Connect with us

টুকিটাকি

মন্ত্রীর বাড়ি থেকেই টাকার পাহাড় উদ্ধার

Avatar of author

Published

on

সেই ‘হিমলায়ের’ তুলনায় ছোট হলেও ফের এবার টাকার পাহাড় উদ্ধার হলো পশ্চিমবঙ্গে। আর এবার সেই টাকা উদ্ধার হয়েছে খোদ রাজ্যের এক হেভিওয়েট মন্ত্রীর বাড়ি থেকেই। শুক্রবার নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বীরভূমের দাপুটে তৃণমূল নেতা তথ রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহার বাড়িতে ইডি হানা দিয়েছিল। প্রায় ১৪ ঘণ্টা ধরে ইডি তদন্তকারীরা সেখানে তল্লাশি চালান। সেই তল্লাশি চলাকালীনই নাকি মন্ত্রীর বাড়ি থেকে উদ্ধার হয়েছে বিপুল পরিমাণ নগদ অর্থ। সেই টাকা উদ্ধার করে বাজেয়াপ্ত করেছে ইডি। এর পাশাপাশি মন্ত্রীর মোবাইল ফোনটিও বাজেয়াপ্ত করেছেন তদন্তকারীরা। সেই মোবাইলটি পরীক্ষার জন্যে সিএফএসএল-এ পাঠানো হয়েছে।

রিপোর্ট অনুযায়ী, মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহার বাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয়েছে মোট ৪১ লাখ টাকা নগদ। রাজ্যের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পমন্ত্রীর নাম এই নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় নাকি জড়িয়েছে বহিষ্কৃত তৃণমূল নেতা কুন্তল ঘোষের বাড়িতে তল্লাশির পরে। কুন্তলের বাড়িতে তল্লাশি চালানোর সময় ১০০ জন চাকরিপ্রার্থীর একটি তালিকা উদ্ধার করা হয়। সেই তালিকার সূত্র ধরেই নাকি চন্দ্রনাথের বাড়িতে পৌঁছে যান তদন্তকারী অফিসাররা।

জানা গেছে, উল্লেখিত তালিকা নিয়ে কুন্তল ঘোষকে আলাদা ভাবে জেরা করেছিল সিবিআই এবং ইডি। জেরার সময়ই নাকি মন্ত্রীর নাম বলেছিলেন কুন্তল ঘোষ।

ইডির তদন্তকারীরা দাবি করেছেন, কুন্তল ঘোষের ‘এজেন্ট’ হিসেবে কাজ করতেন মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা। চন্দ্রনাথ সিনহার তরফ থেকে কুন্তলের কাছে চাকরিপ্রার্থীদের নাম পাঠানো হত। তবে এর নেপথ্যে আর্থিক লেনদেন ছিল কি না, তা নিয়ে নিশ্চিত হতে প্রমাণের খোঁজ চলছে। এই আবহে ইডি তল্লাশিতে উদ্ধার হল কয়েক লাখ টাকা।

এদিকে শুধুমাত্র টাকা নয়, মন্ত্রীর বাড়ি থেকে তল্লাশি প্রাথমিক নিয়োগ সংক্রান্ত একাধিক নথিও উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ইডি তদন্তকারীরা। এর আগে উচ্চ আদালতে নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত যে রিপোর্টটি ইডি জমা দিয়েছিল, তাতেও ছিল চন্দ্রনাথ সিনহার নাম।

Advertisement
Advertisement

টুকিটাকি

অভিশপ্ত মোবাইল নম্বর!

Published

on

অভিশপ্ত-নম্বর

ভুতুড়ে বাড়ির কথা শুনেছেন? শুনেছেন ভুতুড়ে রেলওয়ে স্টেশনের কথাও? পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে এমন অনেক জায়গা রয়েছে, যেগুলির নাম শুনলেই বুক কেঁপে ওঠে মানুষের। কিন্তু জীবনে কখনও ভুতুড়ে ফোন নম্বরের কথা শুনেছেন কী? তাহলে আজ বিশ্বের সবথেকে অভিশপ্ত ফোন নম্বরটি চিনে নিন। যেই ব্যবহার করেছেন সেই ফোন নম্বর, মারা গিয়েছেন তিনি। হেঁয়ালি নয়। পৃথিবীর কোনও এক প্রান্তে এমনই ফোন নম্বর রয়েছে।

বর্তমান সময়ে মোবাইল ফোন থাকা খুবই সাধারণ ব্যাপার। শিশু থেকে বৃদ্ধ সবার হাতেই আজ মোবাইল ফোন। মানুষ তো তার কী নম্বর তাও চিন্তা করে না, তারা কেবল এটি ব্যবহার করে। কিন্তু কয়েক বছর আগে একটি ফোন নম্বর আলোচনায় উঠে আসে, যেটিকে ভূতের নম্বর বলে দাবি করা হয়। ভুতুড়ে ফোন নম্বর বলা হয় কারণ যে এই নম্বরটি ব্যবহার করেছিল সে তার জীবন হারিয়েছে। এই কারণে নম্বরটিকে বন্ধ করে দেয়া হয়।

ডেইলি মেইল নিউজ ওয়েবসাইটের ২০১০ সালের প্রতিবেদন অনুসারে, বুলগেরিয়াতে একটি মোবাইল ফোন কোম্পানি ছিল। যার নাম ছিল মোবিটেল। এই কোম্পানি একটি ফোন নম্বর জারি করেছিল।

এই ফোন নম্বরটি প্রথম ব্যবহার করেছিলেন কোম্পানির সিইও ভ্লাদিমির গ্রাসনভ। কিন্তু ৪৮ বছর বয়সে ক্যান্সারে তিনি মারা যান। ভ্লাদিমির কোনও শত্রুতা না থাকলেও আলোচনা শুরু হয় তার এক ব্যবসায়ী শত্রু তাকে তেজস্ক্রিয় পদার্থ খাইয়ে হত্যা করে।

এর পরে সংখ্যাটি বুলগেরিয়ান মাফিয়া কনস্ট্যান্টিন দিমিত্রভের কাছে পৌঁছায়। যখন দিমিত্রভ নেদারল্যান্ডে তার বহু-বিলিয়ন মাদক ব্যবসা পরিদর্শন করতে গিয়েছিলেন, তখন কেউ তাকে হত্যা করে। বয়স ছিল মাত্র ৩১ বছর। ওই সময় তার কাছে ওই ফোন নম্বর পাওয়া যায়। গুলিবিদ্ধ হওয়ার সময় তিনি তার মডেল বান্ধবীর সঙ্গে ডিনার করছিলেন।

Advertisement

তার কাছ থেকে সেই ফোন নম্বরটি এক ব্যবসায়ী কনস্ট্যান্টিন দিশলিভের কাছে পৌঁছেছিল। ২০০৫ সালে বুলগেরিয়ার সোফিয়া শহরের একটি ভারতীয় রেস্তরার বাইরে তাকে গুলি করা হয়। তিনি কোকেন ক্রয়-বিক্রয় করতেন।

নম্বরটি ২০১০ সালের মধ্যে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এই নম্বরটি ছিল +359 888 888 888। +359 হল বুলগেরিয়ার কান্ট্রি কোড৷ নম্বরটি নিয়ে মোবাইল কোম্পানির সঙ্গে কথা বললে তারা এ ধরনের কোনও আলোচনা করতে অস্বীকার করেন।

 

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টুকিটাকি

ভারতীয় রেলের ১১ রকমের হর্ন

Published

on

ভারতীয়-রেল

বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম রেল নেটওয়ার্ক ভারতীয় রেল। ট্রেনের কু… ঝিক ঝিক শব্দের সঙ্গে আমরা কমবেশি সকলেই পরিচিত। কিন্তু ভারতীয় রেলে ১১টি হর্ন রয়েছে, প্রতিটি হর্নের অর্থ আলাদা। চলুন জেনে নেয়া যাক কোনটির অর্থ কী-

এক বার ছোট হর্ন

ট্রেনের এক বার ছোট হর্ন দেয়ার অর্থ মোটরম্যান ট্রেনটিকে পরিস্কার করার জন্য রেল-ইয়ার্ডে নিয়ে যাবেন।

দু’বার ছোট হর্ন

দু’বার ছোট হর্ন দেয়ার অর্থ চালক গার্ডকে ট্রেন ছাড়ার জন্য অনুমতি চাইছেন।

তিন বার ছোট হর্ন

এই হর্নের ব্যবহার কম। তিন বার কম সময়ের জন্য হর্ন বাজালে বুঝতে হবে মোটরম্যান ইঞ্জিনের প্রতি নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছেন এবং গার্ডকে ব্রেক কষে ট্রেন থামাতে হবে।

চার বার ছোট হর্ন

এই ধরনের হর্নের অর্থ ট্রেনে কোনও যান্ত্রিক গোলযোগ হয়েছে, তাই ট্রেন আর যাবে না।

Advertisement

এক বার লম্বা হর্নের পর ছোট হর্ন

এই হর্নের মাধ্যমে চালক মোটরম্যানকে ব্রেক পাইপ সিস্টেম সেট করতে বলেন।

দু’বার লম্বা হর্নের পরে দু’বার ছোট হর্ন

এই হর্নের অর্থ হল চালক গার্ডকে ইঞ্জিনের নিয়ন্ত্রণ নিতে বলছে।

এক বার টানা হর্ন

এক বার টানা হর্ন বাজালে যাত্রীদের বুঝতে হবে যে ট্রেনটি কয়েকটি স্টেশনে থামবে না।

থেমে থেমে দু’বার হর্ন

এই হর্নের অর্থ লাইন পারাপার যিনি করছেন তাকে জানানো যে ট্রেনটি না থেমে সোজা বেরিয়ে যাবে।

দু’বার লম্বা এবং ছোট হর্ন

এই ধরনের হর্নের অর্থ, ট্রেনটি লাইন বদলাচ্ছে।

Advertisement

দু’বার ছোট হর্নের পরে লম্বা হর্ন

এই ধরনের হর্নের দু’টি অর্থ, হয় গার্ড ব্রেক কষেছে বা কোনও যাত্রী চেন টেনেছেন।

ছ’বার ছোট হর্ন

এই হর্নটির অর্থ ট্রেনটি বিপদে আটকে গিয়েছে।

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টুকিটাকি

নাকের ভেতর পোকার বাসা!

Published

on

নাক-বন্ধ

সর্দি হলে এমনিতেই নাক বন্ধ হয়ে যায়। শ্বাস নিতে কষ্ট হয়। বাতাসে ভাসতে থাকা ধূলিকণা থেকেও নানা রকম অ্যালার্জিও হয়। থাইল্যান্ডের বাসিন্দা এক বৃদ্ধাও ভেবেছিলেন, তার তেমনই কিছু একটা হয়েছে। হঠাৎ একদিন খেয়াল করেন, নাক থেকে রক্ত পড়ছে। শুধু কি তাই? হাঁচির সঙ্গে নাসারন্ধ্র থেকে ঝরে পড়ছে গুচ্ছ গুচ্ছ ম্যাগট ( মাছির লার্ভা)। যা দেখে চিকিৎসকদের চোখ কপালে ওঠার উপক্রম!

থাইল্যান্ডের একটি পত্রিকার প্রতিবেদন অনুযায়ী, সপ্তাহখানেক ধরে নাক বন্ধ, সংলগ্ন অঞ্চলে ব্যথা-যন্ত্রণাও হচ্ছিল ওই বৃদ্ধার। বেশি দেরি না করে উত্তর থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই প্রদেশের নাকর্নপিং হাসপাতালে গিয়েছিলেন তিনি। চিকিৎসকেরা বাইরে থেকে ওই বৃদ্ধার নাক পরীক্ষা করে দেখেন, তার মধ্যে কিছু ঢুকে রয়েছে। কিন্তু নাকের মধ্যে কী রয়েছে তা এক্স-রে করার পরেও দেখে বোঝার উপায় ছিল না। শেষমেশ নাকের ভিতর ক্যামেরাযুক্ত নল প্রবেশ করিয়ে এন্ডোস্কোপি করে দেখা যায় তার নাকের মধ্যে শতাধিক ম্যাগট বাসা বেঁধেছে। তারা সকলেই জীবন্ত। তড়িঘড়ি অস্ত্রোপচার করে সেই পরজীবীদের নাকের বাইরে বার করার ব্যবস্থা করা হয়।

নাকের-ভেতর--ম্যাগট

চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, নাক থেকে ম্যাগট চোখে, মস্তিষ্কে ছড়িয়ে পড়লে ওই বৃদ্ধাকে বাঁচানো মুশকিল হয়ে পড়ত। না হলে শরীরের কোনও অঙ্গ বিকলও হয়ে যেতে পারত।

২০২২ সালেও এমন একটি ঘটনার কথা শোনা গিয়েছিল পর্তুগালে। কানে অসহ্য যন্ত্রণা নিয়ে হাসপাতালে এসেছিলেন এক ব্যক্তি। তার কর্ণকুহর থেকে একাধিক জীবন্ত মাংসখেকো ম্যাগট বার করেছিলেন চিকিৎসকেরা। প্রাণে বেঁচে গেলেও ওই ব্যক্তির কানের ভিতরের বেশ কিছুটা অংশ খেয়ে ফেলেছিল পরজীবীরা।

সূত্র: দ্য মিরর

Advertisement

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত