯ দিনে একে একে মারা গেলেন ৩ ভাই
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন