ফিচার
বেশি পরিশ্রম করেন কে? নারী নাকি পুরুষ!
Published
1 year agoon
By
বায়ান্ন ফিচার ডেস্কমানুষ সাধারণত শারীরিক ও মানসিক; এ দুই ধরনের পরিশ্রম করে থাকে। এরমধ্যে বিশ্বব্যাপী শারীরিক পরিশ্রমের পেছনে মানুষের প্রচুর শক্তি ও সময় ব্যয় হয়। কিন্তু নারী ও পুরুষের মধ্যে কারা বেশি পরিশ্রম করেন? এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজেছেন নৃবিজ্ঞানীরা। এ বিষয়ে তাদের গবেষণার ফলাফল জানা গেছে সায়েন্স অ্যালার্ট-এ প্রকাশিত এক নিবন্ধ থেকে।
গবেষণায় জানা গেছে, যেসব ব্যক্তি (নারী বা পুরুষ যে-ই হোক না কেন) বিয়ের পর বাবার বাড়ি ছেড়ে দূরে বাস করেন, তাদেরকে নিজের বাড়িতে থাকা ব্যক্তির চেয়ে বেশি পরিশ্রম করতে হয়। তাই কোনো নারী বিয়ের পর স্বামীর বাড়িতে গিয়ে উঠলে তিনি কেবল প্রিয়জন বিচ্ছিন্নতার বেদনায়ই ভোগেন না, শারীরিক পরিশ্রমের কষ্টও করতে হয় তাকে।
বেশিরভাগ হান্টার-গ্যাদারার সমাজে পুরুষেরা শিকার আর নারীরা সংগ্রহের কাজ করেন। এতে আপাতভাবে পুরুষদের আবাস থেকে বেশি দূরে হাঁটতে হয়। কিন্তু অন্যসব সমাজে নারী-পুরুষের শ্রমবিভাজন কেমন?
যুক্তরাজ্যের ইউসিএল বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি গবেষক ইয়ুয়ান চেন ও একই বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞানের অধ্যাপক রুথ মেস এ বিষয়টি অনুসন্ধান করার জন্য তিব্বতের সীমান্তবর্তী এলাকার কয়েকটি কৃষিজীবী ও গোপালক গোষ্ঠীর ওপর একটি গবেষণা পরিচালনা করেছেন।
তাদের গবেষণার উদ্দেশ্য ছিল কোনো একটি পরিবারে নারী বা পুরুষের মধ্যে কারা বেশি পরিশ্রম করে এবং কেন করে তা নির্ধারণ করার পেছনের প্রভাবকগুলো খুঁজে বের করা। গবেষণাটি কারেন্ট বায়োলজি শীর্ষক জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে।
বাস্তবে পরিবারগুলোতে নারী ও পুরুষ; এ দুই পক্ষের প্রভাব সমান থাকে না। এর ফলে বিবাহের মতো অংশীদারিত্বে এক পক্ষ বেশি পরিশ্রম করতে বাধ্য হন।
বাড়ির বাইরে যাওয়া
গবেষণাটির জন্য বিজ্ঞানীরা একটি পূর্বানুমান (হাইপোথিসিস) ব্যবহার করেছেন। হেটেরোসেক্সুয়াল বিয়েতে পৈতৃক আবাস ত্যাগ করে স্বামী বা স্ত্রীর বাড়িতে গিয়ে বাস করলে, স্ত্রী বা স্বামীর বেশি কাজ করতে হয়—এই হাইপোথিসিসটি পরীক্ষা করেছিলেন তারা।
পৈতৃক বাড়ি ছেড়ে স্বামী বা স্ত্রীর বাড়িতে গিয়ে ওঠার পর সদ্য বিবাহিত একজন মানুষ সম্পূর্ণ নতুন একটি পরিবেশে গিয়ে পড়েন। এ পরিবেশে কোনো রক্তের সম্পর্কের আত্মীয়স্বজন না থাকায় নিজেদের অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে কথা বলার ক্ষমতা কমে যায় তাদের।
বিশ্বের বিবাহরীতির সবচেয়ে সাধারণ রূপটি হলো, স্ত্রী তার নিজের বাড়ি ত্যাগ করে স্বামীর বাড়িতে গিয়ে ওঠেন। আর পুরুষ তার পৈতৃক বাড়িতেই থাকার সুযোগ পান। এটি প্যাট্রিলোকালিটি নামে পরিচিত।
অন্যদিকে নিওলোকালিটির ক্ষেত্রে নারী-পুরুষ উভয়ই তাদের পৈতৃক বাড়ি ত্যাগ করে নতুন বাড়িতে গিয়ে ওঠেন। এটিও পৃথিবীর অনেক দেশে একটি সাধারণ নিয়ম। আর স্ত্রীর পৈতৃক বাড়িতে স্বামী গিয়ে বাস করার ম্যাট্রিলোকালিটি প্রথা বিশ্বে বেশ বিরল।
বিয়ের পর স্বামী বা স্ত্রী কেউই বাড়ি ত্যাগ না করে একে অপরের থেকে আলাদা থাকাকে ডুয়োলোকালিটি বলা হয়। এ প্রথা একদম দেখা যায় না বললেই চলে।
তিব্বতের যে অঞ্চলে গবেষণাটি করা হয়েছে, সেখানে বিভিন্ন নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীর মধ্যে এ চারটি প্রথারই উপস্থিতি রয়েছে।
গবেষণাটি সম্পন্ন করার জন্য চীনের লানঝু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সহযোগিতা পেয়েছেন চেন ও মেস। তারা বিভিন্ন গ্রামের ছয়টি আলাদা নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীর ৫০০ জন মানুষের বিয়ের পর বাড়ি ত্যাগ করার বিষয়ে সাক্ষাৎকার নেন। এছাড়া এ মানুষগুলোর কাজের চাপ সম্পর্কে জানতে তাদেরকে ফিটবিটের মতো একটি অ্যাক্টিভিটি ট্র্যাকারও পরতে দেয়া হয়।
বেশি পরিশ্রম করেন নারীরা
গবেষণার প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানা যায়, নারীরা পুরুষের চেয়ে অনেক বেশি পরিশ্রম করেন। আর তাদের এ পরিশ্রমের বেশিরভাগ ফসল পরিবারগুলোতেই যায়। নারীদের কাছ থেকে জানা তাদের পরিশ্রমের পরিমাণ বিষয়ক তথ্য ও অ্যাক্টিভিটি ট্র্যাকার থেকে পাওয়া উপাত্তের মাধ্যমে এ বিষয়টির প্রমাণ পেয়েছেন দুই গবেষক।
এ নারীরা দৈনিক ১২,০০০ কদম হাঁটেন, যেখানে পুরুষেরা হাঁটেন ৯,০০০ কদম। অর্থাৎ পুরুষেরাও পরিশ্রম করেন, তবে তা নারীর তুলনায় কম। তারা অবসরযাপন বা সামাজিক কর্মকাণ্ড, অথবা স্রেফ ঘোরাঘুরি ও বিশ্রাম করেই বেশি সময় কাটান।
এর কিছুটা হতে পারে নারীরা পুরুষের চেয়ে শারীরিকভাবে গড়ে কম শক্তিশালী বলে। কারণ এর ফলে পরিবারে তাদের কোনো বিষয় নিয়ে দরকষাকষি করার ক্ষমতা কমে যায়।
গবেষণায় আরও জানা গেছে, যেসব ব্যক্তি (নারী বা পুরুষ যে-ই হোক না কেন) বিয়ের পর পৈতৃক বাড়ি ছেড়ে দূরে বাস করেন, তাদেরকে নিজের বাড়িতে থাকা ব্যক্তির চেয়ে বেশি পরিশ্রম করতে হয়।
তাই কোনো নারী বিয়ের পর স্বামীর বাড়িতে গিয়ে উঠলে তিনি কেবল প্রিয়জন বিচ্ছিন্নতার বেদনায়ই ভোগেন না, শারীরিক পরিশ্রমের কষ্টও করতে হয় তাকে।
যখন স্বামী-স্ত্রী দুজনই নিজেদের বাড়ি ছেড়ে নতুন বাড়িতে গিয়ে ওঠেন, তখন দুজনকেই বেশি পরিশ্রম করতে হয়। কারণ, এক্ষেত্রে পরিবারের অন্যদের সহযোগিতা পাওয়া থেকে বঞ্চিত হন তারা। তবে এ ধরনের নিওলোকালিটিতেও নারীকে বেশি পরিশ্রম করতে হয়।
গবেষণাটি অনুযায়ী, লিঙ্গভেদে শ্রমের সমবিভাজন কেবল তখনই ঘটে, যখন পুরুষ তার পৈতৃক বাড়ি ছেড়ে যান কিন্তু স্ত্রী তার বাড়িতে গিয়ে বাস করেন।
এসব ফলাফল থেকে গবেষকেরা বিশ্বব্যাপী পুরুষদের চেয়ে নারীরা কেন বেশি স্বগৃহ ত্যাগ করেন, এ নিয়ে একটি ধারণায় পৌঁছেছেন। গৃহপরিবর্তন পুরুষের জন্য আরামদায়ক কিছু নয়। এর ফলে পুরুষকে দৈনিক ২,০০০ কদম বেশি হাঁটতে হয়, যেখানে নারীর ক্ষেত্রে কেবল ১,০০০ কদম বেশি যোগ হয়।
কৃষিকাজ, গো-পালন, ও গৃহকর্মে সময় ও শক্তি বেশি ব্যয় করার ফলে অবসর সময় কমে যায়। বিবর্তনের দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে, উচ্চতর ফিটনেসে অবদান না রাখলে মানুষ সচরাচর বিশ্রাম হাতছাড়া করতে চায় না।
তবে গবেষণা করা এলাকায় বিশ্রাম নারী-পুরুষদের কাছে আকর্ষণীয় কোনো বিষয় কিনা তা এ গবেষণায় জানা সম্ভব হয়নি। বিশ্বের শহুরে এলাকাতে বর্তমানে নিষ্ক্রিয় জীবনযাপন ক্রমশ ছড়িয়ে পড়ছে।
পরিশ্রমের ক্ষেত্রে লিঙ্গবৈষম্য ঘরে ও বাইরে উভয় ক্ষেত্রেই দেখা যায়। বর্তমান গবেষণায় পুরুষদের চেয়ে নারীদের বেশি পরিশ্রম করার বিষয়ে একটি বিবর্তনীয় দৃষ্টিকোণ পাওয়া গিয়েছে।
কিন্তু ধীরে ধীরে এসবের পরিবর্তন ঘটছে। নিওলোকালিটি পরিবারে সংখ্যা ক্রমশ বাড়তে থাকায় সংসারের দায়িত্ব-কর্তব্য নিয়ে নারীদের কথা বলার সুযোগ বাড়ছে। এছাড়া নারীশিক্ষা, নারীর আয়, স্বায়ত্তশাসন ইত্যাদিও এক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা রাখছে।
এসব পরিবর্তনের ফলে বর্তমানে অনেক শহুরে, শিল্প ও শিল্প-পরবর্তী সমাজে এখন পুরুষেরা বেশি পরিশ্রম করছেন।
অন্যরা যা পড়ছেন
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
বিএনপি কখনো পরাজিত হবে না : ফখরুল
রাজধানীর নিকুঞ্জে আবাসিক ভবনে বিস্ফোরণ, আহত ১
এক সপ্তাহে হিটস্ট্রোকে ১০ জনের মৃত্যু
নিজ ঘর থেকে আড়াই বছরের শিশুর দ্বিখণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজারে ১০ কেজি গাঁজাসহ যুবক গ্রেপ্তার
তিন ঘণ্টা পর সিলেটের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
ঘুমন্ত হেলপারকে পুড়িয়ে হত্যা, ৩ বিএনপি কর্মী গ্রেপ্তার
ইউরোপে কঠোর হচ্ছে অভিবাসন নীতি, যা জানালো ঢাকার ইইউ প্রধান
ফিচার
প্রিয় মানুষের আলিঙ্গনে বাড়ে আত্মবিশ্বাস
Published
4 months agoon
জানুয়ারি ৬, ২০২৪By
অনন্যা চৈতীবলিউডের ‘মুন্না ভাই এমবিবিএস’ চলচ্চিত্রের কথা মনে আছে কি? যেখানে জনপ্রিয় অভিনেতা সঞ্জয় দত্ত ‘জাদু কি ঝাপ্পি’ বলে জড়িয়ে ধরেন সামনের মানুষটিকে। মুন্না ভাই বিশ্বাস করেন এই আলিঙ্গন এনে দেয় প্রশান্তি, বাড়িয়ে দেয় নিজের মধ্যে আত্মবিশ্বাস।
এ তো গেলো চলচ্চিত্রের কথা। বিভিন্ন গবেষণাতেও দেখা গেছে, প্রীতিপূর্ণ আলিঙ্গন মানুষের মধ্যে আত্মবিশ্বাস বাড়ায়। এর মাধ্যমে নির্গত হয় অক্সিটোসিন হরমোন, যার ফলে মানসিক অবসাদ কমে গিয়ে মনে আনন্দের অনুভূতি তৈরি হয়। দুশ্চিন্তা কমে গিয়ে স্বস্তি আসে। শুধু তাই নয় আন্তরিক আলিঙ্গন রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়। কমায় রক্তচাপ ও হৃদরোগের ঝুঁকি, সেই সঙ্গে দূর করে নানা শারীরিক ব্যথাও।
আজ ৬ জানুয়ারি, আলিঙ্গন দিবস। আমেরিকায় দিনটি উদযাপিত হয়। অবশ্য কবে কীভাবে এই দিবসের চল হয়েছিল তা জানা যায় না। তবে আলিঙ্গন বলতে শুধু প্রেমিক-প্রেমিকা বা স্বামী-স্ত্রীর রোমান্টিক আলিঙ্গনকে বোঝাচ্ছে না।
আত্মীয় বা বন্ধুর সঙ্গে আলিঙ্গনেও বাড়ে আন্তরিকতা। সম্পর্কগুলো আরও গভীর হয়, মজবুত হয়। সাধারণত, বন্ধু-বান্ধব ও আত্মীয়-স্বজনকে শুভেচ্ছা জানানোর সময়, বিদায় জানানোর সময় বা কাউকে অভিনন্দন জানানোর সময় আমরা আলিঙ্গন করি। কাউকে সান্ত্বনা দিতে বা সহানুভূতি জানাতেও আমরা আলিঙ্গন করি।
তীব্র শীত মৌসুমে একটুখানি উষ্ণতার অভাবে কষ্ট পাচ্ছে কত অসহায় মানুষ। সেসব শীতার্ত মানুষের মধ্যে আলিঙ্গনের উষ্ণতা ছড়িয়ে দিতে এ দিবসের যাত্রা শুরু। আজকের দিনটি কিন্তু পালন করতে পারেন নিজের যতটুকু সাধ্য আছে তা নিয়েই শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে। বন্ধুদের সঙ্গে নিয়ে চাঁদা তুলে কিনতে পারেন কিছু লেপ-কম্বল। যারা শীতে কষ্ট পাচ্ছে, তাদের বিলিয়ে দিতে পারেন। এভাবেই ছড়িয়ে দিতে পারেন আলিঙ্গনের উষ্ণতা।
ফিচার
শেখ হাসিনা-খালেদা জিয়াকে গ্রেপ্তার করেও ঠেকানো যায়নি যে নির্বাচন (ভিডিও)
Published
4 months agoon
জানুয়ারি ৪, ২০২৪৮ম জাতীয় সংসদের মেয়াদ শেষ হয়েছিল ২০০৬ সালের ২৭ অক্টোবর। এই হিসেবে ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের তারিখ ছিল ২০০৭ সালের ২২ জানুয়ারি। তবে রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয় ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন।এই নির্বাচনকে ঘিরে দেশবাসীর প্রত্যাশা ছিল অনেক। আন্তর্জাতিক মহলেও ছিল ব্যাপক আগ্রহ।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ফখরুদ্দিন আহমদের অধীনে ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোট ৩৮টি রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করে। এতে আওয়ামী লীগ ২৩০টি আসন পায়। অন্যদিকে বিএনপি পায় মাত্র ৩০টি আসন। প্রাপ্ত ভোটের ক্ষেত্রেও ছিল বিশাল ব্যবধান। আওয়ামী লীগ পায় ৪৮ দশমিক শূন্য ৪ভাগ ভোট এবং বিএনপি ৩২ দশমিক পাঁচ শূন্য ভাগ ভোট।
নির্বাচনে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের জাতীয় পার্টি পেয়েছিল ২৭টি আসন। সবচেয়ে বেশি ভরাডুবি হয়েছিল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর। ৩৯টি আসনে লড়াই করে মাত্র দুটি আসন পায় বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোটের শরীক এই দলটি।
নির্বাচনে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ পায় ৩টি আসন ।বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি ও জামায়াতে ইসলামি বাংলাদেশ ২টি করে আসন এবং লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি ও বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি-বিজেপি একটি করে আসন পায়।০৪টি আসন পায় স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা দ্বিতীবারের মতো প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। সংসদের মেয়াদ ছিল পাঁচ বছর।
নির্বাচনের আগে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের অবসরের বয়সসীমা বাড়িয়ে সংবিধানে একটি বড় সংশোধনী আনে বিএনপি সরকার।আওয়ামী লীগের অভিযোগ ছিল-নিজেদের পছন্দের প্রধান বিচারপতিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হিসেবে রেখে নির্বাচনের সময় সুবিধা আদায়ের জন্য বিএনপি এটি করেছে। তাই বিএনপি সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলে আওয়ামী লীগ।
এই আন্দোলনের মাঝেই আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে সমঝোতার জন্য একাধিক বৈঠক করেছেন ঢাকার নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকরা।কূটনৈতিকদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি তৎপর ছিলেন তৎকালীন ব্রিটিশ হাইকমিশনার আনোয়ার চৌধুরী এবং মার্কিন রাষ্ট্রদূত পেট্রেসিয়া বিউটেনিস।
তবে সমঝোতা না হওয়ায় সংঘাতময় এক রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ২০০৭ সালের ১১ই জানুয়ারি রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করে সেনাবাহিনী।যেটি ওয়ান-ইলেভেন নামে বহুল পরিচিত।জারি করা হয় জরুরী অবস্থা।এই জরুরি অবস্থার মধ্যেই সেনাবাহিনীর সমর্থন নিয়ে ক্ষমতায় আসে ড. ফখরুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে ত্ত্ত্বাবধায়ক সরকার।
৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়নের জন্য ড. ফখরুদ্দিন আহমেদের সরকার প্রশংসিত হলেও তাদের রাজনৈতিক সংস্কারের উদ্যোগ ব্যাপকভাবে প্রশ্নের মুখে পড়েছিল।অভিযোগ রয়েছে,মাইনাস-টু ফর্মূলা কার্যকর করতে অর্থাৎ শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়াকে রাজনীতির বাইরে রেখে নির্বাচন আয়োজনের চেষ্টা করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার। তাদের গ্রেপ্তার করার পরও ওই চেষ্টা সফল হয়নি।
এরপর মূল নেতৃত্বের বাইরে দুই প্রধান রাজনৈতিক দলের মধ্যে আরেকটি অংশ সৃষ্টি করার চেষ্টা চলে।যারা ‘সংস্কারপন্থী’ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছিলেন।কিন্তু তাতেও কোন লাভ হয়নি। পরবর্তীতে সবদলের অংশগ্রহণে একটি নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য বিএনপি-আওয়ামী লীগের সঙ্গে আলোচনায় বসে সফল হন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও সেনাবাহিনীর উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল মেনে নিতে পারেনি বিএনপি।দলের পক্ষ থেকে নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ তোলা হয়।অন্যদিকে আওয়ামী লীগে তখন উল্লাস আর উচ্ছ্বাস।
ওই সংসদ নির্বাচনকে বেশ দ্রুততার সাথে স্বীকৃতি দিয়েছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। পাশাপাশি নির্বাচনকে ‘বিশ্বাসযোগ্য এবং আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন’ বলে বর্ণনা করে নির্বাচন পর্যবেক্ষণকারী মার্কিন সংস্থা ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইন্সটিটিউট -এনডিআই।
ফিচার
বাংলাদেশি পাসপোর্ট নিয়ে মালিহা ফাইরুজের বিশ্ব রেকর্ড
Published
4 months agoon
ডিসেম্বর ২০, ২০২৩By
অনন্যা চৈতীএকে তো বিশ্বর সবচেয়ে দুর্বল পাসপোর্টের অধিকারী, তার উপর তিনি আবার নারী। সঙ্গে গায়ের রঙও ছিলো একটি বড় বিষয়। ইমিগ্রেশন অফিসার , পুলিশ খারাপ ব্যবহার করেছেন তার সঙ্গে। কিন্তু এ বিষয়গুলো রুখতে পারেনি তাকে। এসব প্রতিবন্ধকতা জয় করে ইতোমধ্যে বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি দেশ ভ্রমণ করেছেন তিনি।
যার কথা এতক্ষণ বলছিলাম, নাম তার মালিহা ফাইরুজ।
জানেন কি সেই দুর্বল পাসপোর্টটি কোন দেশের?
এটি বাংলাদেশের পাসপোর্ট। হেনলি পাসপোর্ট ইনডেক্স সূচক অনুযায়ী, বিশ্বের দুর্বলতম পাসপোর্ট র্যাংকিয়ে অষ্টম অবস্থানে আছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট।
এই পাসপোর্ট নিয়েই এতগুলো দেশ ভ্রমণ করায় গত অক্টোবরে মালিহা ফাইরুজকে ‘নোমাডম্যানিয়া অ্যাওয়ার্ডে’ ভূষিত করা হয়। মূলত ভ্রমণে ব্যতিক্রম কোনো কিছু করে দেখানোর কৃতিত্বস্বরূপ প্রতিবছর এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। এবার নানা কারণে ১১ জনকে এ পুরস্কারটি দেয়া হলেও মালিহাকে দেয়া হয়েছে তার বাংলাদেশি পাসপোর্টের জন্য।
বাংলাদেশি পাসপোর্টকে পৃথিবীর সপ্তম ‘বাজে’ পাসপোর্ট আখ্যা দিয়ে নোম্যাডমেনিয়া কর্তৃপক্ষ লিখেছে, ‘এই পাসপোর্ট নিয়ে দেশে দেশে ঘুরতে গিয়ে এমনও হয়েছে যে মালিহাকে বের করে দেওয়া হয়েছে। কখনো আটক করা হয়েছে, জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। অভিবাসন কারাগারে রাখা হয়েছে, তল্লাশি করা হয়েছে, এমনকি লাঞ্ছিতও করা হয়েছে। কিন্তু এসব কিছুই তার ভ্রমণের চেতনাকে ম্লান করেনি।’
সিএনবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশি পাসপোর্ট নিয়ে ভিসা ছাড়াই পৃথিবীর ৪০টি দেশে ভ্রমণ করা যায়। অন্যদিকে পাসপোর্টের র্যাঙ্কিংয়ে সবার ওপরে থাকা সিঙ্গাপুরিয়ান পাসপোর্ট নিয়ে ভিসা ছাড়াই পৃথিবীর ১৯৩টি দেশে প্রবেশ করা যায়।
ভ্রমণে গায়ের রং একটি বড় ইস্যু। মালিহার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায় বাংলাদেশিদের নিয়ে বিভিন্ন দেশের একটি বদ্ধমূল ধারণা যে—তারা অবৈধ অভিবাসী।
আফ্রিকার দেশ ক্যাপ ভার্দ, যেটি মূলত একটি ছোট দ্বীপ মাত্র। সেখানে ভ্রমণ করতে গেলে মালিহাকে দেশটির বিমানবন্দরে আটকে রাথা হয়েছিল ১৭ ঘন্টা। প্রয়োজনীয় ভিসা এবং কাগজপত্র থাকা সত্ত্বেও শুধু পাসপোর্টের জন্য তাকে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয় দেশটিতে। শুধু তা-ই নয়, যে দেশ থেকে তিনি উড়োজাহাজে উঠেছিলেন সেই সেনেগালে ফেরত পাঠানোরও হুমকি দিয়েছিল বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। তাদের যুক্তি ছিল, মাত্র তিন-চার দিনের ভ্রমণ ভিসা নিয়ে কেউ ক্যাপ ভার্দে ভ্রমণ করে না। ১৭ ঘণ্টা আটক রাখার পর শেষ পর্যন্ত মালিহাকে ঢুকতে দিয়েছিল তারা। কারণ, জাতিসংঘে কর্মরত তার মা এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছিলেন।
কিরগিজস্তানে ফাইরুজের ভিসার আবেদনপত্র জমা দেওয়ার আগে ঐ দেশের একটি ট্রাভেল এজেন্সির কাছ থেকে একটি আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণপত্রের প্রয়োজন পড়ে। আর ঐ আমন্ত্রণপত্রটি পেতে, তাকে আগে প্রথমে বাংলাদেশি ট্রাভেল এজেন্সি থেকে একটি ভ্রমণ প্যাকেজ কিনতে হয়। এর পরে আরো পাঁচ থেকে ছয় সপ্তাহ তাকে অপেক্ষা করতে হয়– ভিসার অনুমোদন পেতে।
ভ্রমণের ক্ষেত্রে ফাইরুজের প্রধান বাঁধা ছিলো বাংলাদেশি হওয়ায় বিভিন্ন গৎবাঁধা আচরণ এর সম্মুখীন হওয়া। অন্যান্য দেশের শক্তিশালী পাসপোর্টধারী নাগরিকদেরকে ধনী পর্যটক মনে করার বিপরীতে বাংলাদেশিদের ধরে নেয়া হয় অবৈধ অভিবাসী হিসেবে। এ ছাড়া, নারী ভ্রমণকারী হিসেবেও তাকে অনেক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়।
মাত্র ১৬ বছর বয়সেই ফাইরুজ বাংলাদেশ ত্যাগ করেন এবং তার মায়ের সাথে পূর্ব আফ্রিকা, যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় বসবাস করা শুরু করেন। বর্তমানে তিনি বার্লিনে বাস করছেন। সেখানে মানবাধিকার ও গণতন্ত্র নিয়ে কাজ করা একটি বেসরকারি সংস্থার হয়ে কাজ করছেন।
দূর্বল পাসপোর্টের নানা প্রতিবন্ধকতার কাছে অদম্য মালিহা বিশ্বাস করেন, তার ভ্রমণে নেতিবাচক বিষয়গুলোর চেয়ে ইতিবাচকের পাল্লাই ভারী।
জাতীয়
খালেদা জিয়াকে ফের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে আবারও রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বুধবার (১ মে) রাত সাড়ে ৯টার দিকে বিএনপির ভাইস...
‘মিল্টন সমাদ্দারকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে’
‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার’ নামে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে অজস্র অভিযোগ রয়েছে।এসব অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তাকে রিমান্ডে...
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
কুমিল্লায় ৯ বছর বয়সী তৃতীয় শ্রেনি পড়ুয়া এক শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত হয়ে পড়লেন র্যাব-১১-এর অধিনায়ক...
মিল্টন সমাদ্দারকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে ডিবি
‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার’ নামে একটি বেসরকারি আশ্রয়কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা মিল্টন সমাদ্দারকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ...
ডিবির হাতে আটক মিল্টন সমাদ্দার
‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার’ আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারকে আটক করেছে ডিবি পুলিশ। মিরপুরে দক্ষিণ পাইকপাড়ার আশ্রম থেকে মিল্টন সমাদ্দারকে...
সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন বৃহস্পতিবার
শুরু হতে যাচ্ছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন। রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন সংবিধান অনুযায়ী গেলো ১৫ এপ্রিল এ অধিবেশনের আহ্বান করেন।...
বিএনপি কখনো পরাজিত হবে না : ফখরুল
বিএনপিকে ধ্বংস করা যাবে না। বিএনপি হচ্ছে ফিনিক্স পাখির মতো। বিএনপি অতীতেও পরাজিত হয়নি,ভবিষ্যতেও পরাজিত হবে না। আজকে এমন একটি...
ওআইসি সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ
গাম্বিয়ার রাজধানী বানজুলে ইসলামি সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) সম্মেলনের ১৫তম অধিবেশনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। ইউরোপ সফর শেষ করেই...
শিশুসহ নারীকে পিষে দিলো বাস
রাজধানীর মিরপুরের পূরবী সিনেমা হলের সামনের রাস্তায় বাসের ধাক্কায় কোলে থাকা শিশুসহ এক নারী নিহত হয়েছেন। নিহতরা সম্পর্কে ফুপু ও...
প্রতিষ্ঠানের মালিকদের বিলাসিতা কমাতে হবে : প্রধানমন্ত্রী
আওয়ামী লীগ যতবার ক্ষমতায় এসেছে, ততবার শ্রমিকদের মজুরি বাড়িয়েছে। বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় কারখানা বা প্রতিষ্ঠান মালিকদের বিলাসিতা...
খালেদা জিয়াকে ফের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে
‘বিয়ে নিয়ে আগে শাকিব স্টেটমেন্টস দিবে, তারপর আমি বলবো’
গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ঠেকাতে বাইডেনকে ফোন নেতানিয়াহুর
যে কৌশলে বোকা হলো বায়ার্ন ডিফেন্ডাররা
জায়েদ খানের অভিনয় নিয়ে যে কথা বললেন পূজা চেরী
রোনালদো ও ডি ব্রুইনাদের পাশে ভিনিসিয়াস
‘মিল্টন সমাদ্দারকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে’
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
মিল্টন সমাদ্দারকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে ডিবি
‘আওয়ামী লীগই বাংলাদেশে তাপপ্রবাহ সৃষ্টি করেছে’
৯ দিনে একে একে মারা গেলেন ৩ ভাই
এক মিনিটের জন্য বিসিএসের স্বপ্ন চুরমার!
রাতের মধ্যে যেসব জেলায় ঝোড়ো হাওয়াসহ হতে পারে বৃষ্টি
৭৫ নেতাকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও
গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু
বাংলাদেশ-চীনের সামরিক মহড়া, যা জানালো ভারত
রাত ৮টার পর মার্কেট-দোকান বন্ধে মাইকিং
বিয়ের ২ মাস না যেতেই হাসপাতালে কাঞ্চনের স্ত্রী শ্রীময়ী
রাজধানীতে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
- দুর্ঘটনা6 days ago
৯ দিনে একে একে মারা গেলেন ৩ ভাই
- বাংলাদেশ5 days ago
এক মিনিটের জন্য বিসিএসের স্বপ্ন চুরমার!
- আবহাওয়া5 days ago
রাতের মধ্যে যেসব জেলায় ঝোড়ো হাওয়াসহ হতে পারে বৃষ্টি
- বাংলাদেশ6 days ago
৭৫ নেতাকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
- টুকিটাকি3 days ago
সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও
- খুলনা4 days ago
গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু
- আন্তর্জাতিক6 days ago
বাংলাদেশ-চীনের সামরিক মহড়া, যা জানালো ভারত
- ঢাকা6 days ago
রাত ৮টার পর মার্কেট-দোকান বন্ধে মাইকিং
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন