Connect with us

ফুটবল

ফ্রান্সকে জবাব দিতে পাল্টা পিটিশন আর্জেন্টিনার

Avatar of author

Published

on

৩৬ বছর পর অবশেষে বিশ্বকাপ জিতল আর্জেন্টিনা। কিন্তু বিশ্বজয়ের পরেও বিতর্ক শেষ হচ্ছে না লিওনেল মেসিদের চ্যাম্পিয়ন হওয়া নিয়ে। মাঠের লড়াই শেষ হয়েছে সপ্তাহখানেক আগে। কিন্তু এখনও কথার লড়াই থামছে না দুই দেশের সমর্থকদের মধ্যে। রোববার তাতে নতুন সংযোজন নিয়ে হাজির আর্জেন্টাইন ফ্যানরা।

দুইদিন আগে মেসওপিনিয়নস নামের প্ল্যাটফর্মে বিশ্বকাপ ফাইনাল পুনরায় আয়োজনের দাবিতে পিটিশন দায়ের করেন ‘ফ্রান্স ফরএভার’ নামের এক ব্যবহারকারী। পিটিশনের উল্লেখ করা হয়, রেফারিকে কিনে নেয়া হয়েছিল, পেনাল্টি হয় না ‍এবং দ্বিতীয় গোলের আগে এমবাপে ফাউলের শিকার হয়। ম্যাচটি পুনরায় খেলার দাবিতে সই করুন।

তাদের দাবি, প্রথম দু’টি গোল পাইয়ে দেয়া হয়েছে মেসিদের। সে জন্যই ফ্রান্স হেরে গিয়েছে। তাই আবার আয়োজন করা হোক ফাইনাল ম্যাচ। ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গতকাল এই পিটিশনে স্বাক্ষরের সংখ্যা ২ লাখ ছাড়িয়েছে। জবাবটা বেশ ভালোভবাবেই দিল আর্জেন্টিনা। পালটা পিটিশন করছে বিশ্বকাপজয়ী দেশের সমর্থকরা।

ফ্রান্স স্টপ ক্রায়িং নামের সেই শিরোনামের পিটিশনটিতে লেখা হয়েছে, আমরা বিশ্বকাপ ফাইনাল জেতার পর থেকে ফ্রান্সের কান্না থামছে না। তারা আর্জেন্টিনাকে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন না মেনে অভিযোগ করে চলেছে। এই পিটিশনের লক্ষ্য ফ্রান্সের কান্না থামানো এবং তাদের এটা মেনে নেয়া যে মেসিই ইতিহাসের সেরা খেলোয়াড়, এমবাপে তার পুত্র।

অনলাইন প্ল্যাটটফর্ম চেঞ্জ ডট অর্গে চলছে আর্জেন্টাইন সমর্থকদের সই সংগ্রহ। ভ্যালেন্তিন গোমেজ নামের এক ব্যক্তির চালু করা এই পিটিশনে শনিবার পর্যন্ত ৫ লাখ ৭০ হাজার মানুষ স্বাক্ষর করেছেন।

Advertisement
Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

ফুটবল

এবার অপরাজেয় লেভারকুসেন ইউরোপা লিগের ফাইনালে

Published

on

ইউরোপা লিগ সেমিফাইনালে রোমার বিপক্ষে প্রথম লেগে ২-০ গোলে এগিয়ে ছিলো লেভারকুসেন। তবে দ্বিতীয় লেগে ম্যাচের ৬৬ মিনিটের মধ্যে সেই গোলের সমতা আনে রোমা। আর্জেন্টাইন মিড ফিল্ডার লিয়ান্দ্রো পারেদেস ৪৩ ও ৬৬ মিনিটে পেনাল্টি গোলে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে দেয় রোমাকে।

কিন্তু ৮২ মিনিটে রোমার জিয়ানলুকা মানচিনির আত্মঘাতী গোলে দুই লেগ মিলিয়ে ৩-২ ব্যবধানে এগিয়ে যায় লেভারকুসেন। এই স্কোরলাইন ধরে রাখলেই ইউরোপার ফাইনাল নিশ্চিত হয়ে যেত জার্মান ক্লাবটির। কিন্তু থেমে যেতো অপরাজিত থাকার রেকর্ডটা।

তবে লেভারকুসেন যখন নেভারলুসেন তখন এই পথ কীভাবে বন্ধ হয়। ৯৭ মিনিটে জোসিফ স্তানিসিচ গোল করে আবারও লেভারকুসেনকে অপরাজেয় রাখলেন। এটি চলতি মৌসুমে যোগ করা সময়ে লেভারকুসেনের ১৭ তম গোল।

এই ড্রয়ে ইউরোপিয়ান ক্লাব ফুটবলে টানা ৪৯ ম্যাচে অপরাজিত রইল জাবি আলোনসোর দল। লেভারকুসেন পেছনে ফেলেছে পর্তুগিজ ক্লাব বেনফিকার ৫৯ বছরের পুরোনো রেকর্ড। ১৯৫৫ সালে ইউরোপিয়ান ক্লাব প্রতিযোগিতা শুরু হওয়ার পর ১৯৬৩ থেকে ১৯৬৫ সাল পর্যন্ত টানা ৪৮ ম্যাচ অপরাজিত ছিল বেনফিকা।

ক্লাবের ইতিহাসে এবারই প্রথম বুন্দেসলিগা জেতা লেভারকুসেন দাঁড়িয়ে ইউরোপা লিগ এবং জার্মান কাপ জয়ের সামনে। আগামী ২২ মে ইউরোপা লিগের ফাইনালে ইতালিয়ান ক্লাব আতালান্তার মুখোমুখি হবে তারা। ২৫ মে জার্মান কাপের ফাইনাল দ্বিতীয় স্তরের দল কাইজারস্লাটার্নের বিপক্ষে।

Advertisement

লেভারকুসেনকে অবিশ্বাস্য সাফল্য এনে দেওয়া জাভি আলোনসোর আশা, তাঁর দল দুটি ট্রফিই জিতবে।

এস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

মাদ্রিদ স্কোয়াডের প্রতিফলন হোসেলু, মন্তব্য আনচেলত্তির

Published

on

হোসেলুর কাছে স্বপ্নের মতো এক রাত কেটেছে। রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে মাঠে নেমেছেন ৮১ মিনিটে। তখন বায়ার্ন মিউনিখের কাছে ১ গোলে পিছিয়ে মাদ্রিদ। সেখান থেকে ৮৮ মিনিটে সমতা, এরপর আরও এক গোলে দলের জয়- হোসেলুর কাছে স্বপ্নের চেয়েও বেশি কিছু মনে হওয়ার কথা। স্পেনের এই ফুটবলারকে নিয়ে মন্তব্য করেছেন মাদ্রিদ কোচ কার্লো আনচেলত্তি।

হোসেলুর জন্য একেবারেই সহজ ছিল না। যেখানে বেশিরভাগ সময় বেঞ্চেই বসে থাকতে হয়েছে তাকে। তবে এমন এক মুহূর্ত জানান দিতে যতটুকু প্রতিজ্ঞা থাকতে হয়, নিজের মধ্যে তা লালন করেন এই স্প্যানিশ ফরোওয়ার্ড।

চলতি মৌসুমে এস্পানিওল থেকে লোনে মাদ্রিদে এসেছেন। নানা ক্লাবে ঘোরাঘুরি করছিলেন। তবে নিজের ভেতরে মাদ্রিদের জৌলুস ঠিকই অনুভব করেন তিনি। আর নিজেকে আরও বেশি প্রকাশ করতে এমন কিছু দরকার ছিল হোসেলুর জন্য।

মাদ্রিদের ইতালিয়ান কোচ আনচেলত্তি হোসেলু সম্পর্কে বলেন, “ সে একজন চমৎকার প্রতিফলন। কারণ এই মৌসুমে খেলোয়াড় হিসেবে অনেক বেশি অবদান রেখেছেন তিনি। যদিও খুব বেশি মিনিট তিনি খেলেননি।“

স্কোয়াডের প্রতিফলন হিসেবে হোসেলুকে উল্লেখ করেছেন আনচেলত্তি। বেঞ্চে থাকলে সাধারণত আত্মবিশ্বাসে ছেদ পড়ার কথা। তবে হোসেলুর ক্ষেত্রে তেমনটি ঘটেনি। মাদ্রিদ কোচ মনে করেন, এই স্প্যানিশের আরও অনেক কিছু দেওয়ার রয়েছে।

Advertisement

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

ভুল স্বীকার করেছে লাইনসম্যান, দাবি ডি লিটের

Published

on

বায়ার্ন মিউনিখ ডিফেন্ডার ম্যাথিয়াস ডি লিটের কাছে ভুল স্বীকার করেছেন লাইনসম্যান। এমন এক দাবি করেছেন তিনি। সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে বুধবার রাতের ম্যাচে রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে ২-১ গোলে হেরেছে বায়ার্ন। এই জয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনাল নিশ্চিত করে মাদ্রিদ।

ফিরতি লেগে সুযোগ ছিল দুই দলের জন্য। তবে ফলাফল যখন প্রকাশিত হয়েছে, তখন জয় দেখা গেল মাদ্রিদের পক্ষে। ম্যাচটি ২-১ গোলে জিতে দুই লেগ মিলে ৪-৩ এর ব্যবধান গড়ে তোলে মাদ্রিদ। চ্যাম্পিয়ন্স লিগে নিজেদের আধিপত্যের জানান আবারও দিয়েছে এই স্প্যানিশ ক্লাবটি।

বিতর্কের জন্ম দিয়েছে যোগ করা ১৩ মিনিটের খেলা। যেখানে মুলারের হেড থেকে করা এক পাসে ডি লিট গোল করে বসেন। মূলত জশুয়া কিমিখের এক বাড়ানো শটে মুলার ও ডি লিট দুজনেই দৌড়ে যান। এক মুহূর্তে লাইন্সম্যান পতাকা তোলেন, রেফারি বাজান তার বাঁশি। রিয়ালের খেলোয়াড়েরা থেমে যায়, সিদ্ধান্ত হয় অফসাইডের। ভিআর এর মাধ্যমে দেখার কোনো ব্যবস্থা ছিল না, রেফারি বাঁশি দেওয়ায়। তবে পরে দেখা যায় সিদ্ধান্তটি বেশ আলোচনা করার মতো ছিল। যেখানে অফসাইড হতে পারে বলেও মনে হয়েছে।

এই গোলটি হলে সমতায় ফিরতে পারত বায়ার্ন। ফাইনালে যাওয়ার সুযোগও তৈরি হতো এতে। তবে ডি লিট জানিয়েছেন নতুন এক খবর। যেখানে তিনি বলেন, “লাইনসম্যান আমাকে বলেছেন ‘দুঃখিত, ভুল করেছি।“ অর্থাৎ এই ডাচ ডিফেন্ডারের কাছে কিছুটা অনুতপ্ত বোধ করেছেন ম্যাচের লাইনসম্যান। মাদ্রিদ-বায়ার্ন ম্যাচ নিয়ে নানা আলোচনা চলছে। মূলত রেফারি, লাইনসম্যানের বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নিয়ে বায়ার্নের অভিযোগ ভেসে উঠছে নানা মাধ্যমে।

 

এম/এইচ

Advertisement

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত