Connect with us

বাংলাদেশ

পার্বত্য অঞ্চলের সার্বিক উন্নয়নে কাজ করছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী

Published

on

আওয়ামী লীগ সরকার শান্তি চুক্তির আলোকে পার্বত্য অঞ্চলের সার্বিক উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

বৃহস্পতিবার (২ ডিসেম্বর) পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তির দুই যুগ পূর্তি উপলক্ষে বুধবার (১ ডিসেম্বর) দেওয়া এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী এ কথা জানান।

পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তির দুই যুগ পূর্তি উপলক্ষে পার্বত্য জেলাগুলোর জনগণ ও দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ২০০৯ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেয়ে আওয়ামী লীগ সরকার শান্তি চুক্তির আলোকে পার্বত্য অঞ্চলের সার্বিক উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। আমরা পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়, পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ ও তিন পার্বত্য জেলা পরিষদ গঠন করেছি।

তিনি বলেন, আমরা পার্বত্য চট্টগ্রামসহ দেশের সর্বত্র শান্তি বজায় রাখতে বদ্ধপরিকর। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা পার্বত্য শান্তি চুক্তির পূর্ণ বাস্তবায়ন করতে এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের মানুষের আর্থসামাজিক উন্নয়নের মাধ্যমে জাতির পিতার সুখী-সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলতে সক্ষম হব।

শেখ হাসিনা বলেন, এ অঞ্চলের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিদ্যুৎ, যোগাযোগ, অবকাঠামো, মোবাইল নেটওয়ার্কসহ সব খাতের উন্নয়নে ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। আমরা রাঙামাটিতে একটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং একটি মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা করেছি। ভূমি বিষয়ক বিরোধ নিষ্পত্তির উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। বোর্ডের কার্যক্রম আরো গতিশীল ও সুসংগঠিত করার লক্ষ্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড আইন-২০১৪ প্রণয়ন করা হয়েছে।

Advertisement

প্রধানমন্ত্রী বলেন, পার্বত্য এলাকার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ পৌঁছানো সম্ভব হচ্ছে না, সেসব এলাকায় ১০ হাজার ৮৯০টি পরিবারের মধ্যে সোলার প্যানেল স্থাপনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়েছে। আরো ৪২ হাজার ৫০০টি পরিবারের মধ্যে হোম সোলার সিস্টেমের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহের কাজ চলমান রয়েছে।

তিনি আরো বলেন, চার হাজার পাড়াকেন্দ্রের মাধ্যমে এ অঞ্চলের নারী ও শিশুদের মৌলিক স্বাস্থ্যসেবা ও শিশুদের প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা দেওয়ার জন্য টেকসই সামাজিক সেবা দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া ঢাকার বেইলী রোডে পার্বত্যবাসীয় স্থায়ী ঠিকানা হিসেবে প্রায় ২ একর জমির ওপর ১৯৪ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি শৈল্পিক ও নান্দনিক কমপ্লেক্স নির্মাণ করা করা হয়েছে।

শেখ হাসিনা বলেন, পার্বত্য জেলাগুলোর নৈসর্গিক সৌন্দর্য সমুন্নত রাখা ও পর্যটন শিল্পের প্রসারেও আমরা নানামুখী উদ্যোগ নিয়েছি। আমাদের সময়োচিত পদক্ষেপের ফলে আজ পার্বত্য জেলাগুলো কোনো পিছিয়ে পড়া জনপদ নয়। দেশের সার্বিক উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় এ অঞ্চলের জনগণ সম-অংশীদার।

তিনি বলেন,৭৫ পরবর্তী অগণতান্ত্রিক সরকারগুলো পার্বত্য অঞ্চলের সামাজিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখার পরিবর্তে নিজেদের স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য বাঙালি-পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর মধ্যে পরিকল্পিতভাবে বিভেদ সৃষ্টি করে। খুন, অত্যাচার-অবিচার, ভূমি জবরদখল এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদের অপব্যবহার এ অঞ্চলকে আরো অস্থিতিশীল করে তোলে। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারও ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসে ঐতিহাসিক এই শান্তি চুক্তির চরম বিরোধিতা করে পার্বত্য অঞ্চলকে পুনরায় অস্থিতিশীল করতে চেয়েছিল। তাদের এ হীন উদ্দেশ্য সফল হয়নি।

শেখ হাসিনা বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের দীর্ঘদিনের সংঘাতময় পরিস্থিতি নিরসনের লক্ষ্যে ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর কোনো তৃতীয় পক্ষের মধ্যস্থতা ছাড়াই আওয়ামী লীগ সরকার ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির মধ্যে এই ঐতিহাসিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। বিশ্ব ইতিহাসে এটি একটি বিরল ঘটনা।

Advertisement

তিনি বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তির মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের দীর্ঘদিনের জাতিগত হানাহানি বন্ধ হয়। অনগ্রসর ও অনুন্নত পার্বত্য অঞ্চলে প্রতিষ্ঠিত হয় শান্তি ও উন্নয়নের ধারা। ইউনেস্কো শান্তি পুরস্কার অর্জন এই চুক্তির আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির স্মারক।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সর্বপ্রথম আধুনিকতার ছোঁয়া বিবর্জিত পশ্চাৎপদ পার্বত্য জনগোষ্ঠীকে উন্নয়নের মূলধারায় ফিরিয়ে আনেন এবং পার্বত্যবাসীর জীবনমান উন্নয়নে নানামুখী কর্মসূচি গ্রহণ করেন। আঞ্চলিক উন্নয়নের পাশাপাশি শিক্ষাক্ষেত্রে পাহাড়ি ছাত্র-ছাত্রীদের সম-সুযোগ দেওয়ার ব্যবস্থা নেন। এ লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ১৯৯৩ সালের জুন মাসে কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও কারিগরি প্রতিষ্ঠানসমূহে পাহাড়ি ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য সুনির্দিষ্ট আসন সংরক্ষণের জন্য নির্দেশনা দেন।

বাণীতে তিনি পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তির দুই যুগ পূর্তি উপলক্ষে নেওয়া সব কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।

খবর : বাসস

Advertisement
Advertisement

জাতীয়

শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় সিক্ত হলেন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ হায়দার আকবর খান

Published

on

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) উপদেষ্টা বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার আকবর খান রনোকে গার্ড অব অনার দেয়া হয়েছে। এরপর শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য তার মরদেহ রাখা হয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। এসময় বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক সংগঠন ও সবস্তরের মানুষ তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

আজ সোমবার (১৩ মে) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে হায়দার আকবর খান রনোকে গার্ড অব অনার দেয়া হয়।

বেলা দেড়টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে হায়দার আকবর খান রনোর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। জানাজা শেষে বনানী কবরস্থানে দাফন করা হবে তাকে।

বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার আকবর খান রনো ৮২ বছর বয়সে শনিবার রাত ২টা ৫ মিনিটে রাজধানীর হেলথ এন্ড হোপ হাসপাতালে মারা যান।

রনো একমাত্র মেয়ে রানা সুলতানাসহ বিপুল সংখ্যক আত্মীয়-স্বজন,গুণগ্রাহী ও শুভাকাঙ্খী রেখে গেছেন।

Advertisement

হায়দার আকবর খান রনো ১৯৪২ সালের ৩১ আগস্ট কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি যখন ১৯৬০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিদ্যা বিভাগের ছাত্র ছিলেন, তখনই কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন।

১৯৬৩ থেকে ১৯৬৫ সাল পর্যন্ত তিনি পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ১৯৬৬ সালে তিনি সরাসরি শ্রমিক আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন।

হায়দার আকবর খান রনো রাজনীতি, অর্থনীতি, দর্শন এমনকী সাহিত্য ও বিজ্ঞানের ওপরও অনেকগুলো বই লিখেছেন। তিনি ২০২২ সালে ‘বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার’ লাভ করেন।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

অভিনেত্রী হিমুর বয়ফ্রেন্ড রাফির বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ১ জুলাই

Published

on

হিমু,-রাফি

ছোটপর্দার অভিনেত্রী হোমায়রা হিমুকে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেয়ার অভিযোগে গ্রেপ্তার তার বয়ফ্রেন্ড মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন রাফির বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ১ জুলাই দিন ধার্য করেছেন আদালত।

সোমবার (১৩ মে) মামলাটি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ছিল। কিন্তু এদিন পুলিশ প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেনি। এজন্য ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ নুরুল হুদা চৌধুরি আদালতে প্রতিবেদন দাখিলে ১ জুলাই ধার্য করেন।

এর আগে ২০২৩ সালের ২ নভেম্বর রাতে হিমুকে আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে তার মামা নাহিদ আক্তার উত্তরা পশ্চিম থানায় একটি মামলা করেন। মামলায় হিমুর ‘বয়ফ্রেন্ড’ জিয়াউদ্দিন রাফিকে আসামি করা হয়। এরপর তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ৪ নভেম্বর তাকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুর রহমান তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

২২ নভেম্বর মামলার সুষ্ঠু-তদন্তের জন্য তাকে পাঁচদিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। শুনানি শেষে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জাকী আল ফারাবী তার দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

মামলায় নাহিদ আক্তার অভিযোগ করেন, হিমুর বয়ফ্রেন্ড রাফি। ছয় মাস আগে থেকে তিনি নিয়মিত হিমুর বাসায় যাতায়াত এবং মাঝে-মধ্যে রাতযাপন করতেন। ১ নভেম্বর রাফির মোবাইল নম্বর ও ভিগো আইডি ব্লক করেন হিমু। বিষয়টি নিয়ে উভয়ের মধ্যে ঝামেলা হয়।

Advertisement

এছাড়া ২০২৩ সালের ২ নভেম্বর বিকেল ৩টার দিকে রাফি বাসায় এসে কলিংবেল দেন। ওই বাসায় থাকা মেকআপম্যান মিহির দরজা খুলে দিলে তিনি ভেতরে প্রবেশ করেন। মিহির তার রুমে চলে যান। ৫টার দিকে রাফি মিহিরের রুমে গিয়ে চিৎকার করতে করতে বলেন, হিমু আত্মহত্যা করেছেন। তখন মিহির তাকে জিজ্ঞাসা করেন, আপনিতো রুমেই ছিলেন। তখন তিনি বাথরুমে ছিলেন বলে জানান।

মিহির সঙ্গে সঙ্গে রুমে গিয়ে হিমুকে ফাঁস দেওয়া অবস্থায় দেখতে পান। রুমে থাকা দুটি কাচের গ্লাস ভাঙা অবস্থায় দেখতে পান। তাৎক্ষণিকভাবে তারা দুজন হিমুকে উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তখন রাফি হিমুর ব্যবহৃত মোবাইল দুটি কৌশলে নিয়ে চলে যান। মামলার পর জিয়াউদ্দিন রাফিকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তিনি উচ্চ আদালত থেকে জামিন পান।

 

এসি//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

মৃত্যুদণ্ড চূড়ান্তের আগে কনডেম সেলে রাখার বৈধতা নিয়ে রায় আজ

Published

on

হাইকোর্ট

মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিদের কনডেম সেলে রাখার বিষয়ে আজ সোমবার (১৩ মে) রায় ঘোষণা করবেন হাইকোর্ট। বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো.বজলুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করবেন।

২০২১ সালের ২ সেপ্টেম্বর মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিদের কনডেম সেলে রাখার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন তিন কয়েদি। ওই রিট শুনানি করে ২০২২ সালের ৫ এপ্রিল রুল জারি করেন হাইকোর্ট।

রিট আবেদনকারী হলেন চট্টগ্রাম কারাগারের কনডেম সেলে থাকা সাতকানিয়ার জিল্লুর রহমান, সিলেট কারাগারে থাকা সুনামগঞ্জের আব্দুর বশির ও কুমিল্লা কারাগারে থাকা খাগড়াছড়ির শাহ আলম।

এরপর গেলো বছরের ৫ এপ্রিল মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিদের কনডেম সেলে বন্দি রাখা কেন বেআইনি হবে না এবং কেন জেলকোডের ৯৮০ বিধি অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। ওই বছরের ১২ ডিসেম্বর এই মর্মে জারি করা রুলের শুনানি শেষ হয়।

রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির জানান, বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ড ঘোষণার পর তাৎক্ষণিক সাজা কার্যকর করার আইনগত বিধান নেই। এ জন্য ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৭৪ ধারা অনুযায়ী হাইকোর্ট বিভাগের অনুমোদন নিতে হয়।

Advertisement

তিনি আরও বলেন, সংবিধানের ১০৫ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী আপিলের রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদনের সুযোগ রয়েছে। এসব প্রক্রিয়া শেষ করতে ১০ থেকে ১২ বছর পার হয়ে যায়। কিন্তু বাংলাদেশে বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ড ঘোষণার পরই সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে নির্জন কনডেম সেলে বন্দী রাখা হয়। অথচ অনেকের পরবর্তীতে সাজা কমে। অনেকে খালাসও পান।

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত